Loading AI tools
বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলায় অবস্থিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের গোপালগঞ্জ জেলায় অবস্থিত। ২০০১ সালের ৮ জুলাই বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হয়। বিভিন্ন বাধার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। ২০১০ সালের ২০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর আইন বাস্তবায়নের জন্য সরকার এসআরও জারি করে। অবশেষে ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় এর একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয় । [2]
নীতিবাক্য | জানুন, চিন্তা করুন, পরিবর্তন সাধন করুন |
---|---|
ধরন | সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ৮ জুলাই ২০০১ |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
উপাচার্য | পদ শূন্য |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৩০০ |
শিক্ষার্থী | ১২০০০ জন (প্রায়) [1] |
অবস্থান | , ৮১০০ , ২২.৯৬৬১° উত্তর ৮৯.৮১৭১° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | ৫৫ একর |
সংক্ষিপ্ত নাম | বশেমুরবিপ্রবি |
অধিভুক্তি | বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) |
ওয়েবসাইট | www.bsmrstu.edu.bd |
বিশ্ববিদ্যালয়টির তৈরীর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ১৯৯৯ সালে। ১২টি বৃহত্তর জেলায় ১২টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা তৎকালীন সরকার গ্রহণ করে। প্রথম পর্যায়ে বাস্তবায়নের জন্য ৬টি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব প্রণয়ন করা হয়। এই ৬টির মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্পটি ছিল একটি। ১৯৯৯ সালের ১৫ নভেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স বিভাগের প্রফেসর ড. এম. খায়রুল আলম খানকে প্রকল্প পরিচালক নিযুক্ত করে গোপালগঞ্জে পাঠানো হয়। প্রকল্প পরিচালক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান নির্বাচন, জমি অধিগ্রহণ (প্রায় ৫৫ একর) এবং জমি ভরাটের কাজ সম্পন্ন করেন। ইতিমধ্যে ২০০১ সালের ৮ জুলাই মহান জাতীয় সংসদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন প্রণীত হয়। ২০০১ সালের ১৩ জুলাই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। ১৪ জুলাই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে প্রফেসর ড. এম. খায়রুল আলম খানকে নিয়োগের সুপারিশ করেন এবং রাষ্ট্রপতি ১৯ জুলাই ২০০১ উক্ত নিয়োগ অনুমোদন করেন।
২০০২ সালের ১৫ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকল্পটি সম্পূর্ণ বন্ধ ঘোষণা করা হয় এবং উপাচার্য প্রফেসর ড. এম. খায়রুল আলম খানের নিয়োগ বাতিল করে এবং তাকে তার পূর্বতন প্রতিষ্ঠান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের নির্দেশ দেয়া হয়। ২০০৯ সালের নভেম্বরে স্থগিত প্রকল্পটি পুনর্জীবিত হয় এবং ২০১০ সালের ৫ জানুয়ারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রফেসর ড. এম. খায়রুল আলম খানকে আবারও প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ করে এবং ২০ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ আইন-২০০১ বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় এসআরও জারী করে।
পরবর্তীকালে ১৪ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনে রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান প্রফেসর ড. এম. খায়রুল আলম খানকে পুনরায় ৪ বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন এবং ১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মেয়াদ শেষ করেন।
২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈবপ্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ড. খোন্দকার নাসিরউদ্দিন উপাচার্য হিসেবে ৪ বছরের জন্য নিয়োগ লাভ করেন। তিনি ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় মেয়াদেও নিয়োগ পান। কিন্তু ২০১৯ সালে তার বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারী, ক্ষমতার অপব্যবহার সহ নানাবিধ অভিযোগে ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলনের মুখে ঐ বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর তিনি পদত্যাগ করেন। এরপর উপাচার্যের চলতি দায়িত্ব পান ড. মো. শাহজাহান।[3] তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির ইলেকট্রনিকস ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশল বিভাগের সভাপতি ছিলেন। ২০২০ সালের ২ সেপ্টেম্বর পূর্ণমেয়াদী উপাচার্যের দায়িত্ব পান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের (অবসরপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. এ. কিউ. এম. মাহবুব। ৬ সেপ্টেম্বর তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছে তার কর্মস্থলে যোগদান করেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ২০২৪ সালের ২০ আগস্ট তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্যের পদ থেকে পদত্যাগ করেন।[4]
নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন:
বশেমুরবিপ্রবিতে বর্তমানে ৮টি অনুষদের অধীনে ৩৩টি বিভাগ রয়েছে।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোর্স ক্রেডিট সিস্টেম পদ্ধতি চালু রয়েছে। সেমিস্টার পদ্ধতির এ শিক্ষা ব্যবস্থায় কোর্স যথাসময়ে শেষ হয় বিধায় কোনো সেশনজট থাকে না৷ আটটি সেমিস্টারে শিক্ষাপর্ব শেষ হয় ৷ হাতে-কলমে শিক্ষা দানের জন্য এখানে রয়েছে গবেষণাগার বা ল্যাবরেটরি ৷ সম্পূর্ণ ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা ও পরীক্ষা নেওয়া হয়, তবে ক্লাস লেকচারের ক্ষেত্রে ইংরেজি ও বাংলা উভয় ভাষা ব্যবহার করা হয়।
শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রণের মাধ্যমে সর্বাপেক্ষা বাছাইকৃত মেধাবী শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পায়। ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে প্রায় ৩৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে থাকে। ২০১৯ সালে আইন অনুষদের প্রতি আসনের বিপরীতে ৮০ জনের অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতা করেছেন।
• জিএসটি (GST) বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার আওতাধীন
প্রথম পর্যায়ে ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাসে চারটি অনুষদ; প্রকৌশল, বিজ্ঞান, ব্যবসা অধ্যয়ন এবং মানবিক অনুষদে পাঁচটি বিভাগ যথাক্রমে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান ও ইলেক্ট্রনিক্স, গণিত, ব্যবস্থাপনা এবং ইংরেজি বিভাগ খোলা হয় এবং প্রতি বিভাগে ৩২ জন করে মোট ১৬০ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও নতুন ২টি অনুষদ (জীব বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান) ও ৬টি বিভাগ চালু হয়। বিভাগগুলো হলো- ফার্মেসি, তড়িৎ এবং ইলেকট্রনিক প্রকৌশল, ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রকৌশল, পরিসংখ্যান, অর্থনীতি ও সমাজ বিজ্ঞান। ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন সংখ্যাও বৃদ্ধি করা হয় এবং ১১ বিভাগে মোট ৫২০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও ৩টি বিভাগ ও একটি গবেষণা ইনস্টিটিউট চালু হয়েছে। বিভাগগুলো হলো বাংলা, লোক প্রশাসন ও অ্যাকাউন্টিং এবং তথ্য ব্যবস্থা। গবেষণা ইনস্টিটিউটটির নাম হলো "বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ স্টাডিজ ইনস্টিটিউট"।
২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে ১৪টি বিভাগে ৭৪৭ জন এবং উক্ত ইনস্টিটিউটে পিএইচডি'র ২জন ও এম ফিল কোর্সে ৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ প্রদান করা হয়।[6]
প্রায় ৫৫ একর জমিতে ২০০১ সালের ৮ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ২০০৯ সালের ২৪ নভেম্বর একনেকে ৯১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প পাশ হয়। অবকাঠামোর মধ্যে রয়েছে একাডেমিক ভবন, তিনটি ছাত্র হল, দুইটি ছাত্রী হল, প্রশাসনিক ভবন, লাইব্রেরি ভবন, ক্যাফেটারিয়া, মসজিদ, মন্দির, ভিসির বাসভবন, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য দুইটি ডরমিটরি, কর্মচারীদের কোয়ার্টার, পানি শোধনাগার, সীমানা প্রাচীর ইত্যাদি। শিক্ষা প্রকৌশল দপ্তরের তত্ত্বাবধানে এসব অবকাঠামোর নির্মাণকাজ শেষ হয়।
বর্তমানে ছাত্রদের ৫০০ আসন বিশিষ্ট ০৩টি এবং ছাত্রীদের ২৫০ আসন বিশিষ্ট দুটি হলে ছাত্র-ছাত্রীদের আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে। কর্তৃপক্ষ পাঁচটি হল, একাডেমিক ভবন ও লাইব্রেরি ভবনের নামকরণ করেছে। হল পাঁচটির নাম যথাক্রমে "স্বাধীনতা দিবস হল", "বিজয় দিবস হল", "শেখ রাসেল", "বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল" এবং "শেখ রেহেনা হল।" একাডেমিক ভবনের নাম- স্যার আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবন এবং লাইব্রেরি ভবনের নাম- একুশে ফেব্রুয়ারি লাইব্রেরি ভবন করা হয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের দুইটি ডরমিটরি, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী কোয়ার্টার, লাইব্রেরি ভবন, উপাচার্যের বাসভবন, কেন্দ্রীয় ক্যাফেটারিয়া, সীমানা প্রাচীর এবং প্রশাসনিক ভবনের নির্মাণ কাজও শেষ হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে একটি কেন্দ্রীয় মন্দির এবং একটি কেন্দ্রীয় মসজিদ রয়েছে।
ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে ১২টি বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড-এর পক্ষ থেকে বাস ২টি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এখানে রয়েছে আধুনিক ল্যাবরেটরি এবং দ্রুত গতির ইন্টারনেট (ব্রডব্যান্ড ও ওয়াই ফাই) সংযোগের ব্যবস্থা। গড়ে তোলা হয়েছে ইংরেজি ভাষা ল্যাব।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণের জন্য সম্প্রতি একনেকের সভায় ১০৫ কোটি টাকার অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ ২০১৪ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত। ডিপিপিতে অন্তর্ভুক্ত অবকাঠামোর মধ্যে রয়েছে একাডেমিক ভবন-২, ছাত্র ও ছাত্রীদের ২টি হল, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের আবাসিক ভবন, কর্মচারীদের কোয়ার্টার, বঙ্গবন্ধুর মুরাল, মেইন গেট, অডিটোরিয়াম, লাইব্রেরি ভবনের সম্প্রসারণ, দৃষ্টিনন্দন জলাধার, জিমনেশিয়াম নির্মাণ, পুকুর খনন ইত্যাদি।
বর্তমানে ছাত্রছাত্রীদের জন্য মোট পাঁচটি হল রয়েছে।
যার মধ্যে তিনটি ছেলেদের আর দুইটি মেয়েদের।
ছাত্র হলঃ
ছাত্রী হলঃ
একুশে ফেব্রুয়ারি লাইব্রেরিঃ একটি দুই তলা ভবনে লাইব্রেরিটি অবস্থিত। অসংখ্য একাডেমিক বই ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন লেখকদের বিখ্যাত সব বই।পুরো ভবনটি সিসি ক্যামেরার আওতাধীন। গ্রন্থাগারে অবস্থিত কম্পিউটার ল্যাবে প্রায় ১৪০ টি কম্পিউটার রয়েছে।
এছাড়াও বিভাগ ভিত্তিক বিভিন্ন সংগঠন রয়েছে। লেখাপড়ার পাশাপাশি এসকল সংগঠন শিক্ষার্থীদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ দক্ষতা, নেতৃত্বের গুণাবলী, বক্তৃতা, মুক্তবুদ্ধির চর্চা, সুনাগরিকতার চর্চাসহ নানাভাবে সহশিক্ষা অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করছে।
এখানে কোন সাংবাদিকতা বিভাগ নেই। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে লেখালেখি ও সাংবাদিকতা চর্চায় বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। শিক্ষার্থীরা দেশের স্বনামধন্য পত্রিকা, টেলিভিশন ও অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে সাংবাদিকতা, মতামত, কবিতা ও সাহিত্য নিয়মিত প্রকাশ করে থাকে। লেখালেখি চর্চায় আরও উৎসাহিত করতে ক্যাম্পাসে বেশ কয়েকটি সাংবাদিক ও সাহিত্য সংগঠন রয়েছে।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.