টাইম বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব (ইংরেজি: Time Person of the Year) এক ধরনের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিবিশেষ যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টাইম ম্যাগাজিন বৎসরান্তে মনোনীত করে। টাইম সাময়িকী বর্ষশেষ সংখ্যায় বৎসরের গুরুত্বপূর্ণ এবং আলোচিত ব্যক্তিত্বের তালিকা প্রকাশ করে। ঐ সংখ্যায় এক বা একাধিক ব্যক্তি, দল, মতবাদ কিংবা বিষয়কে ঘিরে প্রতিবেদন কিংবা জীবন-বৃত্তান্ত তুলে ধরা হয়। সবচেয়ে ভাল কিংবা সবচেয়ে মন্দ ......... কাজ করেছেন যা বছরের আলোচিত ঘটনা হিসেবে স্বীকৃত ও সমগ্র বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করেছে - বলে সাময়িকীটি তাদের একটি সংখ্যায় সাংবার্ষিকভিত্তিতে তুলে ধরে।[২] ১৯২৭ সাল থেকে প্রবর্তিত বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের প্রচলন শুরু হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চার্লস লিন্ডবার্গ সর্বপ্রথম এ স্বীকৃতি লাভ করেন।
ইতিহাস
প্রতিষ্ঠার পর থেকে টাইমের ইতিহাসে সেরা ঘটনা ছিল ১৯২৭ সালে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব বিষয়ে প্রচ্ছদ প্রতিবেদন তৈরী করা। মূলতঃ সাপ্তাহিক টাইমের প্রচার সংখ্যা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যেই এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। চার্লস লিন্ডবার্গের ঐতিহাসিক আন্তঃ-আটলান্টিক মহাসাগর বিমানে চড়ে পরিভ্রমণের ঘটনাটিও সম্পাদকীয় বিষয়ে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছিল। উভয় বিষয়াবলীর প্রভাবেই অবশেষে লিন্ডবার্গকে ঘিরে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরী হয়।[৩] অদ্যাবধি সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে তিনি পরিচিত হয়ে আছেন।
বছরের পূর্বেকার বার মাসের উল্লেখযোগ্য বিষয়ে সেরা ব্যক্তিগত কিংবা দলবদ্ধভাবে বৃহৎ আঙ্গিকে প্রভাববিস্তারকারী প্রধান প্রধান শিরোনামকে একত্রিত করা হয়। ব্যক্তি কর্তৃক ভাল কিংবা মন্দ বিষয়াবলী বছর জুড়ে বৈশ্বিকভাবে প্রভাব বিস্তার করলে তা আলোচিত বিষয় হয়ে দাড়ায়; বর্ষসেরার খেতাবপ্রাপ্তিতে সম্মান কিংবা পুরস্কার প্রদান করা এ স্বীকৃতির মূল উদ্দেশ্য নয়। অ্যাডলফ হিটলার, ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট, জোসেফ স্টালিনের ন্যায় ব্যক্তিবর্গ অতীতে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বে মনোনীত হয়েছিলেন।
২০০৬ সালে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের খেতাব প্রদান করা হয়েছিল আপনাকে। এ সিদ্ধান্তে অনেকেই বিস্মিত হয়েছিলেন ও দ্বি-মত পোষণ করেন। অনেকের মতে এ ধারণাটি ছিল সৃষ্টিশীলতা; আবার অন্যরা প্রকৃত ব্যক্তিকে মূল্যায়ণের উপদেশ দিয়েছেন। সম্পাদক রিচার্ড স্ট্যাঞ্জেল এ প্রসঙ্গে বলেন, 'যদি তা ভুল বলে মনে করা হয়, তাহলে তা আমরা একবারই ভুল করেছি।'[৪]
বর্ষসেরা ব্যক্তি
১৯২৭ - ১৯৫০
সাল | চিত্র | বিবরণ | জীবনকাল | মন্তব্য | ||
---|---|---|---|---|---|---|
১৯২৭ | চার্লস লিন্ডবার্গ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯০২-১৯৭৪ | মে, ১৯২৭ সালে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে বিরতিহীনভাবে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটি থেকে ফ্রান্সের প্যারিস পর্যন্ত বিমান চালান | ||
১৯২৮ | ওয়াল্টার ক্রিসলার | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৭৫-১৯৪০ | ১৯২৮ সালে ক্রিসলার নিজ প্রতিষ্ঠান ক্রিসলার কর্পোরেশনের সাথে ডজকে সাথে একীভূত করেন এবং ক্রিসলার বিল্ডিংয়ের কাজ শুরু করেন। | ||
১৯২৯ | ওয়েন ডি. ইয়ং | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৭৪-১৯৬২ | ইয়ং প্ল্যান প্রণেতা। ১ম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির পরাজয়ের পর ক্ষয়ক্ষতি নির্ধারণ সম্পর্কীয় কমিটির সভাপতি ছিলেন। | ||
১৯৩০ | মহাত্মা গান্ধী | ব্রিটিশ ভারত | ১৮৬৯-১৯৪৮ | ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে গান্ধী নেতৃস্থানীয় ছিলেন। ১৯৩০ সালে তিনি লবণ সত্যাগ্রহ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। ২৪০ মাইলব্যাপী এ প্রতিবাদ ছিল ব্রিটিশ রাজ কর্তৃক লবণের উপর কর আরোপের বিরুদ্ধে। | ||
১৯৩১ | পিঁয়েরে লাভাল | ফ্রান্স | ১৮৮৩-১৯৪৫ | চার মেয়াদকালে ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। | ||
১৯৩২ | ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৮২-১৯৪৫ | রুজভেল্ট ১৯৩২ সালে অনুষ্ঠিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়লাভ করেন। জনমতের সহসা পরিবর্তন ঘটিয়ে পূর্বসূরী হার্বার্ট হুভারকে পরাভূত করেন। | ||
১৯৩৩ | হিউজ স্যামুয়েল জনসন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৮২-১৯৪২ | জনসন মার্কিন রাষ্ট্রপতি ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট সরকারের জাতীয় পুণঃর্গঠন প্রশাসন সম্পর্কীয় সংস্থার পরিচালক ছিলেন। শিল্প, শ্রম এবং সরকারী কর্মপন্থাকে একীভূত করে স্বচ্ছ জবাবদিহিতা ও মূল্য নির্ধারণে কাজ করেন। | ||
১৯৩৪ | ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৮২-১৯৪৫ | ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত রুজভেল্ট মার্কিন রাষ্ট্রপতি ছিলেন। | ||
১৯৩৫ | প্রথম হেইলি সেলাসি | ইথিওপিয়া | ১৮৯২-১৯৭৫ | ১৯৩০ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ইথিওপিয়া সাম্রাজ্যের সম্রাট ছিলেন। অক্টোবর, ১৯৩৫ সালে ইতালীয় সেনাবাহিনী ইথিওপিয়া অবরুদ্ধ করলে দ্বিতীয় ইতালো-আবিসিনিয়ান যুদ্ধ শুরু হয়। | ||
১৯৩৬ | ওয়ালিস সিম্পসন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৯৬-১৯৮৬ | ১৯৩৬ সালে রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড সিম্পসনকে বিয়ে করার জন্যে রাজ সিংহাসন ত্যাগ করেন। | ||
১৯৩৭ | চিয়াং কাই-শেক | প্রজাতন্ত্রী চীন | ১৮৮৭-১৯৭৫ | প্রজাতন্ত্রী চীনের প্রধান ছিলেন। | ||
সুং মে-লিং | প্রজাতন্ত্রী চীন | ১৮৯৮-২০০৩ | চিয়াং কাই-শেকের স্ত্রী ছিলেন। | |||
১৯৩৮ | অ্যাডলফ হিটলার | জার্মানি | ১৮৮৯-১৯৪৫ | এ বছর আন্সলাস ও মিউনিখ চুক্তির পর সংযুক্ত জার্মানির সাথে অস্ট্রিয়া ও সাডেটেনল্যান্ডকে একীভূত করেন। | ||
১৯৩৯ | জোসেফ স্টালিন | সোভিয়েত ইউনিয়ন | ১৮৭৮-১৯৫৩ | |||
১৯৪০ | উইনস্টন চার্চিল | যুক্তরাজ্য | ১৮৭৪-১৯৭৫ | |||
১৯৪১ | ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৮২–১৯৪৫ | |||
১৯৪২ | জোসেফ স্টালিন | সোভিয়েত ইউনিয়ন | ১৮৭৮-১৯৫৩ | |||
১৯৪৩ | জর্জ মার্শাল | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৮০-১৯৫৯ | |||
১৯৪৪ | ডোয়াইট ডি. আইজেনহাওয়ার | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৯০-১৯৬৯ | |||
১৯৪৫ | হ্যারি এস. ট্রুম্যান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৮৪-১৯৭২ | |||
১৯৪৬ | জেমস এফ. বায়ার্নস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৭৯-১৯৭২ | |||
১৯৪৭ | জর্জ মার্শাল | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৮০-১৯৫৯ | মার্শাল প্ল্যান প্রণেতা | ||
১৯৪৮ | হ্যারি এস. ট্রুম্যান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৮৪-১৯৭২ | |||
১৯৪৯ | উইনস্টন চার্চিল | যুক্তরাজ্য | ১৮৭৪-১৯৬৫ | অর্ধ-শতাব্দীয় সেরা মানব | ||
১৯৫০ | আমেরিকান যোদ্ধা | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | কোরীয় যুদ্ধে সেনাদলের অংশগ্রহণ |
১৯৫১ - ২০০০
সাল | চিত্র | বিবরণ | জীবনকাল | মন্তব্য | |
---|---|---|---|---|---|
১৯৫১ | মোহাম্মদ মোসাদেঘ | ইরান | ১৮৮২-১৯৬৭ | ||
১৯৫২ | দ্বিতীয় এলিজাবেথ | Commonwealth realms[n ১] | ১৯২৬–২০২২ | ||
১৯৫৩ | কনরাড আদেনর | পশ্চিম জার্মানি | ১৮৭৬-১৯৬৭ | ||
১৯৫৪ | জন ফস্টার ডুলস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৮৮–১৯৫৯ | ||
১৯৫৫ | হার্লো কার্টিস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৯৩-১৯৬২ | ১৯৫৩-১৯৫৮ পর্যন্ত জেনারেল মটর্সের প্রধান ছিলেন। | |
১৯৫৬ | হাঙ্গেরীয় মুক্তিকামী জনগণ | হাঙ্গেরি | |||
১৯৫৭ | নিকিতা ক্রুশ্চেভ | সোভিয়েত ইউনিয়ন | ১৮৯৪-১৯৭১ | ||
১৯৫৮ | চার্লস দ্য গল | ফ্রান্স | ১৮৯০-১৯৭০ | ||
১৯৫৯ | ডোয়াইট ডি. আইজেনহাওয়ার | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৮৯০–১৯৬৯ | ||
১৯৬০ | আমেরিকার বৈজ্ঞানিকগণ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | প্রতিনিধিত্বকারী - জর্জ বীডল, চার্লস ড্র্যাপার, জন এন্ডার্স, ডোনাল্ড এ. গ্লেজার, জশুয়া লিডারবার্গ, উইলার্ড লিব্বি, লিনাস পাউলিং, এডওয়ার্ড পারসেল, ইসিদর রাবি, এমিলিও সেগরে, উইলিয়াম ব্র্যাডফোর্ড শকলি, এডওয়ার্ড টেলার, চার্লস টাউনস, জেমস ভ্যান অ্যালেন ও রবার্ট উডওয়ার্ড | ||
১৯৬১ | জন এফ. কেনেডি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯১৭–১৯৬৩ | ||
১৯৬২ | চতুর্দশ পোপ জন | টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত হলি সি/ ইতালি | ১৮৮১–১৯৬৩ | ||
১৯৬৩ | মার্টিন লুথার কিং, জুনিয়র | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯২৯–১৯৬৮ | ||
১৯৬৪ | লিন্ডন বি. জনসন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯০৮-১৯৭৩ | ||
১৯৬৫ | উইলিয়াম ওয়েস্টমোরল্যান্ড | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯১৪-২০০৫ | ||
১৯৬৬ | বেবি বুমার্স | ||||
১৯৬৭ | লিন্ডন বি. জনসন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯০৮–১৯৭৩ | ||
১৯৬৮ | অ্যাপোলো-৮ নভোচারীগণ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | উইলিয়াম অ্যান্ডার্স, ফ্রাঙ্ক বোরম্যান ও জিম লোভেল | ||
১৯৬৯ | মধ্য আমেরিকার অধিবাসীগণ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠরূপেও নির্দেশ করা হয়।[৫] | ||
১৯৭০ | উইলি ব্রান্ডট | পশ্চিম জার্মানি | ১৯১৩-১৯৯২ | ||
১৯৭১ | রিচার্ড নিক্সন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯১৩-১৯৯৪ | ||
১৯৭২ | রিচার্ড নিক্সন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯১৩-১৯৯৪ | ||
হেনরি কিসিঞ্জার | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯২৩– | |||
১৯৭৩ | জন সিরিকা | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯০৪-১৯৯২ | ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারীতে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে রিচার্ড নিক্সনের বিরুদ্ধে রায় দেন। | |
১৯৭৪ | বাদশাহ ফয়সাল | সৌদি আরব | ১৯০৬–১৯৭৫ | ||
১৯৭৫ | আমেরিকান নারীগণ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | প্রতিনিধিত্বকারী - সুসান ব্রাউনমিলার, ক্যাথলিন বায়ার্লি, অ্যালিসন চীক, জিল কনওয়ে, বেটি ফোর্ড, এলা গ্রাসো, কার্লা হিলস্, বারবারা জর্দাদন, বিলি জীন কিং, ক্যারল সাটন, সুসি শার্প ও অ্যাডি ওয়েট | ||
১৯৭৬ | জিমি কার্টার | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯২৪– | ||
১৯৭৭ | আনোয়ার সাদাত | মিশর | ১৯১৮–১৯৮১ | ||
১৯৭৮ | তেং শিয়াওফিং | গণপ্রজাতন্ত্রী চীন | ১৯০৪-১৯৯৭ | ||
১৯৭৯ | আয়াতুল্লাহ খোমিনি | ইরান | ১৯০২–১৯৮৯ | ||
১৯৮০ | রোনাল্ড রিগ্যান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯১১-২০০৪ | ||
১৯৮১ | লেচ ওয়ালেসা | পোল্যান্ড | ১৯৪৩– | ||
১৯৮২ | দ্য কম্পিউটার | বছরের সেরা যন্ত্র | |||
১৯৮৩ | রোনাল্ড রিগ্যান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯১১-২০০৪ | ||
ইউরি আন্দ্রোপভ | সোভিয়েত ইউনিয়ন | ১৯১৪–১৯৮৪ | |||
১৯৮৪ | পিটার ইবারথ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৩৭– | ||
১৯৮৫ | তেং শিয়াওফিং | গণপ্রজাতন্ত্রী চীন | ১৯০৪-১৯৯৭ | ||
১৯৮৬ | কোরাজন সি. অ্যাকুইনো | ফিলিপাইন | ১৯৩৩-২০০৯ | ||
১৯৮৭ | মিখাইল গর্বাচেভ | সোভিয়েত ইউনিয়ন | ১৯৩১– | ||
১৯৮৮ | বিপন্ন পৃথিবী | বর্ষসেরা গ্রহ | |||
১৯৮৯ | মিখাইল গর্বাচেভ | সোভিয়েত ইউনিয়ন | ১৯৩১– | দশকের সেরা মানব | |
১৯৯০ | জর্জ এইচ. ডব্লিউ. বুশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯২৪– | ||
১৯৯১ | টেড টার্নার | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৩৮– | ||
১৯৯২ | বিল ক্লিনটন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৪৬– | ||
১৯৯৩ | শান্তিপ্রণেতাগণ | ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েল |
প্রতিনিধিত্বকারী - ইয়াসির আরাফাত, এফ. ডব্লিউ. ডি ক্লার্ক, নেলসন ম্যান্ডেলা, আইজ্যাক রবিন | ||
১৯৯৪ | পোপ দ্বিতীয় জন পল | টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত হলি সি/ পোল্যান্ড | ১৯২০-২০০৫ | ||
১৯৯৫ | নিউট গিংরিচ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৪৩- | ||
১৯৯৬ | ডেভিড হো | তাইওয়ান/ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৫২– | বিজ্ঞানী, এইডস গবেষক | |
১৯৯৭ | আন্দ্রে গ্রোভ | হাঙ্গেরি/ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৩৬- | ||
১৯৯৮ | বিল ক্লিনটন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৪৬– | টাইম সাময়িকীর পক্ষ থেকে প্রথমবারের মতো অনলাইনে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। রেস্টলার এবং আন্দোলনকারী মিক ফলে ৫০% ভোট পেয়ে জয়ী হন। ফলে ভোট পর্ব থেকে স্বীয় নাম প্রত্যাহার করেন। ফলে ক্লিনটন এবং স্টারের নাম ঘোষণা করা হয়।[৬] | |
কেনেথ স্টার | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৪৬– | |||
১৯৯৯ | জেফ্রি পি. বেজোস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৬৪- | আরো দেখুন: টাইম ১০০ | |
২০০০ | জর্জ ডব্লিউ. বুশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৪৬- |
২০০১ - ২০৫০
সাল | চিত্র | বিবরণ | জীবনকাল | মন্তব্য | ||
---|---|---|---|---|---|---|
২০০১ | রুডল্ফ গিওলিয়ানি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৪৪- | |||
২০০২ | দ্য হুইসেলব্লোয়ায়ার্স | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | প্রতিনিধিত্ব করেছেন সিন্থিয়া কুপার (ওয়ার্ল্ডকম), কলিন রলে (এফবিআই ও শেরন ওয়াটকিন্স (এনরন) | |||
২০০৩ | আমেরিকান সৈন্য | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||||
২০০৪ | জর্জ ডব্লিউ. বুশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৪৬- | |||
২০০৫ | দ্য গুড সামারিতান্স | আয়ারল্যান্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
প্রতিনিধিত্ব করেছেন - বোনো, বিল গেটস ও মেলিন্দা গেটস | |||
২০০৬ | আপনি [৭] | ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবে ব্যক্তিগতভাবে অংশগ্রহণ ও উপস্থাপনাকারী হিসেবে আপনাকে | ||||
২০০৭ | ভ্লাদিমির পুতিন [৮] | রাশিয়া | ১৯৫২– | |||
২০০৮ | বারাক ওবামা [৯] | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৬১– | |||
২০০৯ | বেন বার্নানকে[১০] | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৫৩– | |||
২০১০ | মার্ক জাকারবার্গ[১১] | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৮৪– | |||
২০১১ | প্রতিবাদকারীগণ[১২] | বৈশ্বিক পর্যায়ে অনেক প্রতিবাদ আন্দোলনের সাথে জড়িত প্রতিবাদকারীগণ - আরব বসন্ত, ঘৃণ্য আন্দোলন, চা-চক্রের আন্দোলন, অধিগ্রহণ আন্দোলন, ভারতের দূর্নীতি বিরোধী আন্দোলন, রুশ বিক্ষোভ | ||||
২০১২ | বারাক ওবামা[১৩] | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৬১– | ২০১২ সালে মিট রমনিকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পরাভূত করে দ্বিতীয়বারের মতো দায়িত্ব গ্রহণ করেন। হারিকেন স্যান্ডি ও অর্থনৈতিক নিমজ্জ্বমানতায় ভূমিকা পালন করেন | ||
২০১৩ | পোপ ফ্রান্সিস[১৪] | ভ্যাটিকান সিটি আর্জেন্টিনা |
১৯৩৬– | রোমান ক্যাথলিক চার্চের নির্বাচিত পোপ। ২০১৩ সালে পোপ এমিরিটাস ষোড়শ বেনেডিক্টের পদত্যাগের পর তিনি দায়িত্ব পান। | ||
২০১৪ | ইবোলা যোদ্ধাগণ[১৫] | |||||
২০১৫ | আঙ্গেলা মের্কেল[১৬] | জার্মানি | ১৯৫৪– | ২০০৫ সাল থেকে গ্রিসের অর্থনৈতিক সংকট ও ইউরোপে অভিবাসন সমস্যা সমাধানে অনবদ্য নেতৃত্বের জন্য। | ||
২০১৬ | ডোনাল্ড ট্রাম্প[১৭] | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৪৬– | |||
২০১৭ | দ্যা সাইলেন্স ব্রেকার[১৮] | মি টু আন্দোলনে অবদান রাখার জন্য | ||||
২০১৮ | দ্যা গার্ডিয়ানস অফ দ্যা ওয়ার অন ট্রুথ[১৯] | ২০০৩- | যেসব সাংবাদিক স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশের জন্য জীবন দিয়েছেন বা কারাগারে গিয়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন সৌদি রাজতন্ত্রের সমালোচনা করার জন্য খুন হওয়া জামাল খাসোগি, ২০১৮-র নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন এর সময় আল জাজিরাতে সাক্ষাৎকার দেওয়ার গ্রেফতার হওয়া শহিদুল আলম, ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা র্যাপলার ওয়েবসাইট, রোহিঙ্গা মুসলিম নিধনের সংবাদ করা রিইউটারের সাংবাদিক, ক্যাপিটাল গ্যাজেটের সাংবাদিক যারা নিহতের শিকার হন একজন বন্দুধারীদের দ্বারা। | |||
২০১৯ | গ্রেটা থুনবের্গ | সুইডেন | ২০০৩- | পরিবেশকর্মী এবং জলবায়ু প্রচারের জন্য স্কুল ধর্মঘটের প্রতিষ্ঠাতা। [২০] | ||
২০২০ | জো বাইডেন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৪২- | ২০২০ সালে, বাইডেন এবং হ্যারিস যথাক্রমে রাষ্ট্রপতি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহ-রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন, বর্তমান রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সকে পরাস্ত করে। [২১] হ্যারিস প্রথম মহিলা, প্রথম আফ্রিকান আমেরিকান এবং প্রথম এশিয়ান আমেরিকান ভাইস প্রেসিডেন্ট হবেন। | ||
কমলা হ্যারিস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৯৬৪- |
২০২১:ইলন মাস্ক
২০২২: ভলোদিমির জেলেনস্কি
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.