২০১৫ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড সফর

উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল জুন থেকে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ড সফর করে। এ সফরে দলটি পাঁচ টেস্টের সিরিজ, পাঁচটি একদিনের আন্তর্জাতিক ও একটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। তন্মধ্যে টেস্ট সিরিজটি অ্যাশেজ সিরিজের অংশ ছিল। ইংল্যান্ডে অবস্থানকালে দলটি কাউন্টি ক্রিকেট দলের বিপক্ষে দুইটি চারদিনের ও দুইটি তিনদিনের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেয়। এরপর বেলফাস্টে স্বাগতিক আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র ওডিআইয়ে মুখোমুখি হয় অস্ট্রেলীয় দল।

ইংল্যান্ড

দ্রুত তথ্য ২০১৫ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর, তারিখ ...
২০১৫ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর
  Thumb Thumb
  ইংল্যান্ড অস্ট্রেলিয়া
তারিখ ২৫ জুন, ২০১৫ – ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক (টেস্ট)
স্টিভ স্মিথ (ওডিআই ও টি২০আই)
অ্যালাস্টেয়ার কুক (টেস্ট)
মর্গ্যান (ওডিআই ও টি২০আই)
টেস্ট সিরিজ
ফলাফল ৫ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ৩–২ ব্যবধানে জয়ী
সর্বাধিক রান স্টিভ স্মিথ (৫০৮) জো রুট (৪৬০)
সর্বাধিক উইকেট মিচেল স্টার্ক (১৮) ব্রড (২১)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় ক্রিস রজার্স (অস্ট্রেলিয়া) ও জো রুট (ইংল্যান্ড)
কম্পটন-মিলার পদক: জো রুট (ইংল্যান্ড)
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ৫ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড ৩–২ ব্যবধানে জয়ী
সর্বাধিক রান জর্জ বেইলি (২১৮) মর্গ্যান (২৭৮)
সর্বাধিক উইকেট প্যাট কামিন্স (১২) আদিল রশিদ (৭)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া)
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ১ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ১–০ ব্যবধানে জয়ী
সর্বাধিক রান স্টিভ স্মিথ (৯০) মর্গ্যান (৭৪)
সর্বাধিক উইকেট প্যাট কামিন্স (২) ডেভিড উইলি (২)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় মঈন আলী (ইংল্যান্ড)
বন্ধ

দলীয় সদস্য

আরও তথ্য টেস্ট, ওডিআই ...
টেস্ট ওডিআই টি২০আই
 অস্ট্রেলিয়া[১]  ইংল্যান্ড[২][৩]  অস্ট্রেলিয়া[৪]  ইংল্যান্ড[৫]  অস্ট্রেলিয়া[৬]  ইংল্যান্ড[৫]
বন্ধ

প্রস্তুতিমূলক খেলা

প্রথম-শ্রেণী: কেন্ট ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ

২৫-২৮ জুন, ২০১৫
স্কোরকার্ড
৫০৭/৮ডি. (১২৪.৪ ওভার)
শন মার্শ ১১৪ (১৯৬)
ম্যাট হান ৫/৯৯ (২৭ ওভার)
২৮০ (৮০.২ ওভার)
রব কী ৮৭ (১০৮)
মিচেল জনসন ৪/৫৬ (১৮ ওভার)
৩২২/৪ডি. (৬২ ওভার)
মিচেল মার্শ ১০১ (৯৪)
অ্যাডাম রিলি ৩/১১৪ (১৯ ওভার)
২৯৪ (৫৮.৪ ওভার)
ড্যানিয়েল বেল-ড্রুমন্ড ১২৭ (১১২)
স্টিভ স্মিথ ৩/৫৪ (৫.৪ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া একাদশ ২৫৫ রানে বিজয়ী
সেন্ট লরেন্স গ্রাউন্ড, ক্যান্টারবারি
আম্পায়ার: বেন ডেবেনহাম (ইংল্যান্ড) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড)

  • কেন্ট দল টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

প্রথম-শ্রেণী: এসেক্স ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ

১-৪ জুলাই, ২০১৫
স্কোরকার্ড
৫৬২ (১১১ ওভার)
মিচেল মার্শ ১৬৯ (১৮৮)
জামি পোর্টার ৩/৯৭ (২২ ওভার)
৪১৪ (৯১.২ ওভার)
টম ওয়েস্টলি ১৪৪ (২০৯)
মিচেল স্টার্ক ৬/৫১ (২০.২ ওভার)
২২১ (৭২.৪ ওভার)
মাইকেল ক্লার্ক ৭৭ (১৩১)
জামি পোর্টার ৩/৪২ (১৫.৪ ওভার)
২০০ (৪৮.৪ ওভার)
রায়ান টেন ডেসকাট ৬১ (১০২)
জোশ হজলউড ৪/৪২ (৮ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া একাদশ ১৬৯ রানে বিজয়ী
কাউন্টি গ্রাউন্ড, চেমসফোর্ড
আম্পায়ার: মার্টিন বোডেনহাম (ইংল্যান্ড) ও গ্রাহাম লয়েড (ইংল্যান্ড)

  • এসেক্স টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

প্রথম-শ্রেণী: ডার্বিশায়ার ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ

২৩-২৫ জুলাই, ২০১৫
স্কোরকার্ড
৪১৩/৯ডি (৯০ ওভার)
ডেভিড ওয়ার্নার ১০১ (১০৮)
উইল ডেভিস ৩/৬৩ (১৫ ওভার)
২৫৯ (৮২.৩ ওভার)
টনি পালাডিনো ৮২ (৬৮)
মিচেল মার্শ ৪/৪১ (১৫ ওভার)
৯৫/১ (২৪.১ ওভার)
মাইকেল ক্লার্ক ৪৪* (৭৪)
খেলা ড্র
কাউন্টি গ্রাউন্ড, ডার্বি
আম্পায়ার: ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) ও টম লাংলি (ইংল্যান্ড)

  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ডার্বিশায়ারের পক্ষে উইল ডেভিসহ্যারি হোয়াইটের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।

প্রথম-শ্রেণী: নর্দাম্পটশায়ার ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ

১৪-১৬ আগস্ট, ২০১৫
স্কোরকার্ড
৩৯৬ (৯০.৪ ওভার)
স্টিভেন ক্রুক ১৪২* (৯৬)
মিচেল মার্শ ৪/৫৬ (১৪ ওভার)
৩১২/৯ডি (৮৯ ওভার)
প্যাট কামিন্স ৮২* (১১৩)
স্টিভেন ক্রুক ৩/৩৮ (১২ ওভার)
ম্যাচ ড্র
কাউন্টি গ্রাউন্ড, নর্দাম্পটন
আম্পায়ার: জেফ ইভান্স (ইংল্যান্ড) ও ক্রিস ওয়াটস (ইংল্যান্ড)

  • অস্ট্রেলিয়া একাদশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ১ম দিন বৃষ্টির কারণে খেলা হয়নি। ২য় দিন টস হয়।[৭]
  • নর্দান্টসের পক্ষে রিচার্ড গ্লিসনজর্জ মানসি’র প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।

টেস্ট সিরিজ

১ম টেস্ট

৮-১২ জুলাই
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
৪৩০ (১০২.১ ওভার)

২৮৯ (৭০.১ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
৩০৮ (৮৪.৫ ওভার)

২৪২ (৭০.৩ ওভার)

২য় টেস্ট

১৬-২০ জুলাই
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৫৬৬/৬ডি (১৪৯ ওভার)

২৫৪/২ডি (৪৯ ওভার)
 ইংল্যান্ড
৩১২ (৯০.১ ওভার)

১০৩ (৩৭ ওভার)

৩য় টেস্ট

২৯ জুলাই - ২ আগস্ট
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
১৩৬ (৩৬.৪ ওভার)

২৬৫ (৭৯.১ ওভার)
 ইংল্যান্ড
২৮১ (৬৭.১ ওভার)

১২৪/২ (৩২.১ ওভার)

৪র্থ টেস্ট

৬-১০ আগস্ট
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৬০ (১৮.৩ ওভার)

২৫৩ (৭২.৪ ওভার)
 ইংল্যান্ড
৩৯১/৯ডি (৮৫.২ ওভার)

৫ম টেস্ট

২০-২৪ আগস্ট
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৪৮১ (১২৫.১ ওভার)
 ইংল্যান্ড
১৪৯ (৪৮.৪ ওভার)

২৮৬ (১০১.৪ ওভার) (এফ/ও)

টি২০আই সিরিজ

একমাত্র টি২০আই

৩১ আগস্ট, ২০১৫
১৫:০০
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৮২/৫ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১৭৭/৮ (২০ ওভার)
স্টিভ স্মিথ ৯০ (৫৩)
ডেভিড উইলি ২/৩৪ (৪ ওভার)
ইংল্যান্ড ৫ রানে বিজয়ী
সোফিয়া গার্ডেন্স, কার্ডিফ
আম্পায়ার: মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড) ও টিম রবিনসন (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মইন আলী (ইংল্যান্ড)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে মার্কাস স্টইনিস ও ইংল্যান্ডের পক্ষে রিস টপলি’র টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে।

ওডিআই সিরিজ

১ম ওডিআই

৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
১৪:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৩০৫/৬ (৫০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
২৪৬ (৪৫.৩ ওভার)
ম্যাথু ওয়েড ৭১* (৫০)
আদিল রশিদ ৪/৫৯ (১০ ওভার)
জেসন রয় ৬৭ (৬৪)
নাথান কোল্টার-নিল ২/৩৯ (৮ ওভার)
শেন ওয়াটসন ২/৩৯ (৮ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৫৯ রানে বিজয়ী
রোজ বোল, সাউদাম্পটন
আম্পায়ার: মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ম্যাথু ওয়েড (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২য় ওডিআই

৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
১০:৩০
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৩০৯/৭ (৪৯ ওভার)
 ইংল্যান্ড
২৪৫ (৪২.৩ ওভার)
স্টিভ স্মিথ ৭০ (৮৭)
বেন স্টোকস ৩/৬০ (৯ ওভার)
ইয়ন মর্গ্যান ৮৫ (৮৭)
প্যাট কামিন্স ৪/৫৬ (৮.৩ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৬৪ রানে বিজয়ী
লর্ডস, লন্ডন
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও টিম রবিনসন (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বহিরাঙ্গন ভিজা থাকায় খেলা শুরু হতে দেরি হয় ও প্রতি দলের জন্য ৪৯ ওভার বরাদ্দ করা হয়।
  • একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ৬ষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে বেন স্টোকসকে অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ড হিসেবে আউট দেয়া হয়।[৮]

৩য় ওডিআই

৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
১৪:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
৩০০/৮ (৫০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
২০৭ (৪৪ ওভার)
জেমস টেলর ১০১ (১১৪)
প্যাট কামিন্স ২/৫০ (১০ ওভার)
অ্যারন ফিঞ্চ ৫৩ (৬০)
মইন আলী ৩/৩২ (১০ ওভার)
ইংল্যান্ড ৯৩ রানে বিজয়ী
ওল্ড ট্রাফোর্ড, ম্যানচেস্টার
আম্পায়ার: রব বেইলি (ইংল্যান্ড) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জেমস টেলর (ইংল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে অ্যাস্টন অ্যাগারের ওডিআই অভিষেক ঘটে।

৪র্থ ওডিআই

১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
১০:৩০
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
২৯৯/৭ (৫০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
৩০৪/৭ (৪৮.২ ওভার)
ইয়ন মর্গ্যান ৯২ (৯২)
প্যাট কামিন্স ৪/৪৯ (১০ ওভার)
ইংল্যান্ড ৩ উইকেটে বিজয়ী
হেডিংলি, লিডস
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ইয়ন মর্গ্যান (ইংল্যান্ড)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে মার্কাস স্টইনিসের ওডিআই অভিষেক ঘটে।

৫ম ওডিআই

১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
১০:৩০
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৩৮ (৩৩ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১৪০/২ (২৪.২ ওভার)
বেন স্টোকস ৪২ (৫১)
মিচেল মার্শ ৪/২৭ (৬ ওভার)
অ্যারন ফিঞ্চ ৭০* (৬৪)
ডেভিড উইলি ১/১৩ (৬ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে বিজয়ী
ওল্ড ট্রাফোর্ড, ম্যানচেস্টার
আম্পায়ার: রব বেইলি (ইংল্যান্ড) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ইংল্যান্ডের পক্ষে রিস টপলি’র ওডিআই অভিষেক ঘটে।

আয়ারল্যান্ড

দ্রুত তথ্য ২০১৫ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের আয়ারল্যান্ড সফর, তারিখ ...
২০১৫ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের আয়ারল্যান্ড সফর
  Thumb Thumb
  আয়ারল্যান্ড অস্ট্রেলিয়া
তারিখ ২৭ আগস্ট, ২০১৫
অধিনায়ক স্টিভ স্মিথ উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ১ ম্যাচের সিরিজে আয়ারল্যান্ড ১–০ ব্যবধানে জয়ী
সর্বাধিক রান ডেভিড ওয়ার্নার (৮৪) নায়ল ও’ব্রায়ান (৪৫)
সর্বাধিক উইকেট নাথান কোল্টার-নিল (৩) টিম মারতাগ (২)
বন্ধ

দলীয় সদস্য

ওডিআই সিরিজ

একমাত্র ওডিআই

২৭ আগস্ট, ২০১৫
১০:৪৫
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
২২২/৬ (৪০.২ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
১৫৭ (২৩.৪ ওভার)
ডেভিড ওয়ার্নার ৮৪ (৮০)
টিম মারতাগ ২/৪৫ (১০ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া (ডি/এল পদ্ধতিতে ২৩ রানে জয়ী
সিভিল সার্ভিস ক্রিকেট ক্লাব গ্রাউন্ড, স্টরমন্ট, বেলফাস্ট
আম্পায়ার: মার্ক হথর্ন (আয়ারল্যান্ড) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • মাঠের বহির্ভাগ ভেজা থাকায় উভয় দলের ওভার সংখ্যা কমিয়ে ৪৭ ওভার রাখা হয়।
  • অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস চলাকালে ৩২তম ওভারে বৃষ্টি নামে ও ৪৬ ওভার নির্ধারণ করা হয়। পুনরায় ৪০.২ ওভারে বৃষ্টিতে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস শেষ হয়।
  • ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে আয়ারল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৭ ওভারে ১৯৫ ধার্য্য করা হয়। কিন্তু আয়ারল্যান্ডের ইনিংস চলাকালে ৬.২ ওভারে বৃষ্টি আসে। ফলে জয়ের পুণঃলক্ষ্যমাত্রা ধার্য্য করা হয় ২৪ ওভারে ১৮১ রান।
  • অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে জো বার্নসের ওডিআই অভিষেক ঘটে।

সম্প্রচার ব্যবস্থা

আরও তথ্য দেশ, টিভি সম্প্রচারক ...
বন্ধ

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.