Loading AI tools
উয়েফা ইউরোর ১৭তম আসর উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
২০২৪ উয়েফা ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ (জার্মান: Fußball-Europameisterschaft 2024; এছাড়াও উয়েফা ইউরো ২০২৪ অথবা সংক্ষেপে ইউরো ২০২৪ নামে পরিচিত) উয়েফা দ্বারা আয়োজিত চতুর্বার্ষিক আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ১৭তম আসরের চূড়ান্ত পর্ব, যেখানে ইউরোপীয় ফুটবল সংস্থা উয়েফার অন্তর্ভুক্ত ২৪টি জাতীয় ফুটবল দল (পুরুষ) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিল। এই আসরটি ২০২৪ সালের ১৪ই জুন হতে ১৪ই জুলাই পর্যন্ত জার্মানির ১০টি শহরের ১০টি মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই আসরের বিজয়ী দল পরবর্তীকালে ২০২৫ কনমেবল–উয়েফা কাপ অব চ্যাম্পিয়ন্সে ২০২৪ কোপা আমেরিকার বিজয়ী দলের মুখোমুখি হবে। এই আসরে অংশগ্রহণের মাধ্যমে জর্জিয়া উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্বে অভিষেক করেছিলেন।
বিবরণ | |
---|---|
স্বাগতিক দেশ | জার্মানি |
তারিখ | ১৪ জুন – ১৪ জুলাই |
দল | ২৪ |
মাঠ | ১০ (১০টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | স্পেন (৪র্থ শিরোপা) |
রানার-আপ | ইংল্যান্ড |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৫১ |
গোল সংখ্যা | ১১৭ (ম্যাচ প্রতি ২.২৯টি) |
দর্শক সংখ্যা | ২৬,৮১,২৮৮ (ম্যাচ প্রতি ৫২,৫৭৪ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা |
|
সেরা খেলোয়াড় | রদ্রি |
সেরা যুব খেলোয়াড় | লামিনে ইয়ামাল |
এই আসরের মাধ্যমে উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচগুলো তৃতীয়বারের মতো জার্মান ভূখণ্ডে এবং দ্বিতীয়বারের মতো একীভূত জার্মানিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, প্রাক্তন পশ্চিম জার্মানি ১৯৮৮ সালের আসরটির আয়োজক ছিল এবং একাধিক দেশের আয়োজনে উয়েফা ইউরো ২০২০-এর ৪টি ম্যাচ মিউনিখে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। একই সাথে লাইপ্ৎসিশ এই আসরের ম্যাচ আয়োজন করার মাধ্যমে প্রাক্তন পূর্ব জার্মানি প্রথমবারের মতো উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন করছে, এর পাশাপাশি প্রথমবারের মতো একীভূত জার্মানি একক আয়োজক দেশ হিসেবে প্রতিযোগিতাটি চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন করছিলেন।[1][2] কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে ২০২০ সালের আসরটি ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত হওয়ার পর এই প্রতিযোগিতাটি পুনরায় তার স্বাভাবিক চার বছরের চক্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এটি উল্লেখযোগ্য বৈশ্বিক আগ্রহ তৈরি করেছে এবং ৫৭% ক্রীড়া সমর্থকরা খেলা দেখতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল।[3]
ইতালি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ২০২০ সালে ইংল্যান্ডের সাথে অতিরিক্ত সময় পর ১–১ গোলে ড্র করার পর পেনাল্টি শুট-আউটে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।[4][5][6] কিন্তু তারা শেষ ১৬-তে সুইজারল্যান্ডের কাছে পরাজিত হয়ে আসর থেকে বিদায় নেয়।[7] আয়োজক দেশ জার্মানি কোয়ার্টার–ফাইনালে স্পেনের কাছে পরাজিত হয়েছিল, যারা ইংল্যান্ডকে ২–১ গোলে পরাজিত করে স্পেন এই টুর্নামেন্ট জিতেছিল এবং তারা উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসে ৪র্থ বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।
২০১৭ সালের ৮ই মার্চ তারিখে উয়েফা এক ঘোষণায় জানিয়েছিল যে, নির্ধারিত সময়সীমা ২০১৭ সালের ৩রা মার্চ তারিখের পূর্বে কেবলমাত্র দুইটি দেশ (জার্মানি এবং তুরস্ক) এই আসরটি আয়োজনে তাদের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।[8][9]
উয়েফা নির্বাহী কমিটি একটি গোপন ভোটের মাধ্যমে আয়োজক নির্বাচন করে,[10][11] যেখানে জয়ের জন্য শুধুমাত্র সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের প্রয়োজন হয়ে থাকে। যদি ভোটের সংখ্যা সমান হয়, তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত উয়েফার সভাপতি আলেকসান্দার চেফেরিনের উপর নির্ভর করে।[12][13] উয়েফার নির্বাহী কমিটির ২০ জন সদস্যের মধ্যে রেইনহার্ড গ্রিন্ডেল (জার্মানি) এবং সের্ভেত ইয়ার্দিমজি (তুরস্ক) ভোট দিতে পারেনি, কেননা স্বদেশ প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত থাকায় তারা অযোগ্য ছিল। লার্স-ক্রিস্টার ওলসন (সুইডেন) অসুস্থতার কারণে ভোটের সময় অনুপস্থিত ছিলেন। সর্বমোট ১৭ জন সদস্য এই আসরের আয়োজক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট প্রদান করতে পেরেছিলেন।[14][15][16]
২০১৮ সালের ২৭শে সেপ্টেম্বর তারিখে, সুইজারল্যান্ডের নিওঁতে আয়োজক নির্বাচন প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[14][17][18] জার্মানি প্রাথমিকভাবে উয়েফা ইউরো ২০২০-এর একক আয়োজক হওয়ার পরিকল্পনা করেছিল, তবে ২০১২ সালের মে মাস পর্যন্ত তারা কোন দৃঢ় আগ্রহ প্রকাশ করেনি।[19]
আয়োজক হিসেবে জার্মানি এই আসরের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ হয়েছে, তবে দলটি বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করেছিল; অবশিষ্ট ২৩টি অবস্থানের জন্য সর্বমোট ৫৩টি দল ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য বাছাইপর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে; বাছাইপর্বে ১০টি গ্রুপের প্রথম এবং দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল সরাসরি বাছাইপর্বের মাধ্যমে ২০টি স্থান অর্জন করেছে, বাকি তিনটি স্থান প্লে-অফের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়েছে।[20] ২০২২–২৩ উয়েফা নেশনস লিগে সেরা খেলা প্রদর্শন করা দলগুলোকে প্লে-অফে অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা হয়েছিল, যারা ইতিমধ্যে মূল বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতা হতে বাদ পরেছে।[21] ২০২২ সালের ৯ই অক্টোবর তারিখে ফ্রাঙ্কফুর্টের ফেস্থালেতে উয়েফা ইউরো ২০২৪ বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতার ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[22][23] বাছাইপর্বের গ্রুপ পর্ব ২০২৩ সালের মার্চ থেকে নভেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং প্লে-অফের ম্যাচ ২০২৪ সালের মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে।[24]
এই আসরের অংশগ্রহণকারী ২৪টি দলের মধ্যে ১৯টি দল গত আসরে অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন ইতালি ও রানার-আপ ইংল্যান্ড, ২০২২ বিশ্বকাপের রানার-আপ ফ্রান্স ও তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্রোয়েশিয়া। পর্তুগাল একমাত্র দল যারা পুরো বাছাইপর্বে সকল ম্যাচ জয়লাভ করে এই আসরের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল; অন্যদিকে ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, বেলজিয়াম, হাঙ্গেরি এবং রোমানিয়া অপরাজিত থেকে উত্তীর্ণ হয়েছিল।[25]
আলবেনিয়া এবং রোমানিয়া ইউরো ২০২০-এ অংশগ্রহণ করতে ব্যর্থ হয়েও এই আসরে উত্তীর্ণ হয়েছিল; যার মধ্যে আলবেনিয়া দ্বিতীয়বারের মতো উয়েফা ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল। সার্বিয়া এবং স্লোভেনিয়া উভয়ই ইউরো ২০০০-এর পর প্রথমবারের মতো এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে উত্তীর্ণ হয়েছিল, এফআর সার্বিয়া ও মন্টিনিগ্রো পৃথক জাতি হওয়ার পরে প্রথমবারের মতো উত্তীর্ণ হয়েছে এবং স্লোভেনিয়া একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে চতুর্থবারের মতো বড় কোন প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ হয়েছিল।[26][27] এই আসরের প্লে-অফে পেনাল্টিতে গ্রিসকে পরাজিত করার মাধ্যমে জর্জিয়া ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা অর্জনের পর প্রথমবারের মতো এই প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ হয়েছিল; এর মাধ্যমে জর্জিয়া এই আসরের একমাত্র দল হিসেবে উয়েফা ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে অভিষেক করবে এবং এর ফলে ১৯৬০ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম আসরের পর থেকে প্রতিটি চূড়ান্ত আসরের মতো এই আসরেও ন্যূনতম একটি দল অভিষেক করেছিলেন।[28]
এই আসরে অংশগ্রহণে ব্যর্থ হওয়া উল্লেখযোগ্য দলগুলোর মধ্যে সুইডেন, রাশিয়া এবং ওয়েলস অন্যতম। সুইডেন ১৯৯৬ সালের ইউরোর পর প্রথমবারের মতো উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়েছিলেন এবং ২০২২ বিশ্বকাপে বাদ পড়ার পর টানা দ্বিতীয় কোন বড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। রাশিয়াকে (যারা ইউরো ২০০০ থেকে নিয়মিতভাবে প্রতিটি চূড়ান্ত আসরে অংশগ্রহণ করতো) ইউক্রেনে দেশটির আক্রমণের পর বাছাইপর্ব থেকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, এর মাধ্যমে ১৯৯২ সালে এফআর যুগোস্লাভিয়ার পরে প্রথমবারের মতো কোন জাতীয় দলকে প্রতিযোগিতা থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। ২০১৬ ইউরোর সেমি–ফাইনালসহ আগের দুই আসরে নকআউট পর্বে ওঠা ওয়েলস প্লে-অফে পেনাল্টিতে পোল্যান্ডের কাছে পরাজিত হয়ে বিদায় নিয়েছেন। পূর্ববর্তী আসরে অভিষেক হওয়ার পর উত্তর মেসিডোনিয়া এবং ফিনল্যান্ড এই আসরে অংশগ্রহণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল।
২০২২ সালের ২০শে সেপ্টেম্বর তারিখে, ক্রোয়েশিয়ার হভারে উয়েফার নির্বাহী কমিটির সভায় নিশ্চিত করা হয়েছিল যে রাশিয়া ইউরো ২০২৪-এর বাছাইপর্ব থেকে বাদ পড়েছিল, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনে দেশটির আক্রমণের পরে উয়েফা কর্তৃক সকল বয়সী রুশ দলকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, যার ফলে রাশিয়া ২০০০ সালের পর প্রথমবারের মতো ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করতে পারেননি।[29][30][31][32]
দল | মাধ্যম | তারিখ | অংশগ্রহণ[upper-alpha 1] |
---|---|---|---|
জার্মানি[upper-alpha 2] | আয়োজক | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ১৩ (১৯৭২, ১৯৭৬, ১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
বেলজিয়াম | গ্রুপ এফ-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৬ (১৯৭২, ১৯৮০, ১৯৮৪, ২০০০, ২০১৬, ২০২০) |
ফ্রান্স | গ্রুপ বি-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৩ অক্টোবর ২০২৩ | ১০ (১৯৬০, ১৯৮৪, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
পর্তুগাল | গ্রুপ জে-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৮ (১৯৮৪, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
স্কটল্যান্ড | গ্রুপ এ-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ১৫ অক্টোবর ২০২৩ | ৩ (১৯৯২, ১৯৯৬, ২০২০) |
স্পেন | গ্রুপ এ-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৫ অক্টোবর ২০২৩ | ১১ (১৯৬৪, ১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
তুরস্ক | গ্রুপ ডি-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৫ অক্টোবর ২০২৩ | ৫ (১৯৯৬, ২০০০, ২০০৮, ২০১৬, ২০২০) |
অস্ট্রিয়া | গ্রুপ এফ-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ১৬ অক্টোবর ২০২৩ | ৩ (২০০৮, ২০১৬, ২০২০) |
ইংল্যান্ড | গ্রুপ সি-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৭ অক্টোবর ২০২৩ | ১০ (১৯৬৮, ১৯৮০, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
হাঙ্গেরি | গ্রুপ জি-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৪ (১৯৬৪, ১৯৭২, ২০১৬, ২০২০) |
স্লোভাকিয়া[upper-alpha 3] | গ্রুপ জে-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৫ (১৯৬০, ১৯৭৬, ১৯৮০, ২০১৬, ২০২০) |
আলবেনিয়া | গ্রুপ ই-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | ১ (২০১৬) |
ডেনমার্ক | গ্রুপ এইচ-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৯ (১৯৬৪, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০১২, ২০২০) |
নেদারল্যান্ডস | গ্রুপ বি-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | ১০ ১৯৭৬, ১৯৮০, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০২০) |
রোমানিয়া | গ্রুপ আই-এ প্রথম স্থান অধিকারী | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৫ (১৯৮৪, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৮, ২০১৬) |
সুইজারল্যান্ড | গ্রুপ আই-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৫ (১৯৯৬, ২০০৪, ২০০৮, ২০১৬, ২০২০) |
সার্বিয়া[upper-alpha 4] | গ্রুপ জি-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৫ (১৯৬০, ১৯৬৮, ১৯৭৬, ১৯৮৪, ২০০০)[upper-alpha 5] |
চেক প্রজাতন্ত্র[upper-alpha 3] | গ্রুপ ই-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ২০ নভেম্বর ২০২৩ | ১০ (১৯৬০, ১৯৭৬, ১৯৮০, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
ইতালি | গ্রুপ সি-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ২০ নভেম্বর ২০২৩ | ১০ (১৯৬৮, ১৯৮০, ১৯৮৮, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
স্লোভেনিয়া | গ্রুপ এইচ-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ২০ নভেম্বর ২০২৩ | ১ (২০০০) |
ক্রোয়েশিয়া | গ্রুপ ডি-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকারী | ২১ নভেম্বর ২০২৩ | ৬ (১৯৯৬, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
জর্জিয়া | প্লে-অফ পথ সি-এ বিজয়ী | ২৬ মার্চ ২০২৪ | ০ (অভিষেক) |
ইউক্রেন | প্লে-অফ পথ বি-এ বিজয়ী | ২৬ মার্চ ২০২৪ | ৩ (২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
পোল্যান্ড | প্লে-অফ পথ এ-এ বিজয়ী | ২৬ মার্চ ২০২৪ | ৪ (২০০৮, ২০১২, ২০১৬, ২০২০) |
৭ই জুনের মধ্যে অংশগ্রহণকারী ২৪টি জাতীয় দল সর্বোচ্চ ২৩ হতে ২৬ জন করে খেলোয়াড়ের সমন্বয়ে তাদের দলের নিবন্ধন করতে হবে; যেখানে প্রত্যেক দলে অবশ্যই তিনজন গোলরক্ষক থাকা আবশ্যক;[37] তবে প্রতিটি ম্যাচের জন্য ম্যাচ শিটে প্রতিটি দল শুধুমাত্র ২৩ জন খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে।
ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচ আয়োজন করার জন্য উয়েফা কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম ৩০,০০০ ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, যা পূরণকারী জার্মানির বেশ কয়েকটি স্টেডিয়াম রয়েছে।[38]
জার্মানি ইউরো ২০২৪-এর জন্য নির্বাচিত দশটি মাঠের মধ্যে ৯টি ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের জন্য ব্যবহার করেছে: বার্লিন, ডর্টমুন্ড, মিউনিখ, কোলন, স্টুটগার্ট, হামবুর্গ, লাইপৎসিশ, ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং গেলসেনকির্খেন।[39][40] ডুসেলডর্ফ (যা ২০০৬ সালের বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজন করেনি, তবে ইতিপূর্বে ১৯৭৪ ফিফা বিশ্বকাপ এবং উয়েফা ইউরো ১৯৮৮-এর ম্যাচ আয়োজন করেছিল) এই আসরের দশম মাঠ হিসেবে ম্যাচ আয়োজন করবে; অন্যদিকে, হানোফার, নুরেমবার্গ এবং কাইজারস্লাউটার্ন (যা ২০০৬ সালের বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজন করেছে, অধিকন্তু হানোফারের ক্ষেত্রে ১৯৭৪ এবং ১৯৮৮-এর আসর), এই আসরের কোন ম্যাচ আয়োজন করবে না।
ব্রেমেন এবং মনশেডগ্লাডবাখের মতো অন্যান্য স্টেডিয়ামগুলো এই আসরের জন্য নির্বাচন করা হয়নি।[41] এই মাঠগুলো জার্মানির সকল প্রধান অঞ্চলকে অন্তর্ভুক্ত করে, তবে এই আসরে সর্বাধিক সংখ্যক মাঠসহ এলাকাটি হচ্ছে উত্তর রাইন-ওয়েস্টফালিয়া রাজ্যের রাইন-রুর মেট্রোপলিটন অঞ্চল, যেখানে ১০টি আয়োজক শহরের মধ্যে চারটি (ডর্টমুন্ড, ডুসেলডর্ফ, গেলসেনকির্খেন এবং কোলন) অন্তর্ভুক্ত।[42]
বার্লিন | মিউনিখ | ডর্টমুন্ড | স্টুটগার্ট |
---|---|---|---|
অলিম্পিক স্টেডিয়াম | আলিয়ানৎস আরেনা | বিভিবি স্টাডিয়ন ডর্টমুন্ড | স্টুটগার্ট এরিনা |
ধারণক্ষমতা: ৭৪,৪৬১ | ধারণক্ষমতা: ৭০,০৭৬ | ধারণক্ষমতা: ৬৫,৮৪৯ | ধারণক্ষমতা: ৫৪,৯০৬ |
গেলসেনকির্খেন | ফ্রাঙ্কফুর্ট | ||
আরেনা আউফশালকে | ফ্রাঙ্কফুর্ট এরিনা | ||
ধারণক্ষমতা: ৫৪,৭৪০ | ধারণক্ষমতা: ৫৪,৬৯৭ | ||
হামবুর্গ | ডুসেলডর্ফ | কোলন | লাইপৎসিশ |
ফোক্সপার্কস্টাডিয়ন | ডুসেলডর্ফ এরিনা | কোলন স্টেডিয়াম | রেড বুল এরিনা |
ধারণক্ষমতা: ৫২,২৪৫ | ধারণক্ষমতা: ৫১,০৩১ | ধারণক্ষমতা: ৪৯,৮২৭ | ধারণক্ষমতা: ৪২,৯৫৯ |
প্রতিটি দল ম্যাচের জন্য প্রশিক্ষণ এবং অবস্থান করার জন্য একটি "প্রশিক্ষণ ঘাঁটি" বেছে নিয়েছে, তবে দলের প্রশিক্ষণ ঘাঁটিগুলো অবশ্যই জার্মানিতে হওয়ার শর্ত ছিল। দলগুলো পুরো প্রতিযোগিতা জুড়ে এই স্থানগুলোতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবে এবং অবস্থান করবে, তাদের ঘাঁটি থেকেই তারা বিভিন্ন মাঠে আয়োজিত ম্যাচের জন্য ভ্রমণ করবে।[43]
দল | ঘাঁটি | প্রশিক্ষণ মাঠ |
---|---|---|
আলবেনিয়া | কামেন, জার্মানি[44] | স্পোর্টসেন্ট্রুম কাইজেরাউ |
অস্ট্রিয়া | বার্লিন, জার্মানি[45] | মোমসেনস্টাডিয়ন |
বেলজিয়াম | লুডভিগসবুর্গ, জার্মানি[46] | ভাসেনস্টাডিয়ন (এসজিভি ফ্রাইবার্গ আম নেকার) |
ক্রোয়েশিয়া | নয়রুপিন, জার্মানি[47] | ফোক্সপার্কস্টাডিয়ন (নয়রুপিন) |
চেক প্রজাতন্ত্র | হামবুর্গ, জার্মানি[48] | এডমুন্ড-প্লামবেক-স্টাডিয়ন (নর্ডারস্টেট) |
ডেনমার্ক | ফ্রয়েডেনস্টাট, জার্মানি[49] | হারমান-সাম-স্টাডিয়ন |
ইংল্যান্ড | ব্লাঙ্কেনহাইন, জার্মানি[50] | গলফ্রেসোর্ট ভাইম্নারের লান্ড |
ফ্রান্স | বাড লিপসপ্রিঙ্গে, জার্মানি[51] | হোম ডিলাক্স এরিনা (পাডারবর্ন) |
জর্জিয়া | ভালবার্ট, জার্মানি | |
জার্মানি | হার্ৎসোখেনাউরাখ, জার্মানি[52] | আডিডাস ক্যাম্পাস/হোমগ্রাউন্ড |
হাঙ্গেরি | ভাইলার-জিমারবার্গ, জার্মানি[53] | টানেনহফ রিসোর্ট, স্পোর্ট অ্যান্ড স্পা |
ইতালি | ইজালোন, জার্মানি[54] | |
নেদারল্যান্ডস | ভলফসবুর্গ, জার্মানি[55] | আওক স্টাডিয়ন (ভলফসবুর্গ) |
পোল্যান্ড | হানোফার, জার্মানি[56] | আইলেনরিডেস্টাডিয়ন |
পর্তুগাল | হার্সেভিঙ্কেল, জার্মানি[57] | |
রোমানিয়া | ভুরৎসবুর্গ, জার্মানি[58] | আকন আরেনা (ভুরৎসবুর্গার কিকার্স) |
স্কটল্যান্ড | গার্মিশ-পার্টেনকির্খেন, জার্মানি[59] | স্টাডিয়ন আম গ্রোবেন |
সার্বিয়া | আউগসবুর্গ, জার্মানি[60] | রোসেনাউস্টাডিয়ন (আউগসবুর্গ) |
স্লোভাকিয়া | মাইনৎস, জার্মানি[61] | ব্রুখভেগস্টাডিয়ন (মাইনৎস) |
স্লোভেনিয়া | ভুপার্টাল, জার্মানি[62] | স্টাডিয়ন আম জু (ভুপারটাল) |
স্পেন | ডোনাউয়েশিঙ্গেন, জার্মানি[63] | ডার অশবার্গহফ |
সুইজারল্যান্ড | স্টুটগার্ট, জার্মানি[64] | গাৎসি-স্টাডিয়ন আউফ ডার ভাল্ডাউ |
তুরস্ক | বার্সিংহাউজেন, জার্মানি[65] | স্পোর্টহোটেল ফুখসবাখটাল |
ইউক্রেন | ভিসবাডেন, জার্মানি |
২০২৩ সালের ২রা ডিসেম্বর তারিখে ১৮:০০ টায় (সিইটি) হামবুর্গের এলবফিহারমনিতে এই আসরের চূড়ান্ত পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।[66] পাত্র নির্ধারণের ক্ষেত্রে দলগুলোকে ইউরোপীয় বাছাইপর্বে সামগ্রিক অবস্থানের ভিত্তিতে বাছাই করা হয়েছিল। আয়োজক জার্মানিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাত্র ১-এ স্থান দেওয়া হয়েছিল এবং গ্রুপে অবস্থানের ক্ষেত্রে তাদেরকে এ১ অবস্থান প্রদান করা হয়েছে। ড্রয়ের সময় প্লে-অফের তিন বিজয়ী দল নিশ্চিত ছিল না এবং ২০২৪ সালের মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হওয়ায় প্লে-অফে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে ড্রয়ের জন্য পাত্র ৪-এ রাখা হয়েছিল।[37][67][68][69] এক ঠাট্টাকারীর ঠাট্টার ফলস্বরূপ ড্র আয়োজনের সময় যৌন শব্দ দ্বারা অনুষ্ঠানটি ব্যাহত হয়েছিল।[70][71]
দল | অব |
---|---|
নেদারল্যান্ডস | ১২ |
স্কটল্যান্ড | ১৩ |
ক্রোয়েশিয়া | ১৪ |
স্লোভেনিয়া | ১৫ |
স্লোভাকিয়া | ১৬ |
চেক প্রজাতন্ত্র | ১৭ |
দল | অব |
---|---|
ইতালি | ১৮ |
সার্বিয়া | ১৯ |
সুইজারল্যান্ড | ২০ |
প্লে-অফ পথ এ-এর বিজয়ী | — |
প্লে-অফ পথ বি-এর বিজয়ী | |
প্লে-অফ পথ সি-এর বিজয়ী |
অব | দল |
---|---|
এ১ | জার্মানি |
এ২ | স্কটল্যান্ড |
এ৩ | হাঙ্গেরি |
এ৪ | সুইজারল্যান্ড |
অব | দল |
---|---|
বি১ | স্পেন |
বি২ | ক্রোয়েশিয়া |
বি৩ | ইতালি |
বি৪ | আলবেনিয়া |
অব | দল |
---|---|
সি১ | স্লোভেনিয়া |
সি২ | ডেনমার্ক |
সি৩ | সার্বিয়া |
সি৪ | ইংল্যান্ড |
অব | দল |
---|---|
ডি১ | পোল্যান্ড[lower-alpha 1] |
ডি২ | নেদারল্যান্ডস |
ডি৩ | অস্ট্রিয়া |
ডি৪ | ফ্রান্স |
অব | দল |
---|---|
ই১ | বেলজিয়াম |
ই২ | স্লোভাকিয়া |
ই৩ | রোমানিয়া |
ই৪ | ইউক্রেন[lower-alpha 1] |
অব | দল |
---|---|
এফ১ | তুরস্ক |
এফ২ | জর্জিয়া[lower-alpha 1] |
এফ৩ | পর্তুগাল |
এফ৪ | চেক প্রজাতন্ত্র |
২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে, এই আসরের ৫১টি ম্যাচের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য ১৯টি রেফারির দল নির্বাচন করা হয়েছিল, যার মধ্যে উয়েফা এবং কনমেবল কনফেডারেশনের মধ্যে সহযোগিতা চুক্তির অংশ হিসেবে নির্বাচিত একটি আর্জেন্টিনীয় দল অন্তর্ভুক্ত রয়েছিল।[72][73]
দেশ | রেফারি | সহকারী রেফারি |
---|---|---|
আর্জেন্টিনা | ফাকুন্দো তেয়ো | গাব্রিয়েল চাদে এজেকিয়েল ব্রাইলোভস্কি |
ইংল্যান্ড | মাইকেল অলিভার | স্টুয়ার্ট বাট ড্যান কুক |
ইংল্যান্ড | অ্যান্থনি টেইলর | গ্যারি বেসউইক অ্যাডাম নান |
ফ্রান্স | ফ্রঁসোয়া ল্যতেক্সিয়ের | সিরিল মুনিয়ের মেহদি রহমুনি |
ফ্রান্স | ক্লেমঁ তুরপেঁ | নিকোলাস দানোস বঁজামাঁ পাজ |
জার্মানি | ডানিয়েল সিবার্ট | ইয়ান জাইডেল রাফায়েল ফল্টিন |
জার্মানি | ফেলিক্স সোয়ায়ার | স্টেফান লুপ মার্কো আখমুলার |
ইতালি | মার্কো গুইদা | ফিলিপ্পো মেলি জর্জো পেরেত্তি |
ইতালি | দানিয়েলে ওরসাতো | চিরো কারবোনে আলেসসান্দ্রো জাল্লাতিনি |
নেদারল্যান্ডস | ডানি মাক্কেলি | হেসেল স্টেগস্ট্রা ইয়ান ডে ভ্রিস |
পোল্যান্ড | শিমন মার্চিনিয়াক | তমাশ লিস্তকিয়েভিচ আদাম কুপসিক |
পর্তুগাল | আর্তুর সোয়ারেস দিয়াস | পাউলো সোয়ারেস পেদ্রো রিবেইরো |
রোমানিয়া | ইস্তভান কোভাচস | ভাসিলে ফ্লোরিন মারিনেস্কু মিহাই ওভিদিউ আর্তেনে |
স্লোভাকিয়া | ইভান ক্রুজলিয়াক | ব্রানিস্লাভ হানকো ইয়ান পাজোর |
স্লোভেনিয়া | স্লাভকো ভিনচিচ | তোমাজ ক্লাঞ্চনিক আন্দ্রাজ কোভাচিচ |
স্পেন | হেসুস গিল মানসানো | দিয়েগো বারবেরো সেভিয়া আনহেল নেভাদো রোদ্রিগেস |
সুইডেন | গ্লেন নিবার্গ | মাহবদ বেইগি আন্দ্রেয়াস সোদার্কভিস্ত |
সুইজারল্যান্ড | জান্দ্রো শ্যারার | স্টেফান ডে আলমেইদা বেকিম জোগায় |
তুরস্ক | হালিল উমুত মেলের | মুস্তফা এমরে এয়িসয় কেরেম এরসয় |
এছাড়াও, উয়েফা ১০ জন ভিডিও ম্যাচ পরিচালক এবং ১২ জন সহকারী ম্যাচ পরিচালকের নাম ঘোষণা করেছে (যারা চতুর্থ রেফারি অথবা সংরক্ষিত সহকারী রেফারি হিসেবে কাজ করবেন)।[73]
|
|
২০২২ সালের ১০ই মে তারিখে উয়েফা এই আসরের সময়সূচী ঘোষণা করেছিল, যেখানে শুধুমাত্র উদ্বোধনী ম্যাচ, সেমি-ফাইনাল এবং ফাইনালের কিক-অফের সময় অন্তর্ভুক্ত ছিল।[74][75] ড্রয়ের পর ২০২৩ সালের ২রা ডিসেম্বর তারিখে অন্যান্য সকল ম্যাচের কিক-অফের সময় ঘোষণা করা হয়েছিল।[76][77] গ্রুপে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকারী ও সেরা চার তৃতীয় স্থান অধিকারী ১৬ দলের পর্বে উত্তীর্ণ হয়েছিল।
প্রত্যেক দলের পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে দলের অবস্থান নির্ণয় করা হয় (জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্রয়ের জন্য ১ পয়েন্ট, হারের জন্য ০ পয়েন্ট) এবং যদি পয়েন্টের সমতা হয় তবে গ্রুপ পর্বের সবগুলো ম্যাচ শেষে নিম্নে বর্ণিত মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে শীর্ষ দুই দল নির্ণয় করা হবে:[37]
টীকা
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | জার্মানি (H) | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৮ | ২ | +৬ | ৭ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | সুইজারল্যান্ড | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৫ | ৩ | +২ | ৫ | |
৩ | হাঙ্গেরি | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৫ | −৩ | ৩ | |
৪ | স্কটল্যান্ড | ৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৭ | −৫ | ১ |
স্কটল্যান্ড | ১–১ | সুইজারল্যান্ড |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
স্কটল্যান্ড | ০–১ | হাঙ্গেরি |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | স্পেন | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ৫ | ০ | +৫ | ৯ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | ইতালি | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ | |
৩ | ক্রোয়েশিয়া | ৩ | ০ | ২ | ১ | ৩ | ৬ | −৩ | ২ | |
৪ | আলবেনিয়া | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৫ | −২ | ১ |
ক্রোয়েশিয়া | ১–১ | ইতালি |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ইংল্যান্ড | ৩ | ১ | ২ | ০ | ২ | ১ | +১ | ৫ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | ডেনমার্ক | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ২ | ২ | ০ | ৩[lower-alpha 1] | |
৩ | স্লোভেনিয়া | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ২ | ২ | ০ | ৩[lower-alpha 1] | |
৪ | সার্বিয়া | ৩ | ০ | ২ | ১ | ১ | ২ | −১ | ২ |
স্লোভেনিয়া | ১–১ | ডেনমার্ক |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
স্লোভেনিয়া | ১–১ | সার্বিয়া |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | অস্ট্রিয়া | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৬ | ৪ | +২ | ৬ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | ফ্রান্স | ৩ | ১ | ২ | ০ | ২ | ১ | +১ | ৫ | |
৩ | নেদারল্যান্ডস | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৪ | |
৪ | পোল্যান্ড | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৬ | −৩ | ১ |
অস্ট্রিয়া | ০–১ | ফ্রান্স |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
পোল্যান্ড | ১–৩ | অস্ট্রিয়া |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
নেদারল্যান্ডস | ২–৩ | অস্ট্রিয়া |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | রোমানিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৩ | +১ | ৪ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | বেলজিয়াম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ১ | +১ | ৪ | |
৩ | স্লোভাকিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ | |
৪ | ইউক্রেন | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ৪ | −২ | ৪ |
বেলজিয়াম | ০–১ | স্লোভাকিয়া |
---|---|---|
প্রতিবেদন | স্খ্রাঞ্জ ৭' |
স্লোভাকিয়া | ১–২ | ইউক্রেন |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
স্লোভাকিয়া | ১–১ | রোমানিয়া |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
স্লোভাকিয়া | ১–১ | রোমানিয়া |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | পর্তুগাল | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৫ | ৩ | +২ | ৬[lower-alpha 1] | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | তুরস্ক | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৫ | ৫ | ০ | ৬[lower-alpha 1] | |
৩ | জর্জিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৪ | |
৪ | চেক প্রজাতন্ত্র | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৫ | −২ | ১ |
জর্জিয়া | ১–১ | চেক প্রজাতন্ত্র |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
চেক প্রজাতন্ত্র | ১–২ | তুরস্ক |
---|---|---|
সৌচেক ৬৬' | প্রতিবেদন |
|
অব | গ্রুপ | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ডি | নেদারল্যান্ডস | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৪[lower-alpha 1] | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | এফ | জর্জিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৪[lower-alpha 1] | |
৩ | ই | স্লোভাকিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ | |
৪ | সি | স্লোভেনিয়া | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ২ | ২ | ০ | ৩ | |
৫ | এ | হাঙ্গেরি | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৫ | −৩ | ৩ | |
৬ | বি | ক্রোয়েশিয়া | ৩ | ০ | ২ | ১ | ৩ | ৬ | −৩ | ২ |
নকআউট পর্বে ৯০ মিনিটের খেলা শেষে যদি কোন ম্যাচের ফলাফল সমতায় থাকে, তবে ১৫ মিনিট করে দুই অর্ধে ৩০ মিনিট অতিরিক্ত সময়ের খেলা অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে প্রতিটি দলের ষষ্ঠ খেলোয়াড় বদল করার অনুমতি রয়েছে। অতিরিক্ত সময়ের পরেও খেলার ফলাফল সমতায় থাকলে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে ম্যাচের ফলাফল নির্ধারণ করা হয়েছিল।[37]
উয়েফা ইউরো ১৯৮৪-এর পর থেকে এই আসরের মতো তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ নেই। তৃতীয় স্থান অধিকারী দলগুলোর ম্যাচের সময়সূচী কোন চারটি তৃতীয় স্থান অধিকারী দল ১৬ দলের পর্বে উত্তীর্ণ হবে তার উপর নির্ভর করা হয়েছিল:[37]
গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ তৃতীয় স্থান অধিকারী |
১বি বনাম |
১সি বনাম |
১ই বনাম |
১এফ বনাম | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
এ | বি | সি | ডি | ৩এ | ৩ডি | ৩বি | ৩সি | |||
এ | বি | সি | ই | ৩এ | ৩ই | ৩বি | ৩সি | |||
এ | বি | সি | এফ | ৩এ | ৩এফ | ৩বি | ৩সি | |||
এ | বি | ডি | ই | ৩ডি | ৩ই | ৩এ | ৩বি | |||
এ | বি | ডি | এফ | ৩ডি | ৩এফ | ৩এ | ৩বি | |||
এ | বি | ই | এফ | ৩ই | ৩এফ | ৩বি | ৩এ | |||
এ | সি | ডি | ই | ৩ই | ৩ডি | ৩সি | ৩এ | |||
এ | সি | ডি | এফ | ৩এফ | ৩ডি | ৩সি | ৩এ | |||
এ | সি | ই | এফ | ৩ই | ৩এফ | ৩সি | ৩এ | |||
এ | ডি | ই | এফ | ৩ই | ৩এফ | ৩ডি | ৩এ | |||
বি | সি | ডি | ই | ৩ই | ৩ডি | ৩বি | ৩সি | |||
বি | সি | ডি | এফ | ৩এফ | ৩ডি | ৩সি | ৩বি | |||
বি | সি | ই | এফ | ৩এফ | ৩ই | ৩সি | ৩বি | |||
বি | ডি | ই | এফ | ৩এফ | ৩ই | ৩ডি | ৩বি | |||
সি | ডি | ই | এফ | ৩এফ | ৩ই | ৩ডি | ৩সি |
নিম্নে তালিকাভুক্ত ম্যাচগুলোর সময় মধ্য ইউরোপীয় গ্রীষ্মকালীন সময় অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে (ইউটিসি+২)। যদি স্থানটি একটি ভিন্ন সময় অঞ্চলে অবস্থিত হয় তবে স্থানীয় সময়ও উল্লেখ করা হয়েছিল।
১৬ দলের পর্ব | কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | |||||||||||
৩০ জুন – কোলন | ||||||||||||||
স্পেন | ৪ | |||||||||||||
৫ জুলাই – স্টুটগার্ট | ||||||||||||||
জর্জিয়া | ১ | |||||||||||||
স্পেন (অ.স.প.) | ২ | |||||||||||||
২৯ জুন – ডর্টমুন্ড | ||||||||||||||
জার্মানি | ১ | |||||||||||||
জার্মানি | ২ | |||||||||||||
৯ জুলাই – মিউনিখ | ||||||||||||||
ডেনমার্ক | ০ | |||||||||||||
স্পেন | ২ | |||||||||||||
১ জুলাই – ফ্রাঙ্কফুর্ট | ||||||||||||||
ফ্রান্স | ১ | |||||||||||||
পর্তুগাল (পে.) | ০(৩) | |||||||||||||
৫ জুলাই – হামবুর্গ | ||||||||||||||
স্লোভেনিয়া | ০(০) | |||||||||||||
পর্তুগাল | ০(৩) | |||||||||||||
১ জুলাই – ডুসেলডর্ফ | ||||||||||||||
ফ্রান্স (পে.) | ০(৫) | |||||||||||||
ফ্রান্স | ১ | |||||||||||||
১৪ জুলাই – বার্লিন | ||||||||||||||
বেলজিয়াম | ০ | |||||||||||||
স্পেন | ২ | |||||||||||||
২ জুলাই – মিউনিখ | ||||||||||||||
ইংল্যান্ড | ১ | |||||||||||||
রোমানিয়া | ০ | |||||||||||||
৬ জুলাই – বার্লিন | ||||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ৩ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ২ | |||||||||||||
২ জুলাই – লাইপৎসিশ | ||||||||||||||
তুরস্ক | ১ | |||||||||||||
অস্ট্রিয়া | ১ | |||||||||||||
১০ জুলাই – ডর্টমুন্ড | ||||||||||||||
তুরস্ক | ২ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ১ | |||||||||||||
৩০ জুন – গেলসেনকির্খেন | ||||||||||||||
ইংল্যান্ড | ২ | |||||||||||||
ইংল্যান্ড (অ.স.প.) | ২ | |||||||||||||
৬ জুলাই – ডুসেলডর্ফ | ||||||||||||||
স্লোভাকিয়া | ১ | |||||||||||||
ইংল্যান্ড (পে.) | ১(৫) | |||||||||||||
২৯ জুন – বার্লিন | ||||||||||||||
সুইজারল্যান্ড | ১(৩) | |||||||||||||
সুইজারল্যান্ড | ২ | |||||||||||||
ইতালি | ০ | |||||||||||||
রোমানিয়া | ০–৩ | নেদারল্যান্ডস |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
অস্ট্রিয়া | ১–২ | তুরস্ক |
---|---|---|
গ্রেগোরিচ ৬' | প্রতিবেদন | দেমিরাল ১', ৫৯' |
নেদারল্যান্ডস | ১–২ | ইংল্যান্ড |
---|---|---|
সিমন্স ৭' | প্রতিবেদন | কেন ১৮' (পে.)
ওয়াটকিন্স ৯০' |
এই প্রতিযোগিতায় ৫১টি ম্যাচে ১১৭টি গোল হয়েছে, যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ২.২৯টি গোল।
৩টি গোল
২টি গোল
১টি গোল
১টি আত্মঘাতী গোল
উৎস: উয়েফা[130]
নিম্নলিখিত অপরাধের জন্য একজন খেলোয়াড়কে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরবর্তী ম্যাচের জন্য বরখাস্ত করা হয়েছিল:[37]
এই আসরের চূড়ান্ত পর্বের ম্যাচগুলোর জন্য যে সকল খেলোয়াড় বরখাস্ত হয়েছে তা নিম্নে উল্লেখ করা হয়েছিল:[131][132][133]
খেলোয়াড় | অপরাধ | বরখাস্ত |
---|---|---|
গিওর্গি লোরিয়া | ২০২৪ সালের ২৬শে মার্চ তারিখে গ্রিসের বিরুদ্ধে বাছাইপর্বের ম্যাচে | গ্রুপ এফ বনাম তুরস্ক (ম্যাচের দিন ১; ১৮ জুন ২০২৪) |
রায়ান পোর্টেয়াস | ২০২৪ সালের ১৪ই জুন তারিখে জার্মানির বিরুদ্ধে গ্রুপ এ -এর ম্যাচে | গ্রুপ এ বনাম সুইজারল্যান্ড (ম্যাচের দিন ২; ১৯ জুন ২০২৪) গ্রুপ এ বনাম হাঙ্গেরি (ম্যাচের দিন ৩; ২৩ জুন ২০২৪)[134] |
মিরলিন্দ দাকু | জাতীয়তাবাদী স্লোগান গ্রুপ বি বনাম ক্রোয়েশিয়া (ম্যাচের দিন ২; ১৯ জুন ২০২৪)[135][136] | গ্রুপ বি বনাম স্পেন (ম্যাচের দিন ৩; ২৪ জুন ২০২৪)[upper-alpha 1] |
রোদ্রি | ২০২৪ সালের ১৫ই জুন তারিখে ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ বি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ১) ২০২৪ সালের ২০শে জুন তারিখে ইতালির বিরুদ্ধে গ্রুপ বি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) |
গ্রুপ বি বনাম আলবেনিয়া (ম্যাচের দিন ৩; ২৪ জুন ২০২৪) |
দোদি লুকেবাকিও | ২০২৪ সালের ১৭ই জুন তারিখে স্লোভাকিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ ই -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ১) ২০২৪ সালের ২২শে জুন তারিখে রোমানিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ ই -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) |
গ্রুপ ই বনাম ইউক্রেন (ম্যাচের দিন ৩; ২৬ জুন ২০২৪) |
রাফায়েল লেয়াও | ২০২৪ সালের ১৮ই জুন তারিখে চেক প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ১) ২০২৪ সালের ২২শে জুন তারিখে তুরস্কের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) |
গ্রুপ এফ বনাম জর্জিয়া (ম্যাচের দিন ৩; ২৬ জুন ২০২৪) |
আব্দুলকেরিম বারদাকজি | ২০২৪ সালের ১৮ই জুন তারিখে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ১) ২০২৪ সালের ২২শে জুন তারিখে পর্তুগালের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) |
গ্রুপ এফ বনাম চেক প্রজাতন্ত্র (ম্যাচের দিন ৩; ২৬ জুন ২০২৪) |
ইয়োনাথান টা | ২০২৪ সালের ১৪ই জুন তারিখে স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ এ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ১) ২০২৪ সালের ২৩শে জুন তারিখে সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ এ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) |
১৬ দলের পর্ব বনাম ডেনমার্ক (২৯ জুন ২০২৪) |
সিলভান ভিডমার | ২০২৪ সালের ১৫ই জুন তারিখে হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে গ্রুপ এ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ১) ২০২৪ সালের ২৩শে জুন তারিখে জার্মানির বিরুদ্ধে গ্রুপ এ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) |
১৬ দলের পর্ব বনাম ইতালি (২৯ জুন ২০২৪) |
রিক্কার্দো কালাফিওরি | ২০২৪ সালের ১৫ই জুন তারিখে আলবেনিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ বি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ১) ২০২৪ সালের ২৪শে জুন তারিখে ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ বি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) |
১৬ দলের পর্ব বনাম সুইজারল্যান্ড (২৯ জুন ২০২৪) |
পাট্রিক ভিমার | ২০২৪ সালের ২১শে জুন তারিখে পোল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ ডি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) ২০২৪ সালের ২৫শে জুন তারিখে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে গ্রুপ ডি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) |
১৬ দলের পর্ব বনাম তুরস্ক (২ জুলাই ২০২৪) |
মোর্তেন হিউলম্যান | ২০২৪ সালের ১৬ই জুন তারিখে স্লোভেনিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ সি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ১) ২০২৪ সালের ২৫শে জুন তারিখে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ সি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) |
১৬ দলের পর্ব বনাম জার্মানি (২৯ জুন ২০২৪) |
এরিক ইয়ানজা | ২০২৪ সালের ২০শে জুন তারিখে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ সি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) ২০২৪ সালের ২৫শে জুন তারিখে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ সি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) |
১৬ দলের পর্ব বনাম পর্তুগাল (১ জুলাই ২০২৪) |
নিকুশোর বানকু | ২০২৪ সালের ২২শে জুন তারিখে বেলজিয়াম বিরুদ্ধে গ্রুপ ই -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) ২০২৪ সালের ২৬শে জুন তারিখে স্লোভাকিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ ই -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) |
১৬ দলের পর্ব বনাম নেদারল্যান্ডস (২ জুলাই ২০২৪) |
আন্তোনিন বারাক | ২০২৪ সালের ২৬শে জুন তারিখে তুরস্কের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) | টুর্নামেন্টের বাইরে বরখাস্ত করা হবে |
তোমাশ খোরি | ২০২৪ সালের ২৬শে জুন তারিখে তুরস্কের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) | |
আনজোর মেকভাবিশভিলি | ২০২৪ সালের ২২শে জুন তারিখে চেক প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) ২০২৪ সালের ২৬শে জুন তারিখে পর্তুগাল বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) |
১৬ দলের পর্ব বনাম স্পেন (৩০ জুন ২০২৪) |
সামেত আকায়দিন | ২০২৪ সালের ২২শে জুন তারিখে পর্তুগালের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) ২০২৪ সালের ২৬শে জুন তারিখে চেক প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) |
১৬ দলের পর্ব বনাম অস্ট্রিয়া (২ জুলাই ২০২৪) |
হাকান চালহানোয়লু | ২০২৪ সালের ১৮ই জুন তারিখে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ১) ২০২৪ সালের ২৬শে জুন তারিখে চেক প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) | |
মার্ক গেয়ি | ২০২৪ সালের ২৫শে জুন তারিখে স্লোভেনিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ সি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) ২০২৪ সালের ৩০শে জুন তারিখে স্লোভাকিয়া বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্ব -এর ম্যাচে |
কোয়ার্টার-ফাইনাল বনাম সুইজারল্যান্ড (৬ জুলাই ২০২৪) |
আদ্রিয়েঁ রাবিও | ২০২৪ সালের ২৫শে জুন তারিখে পোল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ ডি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) ২০২৪ সালের ১লা জুলাই তারিখে বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্ব -এর ম্যাচে |
কোয়ার্টার-ফাইনাল বনাম পর্তুগাল (৫ জুলাই ২০২৪) |
মাতিয়াশ কেক (কোচ) | ২০২৪ সালের ১লা জুলাই তারিখে পর্তুগালের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্ব -এর ম্যাচে | টুর্নামেন্টের বাইরে বরখাস্ত করা হবে |
ওরকুন কোকচু | ২০২৪ সালের ২৬শে জুন তারিখে চেক প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) ২০২৪ সালের ২রা জুলাই তারিখে অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্ব -এর ম্যাচে |
কোয়ার্টার-ফাইনাল বনাম নেদারল্যান্ডস (৬ জুলাই ২০২৪) |
ইসমাইল ইয়ুকসেক | ২০২৪ সালের ২৬ জুন তারিখে চেক প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ৩) ২০২৪ সালের ২রা জুন তারিখে অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্ব -এর ম্যাচে | |
মেরিহ দেমিরাল | ২০২৪ সালের ২রা জুলাই তারিখে অস্ট্রিয়া বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্ব -এর ম্যাচে জাতীয়তাবাদী হাতের প্রতীক [137][138] | কোয়ার্টার-ফাইনাল বনাম নেদারল্যান্ডস (৬ জুলাই ২০২৪)[upper-alpha 2] |
দানি কারভাহাল | ২০২৪ সালের ৫ই জুলাই তারিখে জার্মানির বিরুদ্ধে কোয়ার্টার-ফাইনাল -এর ম্যাচে | সেমি-ফাইনাল বনাম ফ্রান্স (৯ জুলাই ২০২৪) |
রবিন ল্য নরমঁদ | ২০২৪ সালের ২০শে জুন তারিখে ইতালির বিরুদ্ধে গ্রুপ বি -এর ম্যাচে (ম্যাচের দিন ২) ২০২৪ সালের ৫ই জুলাই তারিখে জার্মানির বিরুদ্ধে কোয়ার্টার-ফাইনাল -এর ম্যাচে | |
বেরতুয় ইলদিরিম | ২০২৪ সালের ৬ই জুলাই তারিখে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে কোয়ার্টার-ফাইনাল -এর ম্যাচে | টুর্নামেন্টের বাইরে বরখাস্ত করা হবে |
২০২৩ সালের ২ ডিসেম্বর পুরস্কারের অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছিল। প্রতিটি দল অংশগ্রহণ ফি হিসেবে দেওয়া হয়েছিল ৯.২৫ মিলিয়ন ইউরো এবং বিজয়ী দল সর্বোচ্চ ২৮.২৫ মিলিয়ন ইউরো আয় করেছিল।[139]
রাউন্ড অর্জিত | পরিমান | দলের সংখ্যা |
---|---|---|
চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা | €৯.২৫ মিলিয়ন ইউরো | ২৪ |
গ্রুপ পর্ব | ম্যাচ জয়ের জন্য €১ মিলিয়ন ইউরো ম্যাচ ড্রয়ের জন্য €৫,০০,০০০ ইউরো | ২৪ |
শেষ ১৬ দলের পর্ব | €১.৫ মিলিয়ন ইউরো | ১৬ |
কোয়ার্টার–ফাইনাল | €২.৫ মিলিয়ন ইউরো | ৮ |
সেমি–ফাইনাল | €৪ মিলিয়ন ইউরো | ৪ |
রানার–আপ | €৫ মিলিয়ন ইউরো | ১ |
বিজয়ী | €৮ মিলিয়ন ইউরো | ১ |
প্রতিযোগিতা শেষে নিম্নোক্ত পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।
২০২১ সালের ৫ই অক্টোবর তারিখে বার্লিনের অলিম্পিয়াস্টাডিয়নে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের সময় এই আসরের আনুষ্ঠানিক লোগো উন্মোচন করা হয়েছিল। লোগোটিতে অঁরি দেলোনে শিরোপা প্রদর্শিত হয়েছে, যেখানে ২৪টি রঙিন টুকরো ২৪টি অংশগ্রহণকারী দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিল এবং উপবৃত্তটি অলিম্পিয়াস্টাডিয়নের আকারকে প্রতিফলন করেছিল।[140] এই আসরের আনুষ্ঠানিক স্লোগান হচ্ছে "ইউনাইটেড বাই ফুটবল, ভেরাইন্ট ইম হারৎসেন অয়রোপাস" (ইংরেজি: United by Football. Vereint im Herzen Europas, অনুবাদ 'ফুটবল দ্বারা ঐক্যবদ্ধ। ইউরোপের প্রাণকেন্দ্রে মিলন')। এই স্লোগানটি ইউরোপজুড়ে স্টেডিয়ামে সরাসরি ম্যাচগুলো দেখতে উৎসাহিত ভক্তদের জন্য তৈরি করা হয়েছিল।[141]
প্রতিটি স্বতন্ত্র আয়োজক শহরের নিজস্ব অনন্য লোগোও রয়েছে। আয়তাকার লোগোতে উপরে "উয়েফা ইউরো ২০২৪" লেখা, নিচের ডান কোণের "আয়োজক শহর" পাঠ্যের উপরে শহরের নাম (সব উপরের ক্ষেত্রে), বাম দিকে এই আসরের মূল লোগো এবং ডানদিকে একটি দর্শনীয় স্থান রয়েছিল; প্রতিটি লোগো ইংরেজিতে বিদ্যমান করা হয়েছিল।[142]
আয়োজক শহর | দর্শনীয় স্থান |
---|---|
বার্লিন | ব্র্যান্ডেনবার্গ গেট |
কোলন | কোলন গির্জা |
ডর্টমুন্ড | ডর্টমুন্ড ইউ-টাওয়ার |
ডুসেলডর্ফ | শ্লস্টুর্ম, রাইনস্টুর্ম এবং রেইঙ্কনিব্রুকে |
ফ্রাঙ্কফুর্ট | রোমার |
গেলসেনকির্খেন | মুজিকথিয়াটার ইম রেভিয়ার |
হামবুর্গ | এলবিফিলহারমোনি |
লাইপৎসিশ | জাতীয় যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ |
মিউনিখ | ফ্রাউনখিয়ের্কে |
স্টুটগার্ট | ফের্নজেটুর্ম |
২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে ঘোষণা করা হয়েছিল যে ইএ স্পোর্টস উয়েফা ইউরো ২০২৪-এর ভিডিও গেমের অধিকার অর্জন করেছিল এবং ইউরো ২০২৪ ডাউনলোডযোগ্য হালনাগাদটি ২০২৪ সালের গ্রীষ্মে ইএ স্পোর্টস এফসি ২৪, ইএ স্পোর্টস এফসি মোবাইল এবং ইএ স্পোর্টস এফসি অনলাইনে উপলব্ধ করা হয়েছিল।[143] ১১ জুন প্রকাশিত, আপডেটটিতে একটি সম্পূর্ণ টুর্নামেন্ট মোড, স্থানীয় এবং অনলাইন বন্ধুত্বপূর্ণ এবং একটি ইউরো-থিমযুক্ত একক প্লেয়ার ক্যারিয়ার মোড রয়েছে, যাকে "আপনার জাতিকে নেতৃত্ব দিন" বলা হয়েছিল, প্রতিটি দল, খেলোয়াড় এবং টুর্নামেন্টের ভেন্যু সহ।[144][145]
ফ্যানাটিকস ইউরো ২০২৪ হতে ইউরো ২০২৮ পর্যন্ত ই-কমার্স, আসরের খুচরা এবং উয়েফা জাতীয় দলের প্রতিযোগিতার অনুমতিপত্র অর্জন করেছিল।[146] ফ্যানাটিকসের মালিকানাধীন টপস হলো আনুষ্ঠানিকভাবে এই আসরের স্টিকার এবং ট্রেডিং কার্ডের পৃষ্ঠপোষক, যার মাধ্যমে ১৯৭৬ সালে হতে উয়েফার সাথে পানিনির দীর্ঘ চুক্তির অবসান হয়েছিল।[147]
২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ইতালীয় ডিজে এবং রেকর্ড প্রযোজনা দল মেদুজা, মার্কিন পপ ব্যান্ড ওয়ানরিপাবলিক এবং জার্মান সঙ্গীতশিল্পী কিম পেট্রাসকে এই আসরের আনুষ্ঠানিক সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে, ২০২৪ সালের মার্চ মাসে, এক ঘোষণায় জানানো হয়েছিল যে সময়সূচী সংক্রান্ত জটিলতার কারণে পেট্রাস প্রযোজনা থেকে সরে এসেছেন এবং জার্মান সঙ্গীতশিল্পী লিওনি তার পরিবর্তে এই আসরের আনুষ্ঠানিক গানটি পরিবেশন করেছেন।[148] ২০২৪ সালের ১০ই মে তারিখে এই আসরের আনুষ্ঠানিক গান "ফায়ার" মুক্তি পেয়েছিল।[149] ২০২৪ সালের ১৪ জুলাই ফাইনালের আগে টুর্নামেন্টের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিন সংগীত শিল্পী এটি সরাসরি পরিবেশন করবেন।[150]
ইন্টারন্যাশনাল ব্রডকাস্ট সেন্টার (আইবিসি) জার্মানির লাইপৎসিশের লাইপৎসিশ বাণিজ্য মেলার হলে অবস্থিত।[151]
পূর্ববর্তী দুটি আসরের বিপরীতে উয়েফা প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে ৪কে আল্ট্রা-হাই-ডেফিনিশন সম্প্রচার বন্ধ করে দিয়েছে, একই সাথে ইউরোপীয় সম্প্রচারকদের মাঝে হাই-ডাইনামিক-রেঞ্জ (এইচডিআর)-এ কম আগ্রহের ফলে বিন্যাসটি বন্ধ করে দিয়েছে।[152]
উয়েফা ইউরোর ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা হয়েছিল। বৈশ্বিক পৃষ্ঠপোষক ছাড়াও তিনটি ভিন্ন ধরনের পৃষ্ঠপোষক রয়েছিল; জার্মানির জন্য একটি প্রকার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এক প্রকার এবং চীনা বাজারের জন্য আরেক প্রকার দ্বারা বৈশিষ্ট্য।[153]
২০২৩ সালের ২০শে জুন তারিখে গেলসেনকির্খেনে জার্মানি বনাম কলম্বিয়ার মধ্যকার আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে উয়েফা ইউরো ২০২৪-এর আনুষ্ঠানিক মাসকট উন্মোচন করা হয়েছে।[172] মাসকটটি হচ্ছে শর্টস পরিহিত একটি টেডি বেয়ার।[173] মাসকটটির নাম নির্বাচন করতে জনগণের ভোট নেয়া হয়েছিল; নামের বিকল্পগুলো ছিল "আলবার্ট", "বার্নার্ডো", "বার্নহার্ট" এবং "হার্ৎসি ভন বার"।[174] ৫ই জুলাই এই ভোটের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছিল, যেখানে ৩২% ভোট পেয়ে এই আসরের মাসকটের নাম "আলবার্ট" রাখার ঘোষণা করা হয়েছে।[175]
অনানুষ্ঠানিকভাবে ইভেন্টটিতে এমনকি পল দ্য অক্টোপাসের পদাঙ্ক অনুসরণ করে একটি প্রাণী ওরাকল রয়েছে: বুবি দ্য এলিফ্যান্ট, যিনি স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে জার্মানির উদ্বোধনী রাউন্ডের "ভবিষ্যদ্বাণী" করেছিলেন একটি অস্থায়ী গোলের মাধ্যমে তার প্রাথমিক কিক দিয়ে।[176]
২০২৩ সালের ১৫ই নভেম্বর তারিখে উয়েফা এক ঘোষণায় জানিয়েছিল যে, আডিডাসের "ফুসবাললিবে"কে এই আসরের আনুষ্ঠানিক ম্যাচ বল হিসেবে ব্যবহার করা হবে।[177] "ফুসবাললিবে" শব্দটিকে জার্মান ভাষায় "ফুটবলের ভালবাসা" হতে অনুবাদ করা হয়েছে। এই বলে এই আসরে উত্তীর্ণ দলগুলোর প্রাণবন্ততা এবং বিশ্বজুড়ে ভক্তরা ফুটবলকে যে ভালবাসা প্রদর্শন করে তা উপস্থাপন করার জন্য লাল, নীল, কমলা ও সবুজ প্রান্ত এবং বক্ররেখাসহ কালো ডানার আকার দেয়া হয়েছে। টেকসই জৈব পদার্থ দ্বারা তৈরি বলটি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য "সংযুক্ত বল প্রযুক্তি" বৈশিষ্ট্যযুক্ত প্রথম বল, যেখানে এতে অভ্যন্তরীণ বৈদ্যুতিন সেন্সর রয়েছে, যা উয়েফা ম্যাচ পরিচালকদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে বলের গতিবিধি সনাক্তকরণে সাহায্য করবে।[178]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.