২০১৮–১৯ উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
২০১৮–১৯ উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ উয়েফা কর্তৃক আয়োজিত ইউরোপীয় দলগুলোর ফুটবল প্রতিযোগিতার ৬৪তম আসর এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ক্লাব হতে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নামে পরিবর্তন করার পর ২৭তম আসর ছিল।
![]() | |
বিবরণ | |
---|---|
তারিখ | বাছাইপর্ব: ২৬ জুন – ২৯ আগস্ট ২০১৮ চূড়ান্ত পর্ব: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ – ১ জুন ২০১৯ |
দল | চূড়ান্ত পর্ব: ৩২ মোট: ৭৯ (৫৪টি অ্যাসোসিয়েশন থেকে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | লিভারপুল (৬ষ্ঠ শিরোপা) |
রানার-আপ | টটেনহ্যাম হটস্পার |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ১২৪ |
গোল সংখ্যা | ৩৬৪ (ম্যাচ প্রতি ২.৯৪টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৬১,৬৩,০৪৪ (ম্যাচ প্রতি ৪৯,৭০২ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | লিওনেল মেসি (১২টি গোল) |
২০১৯ সালের ১লা জুন তারিখে, স্পেনের মাদ্রিদের ওয়ান্দা মেত্রপলিতানোয়[১] টটেনহ্যাম হটস্পার এবং লিভারপুলের ম্যাচের মাধ্যমে এই আসরের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি ২০০৮ সালে রাশিয়ার মস্কোয় অনুষ্ঠিত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং চেলসির মধ্যকার ফাইনালের পর, প্রথম ফাইনাল যেখানে দুটি ইংরেজ ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে।[২] ফাইনালে, লিভারপুল টটেনহ্যাম হটস্পারকে ০–২ গোলে হারিয়ে ২০১৯ উয়েফা সুপার কাপে ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের বিজয়ী দল চেলসির বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে এবং একই সাথে তারা ২০১৯–২০ উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ হয়েছে; যেহেতু উভয় দল তাদের লিগের মাধ্যমে চ্যাম্পিয়নস লিগের পরবর্তী আসরের জন্য সরাসরি উত্তীর্ণ হয়, তাই তাদের জন্য সংরক্ষিত আসনটি ২০১৮–১৯ অস্ট্রিয়ান বুন্দেসলিগা বিজয়ী দলকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।[৩]
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো, এই আসরের ১৬ দলের পর্ব হতে ভিডিও সহকারী রেফারি (ভিএআর) প্রক্রিয়াটি ব্যবহার করা হবে।[৪]
রিয়াল মাদ্রিদ হচ্ছে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে রেকর্ড টানা ৩ বারের এবং বর্তমান চ্যাম্পিয়ন।[৫] তারা এই আসরের ১৬ দলের পর্বে আয়াক্সের কাছে হেরে দীর্ঘ ৯ বছর পর সেমি-ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হয়।[৬][৭][৮]
বিন্যাস পরিবর্তন
২০১৬ সালে ৯ই ডিসেম্বর তারিখে, উয়েফা ২০১৮–২০২১ পর্যন্ত উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের জন্য নতুন বিন্যাস ঘোষণা করে, যেটি ২০১৬ সালের ২৬শে আগস্ট তারিখে ঘোষণা করা হয়।[৯][১০] নতুন নিয়ম অনুসারে, পূর্ববর্তী মৌসুমের উয়েফা ইউরোপা লিগ বিজয়ী দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বের জন্য উত্তীর্ণ হবে (পূর্বে উয়েফা ইউরোপা লিগ বিজয়ী দল প্লে-অফ রাউন্ডের জন্য উত্তীর্ণ হতে পারত, কিন্তু সেই দলটি গ্রুপ পর্বের জন্য তখনই উত্তীর্ণ হতে পারত যখন উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ বিজয়ী দলের স্থানটি শূন্য হয়ে যেত; যদিও উক্ত নিয়মের অধীনে হওয়া তিন মৌসুমেই উয়েফা ইউরোপা লিগ বিজয়ী দল গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ হয়েছিল।)। উয়েফা দেশ গুণাঙ্ক অনুযায়ী শীর্ষ ৪ জাতীয় এসোসিয়েশনের লিগের শীর্ষ ৪ দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রুপ পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে।[৯] বাছাইপর্বের মাধ্যমে মাত্র ছয়টি দল গ্রুপ পর্বের জন্য উত্তীর্ণ হবে (যেখানে পূর্বে দশটি দল উত্তীর্ণ হত)।[১১]
এসোসিয়েশন দল বণ্টন
সারাংশ
প্রসঙ্গ
উয়েফার ৫৫টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ৫৪টি রাষ্ট্রের সর্বমোট ৭৯টি দল ২০১৮–১৯ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে অংশগ্রহণ করেছে (শুধু লিশটেনস্টাইন এর ব্যতিক্রম, কারণ তারা কোনো ঘরোয়া লিগ আয়োজন করে না)।[৪] উয়েফা দেশ গুণাঙ্ক নিয়ম অনুযায়ী উয়েফার এসোসিয়েশন র্যাঙ্কিং করা হয়, যার মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতায় প্রত্যেক এসোসিয়েশন হতে কতটি দল অংশগ্রহণ করবে তা নির্ধারণ করা হয়েছে:[১১][১২]
- এসোসিয়েশন ১–৪ হতে ৪টি করে দল খেলার যোগ্যতা লাভ করবে।
- এসোসিয়েশন ৫–৬হতে ৩টি করে দল খেলার যোগ্যতা লাভ করবে।
- এসোসিয়েশন ৭–১৫ হতে ২টি করে দল খেলার যোগ্যতা লাভ করবে।
- এসোসিয়েশন ১৬–৫৫ (ব্যতিক্রম লিশটেনস্টাইন) হতে ১টি করে দল খেলার যোগ্যতা লাভ করবে।
- ২০১৭–১৮ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং ২০১৭–১৮ উয়েফা ইউরোপা লিগের বিজয়ীদের এই আসরে খেলার একটি অতিরিক্ত প্রবেশাধিকার রয়েছে, যার মাধ্যমে তারা যদি তাদের ঘরোয়া লিগের মাধ্যমে ২০১৮–১৯ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন না করেও এই আসরে খেলতে পারবে। কারণ একটি এসোসিয়েশন হতে সর্বোচ্চ ৫টি দল চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলতে পারে, যদি চ্যাম্পিয়নস লিগের বিজয়ী এবং ইউরোপা লিগের বিজয়ী উভয়ই উয়েফার শীর্ষ ৩ সদস্য রাষ্ট্রের যেকোনো একটির অন্তর্ভুক্ত হয় এবং তাদের নিজস্ব ঘরোয়া লিগে তারা শীর্ষ ৪-এর বাহিরে থেকে লিগ শেষ করে তবে উক্ত লিগে ৪র্থ স্থান অর্জনকারী দলটি ইউরোপা লিগে প্রবেশ করবে।
- ২০১৭–১৮ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ বিজয়ী, রিয়াল মাদ্রিদ, তাদের ঘরোয়া লিগের মাধ্যমে এই আসরে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে, এর অর্থ এই যে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলার জন্য রিয়াল মাদ্রিদের অতিরিক্ত প্রবেশাধিকারটি প্রয়োজন হয়নি।
- ২০১৭–১৮ উয়েফা ইউরোপা লিগ বিজয়ী, আতলেতিকো মাদ্রিদ, তাদের ঘরোয়া লিগের মাধ্যমে এই আসরে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে, এর অর্থ এই যে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলার জন্য আতলেতিকো মাদ্রিদের অতিরিক্ত প্রবেশাধিকারটি প্রয়োজন হয়নি।
এসোসিয়েশন র্যাঙ্কিং
২০১৮–১৯ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের জন্য, ২০১৭ সালে উয়েফা দেশ গুণাঙ্ক অনুযায়ী প্রত্যেক সদস্য রাষ্ট্র হতে কতটি দল খেলবে তা বরাদ্দ করা হয়েছে, যেটি ২০১২–১৩ হতে ২০১৬–১৭ পর্যন্ত ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় তাদের কর্মক্ষমতার অপর ভিত্তি করে নির্ধারিত।[১৩]
এই দেশ গুণাঙ্কের দল বরাদ্দ ছাড়াও, চ্যাম্পিয়নস লিগে এসোসিয়েশন হতে অতিরিক্ত দলও খেলতে পারে, নিম্নে উল্লিখিত:
- (ইউসিএল) – ২০১৭–১৮ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ বিজয়ী দলের জন্য অতিরিক্ত স্থান।
- (ইউইএল) – ২০১৭–১৮ উয়েফা ইউরোপা লিগ বিজয়ী দলের জন্য অতিরিক্ত স্থান।
|
|
|
বিন্যাস
সাধারণ প্রবেশ তালিকায়, চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপাধারী দল গ্রুপ পর্বে প্রবেশ করবে।[১১][১৪] যাহোক, যেহেতু রিয়াল মাদ্রিদ ইতোমধ্যেই গ্রুপ পর্বে খেলার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে (২০১৭–১৮ লা লিগায় ৩য় স্থান অর্জনকারী হিসেবে), তাই নিম্নে উল্লেখিত কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে:[১৫]
- এসোসিয়েশন ১১-এর (চেক প্রজাতন্ত্র) বিজয়ী দল প্লে-অফ রাউন্ডে খেলার পরিবর্তে সরাসরি গ্রুপ পর্বে প্রবেশ করেছে।
- এসোসিয়েশন ১৩-এর (নেদারল্যান্ডস) বিজয়ী দল তৃতীয় বাছাইপর্বে খেলার পরিবর্তে সরাসরি প্লে-অফ রাউন্ডে প্রবেশ করেছে।
- এসোসিয়েশন ১৫-এর (অস্ট্রিয়া) বিজয়ী দল দ্বিতীয় বাছাইপর্বে খেলার পরিবর্তে তৃতীয় বাছাইপর্বে প্রবেশ করেছে।
- এসোসিয়েশন ১৮ এবং ১৯-এর (ডেনমার্ক এবং বেলারুশ) বিজয়ী দল প্রথম বাছাইপর্বে খেলার পরিবর্তে দ্বিতীয় বাছাইপর্বে প্রবেশ করেছে।
এছাড়াও, ইউরোপা লিগ শিরোপাধারী দল গ্রুপ পর্বে প্রবেশ করবে।[১৪] যাহোক, যেহেতু [[আতলেতিকো মাদ্রিদ] ইতোমধ্যেই গ্রুপ পর্বে খেলার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে (২০১৭–১৮ লা লিগা]]য় ২য় স্থান অর্জনকারী হিসেবে), তাই নিম্নে উল্লেখিত কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে:[১৫]
- এসোসিয়েশন ৫-এর (ফ্রান্স) ৩য় স্থান অর্জনকারী দল তৃতীয় বাছাইপর্বে খেলার পরিবর্তে সরাসরি গ্রুপ পর্বে প্রবেশ করেছে।
- এসোসিয়েশন ১০ এবং ১১-এর (তুরস্ক এবং চেক প্রজাতন্ত্র) রানার-আপ দল দ্বিতীয় বাছাইপর্বে খেলার পরিবর্তে তৃতীয় বাছাইপর্বে প্রবেশ করেছে।
পর্বসমূহ | যেসকল দল এই পর্বে প্রবেশ করে | যেসকল দল পূর্ববর্তী পর্ব হতে প্রবেশ করে | |
---|---|---|---|
প্রাথমিক পর্ব (৪টি দল) |
|
||
প্রথম বাছাইপর্ব (৩২টি দল) |
|
| |
দ্বিতীয় বাছাইপর্ব | চ্যাম্পিয়নস পথ (২০টি দল) |
|
|
লিগ পথ (৪টি দল) |
|
||
তৃতীয় বাছাইপর্ব | চ্যাম্পিয়নস পথ (১২টি দল) |
|
|
লিগ পথ (৮টি দল) |
|
| |
প্লে-অফ পর্ব | চ্যাম্পিয়নস পথ (৮টি দল) |
|
|
লিগ পথ (৪টি দল) |
| ||
গ্রুপ পর্ব (৩২টি দল) |
|
| |
নকআউট পর্ব (১৬টি দল) |
|
দলসমূহ
গত মৌসুমে লিগে দলের অবস্থানকে প্রথম বন্ধনীর মধ্যে দেখানো হয়েছে (চ্যা: চ্যাম্পিয়নস লিগে শিরোপাধারী দল; ইউ: ইউরোপা লিগে শিরোপাধারী দল)।[১৬]
চ্যাম্পিয়নস পথ | লিগ পথ | ||
---|---|---|---|
![]() |
![]() |
চ্যাম্পিয়নস পথ | লিগ পথ | ||
---|---|---|---|
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() | ||
![]() |
![]() |
চ্যাম্পিয়নস পথ | লিগ পথ | ||
---|---|---|---|
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
|
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
- নোট
- ^ আলবেনিয়া: ২০১৮ সালের মার্চ মাসে, ম্যাচ ফিক্সিংয়ের দায়ে উয়েফা কর্তৃক স্কেন্দারবেউ ১০ বছরের জন্য উয়েফার সকল প্রতিযোগিতা হতে বহিষ্কৃত হয়।[১৭] যেহেতু স্কেন্দারবেউ ২০১৭–১৮ আলবেনীয় সুপারলিগা বিজয়ী হিসেবে শেষ করেছিল, তাই স্কেন্দারবেউয়ের পরিবর্তে উক্ত লিগের রানার-আপ দল কুকেসি ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের পরিবর্তে চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রবেশ করেছে।
- ^ ফ্রান্স: এএস মোনাকো হলো মোনাকোর একটি ক্লাব (যারা উয়েফার সদস্য নয়), কিন্তু মোনাকো ফ্রান্সের একটি ক্লাব হিসেবে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলে থাকে (তাদের দ্বারা অর্জিত যেকোনো গুণাঙ্ক ফ্রান্সের সর্বমোট গুনাঙ্কের সাথে যোগ হয়)।
পর্ব এবং ড্রয়ের তারিখ
সারাংশ
প্রসঙ্গ
এই আসরের সকল পর্বের সময়সূচী নিম্নে উল্লেখ করা হলো (সকল ড্র উয়েফার প্রধান সদরদপ্তর সুইজারল্যান্ডের নিওঁয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে, যদি না অন্যথায় হওয়ার জন্য বিবৃতি প্রদান করা হয়)।[১৮]
ধাপ | পর্ব | ড্রয়ের তারিখ | প্রথম লেগ | দ্বিতীয় লেগ |
---|---|---|---|---|
বাছাইপর্ব | প্রাথমিক পর্ব | ১২ জুন ২০১৮ | ২৬ জুন ২০১৮ (সেমি-ফাইনাল পর্ব) | ২৯ জুন ২০১৮ (ফাইনাল পর্ব) |
প্রথম বাছাইপর্ব | ১৯ জুন ২০১৮ | ১০–১১ জুলাই ২০১৮ | ১৭–১৮ জুলাই ২০১৮ | |
দ্বিতীয় বাছাইপর্ব | ২৪–২৫ জুলাই ২০১৮ | ৩১ জুলাই – ১ আগস্ট ২০১৮ | ||
তৃতীয় বাছাইপর্ব | ২৩ জুলাই ২০১৮ | ৭–৮ আগস্ট ২০১৮ | ১৪ আগস্ট ২০১৮ | |
প্লে-অফ | প্লে-অফ পর্ব | ৬ আগস্ট ২০১৮ | ২১–২২ আগস্ট ২০১৮ | ২৮–২৯ আগস্ট ২০১৮ |
গ্রুপ পর্ব | ম্যাচদিন ১ | ৩০ আগস্ট ২০১৮ (মোনাকো) |
১৮–১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | |
ম্যাচদিন ২ | ২–৩ অক্টোবর ২০১৮ | |||
ম্যাচদিন ৩ | ২৩–২৪ অক্টোবর ২০১৮ | |||
ম্যাচদিন ৪ | ৬–৭ নভেম্বর ২০১৮ | |||
ম্যাচদিন ৫ | ২৭–২৮ নভেম্বর ২০১৮ | |||
ম্যাচদিন ৬ | ১১–১২ ডিসেম্বর ২০১৮ | |||
নকআউট পর্ব | ১৬ দলের পর্ব | ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ | ১২–১৩ এবং & ১৯–২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | ৫–৬ এবং ১২–১৩ মার্চ ২০১৯ |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ১৫ মার্চ ২০১৯ | ৯–১০ এপ্রিল ২০১৯ | ১৬–১৭ এপ্রিল ২০১৯ | |
সেমি-ফাইনাল | ১৯ এপ্রিল ২০১৯ | ৩০ এপ্রিল – ১ মে ২০১৯ | ৭–৮ মে ২০১৯ | |
ফাইনাল | স্পেনের মাদ্রিদের ওয়ান্দা মেত্রপলিতানোয় ১ জুন ২০১৯ |
এই মৌসুম থেকে, গ্রুপ পর্বের সকল খেলা এক ভিন্ন সময়ে অনুষ্ঠিত হবে; সকল খেলা ১৮:৫৫ সিইটি এবং ২১:০০ সিইটি সময়ে অনুষ্ঠিত হবে। নকআউট পর্বের সকল খেলা ২১:০০ সিইটি সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।[১৪]
প্রাথমিক পর্ব
প্রাথমিক পর্বে, দলগুলোকে ২০১৮ উয়েফা ক্লাব গুণাঙ্কের ওপর ভিত্তি করে বাছাই এবং অ-বাছাই নামে দুইটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে,[১৯] এবং পরবর্তীতে দুই লেগের হোম এবং অ্যাওয়ে সমতায় ভাগ করা হয়েছে। ২০১৮ সালে ১২শে জুন, উয়েফার প্রধান সদরদপ্তর সুইজারল্যান্ডের নিওঁয়ে প্রাথমিক পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২০] এই বাছাইপর্বের সেমিফাইনাল পর্বের খেলা ২৬শে জুন এবং ফাইনাল পর্বের খেলা ২৯শে জুন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উভয় খেলা-ই জিব্রালটারের ভিক্টোরিয়া স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২১] সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল পর্বে হেরে যাওয়া দলগুলো ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের দ্বিতীয় বাছাইপর্বে প্রবেশ করেছে।
দল ১ | ফলাফল | দল ২ |
---|---|---|
ফুটবল ক্লাব সান্তা কুলোমা ![]() |
০–২ (অ.স.প.) | ![]() |
লা ফিওরিতা ![]() |
০–২ | ![]() |
দল ১ | ফলাফল | দল ২ |
---|---|---|
লিঙ্কন রেড ইম্পস ![]() |
১–৪ (অ.স.প.) | ![]() |
২০১৮ সালের ২৬শে জুন তারিখে, দ্রিতা প্রথম কসোভো দল হিসেবে উয়েফা প্রতিযোগিতায় এক ম্যাচে জয়লাভ করতে সক্ষম হয়।
বাছাইপর্ব
সারাংশ
প্রসঙ্গ
বাছাইপর্বে এবং প্লে-অফ পর্বে, দলগুলোকে ২০১৮ উয়েফা ক্লাব গুণাঙ্কের ওপর ভিত্তি করে বাছাই এবং অ-বাছাই নামে দুইটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে,[১৯] এবং তারপরে দুই লেগের হোম এবং অ্যাওয়ে সমতায় ভাগ করা হয়েছে। একই এসোসিয়েশনের দলগুলোকে কখনো একে অপরের বিপক্ষে ড্র করা হয় না।
প্রথম বাছাইপর্ব
২০১৮ সালে ১৯শে জুন, উয়েফার প্রধান সদরদপ্তর সুইজারল্যান্ডের নিওঁয়ে প্রথম বাছাইপর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২২] এই বাছাইপর্বের প্রথম লেগের খেলা ২০১৮ সালের ১০ এবং ১১ই জুলাই এবং দ্বিতীয় লেগের খেলা ২০১৮ সালের ১৭ এবং ১৮ই জুলাই অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বাছাইপর্বের হেরে যাওয়া দল ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের দ্বিতীয় পর্বে প্রবেশ করেছে, ব্যক্তিক্রম শুধু কর্ক সিটি / লেগিয়া ওয়ারশ যারা এলোমেলোভাবে ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের তৃতীয় পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে।
দল ১ | সমষ্টি | দল ২ | ১ম লেগ | ২য় লেগ |
---|---|---|---|---|
তোরপেদো কুতাইসি ![]() |
২–৪ | ![]() |
২–১ | ০–৩ |
স্কেন্দারবেউ ![]() |
৫–৪ | ![]() |
৫–০ | ০–৪ |
সুদুভা ![]() |
৩–২ | ![]() |
৩–১ | ০–১ |
অলিম্পিয়া লিউব্লিয়ানা ![]() |
০–১ | ![]() |
০–১ | ০–০ |
এফ৯১ দিদলিয়াজ ![]() |
২–৩ | ![]() |
১–১ | ১–২ |
দ্রিতা ![]() |
০–৫ | ![]() |
০–৩ | ০–২ |
ভাইকিঙ্গুর গোতা ![]() |
২–৫[ক] | ![]() |
১–২ | ১–৩ |
লুডোগরেটস রাজগ্রাড ![]() |
৯–০ | ![]() |
৭–০ | ২–০ |
কর্ক সিটি ![]() |
০–৪ | ![]() |
০–১ | ০–৩ |
ভালুর ![]() |
২–৩ | ![]() |
১–০ | ১–৩ |
কুকেসি ![]() |
১–১ (অ্যা) | ![]() |
০–০ | ১–১ |
ফ্লোরা তাল্লিন ![]() |
২–৭ | ![]() |
১–৪ | ১–৩ |
স্পার্তাকস জুরমালা ![]() |
০–২ | ![]() |
০–০ | ০–২ |
আলাশকার্ট ![]() |
০–৬ | ![]() |
০–৩ | ০–৩ |
স্পার্তাক ত্রোনাভা ![]() |
২–১ | ![]() |
১–০ | ১–১ |
আস্তানা ![]() |
৩–০ | ![]() |
১–০ | ২–০ |
- নোট
- ^ মূল ড্রয়ের পর লেগের ক্রম বিপরীত করা হয়েছে।
দ্বিতীয় বাছাইপর্ব
দ্বিতীয় বাছাইপর্ব দুটি আলাদা বিভাগে বিভক্ত: চ্যাম্পিয়নস পথ (লিগ চ্যাম্পিয়নদের জন্য) এবং লিগ পথ (নন-লিগ চ্যাম্পিয়নদের জন্য)। ২০১৮ সালে ১৯শে জুন তারিখে, উয়েফার প্রধান সদরদপ্তর সুইজারল্যান্ডের নিওঁয়ে দ্বিতীয় বাছাইপর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২২] এই বাছাইপর্বের প্রথম লেগের খেলা ২০১৮ সালের ২৪ এবং ২৫শে জুলাই এবং দ্বিতীয় লেগের খেলা ২০১৮ সালের ৩১শে জুলাই এবং ১লা আগস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বাছাইপর্বের চ্যাম্পিয়নস পথ এবং লিগ পথে হেরে যাওয়া দল ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের তৃতীয় পর্বে প্রবেশ করেছে।
দল ১ | সমষ্টি | দল ২ | ১ম লেগ | ২য় লেগ |
---|---|---|---|---|
আস্তানা ![]() |
২–১ | ![]() |
২–১ | ০–০ |
লুডোগরেটস রাজগ্রাড ![]() |
০–১ | ![]() |
০–০ | ০–১ |
কুকেসি ![]() |
০–৩ | ![]() |
০–০ | ০–৩ |
সিএফআর ক্লুজ ![]() |
১–২ | ![]() |
০–১ | ১–১ |
দিনামো জাগরেব ![]() |
৭–২ | ![]() |
৫–০ | ২–২ |
রেড স্টার বেলগ্রেড ![]() |
৫–০ | ![]() |
৩–০ | ২–০ |
বেট বারিসাফ ![]() |
২–১ | ![]() |
০–০ | ২–১ |
শকেন্দিয়া ![]() |
১–০ | ![]() |
১–০ | ০–০ |
লেগিয়া ওয়ারশ ![]() |
১–২ | ![]() |
০–২ | ১–০ |
সেল্টিক ![]() |
৩–১ | ![]() |
৩–১ | ০–০ |
তৃতীয় বাছাইপর্ব
তৃতীয় বাছাইপর্ব দুটি আলাদা বিভাগে বিভক্ত: চ্যাম্পিয়নস পথ (লিগ চ্যাম্পিয়নদের জন্য) এবং লিগ পথ (নন-লিগ চ্যাম্পিয়নদের জন্য)। ২০১৮ সালে ২৩শে জুন তারিখে, উয়েফার প্রধান সদরদপ্তর সুইজারল্যান্ডের নিওঁয়ে তৃতীয় বাছাইপর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২৩] এই বাছাইপর্বের প্রথম লেগের খেলা ২০১৮ সালের ৭ এবং ৮ই আগস্ট এবং দ্বিতীয় লেগের খেলা ২০১৮ সালের ১৪ই আগস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বাছাইপর্বের চ্যাম্পিয়নস পথে হেরে যাওয়া দল ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের প্লে-অফ পর্বে প্রবেশ করেছে; অন্যদিকে লিগ পথে হেরে যাওয়া দল ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের গ্রুপ পর্বে প্রবেশ করেছে।
দল ১ | সমষ্টি | দল ২ | ১ম লেগ | ২য় লেগ |
---|---|---|---|---|
সেল্টিক ![]() |
২–৩ | ![]() |
১–১ | ১–২ |
রেড বুল সালজবুর্গ ![]() |
৪–০ | ![]() |
৩–০ | ১–০ |
রেড স্টার বেলগ্রেড ![]() |
৩–২ | ![]() |
১–১ | ২–১ (অ.স.প.) |
গারাবায় ![]() |
১–২ | ![]() |
০–১ | ১–১ |
আস্তানা ![]() |
০–৩ | ![]() |
০–২ | ০–১ |
মালমো এফএফ ![]() |
১–১ (অ্যা) | ![]() |
১–১ | ০–০ |
দল ১ | সমষ্টি | দল ২ | ১ম লেগ | ২য় লেগ |
---|---|---|---|---|
স্ট্যান্ডার্ড লিজ ![]() |
২–৫ | ![]() |
২–২ | ০–৩ |
বেনফিকা ![]() |
২–১ | ![]() |
১–০ | ১–১ |
স্লাভিয়া প্রাগ ![]() |
১–৩ | ![]() |
১–১ | ০–২ |
পাওক ![]() |
৩–২ | ![]() |
৩–২ | ০–০ |
প্লে-অফ পর্ব
প্লে-অফ পর্ব দুটি আলাদা বিভাগে বিভক্ত: চ্যাম্পিয়নস পথ (লিগ চ্যাম্পিয়নদের জন্য) এবং লিগ পথ (নন-লিগ চ্যাম্পিয়নদের জন্য)। ২০১৮ সালে ৬ই আগস্ট তারিখে, উয়েফার প্রধান সদরদপ্তর সুইজারল্যান্ডের নিওঁয়ে প্লে-অফ পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২৪] এই বাছাইপর্বের প্রথম লেগের খেলা ২০১৮ সালের ২১ এবং ২২শে আগস্ট এবং দ্বিতীয় লেগের খেলা ২০১৮ সালের ২৮ এবং ২৯শে আগস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই পর্বের চ্যাম্পিয়নস পথ এবং লিগ পথে হেরে যাওয়া দল ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের গ্রুপ পর্বে প্রবেশ করেছে।
দল ১ | সমষ্টি | দল ২ | ১ম লেগ | ২য় লেগ |
---|---|---|---|---|
রেড স্টার বেলগ্রেড ![]() |
২–২ (অ্যা) | ![]() |
০–০ | ২–২ |
বেট বারিসাফ ![]() |
২–৬ | ![]() |
২–৩ | ০–৩ |
ইয়াং বয়েস ![]() |
৩–২ | ![]() |
১–১ | ২–১ |
এমওএল ভিদি ![]() |
২–৩ | ![]() |
১–২ | ১–১ |
গ্রুপ পর্ব
সারাংশ
প্রসঙ্গ


ভিক্তোরিয়া

ম্যানচেস্টার

হোফেনহেইম

শালকা

এইকে

রোমা

মস্কো

মাদ্রিদ

ইয়াং বয়েস

মাদ্রিদের দলসমূহ
আতলেতিকো মাদ্রিদ
রিয়াল মাদ্রিদম্যানচেস্টারের দলসমূহ
ম্যানচেস্টার সিটি
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডমস্কোর দলসমূহ
সিএসকেএ মস্কো
লকোমটিভ মস্কো






২০১৮ সালে ৩০শে আগস্ট, উয়েফার প্রধান সদরদপ্তর মোনাকোর গ্রিলমালদি ফোরামে গ্রুপ পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২৫] সর্বমোট ৩২টি দলকে ৮টি গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে, যেখানে প্রতিটি গ্রুপে ৪টি করে দল রয়েছে। এই ড্রয়ের অন্যতম প্রধান নিয়ম হচ্ছে যে, একই এসোসিয়েশনের দলগুলোকে পরস্পরের বিপক্ষে ড্র করা যাবে না। ড্রয়ের জন্য, দলগুলোকে ৪টি পাত্রে নিম্নলিখিত নীতির উপর ভিত্তি করে ভাগ করা হয়েছে (এই মৌসুমের শুরু উপস্থাপিত):[১২]
- পাত্র ১-এ চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং ইউরোপা লিগ শিরোপাধারী দল এবং ২০১৭ উয়েফা দেশ গুণাঙ্কের উপর ভিত্তি করে শীর্ষ ৬টি এসোসিয়েশনের চ্যাম্পিয়নদের রাখা হয়েছে। যদি এক চ্যাম্পিয়ন অথবা উভয় চ্যাম্পিয়ন দল শীর্ষ ৬ এসোসিয়েশনের মধ্যে বিদ্যমান থাকে তবে পরবর্তী শীর্ষ ক্রমের এসোসিয়েশনের চ্যাম্পিয়ন দল পাত্র ১-এ স্থান পাবে।
- পাত্র ২, ৩ এবং ৪-এ অবশিষ্ট দলগুলোকে ২০১৮ উয়েফা দেশ গুণাঙ্কের উপর ভিত্তি করে রাখা হয়েছে।[১৯]
প্রত্যেক গ্রুপে, দলগুলো প্রত্যেক দলের সাথে রাউন্ড-রবিন নিয়মে নিজস্ব মাঠে এবং অ্যাওয়ে মাঠে ম্যাচ খেলবে। প্রত্যেক গ্রুপের বিজয়ী দল এবং রানার-আপ দল ১৬ দলের পর্বের জন্য উন্নীত হবে, যখন প্রত্যেক গ্রুপের তৃতীয় স্থান অধিকারী দলগুলো ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগের ৩২ দলের পর্বে প্রবেশ করেছে। এই পর্বের ম্যাচদিনগুলো হলো: ১৮–১৯ সেপ্টেম্বর, ২–৩ অক্টোবর, ২৩–২৪ অক্টোবর, ৬–৭ নভেম্বর, ২৭–২৮ নভেম্বর এবং ১১–১২ ডিসেম্বর ২০১৮।
যেসকল ক্লাবগুলো গ্রুপ পর্বে খেলার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে তাদের যুব দলগুলোও ২০১৮–১৯ উয়েফা যুব লিগে একই দিনে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে, যেখানে দলগুলো উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ পথ (শীর্ষ ৩২ এসোসিয়েশনের ঘরোয়া চ্যাম্পিয়ন দল প্লে-অফের পূর্ব পর্যন্ত আলাদা ঘরোয়া চ্যাম্পিয়নস পথে অংশগ্রহণ করেছে।
সর্বমোট ১৫টি জাতীয় এসোসিয়েশন এইবারের আসরের গ্রুপ পর্বে প্রতিনিধিত্ব করছে। ১৮৯৯ হোফেনহেইম, রেড স্টার বেলগ্রেড (১৯৯১ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন) এবং ইয়াং বয়েস এইবারের আসরের গ্রুপ পর্বে খেলার মাধ্যমে চ্যাম্পিয়নস লিগে অভিষেক করেছে (যদিও রেড স্টার বেলগ্রেড ইউরোপিয়ান কাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করেছে।
টাইব্রেকার |
---|
প্রত্যেক দলের পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে দলের অবস্থান নির্নয় করা হয় (জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্রয়ের জন্য ১ পয়েন্ট, হারের জন্য ০ পয়েন্ট), এবং যদি পয়েন্টের সমতা হয় তবে গ্রুপ পর্বের সবগুলো খেলা শেষে নিম্নে বর্ণিত মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে শীর্ষ দুই দল নির্ণয় করা হবে (নিয়ম-কানুন নিবন্ধ ১৭.০১):[১২]
|
গ্রুপ এ
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | ডর্টমুন্ড | আতলেতিকো | ব্রুজ | মোনাকো | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ | ৪ | ১ | ১ | ১০ | ২ | +৮ | ১৩[ক] | নকআউট পর্বের জন্য উত্তীর্ণ | — | ৪–০ | ০–০ | ৩–০ | |
২ | ![]() |
৬ | ৪ | ১ | ১ | ৯ | ৬ | +৩ | ১৩[ক] | ২–০ | — | ৩–১ | ২–০ | ||
৩ | ![]() |
৬ | ১ | ৩ | ২ | ৬ | ৫ | +১ | ৬ | ইউরোপা লিগে অবনমিত | ০–১ | ০–০ | — | ১–১ | |
৪ | ![]() |
৬ | ০ | ১ | ৫ | ২ | ১৪ | −১২ | ১ | ০–২ | ১–২ | ০–৪ | — |
উৎস: উয়েফা
টীকা:
টীকা:
গ্রুপ বি
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | বার্সেলোনা | টটেনহ্যাম | ইন্টার | পিএসভি | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ | ৪ | ২ | ০ | ১৪ | ৫ | +৯ | ১৪ | নকআউট পর্বের জন্য উত্তীর্ণ | — | ১–১ | ২–০ | ৪–০ | |
২ | ![]() |
৬ | ২ | ২ | ২ | ৯ | ১০ | −১ | ৮[ক] | ২–৪ | — | ১–০ | ২–১ | ||
৩ | ![]() |
৬ | ২ | ২ | ২ | ৬ | ৭ | −১ | ৮[ক] | ইউরোপা লিগে অবনমিত | ১–১ | ২–১ | — | ১–১ | |
৪ | ![]() |
৬ | ০ | ২ | ৪ | ৬ | ১৩ | −৭ | ২ | ১–২ | ২–২ | ১–২ | — |
উৎস: উয়েফা
টীকা:
টীকা:
গ্রুপ সি
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | পারি | লিভারপুল | নাপোলি | বেলগ্রেড | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ | ৩ | ২ | ১ | ১৭ | ৯ | +৮ | ১১ | নকআউট পর্বের জন্য উত্তীর্ণ | — | ২–১ | ২–২ | ৬–১ | |
২ | ![]() |
৬ | ৩ | ০ | ৩ | ৯ | ৭ | +২ | ৯[ক] | ৩–২ | — | ১–০ | ৪–০ | ||
৩ | ![]() |
৬ | ২ | ৩ | ১ | ৭ | ৫ | +২ | ৯[ক] | ইউরোপা লিগে অবনমিত | ১–১ | ১–০ | — | ৩–১ | |
৪ | ![]() |
৬ | ১ | ১ | ৪ | ৫ | ১৭ | −১২ | ৪ | ১–৪ | ২–০ | ০–০ | — |
উৎস: উয়েফা
টীকা:
টীকা:
গ্রুপ ডি
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | পোর্তু | শালকে | গালাতাসারায় | লকোমটিব | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ | ৫ | ১ | ০ | ১৫ | ৬ | +৯ | ১৬ | নকআউট পর্বের জন্য উত্তীর্ণ | — | ৩–১ | ১–০ | ৪–১ | |
২ | ![]() |
৬ | ৩ | ২ | ১ | ৬ | ৪ | +২ | ১১ | ১–১ | — | ২–০ | ১–০ | ||
৩ | ![]() |
৬ | ১ | ১ | ৪ | ৫ | ৮ | −৩ | ৪ | ইউরোপা লিগে অবনমিত | ২–৩ | ০–০ | — | ৩–০ | |
৪ | ![]() |
৬ | ১ | ০ | ৫ | ৪ | ১২ | −৮ | ৩ | ১–৩ | ০–১ | ২–০ | — |
উৎস: উয়েফা
গ্রুপ ই
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | বায়ার্ন | আয়াক্স | বেনফিকা | এইকে | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ | ৪ | ২ | ০ | ১৫ | ৫ | +১০ | ১৪ | নকআউট পর্বের জন্য উত্তীর্ণ | — | ১–১ | ৫–১ | ২–০ | |
২ | ![]() |
৬ | ৩ | ৩ | ০ | ১১ | ৫ | +৬ | ১২ | ৩–৩ | — | ১–০ | ৩–০ | ||
৩ | ![]() |
৬ | ২ | ১ | ৩ | ৬ | ১১ | −৫ | ৭ | ইউরোপা লিগে অবনমিত | ০–২ | ১–১ | — | ১–০ | |
৪ | ![]() |
৬ | ০ | ০ | ৬ | ২ | ১৩ | −১১ | ০ | ০–২ | ০–২ | ২–৩ | — |
উৎস: উয়েফা
গ্রুপ এফ
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | সিটি | লিঁও | শাখতার | হোফেনহেইম | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ | ৪ | ১ | ১ | ১৬ | ৬ | +১০ | ১৩ | নকআউট পর্বের জন্য উত্তীর্ণ | — | ১–২ | ৬–০ | ২–১ | |
২ | ![]() |
৬ | ১ | ৫ | ০ | ১২ | ১১ | +১ | ৮ | ২–২ | — | ২–২ | ২–২ | ||
৩ | ![]() |
৬ | ১ | ৩ | ২ | ৮ | ১৬ | −৮ | ৬ | ইউরোপা লিগে অবনমিত | ০–৩ | ১–১ | — | ২–২ | |
৪ | ![]() |
৬ | ০ | ৩ | ৩ | ১১ | ১৪ | −৩ | ৩ | ১–২ | ৩–৩ | ২–৩ | — |
উৎস: উয়েফা
গ্রুপ জি
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | রিয়াল | রোমা | প্লজেন | সিএসকেএ | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ | ৪ | ০ | ২ | ১২ | ৫ | +৭ | ১২ | নকআউট পর্বের জন্য উত্তীর্ণ | — | ৩–০ | ২–১ | ০–৩ | |
২ | ![]() |
৬ | ৩ | ০ | ৩ | ১১ | ৮ | +৩ | ৯ | ০–২ | — | ৫–০ | ৩–০ | ||
৩ | ![]() |
৬ | ২ | ১ | ৩ | ৭ | ১৬ | −৯ | ৭[ক] | ইউরোপা লিগে অবনমিত | ০–৫ | ২–১ | — | ২–২ | |
৪ | ![]() |
৬ | ২ | ১ | ৩ | ৮ | ৯ | −১ | ৭[ক] | ১–০ | ১–২ | ১–২ | — |
উৎস: উয়েফা
টীকা:
টীকা:
গ্রুপ এইচ
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | ইয়ুভেন্তুস | ইউনাইটেড | ভালেনসিয়া | বয়েস | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ | ৪ | ০ | ২ | ৯ | ৪ | +৫ | ১২ | নকআউট পর্বের জন্য উত্তীর্ণ | — | ১–২ | ১–০ | ৩–০ | |
২ | ![]() |
৬ | ৩ | ১ | ২ | ৭ | ৪ | +৩ | ১০ | ০–১ | — | ০–০ | ১–০ | ||
৩ | ![]() |
৬ | ২ | ২ | ২ | ৬ | ৬ | ০ | ৮ | ইউরোপা লিগে অবনমিত | ০–২ | ২–১ | — | ৩–১ | |
৪ | ![]() |
৬ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ১২ | −৮ | ৪ | ২–১ | ০–৩ | ১–১ | — |
উৎস: উয়েফা
নকআউট পর্ব
সারাংশ
প্রসঙ্গ
নকআউট পর্বে, প্রত্যেক দল বিপরীত দলের সাথে দুই লেগের হোম-এন্ড-অ্যাওয়ে খেলায় অংশগ্রহণ করবে (শুধুমাত্র ফাইনাল ব্যতীত)। এই পর্বের নিয়মাবলী নিম্নরুপ:
- ১৬ দলের পর্বের ড্রয়ের ক্ষেত্রে, ৮ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হবে সবীজ, এবং ৮ গ্রুপের রানার-আপ হবে অবীজ। সবীজ দলগুলো অবীজ দলের বিরুদ্ধে ড্র হবে, যেখানে সবীজ দলগুলো প্রথমে হোম ম্যাচ খেলবে। একই গ্রুপের দল কিংবা একই এসোসিয়েশনের দলগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে ড্র হবে না।
- কোয়ার্টার-ফাইনাল এবং সেমি-ফাইনালের ড্রয়ের ক্ষেত্রে, কোনো সবীজ দল থাকবে না এবং একই গ্রুপের দল কিংবা একই এসোসিয়েশনের দলগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে ড্র হতে পারবে।
বন্ধনী
১৬ দলের পর্ব | কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল (১ জুন – মাদ্রিদ) | |||||||||||||||||
![]() |
৩ | ১ | ৪ | |||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
০ | ০ | ০ | |||||||||||||||||
![]() |
১ | ৩ | ৪ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ৪ | ৪ | |||||||||||||||||
![]() |
২ | ০ | ২ | |||||||||||||||||
![]() |
৩ | ৭ | ১০ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ৩ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
১ | ২ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
১ | ৪ | ৫ | |||||||||||||||||
![]() |
২ | ১ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
১ | ২ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
১ | ১ | ২ | |||||||||||||||||
![]() |
২ | ০ | ২ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ৩ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | |||||||||||||||||||
![]() |
২ | |||||||||||||||||||
![]() |
০ | ৩ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
২ | ১ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ০ | ০ | |||||||||||||||||
![]() |
১ | ৩ | ৪ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ১ | ১ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ৫ | ৫ | |||||||||||||||||
![]() |
৩ | ০ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ৪ | ৪ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ৩ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ১ | ১ | |||||||||||||||||
![]() |
২ | ৪ | ৬ | |||||||||||||||||
![]() |
০ | ১ | ১ | |||||||||||||||||
![]() |
২ | ১ | ৩ | |||||||||||||||||
![]() |
১ | ৩ | ৪ |
১৬ দলের পর্ব
২০১৮ সালের ১৭ই ডিসেম্বর তারিখে, এই আসরের ১৬ দলের পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২৬] ২০১৯ সালের ১২, ১৩, ১৯ এবং ২০শে ফেরুয়ারি তারিখে ১৬ দলের পর্বের প্রথম লেগ ও ৫, ৬, ১২ এবং ১৩ই মার্চ তারিখে দ্বিতীয় লেগের খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দল ১ | সমষ্টি | দল ২ | ১ম লেগ | ২য় লেগ |
---|---|---|---|---|
শালকে ০৪ ![]() |
২–১০ | ![]() |
২–৩ | ০–৭ |
আতলেতিকো মাদ্রিদ ![]() |
২–৩ | ![]() |
২–০ | ০–৩ |
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ![]() |
৩–৩ (অ্যা) | ![]() |
০–২ | ৩–১ |
টটেনহ্যাম হটস্পার ![]() |
৪–০ | ![]() |
৩–০ | ১–০ |
লিওঁ ![]() |
১–৫ | ![]() |
০–০ | ১–৫ |
রোমা ![]() |
৩–৪ | ![]() |
২–১ | ১–৩ (অ.স.প.) |
আয়াক্স ![]() |
৫–৩ | ![]() |
১–২ | ৪–১ |
লিভারপুল ![]() |
৩–১ | ![]() |
০–০ | ৩–১ |
কোয়ার্টার-ফাইনাল
২০১৯ সালের ১৫ই মার্চ তারিখে, এই আসরের কোয়ার্টার-ফাইনালের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২৭] ২০১৯ সালের ৯ এবং ১০ই এপ্রিল তারিখে কোয়ার্টার-ফাইনালের প্রথম লেগ ও ১৬ এবং ১৭ই এপ্রিল তারিখে দ্বিতীয় লেগের খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দল ১ | সমষ্টি | দল ২ | ১ম লেগ | ২য় লেগ |
---|---|---|---|---|
আয়াক্স ![]() |
৩–২ | ![]() |
১–১ | ২–১ |
লিভারপুল ![]() |
৬–১ | ![]() |
২–০ | ৪–১ |
টটেনহ্যাম হটস্পার ![]() |
৪–৪ (অ্যা) | ![]() |
১–০ | ৩–৪ |
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ![]() |
০–৪[ক] | ![]() |
০–১ | ০–৩ |
নোট
সেমি-ফাইনাল
২০১৯ সালের ১৯শে এপ্রিল তারিখে, এই আসরের সেমি-ফাইনালের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২৮] ২০১৯ সালের ৩০শে এপ্রিল এবং ১লা মে তারিখে সেমি-ফাইনালের প্রথম লেগ ও ৭ এবং ৮ই মে তারিখে দ্বিতীয় লেগের খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দল ১ | সমষ্টি | দল ২ | ১ম লেগ | ২য় লেগ |
---|---|---|---|---|
টটেনহ্যাম হটস্পার ![]() |
৩–৩ (অ্যা) | ![]() |
০–১ | ৩–২ |
বার্সেলোনা ![]() |
৩–৪ | ![]() |
৩–০ | ০–৪ |
ফাইনাল
২০১৯ সালের ১লা জুন তারিখে, স্পেনের মাদ্রিদের ওয়ান্দা মেত্রপলিতানোয় এই আসরের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। সেমি-ফাইনালের ড্রয়ের পর একটি আলাদা ড্রয়ের মাধ্যমে "হোম" দল (প্রশাসনিক উদ্দেশ্যের জন্য) নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরিসংখ্যান
খেলোয়াড়সর্বোচ্চ গোলদাতা
|
|
আরো দেখুন
- ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লিগ
- ২০১৯ উয়েফা সুপার কাপ
- ২০১৮–১৯ উয়েফা নারী চ্যাম্পিয়নস লিগ
- ২০১৮–১৯ উয়েফা যুব লিগ
- ২০১৮–১৯ উয়েফা ফুটসাল চ্যাম্পিয়নস লিগ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.