ভায়োলেট লাইন (দিল্লি মেট্রো)
মেট্রো রেলপথ / From Wikipedia, the free encyclopedia
ভায়োলেট লাইন হল দিল্লি মেট্রোর আটটি লাইনের মধ্যে একটি, যা ভারতের একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা। লাইনটি ফরিদাবাদের মাধ্য দিয়ে বল্লভাগড়ের রাজা নাহর সিংয় মেট্রো স্টেশনের সাথে নতুন দিল্লির কাশ্মীর গেট মেট্রো স্টেশনকে সংযুক্ত করে।[3] লাইনের মোট দৈর্ঘ ৪৩.২৮৫ কিলোমিটার (২৬.৮৯৬ মাইল)[4][5][6].[7][8][9][10] এবং এই লাইনে মোট ৩২ টি মেট্রো স্টেশন রয়েছে। কেন্দ্রীয় সচিবালয় - সারি বিহার বিভাগটি ৩ অক্টোবর ২০১০ খ্রিস্টাব্দে খোলা হয় এবং ১৪ জানুয়ারী ২০১১ খ্রিস্টাব্দে বদরপুর পর্যন্ত লাইনটি বিস্তৃত হয়। এই লাইনটি ২৬ জুন ২০১৪ খ্রিস্টাব্দে মন্ডি হাউস পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সচিবালয় থেকে বর্ধিত করা হয় এবং ৮ জুন ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে আইটিও পর্যন্ত বাড়ানো হয়। ২৮ মে ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে দিল্লি গেট, জামে মসজিদ ও লাল কেল্লার হয়ে লাইনটি কাশ্মীরী গেট মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত সম্প্রসারিত করা হয়। আইটিও মেট্রো স্টেশন ও কাশ্মীরী গেট মেট্রো স্টেশনের মধ্যবর্তী প্রসারিত এলাকাটি ঐতিহ্যবাহী লাইন বা হেরিটেজ লাইন নামে পরিচিত। এই লাইনটি তাদের জন্য সমান্তরাল সংযোগ হিসাবে কাজ করে, যারা প্রচলিত হলুদ লাইনটিতে ভ্রমণ করে এবং দক্ষিণ দিল্লি ও কেন্দ্রীয় দিল্লির অভ্যন্তরস্থ অংশগুলি চলাচল করেন, যা উপনগরী শহর ফরিদাবাদ পাশেই অবস্থিত।[11] ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে ফরিদাবাদে এস্কর্টস মুজাসারের পূর্বদিকে একটি সম্প্রসারণের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।[12] ১৯ নভেম্বর ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে লাইনটির দক্ষিণে প্রান্তে বল্লভগড়ের রাজা নাহার সিং মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত একটি সম্প্রসারণের উদ্বোধন হয়।
ভায়োলেট লাইন (লাইন ৬) | |
---|---|
মিত্সুবিশি সরবরাহকৃত ভায়োলেট লাইনের ট্রেনগুলি। এখানে, একটি ট্রেন জেএলএন স্টেডিয়াম মেট্রো স্টেশন ছেড়ে যাছে। | |
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
স্থিতি | পরিচালনাগত |
মালিক | ডিএমআরসি |
অঞ্চল | দিল্লি এবং ফরিদাবাদ |
বিরতিস্থল |
|
স্টেশন | ৩৪ |
পরিষেবা | |
ধরন | দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা |
ব্যবস্থা | দিল্লি মেট্রো |
পরিচালক | দিল্লি মেট্রো রেল কর্পোরেশন |
রোলিং স্টক | মিত্সুবিশি-রোটেম-বিইএমএল স্ট্যান্ডার্ড গেজ |
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা | ৩,০০,০০০ (দৈনিক) (মে ২০১৮-এর হিসাবে)[1] |
ইতিহাস | |
চালু | ৩ অক্টোবর ২০১০[2] |
কারিগরি তথ্য | |
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ৪৩.২৮৫ কিলোমিটার (২৬.৮৯৬ মা) |
বৈশিষ্ট্য | ভূগর্ভস্থ এবং উচ্চতর |
ট্র্যাক গেজ | ১,৪৩৫ মিলিমিটার (৪ ফুট ৮ ১⁄২ ইঞ্চি) আদর্শ গেজ |
বিদ্যুতায়ন | ২৫ কেভি, ৫০ হার্জ এসি মাধ্যমে ওভারহেড শৃঙ্খলাবদ্ধ |
|