লন্ডন
ইংল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্যের রাজধানী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ইংল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্যের রাজধানী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
লন্ডন (ইংরেজি: London; /ˈlʌndən/ ) যুক্তরাজ্যে ও ইংল্যান্ডের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। শহরটি গ্রেট ব্রিটেন দ্বীপের দক্ষিণাংশে অবস্থিত ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে টেম্স নদীর তীরে অবস্থিত। বিশাল এই মহানগরীতে প্রায় ৮৮ লক্ষ লোকের বাস।[3] এটি ইংল্যান্ড ও যুক্তরাজ্যের বৃহত্তম শহর।[6][7] যুক্তরাজ্যের ১৩ শতাংশের বেশি লোক লন্ডনে বাস করে।[8] ১৭শ শতক থেকে আজ পর্যন্ত লন্ডন ইউরোপের বৃহত্তম শহর।[9] ১৯শ শতকে এটি বিশ্বের বৃহত্তম ও সবচেয়ে প্রভাবশালী নগরী ছিল। সেসময় শহরটি সুবৃহৎ ও সমৃদ্ধিশালী ব্রিটিশ সাম্রাজ্যর কেন্দ্রবিন্দু ছিল। যদিও লন্ডন বর্তমানে আর জনসংখ্যার বিচারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শহরগুলির একটি নয়, তা সত্ত্বেও এটি বিশ্বের প্রধানতম আর্থ-বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী শহরগুলির একটি হিসেবে পরিগণিত হয়।
লন্ডন | |
---|---|
রাজধানী শহর | |
লন্ডন আই নেলসনের কলাম সেন্ট পলস পিকাডিলি সার্কাস ক্যানারি ঘাট ওয়েস্টমিন্স্টার প্রাসাদ সাথে বিগ বেন (ডানে) | |
Interactive map outlining London | |
Location within England##Location within the United Kingdom##Location within Europe | |
স্থানাঙ্ক: ৫১°৩০′২৬″ উত্তর ০°৭′৩৯″ পশ্চিম | |
সার্বভৌম রাষ্ট্র | যুক্তরাজ্য |
Constituent Country | ইংল্যান্ড |
অঞ্চল | লন্ডন (একই সীমানাবিশিষ্ট) |
Counties | Greater London City of London |
Settled by Romans | ৪৭ খ্রীষ্টাব্দ[1] as Londinium |
জেলা | City of London & ৩২ বরো |
সরকার | |
• ধরন | Executive mayoralty and deliberative assembly within unitary constitutional monarchy |
• শাসক | Greater London Authority • মেয়র সাদিক খান (লেব.) • London Assembly |
• London Assembly | 14 constituencies |
• UK Parliament | 73 constituencies |
• ইউরোপীয় সংসদ | London constituency |
আয়তন | |
• Total[upper-alpha 1] | ৬০৭ বর্গমাইল (১,৫৭২ বর্গকিমি) |
• পৌর এলাকা | ৬৭১.০ বর্গমাইল (১,৭৩৭.৯ বর্গকিমি) |
• মহানগর | ৩,২৩৬ বর্গমাইল (৮,৩৮২ বর্গকিমি) |
• City of London | ১.১২ বর্গমাইল (২.৯০ বর্গকিমি) |
• Greater London | ৬০৬ বর্গমাইল (১,৫৬৯ বর্গকিমি) |
উচ্চতা[2] | ৩৬ ফুট (১১ মিটার) |
জনসংখ্যা (২০১৮)[3] | |
• Total[upper-alpha 1] | ৮৯,০৮,০৮১ |
• জনঘনত্ব | ১৪,৬৭০/বর্গমাইল (৫,৬৬৬/বর্গকিমি) |
• পৌর এলাকা | ৯৭,৮৭,৪২৬ |
• মহানগর | ১,৪১,৮৭,১৪৬[4] (১st) |
• City of London | ৮,৭০৬ (৬৭th) |
• Greater London | ৮৮,৯৯,৩৭৫ |
GVA (2017)[5] | |
• Total | £431 billion ($Wrong currency "2017" for GBR billion) |
• Per capita | £48,857 ($Wrong currency "২,০১৭" for GBR) |
সময় অঞ্চল | গ্রিনিচ মান সময় (UTC) |
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | ব্রিটিশ গ্রীষ্মকালীন সময় (ইউটিসি+০১:০০) |
ডাক কোড এলাকা | ২২ এলাকা
|
Police | City of London Metropolitan |
Fire and Rescue | London |
Ambulance | London |
International airports | Heathrow (LHR) City (LCY) Outside London: Gatwick (LGW) Stansted (STN) Luton (LTN) Southend (SEN) |
GeoTLD | .london |
ওয়েবসাইট | london.gov.uk |
ইউরোপের অন্যান্য শহরগুলির তুলনায় লন্ডন ভৌগোলিকভাবে বেশি বিস্তৃত ও বিক্ষিপ্ত; শহরটির কোন আধিপত্য বিস্তারকারী প্রধান কেন্দ্র নেই। তাই সহজে শহরটির একটি সাধারণ বর্ণনা দেওয়া সম্ভব নয়। লন্ডন শহরটির বহুমুখী চরিত্র এর বিচিত্র ও স্বতন্ত্র অংশগুলিতে খুঁজে নিতে হয়। এই অংশগুলিতে আদিতে আলাদা আলাদা গ্রাম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল, আর বর্তমান যুগে এসেও এগুলি তাদের স্বতন্ত্র চরিত্রের অনেকখানিই ধরে রেখেছে। লন্ডনের চেহারা অংশত তার অতীত দ্বারা সংজ্ঞায়িত, কেননা শহরের প্রধান প্রধান ভবন ও স্থাপনাগুলি লোকালয়টির ২০০০ বছরের ইতিহাসের সাক্ষী বহন করছে। কিন্তু লন্ডনের নব্য একটি চেহারাও আছে যা বহুজাতিক মিশ্রণের ফলাফল। নতুন এই লন্ডন আধুনিক ও চলতি।
লন্ডনের জলবায়ু সাধারণত আর্দ্র। আকাশ প্রায়ই মেঘাচ্ছন্ন থাকে এবং বছরের অর্ধেকসংখ্যক দিনে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু গড় বাৎসরিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাত্র ৭৫০ মিলিমিটার; ফলে এদিক থেকে লন্ডন মূলত শুষ্ক। জুলাই মাসের গড় তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রী ও গ্রীষ্মে সর্বোচ্চ ২৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস; তাপদাহ বিরল ও স্বল্পস্থায়ী। এর বিপরীতে হিমশীতল ও কুয়াশাবৃত শীতকালে গড় তাপমাত্রা জানুয়ারি মাসে ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াসে নেমে আসে।[10]
লন্ডন মহানগর এলাকাটি এর সবচেয়ে প্রশস্ত অংশে সর্বোচ্চ ৩০ মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। মহানগরীর মোট আয়তন প্রায় ১৬১০ বর্গকিলোমিটার। এই বিশাল নগর ভূখণ্ডটি ৩৩টি প্রশাসনিক বিভাগে বিভক্ত (৩২টি বারো এবং সিটি অফ লন্ডন)। এই সুবিশাল নগর এলাকার মধ্যভাগে রয়েছে কেন্দ্রীয় লন্ডন নামের অঞ্চলটি। কেন্দ্রীয় লন্ডনের সিংহভাগই টেমস নদীর উত্তর তীরে অবস্থিত এবং এটি একটি মৃদু ঢাল বেয়ে ধীরে ধীরে উত্তরে উঠে গেছে। উপর্যুক্ত ৩৩টি প্রশাসনিক বিভাগের ১২টিই কেন্দ্রীয় লন্ডনে অন্তর্ভুক্ত। এদের মধ্যে সিটি অফ লন্ডন, ওয়েস্টমিনস্টার এবং ওয়েস্ট এন্ডের কয়েকটি নগর-জেলা অন্যতম। সিটি অফ লন্ডন নগরীর ঐতিহাসিক কেন্দ্র এবং একাই একটি প্রশাসনিক বিভাগ গঠন করেছে। ওয়েস্টমিনস্টারে ইংল্যান্ডের জাতীয় সরকারের কার্যালয় অবস্থিত। কেন্দ্রীয় লন্ডনের বাইরের অংশগুলি মূলত অনুচ্চ আবাসিক ভবন নিয়ে গঠিত।
লন্ডনের জনসংখ্যা প্রায় ৮৬ লক্ষ, যা সমগ্র যুক্তরাজ্যের জনসংখ্যার এক-দশমাংশেরও বেশি।[11] অন্যান্য ব্রিটিশ ও মার্কিন শহরের তুলনায় লন্ডনের জনঘনত্বও বেশি, প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৪৪৮০ জন। লন্ডনে ১৯শ শতকে আইরীয়, চীনা ও ইহুদী এবং ২০শ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে ভারতীয় উপমহাদেশীয়, ক্যারিবীয় কৃষ্ণাঙ্গ ও পূর্ব আফ্রিকান কৃষ্ণাঙ্গ অভিবাসীদের আগমনের সুবাদে লন্ডন বর্তমানে একটি বহুজাতিক, বহুভাষিক ও বহুসাংস্কৃতিক বিশ্বনগরীতে পরিণত হয়েছে।
২০০০ বছরেরও বেশি ইতিহাসসমৃদ্ধ লন্ডন শহর নিজেই এক বিশাল জাদুঘর। তবে এই শহরে ১০০-রও বেশি জাদুঘর আছে, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ। এদের মধ্যে ব্রিটিশ মিউজিয়াম, ভিক্টোরিয়া অ্যান্ড আলবার্ট মিউজিয়াম, ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম, সায়েন্স মিউজিয়াম ও মিউজিয়াম অফ লন্ডন সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য। অন্যদিকে ট্রাফালগার চত্ত্বরের ন্যাশনাল গ্যালারি ও টেট গ্যালারিসহ আরও বহু চিত্রশালায় নতুন-পুরাতন ঘরানার বহু চিত্রকর্মের সংগ্রহ পরিদর্শন করা যায়।
বিনোদনের জন্য লন্ডন শহরে বহু বিশালাকার উদ্যান ও খেলার মাঠ আছে। এদের মধ্যে বৃহত্তমটি হল হাইড পার্ক নামক নগর উদ্যান। এর পশ্চিমেই অবস্থিত কেনসিংটন গার্ডেনস নামক উদ্যানটিতেও বহু লোক বেড়াতে আসেন। রিজেন্টস পার্ক নামক উদ্যানে লন্ডন চিড়িয়াখানাটি অবস্থিত। গ্রিন পার্ক ও সেন্ট জেমস পার্ক নামের রাজকীয় উদ্যান দুইটি ওয়েস্টমিনস্টার এলাকাতে এক দীর্ঘ সবুজ বেস্টনীর সৃষ্টি করেছে।
ক্রীড়াক্ষেত্রেও লন্ডনের গুরুত্ব অনেক। আর্সেনাল ও টটেনহাম লন্ডনের দুই স্থানীয় ফুটবল ক্লাব দল, লন্ডনের শহরতলী ওয়েম্বলির স্টেডিয়ামে ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এফ এ) কাপ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়। লর্ডস ইংরেজ ক্রিকেট তথা বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে সম্মানবাহী ঐতিহাসিক মাঠ হিসেবে পরিচিত, যেখানে ইংল্যান্ডের জাতীয় ক্রিকেট দল ও বিদেশী দলগুলি টেস্ট ম্যাচ খেলে থাকে। আর লন্ডনের আরেক শহরতলী উইম্বলডনের ঘাসাচ্ছাদিত কোর্টগুলিতে টেনিসের ৪টি প্রধান বাৎসরিক প্রতিযোগিতার একটি অনুষ্ঠিত হয়।
লন্ডন যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র। লন্ডনের অর্থনীতির আয়তন প্রায় ৬০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার।[12] লন্ডনের অর্থনীতি বিশ্বের ৫ম বৃহত্তম মহানগর অর্থনীতি।[13] লন্ডন শহরের অর্থনীতি এতই বড় যে এটি আরেকটি উন্নত দেশ সুইডেনের সমগ্র অর্থনীতির সমান।[14] লন্ডনের অর্থনীতি সমগ্র যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির প্রায় এক-চতুর্থাংশ (২২%) গঠন করেছে।[15][16] যুক্তরাজ্যের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষের আর্থিক জীবন লন্ডনকে কেন্দ্রে করে আবর্তিত হয়। লন্ডনের চাকুরিজীবিদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ, প্রায় ৮৫%, সেবা খাতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। লন্ডনে বিশ্বের একশতরও বেশি বহুজাতিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সদর দফতর অবস্থিত।
লন্ডনের দুটি দূরবর্তী বিন্দুর মধ্যবর্তী সর্বোচ্চ দূরত্ব প্রায় ৩০ মাইল। এর আয়তন ১৬১০ বর্গ কিমি (৬২০ বর্গ মা)। এই সুবৃহৎ শহরাঞ্চলটি ৩৩টি রাজনৈতিক এককে বিভক্ত। কেন্দ্রে অবস্থিত সিটি অফ লন্ডন ছাড়াও রয়েছে অধীনস্থ ৩২টি বরো। কেন্দ্রীয় অঞ্চলটিকে মধ্য লন্ডন নামে ডাকা হয় যার বেশির ভাগ অঞ্চলই টেম্স নদীর উত্তরে একটি মৃদুমন্দ ঢালু এলাকায় অবস্থিত। এই ঢালুটি আবার আরও উত্তর দিকে গিয়ে উঠতে শুরু করেছে। ৩৩টি রাজনৈতিক এককের মধ্যে ১২টিই এই মধ্যভাগে অবস্থিত যার মধ্যে রয়েছে সিটি অফ লন্ডন, সিটি অফ ওয়েস্টমিন্স্টার এবং পশ্চিম প্রান্তের জেলাসমূহ। সিটি অফ লন্ডন হচ্ছে লন্ডন শহরের প্রথাগত ও রাজনৈতিক কেন্দ্র আর সিটি অফ ওয়েস্টমিন্স্টার হল জাতীয় সরকারের দফ্তর ও মূল আসন। যতই প্রান্তের দিকে যাওয়া যায় জীবনযাত্রার উচ্চ মান ও চাকচিক্য ততই কমতে থাকে।
৪৩ খ্রিষ্টাব্দে রোমানরা ব্রিটেন দখল করে পূর্ব ইংল্যান্ডের কোলচেস্টারে তাদের প্রাদেশিক রাজধানী স্থাপন করে। কোলচেস্টার যাবার পথ তৈরির উদ্দেশ্যে তারা টেম্স নদীর উপর একটি সেতু নির্মাণ করে এবং সেতুর এপারে লন্ডিনিয়াম শহরের পত্তন ঘটায়। সাধারণ রোমান ঔপনিবেশিক শহরগুলোর মতই সে শহরে দুইটি প্রধান সড়ক ছিল যে দুটি বৃহৎ ব্যাসিলিকাতে এসে মিলিত হয়েছে। এই ব্যাসিলিকার স্থানে এখন ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড অবস্থিত। ২০০ সাল নাগাদ তারা এই শহরের চারপাশে একটি দেয়াল নির্মাণ করার মাধ্যমে পরবর্তীকালে সিটি অফ লন্ডন হিসেবে পরিচিত এলাকার সীমানা নির্ধারণ করে।
লন্ডনের খ্যাতনামা উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়, লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্স এবং কিংস কলেজ উল্লেখযোগ্য। এছাড়া এখানে চারুকলা ও বিভিন্ন ধ্রুপদী শিল্পকলার উপর অনেকগুলি বিশ্বসেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে।
লন্ডন, যাকে বৃহত্তর লন্ডনও বলা হয়, ইংল্যান্ডের নয়টি অঞ্চলের মধ্যে একটি এবং শহরটির বেশিরভাগ মহানগরী জুড়ে শীর্ষ স্তরের মহকুমা। লন্ডনের ছোট্ট প্রাচীন শহরটি একসময় পুরো বসতি নিয়ে গঠিত ছিল, কিন্তু এর শহুরে এলাকা বাড়ার সাথে সাথে লন্ডন কর্পোরেশন শহরটিকে তার শহরতলির সাথে একত্রিত করার প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করে, যার ফলে "লন্ডন" বিভিন্ন উপায়ে সংজ্ঞায়িত হয় উদ্দেশ্য।
বৃহত্তর লন্ডনের ৪০ শতাংশ লন্ডন পোস্ট টাউন দ্বারা আচ্ছাদিত, যার মধ্যে 'লন্ডন' ডাক ঠিকানাগুলির অংশ। লন্ডন টেলিফোন এরিয়া কোড (020) বৃহত্তর এলাকা জুড়ে, আকারে বৃহত্তর লন্ডনের অনুরূপ, যদিও কিছু বাইরের জেলা বাদ দেওয়া হয়েছে এবং বাইরে কিছু জায়গা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বৃহত্তর লন্ডনের সীমানা M25 মোটরওয়েতে একত্রিত হয়েছে।
লন্ডন,ইংল্যান্ড | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জলবায়ু লেখচিত্র | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
লন্ডন একটি নাতিশীতোষ্ণ মহাসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চল। লন্ডনে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় ১৭৫৫ সালের নভেম্বরে (১৮৯ মি.মি)। সর্বোচ্চ আর্দ্রতা ১৯০৩ সালে রেকর্ড করা হয় (৯৬৯ মি.মি)। সবচেয়ে শুষ্কতম বছর ছিল ১৯২১। বছরে গড় বৃষ্টিপাত ৫০০ মি.মি। যুক্তরাজ্যের ফলে লন্ডনের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। জলবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞদের মতে,২০৫০ সালের মধ্যে লন্ডনে ভূগর্ভস্থ পানি শেষ হয়ে যেতে পারে।[17]
২০২২ সালের জুলাই মাসে,লন্ডনের তাপমাত্রা রেকর্ড ৪০° সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়। ফলে শহরের বিভিন্ন স্থানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।[18][19]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.