মার্কাস স্টইনিস

অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

মার্কাস স্টইনিস

মার্কাস পিটার স্টইনিস (ইংরেজি: Marcus Stoinis; জন্ম: ১৬ আগস্ট, ১৯৮৯) পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পার্থে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য তিনি। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়ামেলবোর্ন স্টার্স দলেরও প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি। এরপূর্বে পার্থ স্কর্চার্সপশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে খেলেছেন স্টনিয়া ডাকনামে পরিচিত মার্কাস স্টইনিস। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যানরূপে অংশ নিয়ে থাকেন। পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম বোলিং করেন তিনি।

দ্রুত তথ্য ব্যক্তিগত তথ্য, পূর্ণ নাম ...
মার্কাস স্টইনিস
Thumb
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
মার্কাস পিটার স্টইনিস
জন্ম (1989-08-16) ১৬ আগস্ট ১৯৮৯ (বয়স ৩৫)
পার্থ, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রেলিয়া
ডাকনামস্টনিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাব্যাটসম্যান, ব্যাটিং অল-রাউন্ডার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
একমাত্র ওডিআই
(ক্যাপ ২০৯)
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বনাম ইংল্যান্ড
ওডিআই শার্ট নং১৭
একমাত্র টি২০আই
(ক্যাপ ৭৪)
৩১ আগস্ট ২০১৫ বনাম ইংল্যান্ড
টি২০আই শার্ট নং১৭
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০৯পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া
২০১২-২০১৩পার্থ স্কর্চার্স
২০১৩–ভিক্টোরিয়া (জার্সি নং ৩৮)
২০১৩-মেলবোর্ন স্টার্স (জার্সি নং ১৭)
২০১৫দিল্লি ডেয়ারডেভিলস
২০১৬-কিংস ইলাভেন পাঞ্জাব
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই টি২০আই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ২৯ ২৫
রানের সংখ্যা ১০ ১,৭৬৮ ৬২৫
ব্যাটিং গড় ৪.০০ ৪০.১৮ ২৮.৪০
১০০/৫০ ০/০ ০/০ ২/১৫ ১/৬
সর্বোচ্চ রান ১০* ১৭০ ১০৯
বল করেছে ২৪ ১,৭৬২ ৫১২
উইকেট ১৬ ১০
বোলিং গড় ৬০.২৫ ৪৪.২০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - - -
সেরা বোলিং ৩/২৭ ৪/৪৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ০/– ০/– ৭/– ৯/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
বন্ধ

৩১ আগস্ট, ২০১৫ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার।[১] একই দলের বিপক্ষে ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ তারিখে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয় তার।[২]

খেলোয়াড়ী জীবন

সারাংশ
প্রসঙ্গ

পার্থে জন্মগ্রহণকারী স্টইনিস পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে অনূর্ধ্ব-১৭ ও অনূর্ধ্ব-১৯ স্তরের ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন।[৩] ফলশ্রুতিতে ২০০৮ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সদস্য মনোনীত হন তিনি।[৪] এছাড়াও শীর্ষ সারির ব্যাটসম্যান হিসেবে ২০০৯ সালে হংকং সিক্সেস প্রতিযোগিতার বেশ কয়েকটি খেলায় অংশ নিয়েছেন তিনি।[৫]

ফিউচার্স লীগে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের পক্ষে কয়েকটি খেলায় অংশ নেয়ার পর ২০০৮-০৯ মৌসুমের ফোর্ড রেঞ্জার কাপে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে লিস্ট এ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। গাব্বায় অনুষ্ঠিত কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে অংশ নেয়ার দুইদিন পর শেফিল্ড শিল্ডে একই দলের বিপক্ষে অভিষেক ঘটে।[৬][৭] ২০০৮-০৯ মৌসুমে শেফিল্ড শিল্ডে তিনি আরও একটি এবং ফোর্ড রেঞ্জার কাপে আরও দুইটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। ২০০৯-১০ মৌসুমে উভয় প্রতিযোগিতায় একটি করে খেলায় অংশ নিলেও দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন না তিনি।[৮][৯]

২০১২ সালের ইংরেজ মৌসুমের কিছু সময় নর্দাম্পটন প্রিমিয়ার লীগে পিটারবোরা টাউন ক্রিকেট ক্লাবে কাটান।[১০] তন্মধ্যে একটি খেলায় হ্যাট্রিকও করেন তিনি।[১১] একই সময়ে কেন্ট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের দ্বিতীয় একাদশের পক্ষেও কয়েকটি খেলায় অংশ নেন।[১২][১৩] ডিসেম্বর, ২০১২ সালে পার্থ স্কর্চার্স দলের সদস্যরূপে ২০১২-১৩ মৌসুমের বিগ ব্যাশ লীগে খেলেন।[১৪] নিয়মিত খেলোয়াড় মিচেল মার্শের আঘাতপ্রাপ্তির ফলেই তার এ সুযোগ ঘটে।

ওয়াকা জেলা ক্রিকেটে স্কারবোরা ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে খেলছেন।[১৫] এছাড়াও ভিক্টোরিয়ান প্রিমিয়ার ক্রিকেট খেলায় নর্থকোট ক্রিকেট ক্লাবের প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি।[১৬]

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.