ব্রিটিশ ব্যক্তি

ব্রিটিশ ব্যক্তি (ইংরেজি: British ব্রিটিশ্, Briton ব্রিট্যন্, বা Brit ব্রিট্) বলতে যুক্তরাজ্য, ব্রিটিশ ওভারসিজ অঞ্চল ও ব্রিটিশ রাজমুকুটের নির্ভরশীল অঞ্চলের নাগরিকদের বোঝায়।^[23][24] ব্রিটিশ জাতীয়তা আইন আধুনিক ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ও জাতীয়তা নির্ধারণ করে এবং ব্রিটিশ জাতীয় থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে এটি লাভ করা যায়। ঐতিহাসিক প্রসঙ্গে ব্যবহার করলে "ব্রিটিশ" বা "ব্রিটন" বলতে প্রাচীন ব্রিটন জাতিকে বোঝায়, যা হতে ওয়েলশ, কর্নিশ, ব্রেটন^[23] ও ইংরেজ জাতির এক বড় অংশ উদ্ভূত।^[25][26] এছাড়া "ব্রিটিশ ব্যক্তি" বলতে প্রাক্তন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের নাগরিকদের বোঝায়, যারা ১৯৭৩ সালের আগে দেশে বসতি স্থাপন করেছিল এবং তাদের কোনো ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বা জাতীয়তা নেই।^[27]

ব্রিটিশ জাতি

British Briton Brit
ইউনিয়ন জ্যাক
মোট জনসংখ্যা
দেশীয় ব্রিটিশ আনু. ৭ কোটি ২০ লাখ প্রবাসী ব্রিটিশ আনু. ২০ কোটি[1]
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল
যুক্তরাজ্য	৫,৭৬,৭৮,০০০[upper-alpha 1][2]
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র	১০,৯৫,৩১,৬৪৩[upper-alpha 2][3][4][5] ৬,৭৮,০০০[upper-alpha 3][6]
অস্ট্রেলিয়া	১,৯৩,০১,৩৭৯[upper-alpha 2][7][8][9] ১৩,০০,০০০[upper-alpha 4][10]
কানাডা	১,৭৩,২৫,৮৬০[upper-alpha 2][11][12] ৬,০৩,০০০[upper-alpha 4][10]
নিউজিল্যান্ড	৩৩,৭২,৭০৮[upper-alpha 2][13][14] ২,১৫,০০০[upper-alpha 4][10]
দক্ষিণ আফ্রিকা	১৬,০৩,৫৭৫[upper-alpha 2][15] ২,১২,০০০[upper-alpha 4][10]
চিলি	৭,০০,০০০[upper-alpha 2][16]
ফ্রান্স	৪,০০,০০০[upper-alpha 4][17]
স্পেন	২,৯৭,২২৯[upper-alpha 4][18][19]
আয়ারল্যান্ড	২,৯১,০০০[upper-alpha 4][10]
আর্জেন্টিনা	২,৫০,০০০[upper-alpha 2][20]
সংযুক্ত আরব আমিরাত	২,৪০,০০০[upper-alpha 3][21]
জার্মানি	১,১৫,০০০[upper-alpha 3][22]
ভাষা
ইংরেজি আইরিশ ওয়েলশ ব্রিটিশ সাংকেতিক স্কটস স্কটিশ গ্যালিক
ধর্ম
মূলত খ্রিস্টধর্ম
সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী
ইংরেজ, স্কটিশ, ওয়েলশ, আইরিশ
জাতিবর্ণ নির্বিশেষে ব্রিটিশ নাগরিক। ঐ দেশে জন্মগ্রহণকারী যেসব ব্যক্তি সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত। যুক্তরাজ্যে জন্মগ্রহণকারী যেসব ব্যক্তিদের কেবল ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ব্রিটিশ নাগরিক বা ব্রিটিশ জাতীয়।

যদিও মধ্যযুগের শেষ থেকে ব্রিটিশ পরিচয়ের অস্তিত্বের কথা জানা যায়, ১৬০৩ সালের ইউনিয়ন অব দ্য ক্রাউনস এবং ১৭০৭ সালে গ্রেট ব্রিটেন রাজ্য গঠনের ফলে ব্রিটিশ জাতীয় পরিচয়ের সূত্রপাত হয়েছিল।^[28] অষ্টাদশ শতাব্দী ও ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে ব্রিটেন যখন ফ্রান্সের সাথে বিভিন্ন বৈশ্বিক লড়াইয়ে জড়িত ছিল, তখন এক অভিন্ন ব্রিটিশ পরিচয়ের জন্মলাভ করেছিল এবং ভিক্টোরীয় যুগে এটি আরও বিকশিত হয়েছিল।^[28][29] গ্রেট ব্রিটেন ও উত্তর আয়ারল্যান্ড যুক্তরাজ্যের প্রতিষ্ঠার জটিল ইতিহাস গ্রেট ব্রিটেনে জাতীয়তা ও অন্তর্ভুক্তির এক বিশেষ ভাব সৃষ্টি করে।^[28] ব্রিটিশ পরিচয় আরও পুরনো ইংরেজ, স্কটিশ ও ওয়েলশ পরিচয়ের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এই পুরনো পরিচয়গুলো তাদের পৃথক অস্তিত্ব বজায় রাখলেও সেখানে এক অভিন্ন ব্রিটিশ পরিচয়ের ভাব প্রকাশিত হয়।^[30] জনগোষ্ঠী ও ধর্মসম্প্রদায়ের ভিত্তিতে দীর্ঘকালীন বিভাজনের জন্য উত্তর আয়ারল্যান্ডে ব্রিটিশ পরিচয় বহুবিতর্কিত।^[31]

তথ্যসূত্র

1. Richards, Eric (১৪ মে ২০০৪)। Britannia's Children: Emigration from England, Scotland, Wales and Ireland Since 1600। London: A&C Black (প্রকাশিত হয় ২০০৪)। পৃষ্ঠা 3–4। আইএসবিএন 9781852854416। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০২০। [...] even the basic outline of the diaspora remains vague. It was never a controlled movement and it was mostly poorly documented. Migrants are always difficult to categorise and to count. [...] The scale of the modern British dispersion has been estimated at about 200 million, [...] or, counting those who can claim descent from British and Irish emigrants, more than three times the current population of the British Isles.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
2. Population By Country of Birth and Nationality tables January 2013 to December 2013 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে. Retrieved 04_11_2014
3. "Ancestry of the Population by State: 1980" (পিডিএফ)।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Dominic Pulera (২০০৪)। Sharing the Dream: White Males in Multicultural America। A&C Black। পৃষ্ঠা 57–60। আইএসবিএন 978-0-8264-1643-8।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
4. Carroll, Michael P. (Winter ২০০৬)। "How the Irish Became Protestant in America"। Religion and American Culture। University of California Press। 16 (1): 25–54। এসটুসিআইডি 145240474। জেস্টোর 10.1525/rac.2006.16.1.25। ডিওআই:10.1525/rac.2006.16.1.25।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
5. "Detailed Races and Ethnicities in the United States and Puerto Rico: 2020 Census"। United States census। সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০২৪।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
6. "Brits Abroad: Country-by-country", বিবিসি নিউজ, ১১ ডিসেম্বর ২০০৬, ৮ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০০৯উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
7. "Census of Population and Housing: Cultural diversity data summary, 2021" (XLSX)। Abs.gov.au। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
8. "Feature Article – Ethnic and Cultural Diversity in Australia (Feature Article)"। 1301.0 – Year Book Australia, 1995। Commonwealth of Australia। Australian Bureau of Statistics।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
9. "Census of Population and Housing: Cultural diversity data summary, 2021" (XLSX)। Abs.gov.au। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
11. "Immigration and Ethnocultural Diversity Highlight Tables"। statcan.gc.ca। অক্টোবর ২৫, ২০১৭।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
12. Canada Census
13. New Zealanders of European descent, the vast majority of whom are estimated to have some British ancestry."Country Profile: New Zealand"। ২০০৮-০৫-১৪। ১৪ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-০৩।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
14. "2018 Census totals by topic – national highlights"। Stats NZ। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৯।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
15. Census 2011: Census in brief (পিডিএফ)। Pretoria: Statistics South Africa। ২০১২। পৃষ্ঠা 26। আইএসবিএন 9780621413885। ১৩ মে ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) The number of people who described themselves as white in terms of population group and specified their first language as English in South Africa's 2011 Census was 1,603,575. The total white population with a first language specified was 4,461,409 and the total population was 51,770,560.
17. Erwin Dopf। "Présentation du Royaume-Uni"। diplomatie.gouv.fr। ২৯ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৪।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
18. "TablaPx"। www.ine.es। ২৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৭।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
19. Govan, Fiona (২২ এপ্রিল ২০১৪)। "End to Mediterranean dream for 90,000 Britons who left Spain last year"। Telegraph.co.uk। ১১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
20. Chavez, Lydia (২৩ জুন ১৯৮৫), "Fare of the country: A bit of Britain in Argentina", The New York Times, ১২ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০০৯উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
21. "The other special relationship: the UAE and the UK"। The National। Abu Dhabi। ২১ নভেম্বর ২০১০। ২৮ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
22. The most popular British emigration destinations, local.live.com, ১৩ এপ্রিল ২০০৭, ১৪ জুলাই ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০০৯উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
23. Macdonald 1969, পৃ. 62:

    British, brit'ish, adj. of Britain or the Commonwealth.
    Briton, brit'ὁn, n. one of the early inhabitants of Britain: a native of Great Britain.

24. The American Heritage Dictionary of the English Language (২০০৪), British (Fourth সংস্করণ), dictionary.reference.com, ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৯উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) : "Brit·ish (brĭt'ĭsh) adj.

    • Of or relating to Great Britain or its people, language, or culture.
    • Of or relating to the United Kingdom or the Commonwealth of Nations.
    • Of or relating to the ancient Britons.

    n. (used with a pl. verb)

    • The people of Great Britain."
25. Schiffels, Stephan (১৭ অক্টোবর ২০২২)। "The Anglo-Saxon migration and the formation of the early English gene pool"। Nature। 610 (7930): 112–119। ডিওআই:10.1038/s41586-022-05247-2। পিএমআইডি 36131019 |pmid= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 9534755  |pmc= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2022Natur.610..112G।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
26. "Genetic study reveals 30% of white British DNA has German ancestry | Genetics | The Guardian"। amp.theguardian.com (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-২৫।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
28. Colley 1992, পৃ. 1
29. Colley 1992, পৃ. 5.
30. Colley 1992, পৃ. 6
31. CAIN Web Service, British? Irish? Or what?, cain.ulst.ac.uk, ৮ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৯উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)

উৎস

• Anderson, Monica (২০০৬), Women and the Politics of Travel, 1870–1914, Fairleigh Dickinson University Press, আইএসবিএন 978-0-8386-4091-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Allan, David (২০০৮), Making British Culture: English Readers and the Scottish Enlightenment, 1740–1830, Routledge, আইএসবিএন 978-0-415-96286-5উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Barringer, T. J.; Quilley, Geoff; Fordham, Douglas (২০০৭), Art and the British Empire, Manchester University Press, আইএসবিএন 978-0-7190-7392-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Bartsch-Parker, Elizabeth; O'Maolalaigh, Roibeard; Burger, Stephen (১৯৯৯), British phrasebook, Lonely Planet, আইএসবিএন 978-0-86442-484-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Bennett, James C. (২০০৪)। The anglosphere challenge: why the English-speaking nations will lead the way in the twenty-first century। Rowman & Littlefield। আইএসবিএন 0-7425-3332-8।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Birnie, Arthur (২০০৬), An Economic History of the British Isles, Taylor & Francis, আইএসবিএন 978-0-415-37872-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Bradley, Ian C. (২০০৭), Believing in Britain: The Spiritual Identity of 'Britishness', I.B.Tauris, আইএসবিএন 978-1-84511-326-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Bradshaw, Brendan; Roberts, Peter (২০০৩), British Consciousness and Identity: The Making of Britain, 1533–1707, Cambridge University Press, আইএসবিএন 0-521-89361-5উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Broadie, Alexander (২০০৩), The Cambridge Companion to the Scottish Enlightenment, Cambridge University Press, আইএসবিএন 978-0-521-00323-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Broich, Ulrich; Bassnett, Susan (২০০১), Britain at the turn of the Twenty-First Century, Rodopi, আইএসবিএন 978-90-420-1536-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Buckner, Phillip (২০০৮), Canada and the British Empire, Oxford University Press, আইএসবিএন 978-0-19-927164-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Burch, Martin; Moran, Michael (১৯৮৭), British Politics: A Reader, Manchester University Press, আইএসবিএন 978-0-7190-2302-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Bush, Barbara (২০০৬), Imperialism and Postcolonialism, Pearson Education, আইএসবিএন 978-0-582-50583-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Campbell, Roy Hutcheson; Skinner, Andrew S. (১৯৮৫), Adam Smith, Routledge, আইএসবিএন 978-0-7099-3473-8উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Caunce, Stephen; Mazierska, Ewa; Sydney-Smith, Susan (২০০৪), Relocating Britishness, Manchester University Press, আইএসবিএন 978-0-7190-7026-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Christopher, David (১৯৯৯), British Culture, Routledge, আইএসবিএন 978-0-415-14218-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Colley, Linda (১৯৯২), Britons: Forging the Nation, 1701–1837, Yale University Press, আইএসবিএন 978-0-300-05737-9উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Commission for Racial Equality (নভেম্বর ২০০৫), Citizenship and Belonging: What is Britishness? (পিডিএফ), Commission for Racial Equality, আইএসবিএন 1-85442-573-0, ৭ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করাউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Cosman, Milein (১৯৫৭), Musical Sketchbook, Cassirerউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Craith, Máiréad Nic (২০০২), Plural identities—singular narratives: the case of Northern Ireland, Berghahn Books, আইএসবিএন 978-1-57181-314-5উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Croft, Pauline (২০০৩), King James, Basingstoke and New York: Palgrave Macmillan, আইএসবিএন 0-333-61395-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Crowest, Frederick James (১৮৯৬), The Story of British Music, C. Scribner's sonsউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Cunliffe, Barry (২০০২)। The extraordinary voyage of Pytheas the Greek (revised সংস্করণ)। New York: Walker & Co। আইএসবিএন 0-14-029784-7। ওসিএলসি 49692050।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Darian-Smith, Kate; Grimshaw, Patricia; Macintyre, Stuart (২০০৭), Britishness Abroad: Transnational Movements and Imperial Cultures, Academic Monographs, আইএসবিএন 978-0-522-85392-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Dearlove, John; Saunders, Peter (২০০০), Introduction to British Politics (3rd সংস্করণ), Wiley-Blackwell, আইএসবিএন 978-0-7456-2096-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Else, David; Attwooll, Jolyon; Beech, Charlotte; Clapton, Laetitia; Berry, Oliver; Davenport, Fionn (২০০৭), Great Britain (7th সংস্করণ), Lonely Planet, আইএসবিএন 978-1-74104-565-9উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Ember, Carol R.; Ember, Melvin; Skoggard, Ian A. (২০০৪), Encyclopedia of Diasporas: Immigrant and Refugee Cultures Around the World, Springer, আইএসবিএন 978-0-306-48321-9উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Finnegan, Richard B.; McCarron, Edward (২০০০), Ireland: Historical Echoes, Contemporary Politics (2nd সংস্করণ), Westview Press, আইএসবিএন 978-0-8133-3247-5উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Gallagher, Michael (২০০৬), The United Kingdom Today, London: Franklin Watts, আইএসবিএন 978-0-7496-6488-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Galligan, Brian; Roberts, Winsome; Trifiletti, Gabriella (২০০১), Australians and Globalisation: the Experience of two Centuries, Cambridge University Press, আইএসবিএন 978-0-521-01089-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Gay, O/; Rees, A/ (২০০৫), "The Privy Council" (পিডিএফ), House of Commons Library Standard Note, SN/PC/2708, ২৭ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০০৮উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Goldman, Dodi (১৯৯৩), In Search of the Real: the Origins and Originality of D.W. Winnicott, Jason Aronson, আইএসবিএন 978-0-87668-006-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Gottlieb, Evan (২০০৭), Feeling British: sympathy and national identity in Scottish and English writing, 1707–1832, Bucknell University Press, আইএসবিএন 978-0-8387-5678-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Hall, Catherine; Rose, Sonya (২০০৬), At Home with the Empire: Metropolitan Culture and the Imperial World, Cambridge University Press, আইএসবিএন 978-0-521-85406-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Hardill, Irene; Graham, David T.; Kofman, Eleonore (২০০১), Human Geography of the UK: An Introduction, Routledge, আইএসবিএন 978-0-415-21425-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Harewood, George H. H. L. (১৯৬২), Opera, Rolls Houseউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Harrison, Brian Howard (১৯৯৬), The Transformation of British politics, 1860–1995, Oxford University Press, আইএসবিএন 978-0-19-873121-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Hilton, Boyd (২০০৬), A mad, bad, and dangerous people?: England, 1783–1846, Oxford University Press, আইএসবিএন 978-0-19-822830-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Howe, Stephen (২০০২), Ireland and Empire: Colonial Legacies in Irish History and Culture, Oxford University Press, আইএসবিএন 978-0-19-924990-9উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Ichijo, Atsuko; Spohn, Willfried (২০০৫), Entangled Identities: Nations and Europe, Ashgate, আইএসবিএন 978-0-7546-4372-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• James, Robert Rhodes (১৯৭৮), The British Revolution: British Politics, 1880–1939, Taylor & Francis, আইএসবিএন 978-0-416-71140-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Clifton, Lewis (১৯৯৯), The Falkland Islands: Self-government with an emerging national identity?, London: News and Journal 2004, The 21st century Trustউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Lincoln, Margarette (২০০২)। Representing the Royal Navy: British Sea Power, 1750–1815। Ashgate Publishing, Ltd.। আইএসবিএন 978-0-7546-0830-1।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Lynch, Michael (১৯৯২), Scotland: A New History, Pimlico, আইএসবিএন 0-7126-9893-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Macdonald, A. M. (১৯৬৯), Chambers Compact Dictionary, Edinburgh: W. & R. Chambers, আইএসবিএন 0-550-10605-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• MacKenzie, John M. (১৯৮৯), Imperialism and Popular Culture, Manchester University Press, আইএসবিএন 978-0-7190-1868-8উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Marshall, Peter James (২০০১), The Cambridge Illustrated History of the British Empire, Cambridge University Press, আইএসবিএন 978-0-521-00254-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Mein Smith, Philippa (২০০৫), A Concise History of New Zealand, Australia: Cambridge University Press, আইএসবিএন 0-521-54228-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Mulgan, R. G.; Aimer, Peter (২০০৪), Politics in New Zealand (3rd সংস্করণ), Auckland University Press, আইএসবিএন 978-1-86940-318-8উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• O'Meara, Tom (২০০৭), A Miscellany of Britain, Toronto, আইএসবিএন 978-1-84193-664-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• O'Neill, Michael (২০০৪), Devolution and British Politics, Pearson/Longman, আইএসবিএন 978-0-582-47274-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• O'Rahilly, T. F. (১৯৪৬)। Early Irish History and Mythology (reprinted 1964, 1971, 1984 সংস্করণ)। Dublin: Dublin Institute for Advanced Studies। আইএসবিএন 0-901282-29-4।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Office for National Statistics (২০০০), Britain 2001: The Official Handbook of the United Kingdom, London: Stationery Office Books, আইএসবিএন 978-0-11-621278-8উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Park, Alison (২০০৫), British Social Attitudes: The 21st Report, SAGE, আইএসবিএন 978-0-7619-4278-8উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Powell, David (২০০২), Nationhood and Identity: the British State since 1800, I.B. Tauris, আইএসবিএন 978-1-86064-517-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Power, Timothy Joseph; Rae, Nicol C. (২০০৬), Exporting Congress?: the influence of the U.S. Congress on world legislatures, University of Pittsburgh Press, আইএসবিএন 978-0-8229-5921-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Richards, Eric (২০০৪), Britannia's Children: Emigration from England, Scotland, Wales and Ireland since 1600, A&C Black, আইএসবিএন 1-85285-441-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Richardson, Lewis Fry; Ashford, Oliver M. (১৯৯৩), Collected Papers of Lewis Fry Richardson, Cambridge University Press, আইএসবিএন 978-0-521-38298-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Robbins, Keith (১৯৯৮), Great Britain: identities, institutions, and the idea of Britishness, Longman, আইএসবিএন 978-0-582-03138-8উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Rojek, Chris (২০০৮), Brit-Myth: Who Do the British Think They Are?, Reaktion Books, আইএসবিএন 978-1-86189-336-9উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Rose, Arnold Marshall (১৯৫৮), The Institutions of Advanced Societies, University of Minnesota Press, আইএসবিএন 978-0-8166-0168-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Rosen, Andrew (২০০৩), The Transformation of British Life, 1950–2000: A Social History, Manchester University Press, আইএসবিএন 978-0-7190-6612-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Ross, David (২০০২), Chronology of Scottish History, Geddes & Grosset, আইএসবিএন 1-85534-380-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Ryrie, Alec (২০০৬), The origins of the Scottish Reformation, Manchester University Press, আইএসবিএন 978-0-7190-7105-8উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Scholes, Percy A. (১৯৭০), The Oxford Companion to Music (10th সংস্করণ), Oxford University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Singh, Sarina; Butler, Stuart; Jealous, Virginia; Karafin, Amy; Richmond, Simon; Wlodarski, Rafael (২০০৭), South India (4th সংস্করণ), Lonely Planet, আইএসবিএন 978-1-74104-704-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Smyth, Alfred P. (১৯৯৮), Medieval Europeans: studies in ethnic identity and national perspectives in Medieval Europe, Palgrave Macmillan, আইএসবিএন 978-0-312-21301-5উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Snyder, Christopher A. (২০০৩)। The Britons। Wiley। আইএসবিএন 0-631-22260-X। ওসিএলসি 237823808।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Spencer, Colin (২০০৩), British Food: An Extraordinary Thousand Years of History, Columbia University Press, আইএসবিএন 978-0-231-13110-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Trudgill, Peter (১৯৮৪), Language in the British Isles, CUP Archive, আইএসবিএন 978-0-521-28409-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Walton, John K. (২০০০), Fish and chips and the British working class, 1870–1940, Continuum International, আইএসবিএন 978-0-7185-2120-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Ward, Paul (২০০৪), Britishness Since 1870, Routledge, আইএসবিএন 978-0-203-49472-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Whale, John C.; Copley, Stephen (১৯৯২), Beyond romanticism: new approaches to texts and contexts, 1780–1832, Routledge, আইএসবিএন 978-0-415-05201-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Whatley, C. (২০০৬)। The Scots and the Union। Edinburgh: Edinburgh University Press। পৃষ্ঠা 91। আইএসবিএন 0-7486-1685-3।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Whittle, Stephen; Jenkins, Adrian (২০০৫), Creative Tension: British Art 1900–1950, Paul Holberton, আইএসবিএন 978-1-903470-28-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Williams, Daniel G. (২০০৬), Ethnicity and cultural authority: from Arnold to Du Bois, Edinburgh University Press, আইএসবিএন 978-0-7486-2205-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Willson, David Harris (১৯৬৩), King James VI & I, London: Jonathan Cape, আইএসবিএন 0-224-60572-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)

আরও পড়ুন

• Adams, Ian (১৯৯৩)। Political Ideology Today (2nd সংস্করণ)। Manchester University Press। আইএসবিএন 978-0-7190-3347-6।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Cunliffe, Barry (২০০৫)। Iron Age communities in Britain: an account of England, Scotland and Wales from the seventh century BC until the Roman conquest (4th সংস্করণ)। Routledge। আইএসবিএন 978-0-415-34779-2।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Gottlieb, Julie V.; Linehan, Thomas P. (২০০৪)। The Culture of Fascism: Visions of the Far Right in Britain। I.B.Tauris। আইএসবিএন 978-1-86064-799-4।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• McLean, Iain (২০০১)। Rational Choice and British Politics। Oxford, Oxfordshire: Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-829529-4।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Oppenheimer, Stephen (২০০৬)। The Origins of the British: A Genetic Detective Story। Constable। আইএসবিএন 978-1-84529-158-7।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Sykes, Bryan (২০০৬)। Blood of the Isles। Bantam Press। আইএসবিএন 978-0-593-05652-3।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Tonge, Jonathan (২০০২)। Northern Ireland: Conflict and Change (2nd সংস্করণ)। Pearson Education। আইএসবিএন 978-0-582-42400-5।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Woodward, Kath (২০০০)। Questioning Identity: Gender, Class and Nation। Routledge। আইএসবিএন 978-0-415-22287-7।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)

বহিঃসংযোগ

• উইকিমিডিয়া কমন্সে যুক্তরাজ্যের ব্যক্তি সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।