ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকা

উইকিমিডিয়া নিবন্ধের তালিকা উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল তালিকায় ২০১৯ সাল পর্যন্ত মাত্র ৭টি ক্রিকেট দলের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তানশ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল ১৯৭৫ সাল থেকে অদ্যাবধি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় বিজয়ী হয়ে ট্রফি জয়ে সক্ষমতা দেখিয়েছে। সর্বপ্রথম ১৯৭৫ সালে ইংল্যান্ডে ক্রিকেটের এই বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার সূচনা ঘটে।[১] এ ক্রীড়ার বৈশ্বিক পরিচালনা পরিষদ হিসেবে আইসিসি’র সদস্য দেশের পুরুষ জাতীয় ক্রিকেট দলের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়।[২] চার বছর অন্তর ক্রিকেট বিশ্বকাপের সর্বশেষ আসরটি ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়।[৩] এতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল নিউজিল্যান্ড দলকে পরাভূত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।

বর্তমান ও মূল ট্রফিটি ১৯৯৯ সালে তৈরি করা হয় ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) কর্তৃপক্ষ ট্রফিটি সংরক্ষণ করেন। বিকল্প একটি ট্রফি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দলকে স্থায়ীভাবে প্রদান করা হয়।[৪][৫]

টেস্ট ক্রিকেটভূক্ত দেশগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ১৯৯৬ সাল থেকে ৩ থেকে ৬টি সহযোগী দেশ এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। এখনও পর্যন্ত কোন সহযোগী সদস্যদেশ ফাইনালে খেলতে পারেনি। তবে, কেনিয়া দল ২০০৩ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সেমি-ফাইনাল পর্বে খেলার সৌভাগ্য অর্জন করেছে।[৬] অস্ট্রেলিয়া দল প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সর্বাপক্ষা সফলতম দলের মর্যাদা উপভোগ করছে। এ পর্যন্ত দলটি চারবার শিরোপা ও একবার রানার্স-আপ হয়েছে।[৭] ধারাবাহিকভাবে দুইবার প্রতিযোগিতা জয় করেছে: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৯৭৫ ও ১৯৭৯ সালের প্রথম দুই আসরে এবং অস্ট্রেলিয়া ধারাবাহিকভাবে ১৯৯৯, ২০০৩ ও ২০০৭ সালে তিনবার শিরোপা জয় করে। অস্ট্রেলিয়া এগারোটি ফাইনালের মধ্যে ৭টিতে (১৯৭৫, ১৯৮৭, ১৯৯৬, ১৯৯৯, ২০০৩, ২০০৭, ২০১৫) অংশগ্রহণ করে। ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড ফাইনালে পৌঁছেও বিশ্বকাপ জয় করতে পারেনি। ইংল্যান্ড তিনটি ফাইনালের প্রত্যেকটিতে রানার্স-আপ হয়।[৮][৯] অপরদিকে, নিউজিল্যান্ড একবার রানার্স-আপ হয়। প্রথম তিনটি প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলা ৬০ ওভারের ছিল। পরবর্তী প্রতিযোগিতাগুলো ৫০ ওভারের অনুষ্ঠিত হয়।

ক্রিকেট বিশ্বকাপে ২০টি বিভিন্ন দেশ খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। তন্মধ্যে সাতটি দল প্রতিটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে ও অনুষ্ঠিত দশটি প্রতিযোগিতার শিরোপায় ৫টি দল নিজেদের মধ্য ভাগাভাগি করেছে।[১০] ফাইনাল খেলা সাতটি মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড একমাত্র স্টেডিয়াম হিসেবে একাধিকবার ফাইনাল খেলা আয়োজন করেছে।[১১] ভারত একমাত্র দেশ হিসেবে একাধিকবার ভিন্নমাঠে ফাইনাল খেলার আয়োজন করে।

ইতিহাস

সারাংশ
প্রসঙ্গ

উদ্বোধনী আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলা ২১ জুন, ১৯৭৫ তারিখ লর্ডসে অনুষ্ঠিত হয়। এতে অস্ট্রেলিয়া দল ওয়স্ট ইন্ডিজের মোকাবেলা করে। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েড চমকপ্রদ ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেন। ৫০ রানের মধ্যেই ৩ উইকেট পতনের পর[১২] দলের প্রারম্ভিক বিপর্যয়ের রোধে ৫ নম্বরে ব্যাটিং করতে নেমে রোহন কানহাইয়ের সাথে চতুর্থ উইকেটে ১৪৯ রান করে দলকে খেলায় ফিরিয়ে আনেন।[১৩] লয়েড আউট হবার সময় দলের রান হয় ৪/১৯৯। তার দায়িত্বপূর্ণ ৮৫ বলে ১০২ রানে করা সেঞ্চুরির ইনিংসে তিনি সর্বমোট ১২টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকান। এরফলে তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।[১৪] পাশাপাশি কিথ বয়েসের ঝড়োগতিতে ৩৪ রানের ফলে ৬০ ওভারে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয় ২৯২। জবাবে অ্যালান টার্নারের ৫৪ বলে ৪০ ও অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক ইয়ান চ্যাপেলের ৯৩ বলে ৬২ রান সংগ্রহ করেন। কিন্তু, তাদের ইনিংসে ৫টি রান-আউটের ফলে তারা নিজেরাই দলের সর্বনাশ ডেকে নিয়ে আসেন। ফলে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৭ রানের ব্যবধানে পরাভূত করে প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা লাভ করে।[১৫]

চার বছর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ পুনরায় চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হয়। এবার স্বাগতিক ইংল্যান্ড মুখোমুখি হয়। লর্ড’স দ্বিতীয়বারের মতো প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলা আয়োজকের মর্যাদা পায়। ভিভ রিচার্ডসকলিস কিংয়ের ৫ম উইকেট জুটিতে ১৩৯ রান তোলেন।[১৬] এতে কিং ৮৬ রান করেন।[১৭] অন্যদিকে রিচার্ডস একপ্রান্তে আগলে রেখে দলের রান সংখ্যা বৃদ্ধি করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত রিচার্ডস ১৩৮ রান করে অপরাজিত ছিলেন এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৮/২৮৬-তে পৌঁছিয়ে দেন। ফলে ইংল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য্য করা হয় ৬০ ওভারে ২৮৭ রান।[১৮] উদ্বোধনী ইংরেজ ব্যাটসম্যানেরা সূচনা ভাল করলেও পরবর্তীকালে রিচার্ডসের মিতব্যয়ী ০/৩৫ বোলিংয়ে রান সংগ্রহ ধীরলয়ে ঘটে। মাইক ব্রিয়ারলি এবং জিওফ্রে বয়কট ১২৯ রান করলেও তারা ৩৮ ওভার ব্যয় করে ফেলেন। পরেরজন দ্বিতীয় অঙ্কে পৌঁছতেই ১৭ ওভার খেলেন।[১৯] ফলে তারা আউট হলেও প্রয়োজনীয় রান রেট উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের রানকে অতিক্রম করতে পারেনি। এরপর গ্রাহাম গুচডেরেক র‌্যান্ডল সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান বোলিংকে বিপর্যস্ত করেন।[১৯] তারা দলটিকে অগ্রসর করালেও ২/১৮৩ থেকে অপ্রত্যাশিতভাবে ১৯৪ রানে অল-আউট হয়ে যায় তারা। জোয়েল গার্নার মাত্র এগারো বলের ব্যবধানে পাঁচ উইকেট তুলে নেন।[২০] এতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৯২ রানে জয়ী হ্য় ও ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ ক্রিকেটের চ্যাম্পিয়ন হবার কৃতিত্ব অর্জন করে।[১৯]

জুন, ১৯৮৩ সালে তৃতীয় বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলা অনুষ্ঠিত হয়। লর্ড’স আবারো স্বাগতিক মাঠের অধিকারী হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ধারাবাহিকভাবে তৃতীয়বারের মতো শিরোপা লাভের প্রত্যাশা নিয় মাঠে নামে। এবার তারা ২৪,৬০৯জন দর্শকের সম্মুখে ভারতের মুখোমুখি হয়।[২১] সুনীল গাভাস্কার ইনিংসের শুরুতেই মাত্র দুই রানে আউট হন। একমাত্র কৃষ শ্রীকান্ত ত্রিশের অধিক রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন।[২২] অ্যান্ডি রবার্টস তিন উইকেট লাভ করেন ও ভারতের ইনিংস মাত্র ১৮৩ রানে শেষ হয়।[২২] জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল ব্যাট করতে নেমে মদন লালের বোলিং নৈপুণ্যে মাত্র ছয় রানের ব্যবধানে ভিভ রিচার্ডস, ডেসমন্ড হেইন্সল্যারি গোমস আউট হন। ফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং ধ্বসে ১৪০ রানে অল-আউট হয় ও ভারত ৪৩ রানের ব্যবধানে জয়ী হয়ে শিরোপা লাভ করে।[২১]

১৯৮৭ সালের প্রতিযোগিতাটি উপমহাদেশের ভারতপাকিস্তানে যৌথভাবে আয়োজিত হয়। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত খেলায় অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড মুখোমুখি হয়। দ্বিতীয়বারের মতো অংশগ্রহণ করে দল দু’টি তাদের প্রথম শিরোপা লাভে লড়াইয়ে নামে। টসে জয়ী হয়ে অস্ট্রেলিয়া ব্যাটিংয়ে নামে। ডেভিড বুনের ১২৫ বলে ৭৫ রানের কার্যকরী ও মাইক ভেলেটার ক্ষিপ্রগতির ৩১ বলে ৪৫ রানের[২৩] কল্যাণে অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে ২৫৩ রান সংগ্রহ করে। এ প্রতিযোগিতায় প্রথমবারের মতো ৫০ ওভারের ইনিংস খেলা হয়।[২৪] প্রায় ৭০,০০০ দর্শক সমাগমে ইংল্যান্ডের বিল অ্যাথে, মাইক গ্যাটিংঅ্যালান ল্যাম্বের মাঝারি সারির ব্যাটিংয়ে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুললেও জয়ের জন্য চূড়ান্ত ওভারে ১৭ রানের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু শেষ ওভারে দলটি ৯ রান সংগ্রহ করে ও ৭ রানে পরাজিত হয়।[২৫]

১৯৯২ সালের প্রতিযোগিতাটি অস্ট্রেলিয়ানিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত খেলাটি প্রথমবারের মতো দিন/রাতে অনুষ্ঠিত হয়। প্রথমবারের মতো ফাইনালে খেলতে নেমে টসে জয়ী হয়ে পাকিস্তান ব্যাটিংয়ে নামে। ডেরেক প্রিঙ্গল শুরুতে দুই উইকেট লাভ করলেও তৃতীয় উইকেট জুটিতে ইমরান খানজাভেদ মিয়াঁদাদ ১৩৯ রান যোগ করেন। পরে ইনজামাম-উল-হক এবং ওয়াসিম আকরাম ত্রিশোর্ধ্ব রান করলে পাকিস্তান ৫০ ওভারে সর্বমোট ৬ উইকেটে ২৪৯ রান সংগ্রহ করে।[২৬] ৮৭,০০০ দর্শকের সম্মুখে ওয়াসিম আকরাম অল-রাউন্ডার ইয়ান বোথামকে শূন্য রানে আউট করাসহ তিন উইকেট লাভ করেন। অন্যদিকে গুগলিতে বিভ্রান্ত হয়ে গ্রেইম হিকও আউট হন।[২৭] ফলে ইংল্যান্ড ২২৭ রানে অল-আউট হয় ও পাকিস্তান ২২ রানে বিজয়ী হয়।[২৬] ওয়াসিম আকরাম ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।

শ্রীলঙ্কাসহ ভারত ও পাকিস্তান যৌথভাবে ১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপের সহ-আয়োজকের দায়িত্ব পায়। প্রথমবারের মতো শ্রীলঙ্কা দল গতবারে চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দিন/রাতের চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণ করে। লাহোরের গাদ্দাফী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলায় টসে জয়ী হয়ে অর্জুনা রানাতুঙ্গা অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠায়। অধিনায়ক মার্ক টেলররিকি পন্টিং দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ১০১ রান দলকে ৭ উইকেটে ২৪১ রানে নিয়ে যায়।[২৮] অরবিন্দ ডি সিলভা’র সেঞ্চুরি, অশঙ্কা গুরুসিনহা ও রানাতুঙ্গা’র সাথে জুটি গড়ে দলকে ২২ বল বাকী থাকতেই ৭ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিজয়ী হয়। এরফলে প্রথমবারের মতো কোন স্বাগতিক দল জয়ী হয়, যদিও তা পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়াও প্রথমবারের মতো কোন দল দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করে বিজয়ী হয়েছে। অরবিন্দ ডি সিলভা ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন।[২৮]

১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ১২-বছরব্যাপী অস্ট্রেলিয়ার আধিপত্যের সূচনা ঘটে।[২৯] এ প্রতিযোগিতাটি ইংল্যান্ডে চতুর্থবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়। একচেটিয়াভাবে অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলাটিতে[৩০] শেন ওয়ার্ন চার উইকেট লাভ করলে পাকিস্তানের রানসংখ্যা ১১ ওভার বাকী থাকতেই মাত্র ১৩২ হয়।[৩১] অ্যাডাম গিলক্রিস্টের দূর্দান্ত অর্ধ-শতক, মার্ক ওয়াহ, রিকি পন্টিংড্যারেন লেহম্যানের সহযোগিতায় অস্ট্রেলিয়া মাত্র ২০ ওভারের মধ্যেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। ফলে, অস্ট্রেলিয়া দল আট উইকেটের ব্যবধানে জয়ী হয় ও শিরোপা জয় করে।[৩১] তারকা খেলোয়াড় শেন ওয়ার্ন বোলিংয়ে অনন্য সাধারণ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের মাধ্যমে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন দক্ষিণ আফ্রিকান খেলোয়াড় ল্যান্স ক্লুজনার

ফাইনালের তালিকা

ফাইনালের নির্দেশিকাসমূহ
ছুরি চূড়ান্ত খেলা দিন/রাতে অনুষ্ঠিত হয়।
double-dagger চূড়ান্ত খেলা ডি/এল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়।
  • "বছর" কলামে বিশ্বকাপ আয়োজনের বছর ও সংযোগে সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের বিবরণ দেয়া হয়েছে।
  • "ফলাফল" কলামে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলা সম্পর্কীয় বিবরণ দেয়া হয়েছে।
  • "বিজয়ী" ও "রানার্স-আপ" কলামে সংশ্লিষ্ট জাতীয় ক্রিকেট দলের বর্ণনা দেয়া হয়েছে। দেশ সম্বন্ধে নয়।
আরও তথ্য বছর, বিজয়ী ...
ফাইনালের তালিকাসহ স্বাগতিক দেশ, স্থান ও ফলাফলের তালিকা
বছর বিজয়ী ফলাফল রানার্স-আপ মাঠ স্বাগতিক দেশ(সমূহ)[২] দর্শক উপস্থিতি
১৯৭৫  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৯১/৮ (৬০ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৭ রানে বিজয়ী[১৪]  অস্ট্রেলিয়া
২৭৪ (৫৮.৪ ওভার)
লর্ডস, লন্ডন ইংল্যান্ড২৪,০০০
১৯৭৯  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৮৬/৯ (৬০ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৯২ রানে বিজয়ী[১৮]  ইংল্যান্ড
১৯৪ (৫১ ওভার)
লর্ডস, লন্ডন ইংল্যান্ড৩২,০০০
১৯৮৩  ভারত
১৮৩ (৫৪.৪ ওভার)
ভারত ৪৩ রানে বিজয়ী[২২]  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৪০ (৫২ ওভার)
লর্ডস, লন্ডন ইংল্যান্ড৩০,০০০
১৯৮৭  অস্ট্রেলিয়া
২৫৩/৫ (৫০ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৭ রানে বিজয়ী[২৪]  ইংল্যান্ড
২৪৬/৮ (৫০ ওভার)
ইডেন গার্ডেনস, কলকাতা, ভারত ভারত ও পাকিস্তান৯৫,০০০
১৯৯২  পাকিস্তান
২৪৯/৬ (৫০ ওভার)
পাকিস্তান ২২ রানে বিজয়ী[২৬]  ইংল্যান্ড
২২৭ (৪৯.২ ওভার)
এমসিজি, মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়াছুরি অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড৮৭,১৮২
১৯৯৬  শ্রীলঙ্কা
২৪৫/৩ (৪৬.২ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৭ উইকেটে বিজয়ী[২৮]  অস্ট্রেলিয়া
২৪১/৭ (৫০ ওভার)
গাদ্দাফি স্টেডিয়াম, লাহোর, পাকিস্তান ছুরি ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা৬২,৬৪৫
১৯৯৯  অস্ট্রেলিয়া
১৩৩/২ (২০.১ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে বিজয়ী[৩১]  পাকিস্তান
১৩২ (৩৯ ওভার)
লর্ডস, লন্ডন ইংল্যান্ড, ওয়েলস, আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডস৩০,০০০
২০০৩  অস্ট্রেলিয়া
৩৫৯/২ (৫০ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ১২৫ রানে বিজয়ী  ভারত
২৩৪ (৩৯.২)
ওয়ান্ডারার্স জোহানেসবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা কেনিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে৩২,৮২৭
২০০৭  অস্ট্রেলিয়া
২৮১/৪ (৩৮ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৫৩ রানে বিজয়ী double-dagger  শ্রীলঙ্কা
২১৫/৮ (৩৬ ওভার)
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন ওয়েস্ট ইন্ডিজ২৮,১০৮
২০১১  ভারত
২৭৭/৪ (৪৮.২ ওভার)
ভারত ৬ উইকেটে বিজয়ী  শ্রীলঙ্কা
২৭৪/৬ (৫০ ওভার)
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম, মুম্বাই, ভারত ছুরি বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা৪২,০০০
২০১৫  অস্ট্রেলিয়া
১৮৬/৩ (৩৩.১ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে বিজয়ী  নিউজিল্যান্ড
১৮৩ সবাই আউট (৪৫ ওভার)
এমসিজি, মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া ছুরি অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড৯৩,০১৩
২০১৯  ইংল্যান্ড
২৪১ সবাই আউট (৫০ ওভার)
ইংল্যান্ড সুপার ওভারে বিজয়ী  নিউজিল্যান্ড
২৪১/৮ (৫০ ওভার)
লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড, লন্ডন, ইংল্যান্ড ছুরি ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড৩২,০০০
২০২৩ নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়াম, আহমেদাবাদ, ভারত
বন্ধ

দেশ অনুযায়ী ফলাফল

Thumb
মানচিত্রে বিজয়ী দলসমূহ
আরও তথ্য জাতীয় দল, চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণ ...
জাতীয় দল চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণ বিজয়ী রানার্স-আপ জয়ের বছর রানার্স-আপের বছর
 অস্ট্রেলিয়া ১৯৮৭, ১৯৯৯, ২০০৩, ২০০৭, ২০১৫,২০২৩ ১৯৭৫, ১৯৯৬
 ভারত ১৯৮৩, ২০১১ ২০০৩, ২০২৩
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৯৭৫, ১৯৭৯ ১৯৮৩
 শ্রীলঙ্কা ১৯৯৬ ২০০৭, ২০১১
 পাকিস্তান ১৯৯২ ১৯৯৯
 ইংল্যান্ড ২০১৯ ১৯৭৯, ১৯৮৭, ১৯৯২
 নিউজিল্যান্ড ২০১৫, ২০১৯
বন্ধ

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.