"খ্রিস্ট" এবং "নাজারেথের যিশু" কে এখানে পুনর্নির্দেশ করা হয়েছে। নাসরতীয় যীশু জন্য যীশু খ্রীষ্ট দেখুন। অন্যান্য ব্যবহারের, জন্য খ্রিস্ট (দ্ব্যর্থতানিরসন) দেখুন। ও, জন্য নাসরতের যিশু (দ্ব্যর্থতানিরসন) দেখুন। ও, জন্য যিশু (দ্ব্যর্থতানিরসন) দেখুন।
যীশু (প্রাচীন গ্রিক: Ἰησοῦς, Iēsoûs; হিব্রু ভাষায়: יֵשׁוּ, Yēšū́aʿ; আরামীয়: ܝܶܫܽܘܥ, Yešūʿ; আমহারীয়: ኢየሱስ; আরবি: يَسُوع Yasūʿ বা عِيسَى ʿĪsā; আনু. ৪ খ্রি.পূ. – ৩০ বা ৩৩ খ্রি.), যিনি নাসরতীয় যীশু বা যীশু খ্রীষ্ট নামেও পরিচিত, ছিলেন প্রথম শতাব্দীর একজন যিহূদী ধর্মপ্রচারক ও ধর্মীয় নেতা। তিনি বিশ্বের বৃহত্তম ধর্ম খ্রীষ্টধর্মের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব। অধিকাংশ খ্রীষ্টানদের বিশ্বাসমতে তিনি হলেন পুত্র ঈশ্বরের অবতার বা মাংসে মূর্তিমান বাক্য এবং পুরাতন নিয়মে ভাবোক্ত প্রতীক্ষিত মশীহ বা খ্রীষ্ট।[11]
দ্রুত তথ্য যীশু খ্রীষ্ট, জন্ম ...
বন্ধ
প্রকৃতপক্ষে প্রাচীনকালের সমস্ত আধুনিক পণ্ডিতেরা একমত যে, যীশু ঐতিহাসিকভাবে বিদ্যমান ছিলেন,[lower-alpha 5] যদিও ঐতিহাসিক যীশুর খোঁজ সুসমাচারগুলোর ঐতিহাসিক নির্ভরযোগ্যতা এবং বাইবেলের নতুন নিয়মে যীশু কতটা নিবিড়ভাবে চিত্রিত হয়েছেন তা নিয়ে কিছু অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, কেননা যীশুর জীবনের নথিপত্র কেবল সুসমাচারগুলোতেই রয়েছে।[lower-alpha 6][lower-alpha 7] যীশু ছিলেন একজন গালীলীয় যিহূদী, যিনি বাপ্তিস্মদাতা যোহন কর্তৃক বাপ্তিস্মিত হয়েছিলেন এবং পরিচর্যা ও প্রচারণা শুরু করেছিলেন। তার শিক্ষা প্রাথমিকভাবে মৌখিক প্রেষণ দ্বারা সংরক্ষিত ছিল[23] এবং তিনি নিজে প্রায়ই “রব্বি” নামে অবিহিত ছিলেন।[24] যীশু কীভাবে ঈশ্বরকে সর্বোত্তমভাবে অনুসরণ করা যায় তা নিয়ে যিহূদীদের সঙ্গে বিতর্ক করেছিলেন, নিরাময়ে নিযুক্ত হয়েছিলেন, দৃষ্টান্তের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান করেছিলেন এবং অনুসারীদের জড়ো করেছিলেন।[26] ঐতিহ্য অনুসারে যিহূদী কর্তৃপক্ষ তাঁকে গ্রেফতার ও বিচার করেছিল,[27] রোমান সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছিল এবং রোমীয় দেশাধ্যক্ষ পন্তীয় পীলাতের নির্দেশে ক্রুশারোপণ করেছিল। তার মৃত্যুর পর তার অনুসারীরা বিশ্বাস করেছিল যে, তিনি মৃতদের মধ্য থেকে পুনরুত্থিত হয়েছিলেন এবং তারা যে সম্প্রদায়টি গঠন করেছিল তা অবশেষে আদি মণ্ডলীতে পরিণত হয়েছিল।[28]
প্রাচীন ইতিহাসের সকল আধুনিক গবেষকই কার্যত স্বীকার করেছেন যে, যীশু এক ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব।[lower-alpha 5] যদিও ঐতিহাসিক যিশুর অনুসন্ধান করে সুসমাচারগুলোর ঐতিহাসিক বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বাইবেলে চিত্রিত যিশুর সঙ্গে ঐতিহাসিক যিশুর কতটা মিল, সেই বিষয়ে খুব কম ক্ষেত্রেই মতৈক্যে উপনীত হওয়া গিয়েছে।[lower-alpha 8][lower-alpha 9] যীশু ছিলেন একজন গালীলীয় ইহুদি।[32] বাপ্তিস্মদাতা যোহন কর্তৃক দীক্ষিত হবার পর তিনি পরিচর্যা ও প্রচারণা শুরু করেন। তিনি মৌখিকভাবে প্রচারকার্য করতেন।[23] প্রেরিতগণ প্রায়শই তাঁকে “রব্বি” বলে সম্মোধন করতেন।[24] ঈশ্বরকে অনুসরণ করার ক্ষেত্রে কোন উপায়টি শ্রেষ্ঠ তা নিয়ে তিনি সঙ্গী ইহুদিদের সঙ্গে বিতর্কে অবতীর্ণ হন, রোগগ্রস্থদের আরোগ্যদান করেন, রূপক কাহিনীর মাধ্যমে শিক্ষাদান করেন এবং অনুগামীদের একত্র করেন।[33] তাঁকে গ্রেফতার করা হয় এবং ইহুদি কর্তৃপক্ষ তার বিচার করে।[27] তারপর তাঁকে রোমান সরকারের হাতে তুলে দেওয়া হয় এবং রোমান গভর্নর পন্তীয় পীলাতের আদেশে তাঁকে ক্রুশারোপণ করা হয়। তার অনুগামীরা বিশ্বাস করতেন, মৃত্যুর পর তিনি মৃতদের মধ্য থেকে পুনরুত্থিত হয়েছিলেন এবং তারা যে সমাজ গড়ে তুলেছিলেন সেটাই কালক্রমে আদি মণ্ডলীর রূপ নেয়।[28]
খ্রিষ্ট ধর্ম
খ্রীষ্টীয় মতবাদের অন্তর্ভুক্ত বক্তব্যগুলি হল পবিত্র আত্মার প্রভাবে গর্ভধারণ করে মরিয়ম নাম্নী কুমারীর গর্ভে যীশুর জন্ম হয়, তিনি বিভিন্ন অলৌকিক কার্য সাধন করেন, খ্রীষ্টীয় মণ্ডলী প্রতিষ্ঠা করেন, মানবের পাপস্খালনের জন্য ক্রুশারোপিত হয়ে রোপণ আত্মবলিদান দিয়ে মৃত্যুবরণ করেন, মৃতদের মধ্যে থেকে পুনরুত্থিত হন, স্বর্গারোহণ করেন এবং সেখান থেকে তিনি পুনরাগমন করবেন। অধিকাংশ খ্রীষ্টান বিশ্বাস করে যে, যীশু ঈশ্বরের সঙ্গে তাঁদের পুনর্মিলন ঘটাবেন। নাইসিন ক্রিড অনুযায়ী, শারীরিক পুনরুত্থানের পূর্বে বা পরে[35][36][37] যীশু জীবিত ও মৃতদের বিচার করবেন।[38] খ্রীষ্টীয় পরলোকতত্ত্বে এই ঘটনাটি যীশুর দ্বিতীয় আগমনের সঙ্গে যুক্ত।[39] খ্রীষ্টানদের একটি বড় অংশ যিশুকে ত্রিত্বের তিন ব্যক্তিত্বের দ্বিতীয় পুত্র ঈশ্বর বলে বিশ্বাস করে। তবে অল্পসংখ্যক খ্রীষ্টান শাখাসম্প্রদায় সম্পূর্ণত বা অংশত অশাস্ত্রীয় বিধায় ত্রিত্ববাদকে অস্বীকার করে। প্রতি বছর ২৫ ডিসেম্বর তারিখে (প্রাচ্যদেশীয় কয়েকটি খ্রীষ্টীয় মণ্ডলীতে জানুয়ারি মাসের ভিন্ন ভিন্ন তারিখে) বড়দিন উৎসবের মধ্য দিয়ে যীশুর জন্ম উদ্যাপিত হয়। তার ক্রুশারোহণের সম্মানে গুড ফ্রাইডে ও পুনরুত্থানের সম্মানে ইস্টার পালিত হয়। বহুল ব্যবহৃত পঞ্জিকা বর্ষ "খ্রিস্টাব্দ" যীশুর যথাযথপ্রায় জন্মসনের ভিত্তিতে প্রচলিত হয়েছে। ইংরেজিতে এই বর্ষের সংক্ষিপ্ত নামরূপ "এডি" কথাটি এসেছে লাতিন আন্নো দোমিনি (anno Domini, "প্রভুর সন") কথাটি থেকে। ইংরেজিতে অধুনা এই বর্ষের ভিত্তিতে "সাধারণ বর্ষ" ("সিই") ধরা হয়।[40][lower-alpha 10]
ইসলাম ধর্ম
খ্রিস্টধর্মের বাইরেও যিশু সম্মানিত হন। ইসলামে যিশুকে (সাধারণত ঈসা নামে উল্লিখিত) ঈশ্বরের গুরুত্বপূর্ণ নবিদের অন্যতম ও মসিহ মনে করা হয়।[42][43][44] মুসলমানেরা বিশ্বাস করেন যে, যিশু কুমারীগর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। আল কুরআন এ তার সাহায্যকারীদের হাওয়ারি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে । কিন্তু তারা তাঁকে ঈশ্বর বা ঈশ্বরপুত্র বলে মানেন না। কুরআনে বলা হয়েছে যে, যিশু নিজের দৈবসত্ত্বা দাবি করতেন না।[45] মুসলিমরা বিশ্বাস করেন না যে, তাঁকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল। তাঁদের মতে, ঈশ্বর তাঁকে স্ব শরীরে আসমানে তুলে নেন। এবং কিয়ামতের( বিশ্ব জগৎ ধংশ্বের) পূর্বে পুনরায় আসবেন মাসীহুদ দাজ্জাল (ভন্ড মাসীহকে) কে হত্যা করার জন্য । অন্যদিকে ইহুদিধর্ম যিশুকে প্রতীক্ষিত ত্রাণকর্তা বলে স্বীকার করে না। এই মতে, তিনি ত্রাণকর্তা-সংক্রান্ত ভবিষ্যদ্বাণীর শর্তগুলি পূরণ করেন না; তার দৈবসত্ত্বা ছিল না এবং তিনি পুনরুত্থিতও হননি।[46]
ব্যাখ্যা
জন পি. মেইয়ার লিখেছেন যে, যীশুর জন্মসন হল আনুমানিক খ্রীষ্টপূর্ব ৭ বা ৬ অব্দ।[1] কার্ল রাহনার উল্লেখ করেছেন, আনুমানিক খ্রীষ্টপূর্ব ৪ অব্দটিকে যীশুর জন্মসন হিসাবে ধরার বিষয়ে গবেষকেরা একমত। ই. পি. স্যান্ডার্সও সাধারণ ঐক্যমতের কথা উল্লেখ করে আনুমানিক খ্রীষ্টপূর্ব ৪ অব্দটিকেই যীশুর জন্মসন হিসাবে ধরার পক্ষে মত দিয়েছেন।[3] জ্যাক ফিনেগান আদি খ্রিস্টীয় মতবাদ-সংক্রান্ত গবেষণাগুলিকে ব্যবহার করে আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩ বা ২ অব্দকে যীশুর জন্মসন হিসাবে ধরার পক্ষে মত দেন।[4]
অধিকাংশ গবেষকই অনুমান করেন যে, ৩০ বা ৩৩ খ্রীষ্টাব্দে যীশু ক্রুশবিদ্ধ হয়েছিলেন।[6]
জেমস ডান লিখেছেন যে, যীশুর বাপ্তিস্ম ও ক্রুশারোপণ “প্রায় সর্বজনীন সম্মতি আদায় করে” এবং “[এই দুইয়ের] স্থান এত উচ্চে যে তা ‘সন্দেহ বা অস্বীকার করা প্রায় অসম্ভব’ স্তরের ঐতিহাসিক ঘটনা।” এই দু’টি বিষয়কে তিনি প্রায়শ ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক যিশু-সম্বন্ধীয় গবেষণার সূচনাবিন্দু বলে উল্লেখ করেছেন। বার্ট এরম্যান বলেছেন যে, পন্তীয় পীলাতের নির্দেশে যীশুর ক্রুশারোপণই তার সম্পর্কে জ্ঞাত সর্বাধিক নিশ্চিত ঘটনা। জন ডোমিনিক ক্রোসান ও রিচার্ড জি. ওয়াটস বলেছেন যে, যীশুর ক্রুশারোপণ যে কোনও ঐতিহাসিক ঘটনার মতোই নিশ্চিত। পল আর. এডি ও ]]গ্রেগ বয়েড (ধর্মতত্ত্ববিদ)
খ্রিস্টানদের ধর্মীয় বিশ্বাস, মরিয়ম পবিত্র আত্মার প্রভাবে অলৌকিকভাবে গর্ভবতী হয়েছিলেন। মুসলমানেরা বিশ্বাস করে যে, ঈশ্বরের আদেশে অলৌকিক উপায়ে তিনি তার পুত্রকে গর্ভে ধারণ করেন। এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উভয় ক্ষেত্রেই যোষেফকে যীশুর পালক পিতা মনে করা হয়।
In a 2011 review of the state of modern scholarship, Bart Ehrman wrote, "He certainly existed, as virtually every competent scholar of antiquity, Christian or non-Christian, agrees".[12] Richard A. Burridge states: "There are those who argue that Jesus is a figment of the Church's imagination, that there never was a Jesus at all. I have to say that I do not know any respectable critical scholar who says that any more".[13] Robert M. Price does not believe that Jesus existed, but agrees that this perspective runs against the views of the majority of scholars.[14] James D. G. Dunn calls the theories of Jesus' non-existence "a thoroughly dead thesis".[15] Michael Grant (a classicist) wrote in 1977, "In recent years, 'no serious scholar has ventured to postulate the non historicity of Jesus' or at any rate very few, and they have not succeeded in disposing of the much stronger, indeed very abundant, evidence to the contrary".[16] Robert E. Van Voorst states that biblical scholars and classical historians regard theories of non-existence of Jesus as effectively refuted. Writing on The Daily Beast, Candida Moss and Joel Baden state that "there is nigh universal consensus among biblical scholars - the authentic ones, at least - that Jesus was, in fact, a real guy" [18]
Ehrman writes: "The notion that the Gospel accounts are not completely accurate but still important for the religious truths they try to convey is widely shared in the scholarly world, even though it's not so widely known or believed outside of it."[20]
Sanders writes: "The earliest Christians did not write a narrative of Jesus' life, but rather made use of, and thus preserved, individual units—short passages about his words and deeds. These units were later moved and arranged by authors and editors. ... Some material has been revised and some created by early Christians."[21]
এরম্যান লিখেছেন: "সুসমাচারের বিবৃতিগুলি সম্পূর্ণ নির্ভুল না হলেও যে ধর্মীয় সত্য সেগুলি বহন করে সেগুলির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ [--] এই ধারণা গবেষক মহলে বহুল প্রচলিত, এমনকি তা সেই জগতের বাইরে বহুশ্রুত বা বিশ্বসসনীয় না হলেও।" ("The notion that the Gospel accounts are not completely accurate but still important for the religious truths they try to convey is widely shared in the scholarly world, even though it's not so widely known or believed outside of it.")[31]
স্যান্ডার্স লিখেছেন: "আদি খ্রিস্টানরা যিশুর জীবনের এক আখ্যান রচনা করেননি, কিন্তু তা ব্যবহার করেছেন নিজেদের উদ্দেশ্যসাধনের কাজে এবং সেইভাবেই তা সংরক্ষণ করেন, স্বতন্ত্র ভাগে ভাগে-তার বাণী ও কর্ম-বিষয়ক ছোটো ছোটো পংক্তিমালায়। পরবর্তীকালে লেখক ও সম্পাদকেরা সেই ভাগগুলিকে সরিয়ে এনে সাজিয়ে-গুছিয়ে নেন। ... আদি খ্রিস্টানদের দ্বারা কয়েকটি বিষয় সংশোধিত করা হয় এবং তারাই কয়েকটি সৃষ্টি করেন।" ("The earliest Christians did not write a narrative of Jesus' life, but rather made use of, and thus preserved, individual units—short passages about his words and deeds. These units were later moved and arranged by authors and editors. ... Some material has been revised and some created by early Christians.")[21]
বিষয়টি বিবিসি এইভাবে বর্ণনা করেছে: "বছর ১: সিই – যা আজকাল ‘কারেন্ট ইরা’ (বর্তমান যুগ) বলে কথিত, তার সূত্রপাত যিশু নামক ইহুদি ধর্মগুরুর জন্মের সঙ্গে সঙ্গে। তার অনুগামীরা বিশ্বাস করতেন যে তিনিই প্রতিশ্রুত ত্রাণকর্তা এবং পরবর্তীকালে তারা ইহুদিধর্ম থেকে পৃথক হয়ে খ্রিস্টধর্ম প্রবর্তন করেন।" ("Year 1: CE – What is nowadays called the 'Current Era' traditionally begins with the birth of a Jewish teacher called Jesus. His followers came to believe he was the promised Messiah and later split away from Judaism to found Christianity."[41]
Meier, John P. (১৯৯১)। A Marginal Jew: The roots of the problem and the person। Yale University Press। পৃষ্ঠা 407। আইএসবিএন 978-0-300-14018-7।
Sykes, Stephen W. (২০০৭)। "Paul's understanding of the death of Jesus"। Sacrifice and Redemption। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 35–36। আইএসবিএন 978-0-521-04460-8।
Wilhelm, Joseph (১৯১১)। "The Nicene Creed"। The Catholic Encyclopedia। 11। Robert Appleton Company।
"anno Domini"। Merriam Webster Online Dictionary। Merriam-Webster। ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৩, ২০১৬। Etymology: Medieval Latin, in the year of our Lord
Jacobs, Joseph; Kohler, Kaufmann; Gottheil, Richard; Krauss, Samuel। "Jesus of Nazareth"। Jewish Encyclopedia।
- Blomberg, Craig L. (২০০৯)। Jesus and the Gospels: An Introduction and Survey। B&H Publishing Group। আইএসবিএন 978-0-8054-4482-7।
- Boring, M. Eugene; Craddock, Fred B. (২০০৪)। The people's New Testament commentary। Westminster John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-22754-8।
- Brown, Raymond E. (১৯৮৮)। The Gospel and Epistles of John: A Concise Commentary। Liturgical Press। আইএসবিএন 978-0-8146-1283-5।
- Brown, Raymond E. (১৯৯৭)। An Introduction to the New Testament। Doubleday। আইএসবিএন 978-0-385-24767-2।
- Carter, Warren (২০০৩)। Pontius Pilate: portraits of a Roman governor। Liturgical Press। আইএসবিএন 978-0-8146-5113-1।
- Chilton, Bruce; Evans, Craig A. (১৯৯৮)। Studying the Historical Jesus: Evaluations of the State of Current Research। Brill। আইএসবিএন 978-90-04-11142-4।
- Cox, Steven L.; Easley, Kendell H (২০০৭)। Harmony of the Gospels। B&H Publishing Group। আইএসবিএন 978-0-8054-9444-0।
- Cross, Frank L. (২০০৫)। Oxford Dictionary of the Christian Church। Oxford University Press।
- Crossan, John D.; Watts, Richard G. (১৯৯৯)। Who Is Jesus?: Answers to Your Questions About the Historical Jesus। Westminster John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-25842-9।
- Dickson, John (২০০৮)। Jesus: A Short Life। Kregel Publications। আইএসবিএন 978-0-8254-7802-4।
- Dillenberger, John (১৯৯৯)। Images and Relics : Theological Perceptions and Visual Images in Sixteenth-Century Europe: Theological Perceptions and Visual Images in Sixteenth-Century Europe। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-976146-3।
- Donahue, John R.; Harrington, Daniel J. (২০০২)। The Gospel of Mark। Liturgical Press। আইএসবিএন 978-0-8146-5804-8।
- Doninger, Wendy (১৯৯৯)। Merriam-Webster's Encyclopedia of World Religions। Merriam-Webster। আইএসবিএন 978-0-87779-044-0।
- Dunn, James D.G. (২০০৩)। Jesus Remembered। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-3931-2।
- Eddy, Paul R.; Boyd, Gregory A. (২০০৭)। The Jesus legend: a case for the historical reliability of the synoptic Jesus tradition। Baker Academic। আইএসবিএন 978-0-8010-3114-4।
- Ehrman, Bart (১৯৯৯)। Jesus: Apocalyptic Prophet of the New Millennium। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-983943-8।
- Evans, Craig A. (২০০৩)। The Bible Knowledge Background Commentary: Matthew-Luke। David C. Cook। আইএসবিএন 978-0-7814-3868-1।
- Evans, Craig A. (২০০৫)। The Bible Knowledge Background Commentary: John's Gospel, Hebrews-Revelation। David C. Cook। আইএসবিএন 978-0-7814-4228-2।
- Evans, Craig A. (২০১২)। Jesus and His World: The Archaeological Evidence। Westminster John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-23413-3।
- France, R. T. (২০০৭)। The Gospel of Matthew। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-2501-8।
- Freedman, David N. (২০০০)। Eerdmans Dictionary of the Bible। Amsterdam University Press। আইএসবিএন 978-0-8028-2400-4।
- Funk, Robert W.; Hoover, Roy W. (১৯৯৩)। The Five Gospels। Harper।
- Green, Joel B.; McKnight, Scot; Marshall, I. Howard (১৯৯২)। Dictionary of Jesus and the Gospels। InterVarsity Press। পৃষ্ঠা 442। আইএসবিএন 978-0-8308-1777-1।
- Grudem, Wayne (১৯৯৪)। Systematic Theology: An Introduction to Biblical Doctrine। Grand Rapids, MI: Zondervan। আইএসবিএন 978-0-310-28670-7।
- Harris, Stephen L. (১৯৮৫)। Understanding the Bible। Mayfield।
- Houlden, J. Leslie (২০০৬)। Jesus: the complete guide। Continuum। আইএসবিএন 978-0-8264-8011-8।
- Köstenberger, Andreas J.; Kellum, L. Scott; Quarles, Charles L (২০০৯)। The Cradle, the Cross, and the Crown: An Introduction to the New Testament। B&H Publishing Group। আইএসবিএন 978-0-8054-4365-3।
- Lee, Dorothy A. (২০০৪)। Transfiguration। Continuum। আইএসবিএন 978-0-8264-7595-4।
- Levine, Amy-Jill (২০০৬)। "Introduction"। Levine, Amy-Jill; Allison, Dale C.; Crossan, John D.। The Historical Jesus in Context। Princeton Univ Press। আইএসবিএন 978-0-691-00992-6।
- Licona, Michael R. (২০১০)। The Resurrection of Jesus: A New Historiographical Approach। InterVarsity Press। আইএসবিএন 978-0-8308-2719-0।
- Maier, Paul L. (১৯৮৯)। "The Date of the Nativity and Chronology of Jesus"। Finegan, Jack; Vardaman, Jerry; Yamauchi, Edwin M.। Chronos, kairos, Christos: nativity and chronological studies। Eisenbrauns। আইএসবিএন 978-0-931464-50-8।
- Majerník, Ján; Ponessa, Joseph; Manhardt, Laurie W. (২০০৫)। The Synoptics: Matthew, Mark, Luke। Emmaus Road Publishing। আইএসবিএন 978-1-931018-31-9।
- McGrath, Alister E. (২০০৬)। Christianity: An Introduction। John Wiley & Sons। পৃষ্ঠা 4–6। আইএসবিএন 978-1-4051-0899-7।
- Meier, John P. (২০০৬)। "How do we decide what comes from Jesus"। Dunn, James D.G.; McKnight, Scot। The Historical Jesus in Recent Research। Eisenbrauns। আইএসবিএন 978-1-57506-100-9।
- Mills, Watson E.; Bullard, Roger A. (১৯৯৮)। Mercer dictionary of the Bible। Mercer University Press। আইএসবিএন 978-0-86554-373-7।
- Morris, Leon (১৯৯২)। The Gospel according to Matthew। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-85111-338-8।
- Niswonger, Richard L. (১৯৯২)। New Testament History। Zondervan। আইএসবিএন 978-0-310-31201-7।
- Pannenberg, Wolfhart (১৯৬৮)। Jesus—God and Man। S.C.M. Press। আইএসবিএন 978-0-334-00783-8।
- Powell, Mark A. (১৯৯৮)। Jesus as a Figure in History: How Modern Historians View the Man from Galilee। Westminster John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-25703-3।
- Rahner, Karl (২০০৪)। Encyclopedia of theology: a concise Sacramentum mundi। Continuum। আইএসবিএন 978-0-86012-006-3।
- Rausch, Thomas P. (২০০৩)। Who is Jesus?: an introduction to Christology। Liturgical Press। আইএসবিএন 978-0-8146-5078-3।
- Redford, Douglas (২০০৭)। The Life and Ministry of Jesus: The Gospels। Standard Publishing। আইএসবিএন 978-0-7847-1900-8।
- Reed, Jonathan L. (২০০২)। Archaeology and the Galilean Jesus: a re-examination of the evidence। Continuum। আইএসবিএন 978-1-56338-394-6।
- Sanders, Ed P. (১৯৯৩)। The Historical Figure of Jesus। Allen Lane Penguin Press। আইএসবিএন 978-0-7139-9059-1।
- Stanton, Graham (২০০২)। The Gospels and Jesus। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-521-00802-0।
- Theissen, Gerd; Merz, Annette (১৯৯৮)। The Historical Jesus : a Comprehensive Guide। Fortress Press। আইএসবিএন 978-1-4514-0863-8।
- Theissen, Gerd; Winter, Dagmar (২০০২)। The Quest for the Plausible Jesus: The Question of Criteria। Westminster John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-22537-7।
- Twelftree, Graham H. (১৯৯৯)। Jesus the miracle worker: a historical & theological study। InterVarsity Press। আইএসবিএন 978-0-8308-1596-8।
- Van Voorst, Robert E (২০০০)। Jesus Outside the New Testament: An Introduction to the Ancient Evidence। Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-4368-5।
- Vine, William E. (১৯৪০)। Expository Dictionary of New Testament Words। Fleming H. Revell Company। আইএসবিএন 978-0-916441-31-9।
- Vermes, Geza (১৯৮১)। Jesus the Jew: A Historian's Reading of the Gospels। Philadelphia: First Fortress। আইএসবিএন 0-8006-1443-7।
- Vermes, Geza (২০০৩)। The Authentic Gospel of Jesus। London: Penguin। আইএসবিএন 014100360X।
- Walvoord, John F.; Zuck, Roy B. (১৯৮৩)। The Bible Knowledge Commentary: New Testament। David C. Cook। আইএসবিএন 978-0-88207-812-0।
- Witherington, Ben (১৯৯৭)। The Jesus Quest: The Third Search for the Jew of Nazareth। InterVarsity Press। আইএসবিএন 978-0-8308-1544-9।