উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
২০১৮ আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ হল একটি সীমিত ওভারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা যেটি ২০১৮ সালের ১৩ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয়।[১] এটি টুর্নামেন্টের দ্বাদশতম সংস্করণ এবং ২০০২ ও ২০১০ সালের পরে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত তৃতীয় আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ। নিউজিল্যান্ড একমাত্র দেশ যে তৃতীয়বারের মত এ প্রতিযোগিতা আয়োজন করে।[২]
![]() | |
তারিখ | ১৩ জানুয়ারি – ৩ ফেব্রুয়ারি |
---|---|
তত্ত্বাবধায়ক | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল |
ক্রিকেটের ধরন | ৫০ ওভার (যুব ওডিআই) |
প্রতিযোগিতার ধরন | রাউন্ড-রবিন এবং নক-আউট |
আয়োজক | নিউজিল্যান্ড |
বিজয়ী | ভারত (৪র্থ শিরোপা) |
রানার-আপ | অস্ট্রেলিয়া |
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা | ১৬ |
খেলার সংখ্যা | ৪৮ |
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় | শুভমান গিল |
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী | এলিক আথানাজে (৪১৮) |
সর্বাধিক উইকেটধারী | অনুকূল রায় (১৪) কাইস আহমেদ (১৪) ফয়সল জামখন্ডি (১৪) |
আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসির) পূর্ণ সদস্যপদে থাকা ১০টি দেশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে টুর্নামেন্টে খেলার জন্য যোগ্যতা অর্জন করতে পারবে। নামিবিয়া ২০১৬ বিশ্বকাপে ৭ম স্থান অর্জন এবং শীর্ষ সহযোগী দল হিসেবে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে।[৩] অন্যান্য অতিরিক্ত দলগুলি তাদের বিভিন্ন আঞ্চলিক প্রতিযোগিতায় খেলার মাধ্যমে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
দলসমূহ | যোগ্যতার ধরন |
---|---|
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য |
![]() |
২০১৬ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে শীর্ষ সহযোগী দল হিসেবে |
![]() |
এসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ প্রিমিয়ার লিগ থেকে |
![]() |
আইসিসি আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়ন বিভাগ এক থেকে |
![]() |
আইসিসি আমেরিকার অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশীপ থেকে |
![]() |
ইএপি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট ট্রফি থেকে |
![]() |
আইসিসি ইউরোপ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশীপ থেকে |
৩ জান ২০১৮ সালে আইসিসি প্রতিযোগিতা পরিচালনার জন্য ১৭ জন আম্পায়ার নিয়োগ দেয়, এছাড়াও জেফ ক্রো, দেব গোবিন্দজি, ডেভিড জুকস এবং গ্রেইম লেব্রয় চার জন ম্যাচ রেফারি হিসাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। [৪]
|
|
|
৫ম স্থান প্লে-অফ | সুপার লিগ প্লে-অফ সেমি-ফাইনাল | সুপার লিগ কোয়ার্টার-ফাইনাল | সুপার লিগ সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | |||||||||||||||||||
বি২ | ![]() |
১২৭ (৩৩.৩) | |||||||||||||||||||||
সি১ | ![]() |
৯৬ (২৩.৪) | |||||||||||||||||||||
সি১ | ![]() |
২১৬ (৪৭.২) | বি২ | ![]() |
১৮২/৪ (৩৭.৩) | ||||||||||||||||||
সি২ | ![]() |
২২০/৫ (৪৭.৩) | ডি২ | ![]() |
১৮১ (৪৮) | ||||||||||||||||||
এ১ | ![]() |
১০৭ (২৮.১) | |||||||||||||||||||||
ডি২ | ![]() |
৩০৯/৬ (৫০) | |||||||||||||||||||||
এ২ | ![]() |
১৮০/২ (৩৮.৩) | বি২ | ![]() |
২১৬ (৪৭.২) | ||||||||||||||||||
সি২ | ![]() |
১৭৮ (৪১.৪) | বি১ | ![]() |
২২০/২ (৩৮.৫) | ||||||||||||||||||
এ২ | ![]() |
১৮৯/৯ (৫০) | |||||||||||||||||||||
ডি১ | ![]() |
১৯০/৭ (৪৭.৫) | |||||||||||||||||||||
এ১ | ![]() |
২১১ (৪৩.৫) | ডি১ | ![]() |
৬৯ (২৯.৩) | ||||||||||||||||||
৭ম স্থান প্লে-অফ | এ২ | ![]() |
২৮৪/৬ (৫০) | বি১ | ![]() |
১৭৬/০ (৩৫.২) | ৩য় স্থান প্লে-অফ | ||||||||||||||||
সি১ | ![]() |
২৬১/৭ (৫০) | বি১ | ![]() |
২৬৫ (৪৯.২) | ডি১ | ![]() |
||||||||||||||||
এ১ | ![]() |
২২৯ (৪৭.১) | সি২ | ![]() |
১৩৪ (৪২.১) | ডি২ | ![]() |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.