Remove ads
বাংলাদেশী অভিনেত্রী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আফরোজা সুলতানা রত্না (মঞ্চ নাম শাবানা হিসাবেই অধিক জনপ্রিয়; জন্ম ১৫ জুন ১৯৫২)[1] হচ্ছেন একজন বাংলাদেশী জীবন্ত কিংবদন্তি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। ১৯৬২ সালে শিশুশিল্পী হিসেবে নতুন সুর চলচ্চিত্রে তার চলচ্চিত্রে আবির্ভাব ঘটে। পরে ১৯৬৭ সালে চকোরী চলচ্চিত্রে চিত্রনায়ক নাদিমের বিপরীতে প্রধান নারী চরিত্রে অভিনয় করেন। শাবানার প্রকৃত নাম রত্না। চিত্র পরিচালক এহতেশাম চকোরী চলচ্চিত্রে তার শাবানা নাম প্রদান করেন। তার পূর্ণ নাম আফরোজা সুলতানা। পৈতৃক বাড়ি চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার ডাবুয়া গ্রামে।[2] তিনি তার ৩৬ বছর কর্মজীবনে ২৯৯টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[3] ষাট থেকে নব্বই দশকে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ছিলেন এই অভিনেত্রী। ২০০০ সালে রূপালী জগৎ থেকে নিজেকে আড়াল করে ফেলেন এ নায়িকা। দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি অভিনয়ের জন্য ৯ বার ও প্রযোজক হিসেবে ১ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন এবং ২০১৭ সালে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হন।
শাবানা | |
---|---|
জন্ম | আফরোজা সুলতানা রত্না ১৫ জুন ১৯৫২ গেন্ডারিয়া, ঢাকা, পূর্ব পাকিস্তান |
পেশা | চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, প্রযোজক |
কর্মজীবন | ১৯৬২–১৯৯৭ |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | পূর্ণ তালিকা |
দাম্পত্য সঙ্গী | ওয়াহিদ সাদিক (বি. ১৯৭৩) |
সন্তান | ৩ |
পুরস্কার | জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১১ বার) |
শাবানা ১৯৫৩ সালের ৫ জুন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার ডাবুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ফয়েজ চৌধুরী যিনি একজন টাইপিস্ট ছিলেন এবং মা ফজিলাতুন্নেসা ছিলেন গৃহিণী।[4] শাবানার ছোট খালা ছিলেন তার প্রিয় পাত্র। তার নানার বাসা কাছেই ছিল তাদের বাসা থেকে। শাবানা গেন্ডারিয়া হাই স্কুলে ভর্তি হলেও তার পড়ালেখা ভালো লাগত না। শাবানা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার তাই ইতি ঘটে মাত্র ৯ বছর বয়সে।[5] চলচ্চিত্রকার এহতেশাম ছিলেন তার চাচা। শাবানার বাবার খালাতো ভাই। তার মাধ্যমেই শাবানার চলচ্চিত্রে আগমন হয়।[3]
শাবানার চলচ্চিত্র কর্মজীবনের সূচনা হয় শিশু শিল্পী হিসেবে নতুন সুর চলচ্চিত্র দিয়ে। তিনি ২৯৯টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যার মধ্যে ১৩০টি চলচ্চিত্রে তার বিপরীতে ছিলেন আলমগীর।[3]
চলচ্চিত্রকার এহতেশামের হাত ধরে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় তার। এহতেশাম পরিচালিত নতুন সুর চলচ্চিত্রে তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্রে এহতেশামের সহকারী ছিলেন আজিজুর রহমান। তিনি তাকে স্ক্রিপ্ট মুখস্থ, সংলাপ প্রদান, ও ক্যামেরার সামনে দাড়ানোর তালিম দেন।[3] শিশুশিল্পী হিসেবে তিনি ইবনে মিজান পরিচালিত আবার বনবাসে রূপবান (১৯৬৬) এবং পার্শ্বচরিত্রে মুস্তাফিজ পরিচালিত ডাক বাবু (১৯৬৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। পরের বছর ১৯৬৭ সালে এহতেশাম পরিচালিত উর্দু চলচ্চিত্র চকোরী-তে কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান। এই চলচ্চিত্রে পরিচালক এহতেশামই তার 'রত্না' নাম বদলে শাবানা রাখেন।
১৯৭০ এর দশকের শুরুতে শাবানা কাজী জহির পরিচালিত মধু মিলন (১৯৭০) ও অবুঝ মন (১৯৭২) এই ২টি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি রাজ্জাকের সাথে জুটি গড়ে তোলেন। ১৯৭০ সালে তিনি শোর লখনভী পরিচালিত উর্দু চলচ্চিত্র চান্দ সুরজ এবং মোস্তাফিজ পরিচালিত একই অঙ্গে এত রূপ ও কাজী মেসবাহউদ্দীন পরিচালিত ছদ্মবেশী ছবিতে অভিনয় করেন। ১৯৭২ সালে তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্রগুলো হল এস এম শফির ছন্দ হারিয়ে গেল, নাজমুল হুদার চৌধুরী বাড়ি এবং আজিজুর রহমানের সমাধান ও স্বীকৃতি। এই বছর তিনি মাসুদ পারভেজের প্রযোজনায় চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ওরা ১১ জন (১৯৭২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[6]
পরের বছর তিনি আজিজুর রহমান পরিচালিত অতিথি ও সি বি জামান পরিচালিত ঝড়ের পাখি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৭৭ সালে সিরাজুল ইসলাম ভুঁইয়া পরিচালিত জননী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং তার মাধ্যমেই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রত্যাখ্যানের রীতি শুরু হয়। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা শাবানা ১৯৭৯ সালে প্রযোজকের খাতায় নাম লেখান। ১৯৭৯ সালে তার স্বামী ওয়াহিদ সাদিককে নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন এস এস প্রডাকশন্স এবং নির্মাণ করেন মাটির ঘর চলচ্চিত্র। এটি পরিচালনা করেন আজিজুর রহমান এবং এতে শাবানার বিপরীতে অভিনয় করেন তৎকালীন আরেক জনপ্রিয় অভিনেতা রাজ্জাক।
আশির দশকে শাবানা বেশ কিছু ব্যবসাসফল ও অসাধারণ চলচ্চিত্র দর্শকদের উপহার দেন। ১৯৮০ সালে আবদুল্লাহ আল মামুন পরিচালিত সখী তুমি কার এবং আজিজুর রহমান পরিচালিত শেষ উত্তর ও ছুটির ঘণ্টা চলচ্চিত্রগুলো তাকে সুখ্যাতি এনে দেয়।[7] রোম্যান্টিক-নাট্যধর্মী সখী তুমি কার চলচ্চিত্রে রাজ্জাক ও ফারুকের বিপরীতে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি প্রথমবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।[8]
শাবানা ১৯৮২ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত টানা তিনবার যথাক্রমে দুই পয়সার আলতা (১৯৮২), নাজমা (১৯৮৩) ও ভাত দে (১৯৮৪) চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। আমজাদ হোসেন পরিচালিত দুই পয়সার আলতা চলচ্চিত্রে চাচার সংসারে পালিত পিতামাতাহীন এক মেয়ে কুসুম চরিত্রে অভিনয় করেন। সুভাষ দত্ত পরিচালিত নাজমা চলচ্চিত্রে স্বামীর সংসার থেকে নিগৃহীত নাজমা রহমান চরিত্রে অভিনয় করেন।[9] আমজাদ হোসেন পরিচালিত ভাত দে চলচ্চিত্রে দরিদ্র বাউলের কন্যা জরি চরিত্রে অভিনয় করেন। এসময়ে তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্রসমূহ হল কামাল আহমেদ পরিচালিত রজনীগন্ধা (১৯৮২), লালু ভুলু (১৯৮৩), ও মা ও ছেলে (১৯৮৫), মতিন রহমান পরিচালিত লাল কাজল (১৯৮২), মমতাজ আলী পরিচালিত নালিশ (১৯৮২), মালেক আফসারী পরিচালিত ঘরের বউ (১৯৮৩), আমজাদ হোসেন পরিচালিত সখিনার যুদ্ধ (১৯৮৪), ও শেখ নজরুল ইসলাম পরিচালিত নতুন পৃথিবী। এছাড়া তিনি হিম্মতওয়ালী (১৯৮৪), বাসেরা (১৯৮৪), ও হালচাল উর্দু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
১৯৮৬ সালে শাবানা নায়করাজ রাজ্জাক পরিচালিত চাঁপা ডাঙ্গার বউ, এ জে মিন্টু পরিচালিত অশান্তি বাংলা চলচ্চিত্র এবং প্রমোদ চক্রবর্তী পরিচালিত শত্রু শিরোনামের একটি হিন্দি চলচ্চিত্রে রাজেশ খান্নার বিপরীতে অভিনয় করেন। পরের বছর সুভাষ দত্ত পরিচালিত স্বামী স্ত্রী, দিলীপ বিশ্বাস পরিচালিত অপেক্ষা, বুলবুল আহমেদ পরিচালিত রাজলক্ষী শ্রীকান্ত, এ জে মিন্টু পরিচালিত লালু মাস্তান, জহিরুল হক পরিচালিত সারেন্ডার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। অপেক্ষা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি পঞ্চমবারের মত শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[10]
১৯৮৯ সালে তিনি মতিন রহমান পরিচালিত রাঙা ভাবী, কামাল আহমেদ পরিচালিত ব্যাথার দান, ও এ জে মিন্টু পরিচালিত সত্য মিথ্যা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। রাঙা ভাবী ছবিটি তার নিজের প্রযোজনা সংস্থা থেকে নির্মিত। এতে তার সহশিল্পী ছিলেন আলমগীর ও শিশু শিল্পী তাপ্পু। শাবানা স্বামী পরিত্যক্ত নারী রোকেয়া চরিত্রে অসাধারণ অভিনয় করেন।[11] ১৯৯০ সালে তিনি আজহারুল ইসলাম খান পরিচালিত মরণের পরে, কামাল আহমেদ পরিচালিত গরীবের বউ ও স্বপন সাহা পরিচালিত ভাই ভাই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। বিয়োগাত্মক মরণের পরে চলচ্চিত্রে শাবানা ছয় সন্তানের জননী সাথী চরিত্রে অভিনয় করেন। প্রথমদিকে হাসিখুশি শাবানা হঠাৎ পাল্টে যাওয়া চরিত্রে অনবদ্য অভিনয় করেন।[12] ১৯৯১ সালে তিনি শিবলি সাদিক পরিচালিত অচেনা, শহীদুল ইসলাম খোকন পরিচালিত টপ রংবাজ, এ জে মিন্টু পরিচালিত পিতা মাতা সন্তান, কাজী মোরশেদ পরিচালিত সান্ত্বনা, শেখ নজরুল ইসলাম পরিচালিত স্ত্রীর পাওনা এবং নজরুল ইসলাম পরিচালিত উর্দু চলচ্চিত্র আন্ধি-এ অভিনয় করেন। শাবানা ১৯৮৯ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত পুনরায় টানা তিনবার যথাক্রমে রাঙা ভাবী (১৯৮৯), মরণের পরে (১৯৯০) ও অচেনা (১৯৯১) চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন এবং ১৯৯০ সালের গরীবের বউ চলচ্চিত্র প্রযোজনার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র প্রযোজক পুরস্কার লাভ করেন।
১৯৯০ এর দশকের প্রথম দিকে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করলেও শেষের দিকে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় শুরু করেন। প্রধান চরিত্রে মতিন রহমান পরিচালিত অন্ধ বিশ্বাস (১৯৯২), মালেক আফসারী পরিচালিত ক্ষমা মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন পরিচালিত লহ্মীর সংসার (১৯৯২), কামাল আহমেদ পরিচালিত অবুঝ সন্তান (১৯৯৩), শহীদুল ইসলাম খোকন পরিচালিত ঘাতক (১৯৯৪) ও মাসুদ পারভেজ পরিচালিত ঘরের শত্রু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার পার্শ্বচরিত্রে অভিনীত চলচ্চিত্রের মধ্যে স্নেহ (১৯৯৪), কন্যাদান (১৯৯৫), সত্যের মৃত্যু নাই (১৯৯৬), স্বামী কেন আসামী (১৯৯৭) উল্লেখযোগ্য। ১৯৯৭ সালে তিনি হঠাৎ করেই অভিনয়ের ইতি টানেন। তার অভিনীত সর্বশেষ চলচ্চিত্র আজিজুর রহমান পরিচালিত ঘরে ঘরে যুদ্ধ ১৯৯৭ সালে মুক্তি পায়। এরপর তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে তার পরিবারের কাছে চলে যান এবং স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।[13]
শাবানা ১৯৭৩ সালে ওয়াহিদ সাদিকের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এ এইচ কে সাদিক তার ভাশুর। সাদিক একজন সরকারী কর্মকর্তা ছিলেন।[14] শাবানার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এস এস প্রডাকশন্সের দেখাশোনা করতেন সাদিক। ১৯৯৭ সালে শাবানা হঠাৎ চলচ্চিত্র-অঙ্গন থেকে বিদায় নেওয়ার ঘোষণা দেন এবং ২০০০ সালে সপরিবারে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। শাবানা-সাদিক দম্পতির দুই মেয়ে - সুমি ও ঊর্মি এবং এক ছেলে - নাহিন।[15]
শাবানা মোট ১০ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। তার অন্যান্য পুরস্কারের মধ্যে আছে ১৯৯১ সালে প্রযোজক সমিতি পুরস্কার, ১৯৮২ ও ১৯৮৭ সালে বাচসাস পুরস্কার, ১৯৮৪ সালে আর্ট ফোরাম পুরস্কার, ১৯৮৮ সালে আর্ট ফোরাম পুরস্কার, ১৯৮৮ সালে নাট্যসভা পুরস্কার, ১৯৮৭ সালে কামরুল হাসান পুরস্কার, ১৯৮২ সালে নাট্য নিকেতন পুরস্কার, ১৯৮৫ সালে ললিতকলা একাডেমী পুরস্কার, ১৯৮৪ সালে সায়েন্স ক্লাব পুরস্কার, ১৯৮৯ সালে কথক একাডেমী পুরস্কার এবং ঐ বছরই জাতীয় যুব সংগঠন পুরস্কার।[16] এছাড়াও শাবানা মস্কো চলচ্চিত্র উৎসব, রোমানিয়া চলচ্চিত্র উৎসব, কান চলচ্চিত্র উৎসবসহ আরো বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে যোগ দিয়েছিলেন।[17]
বছর | বিভাগ | চলচ্চিত্র | ফলাফল |
---|---|---|---|
১৯৭৭ | শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী | জননী$ | বিজয়ী |
১৯৮০ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | সখী তুমি কার | বিজয়ী |
১৯৮২ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | দুই পয়সার আলতা | বিজয়ী |
১৯৮৩ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | নাজমা | বিজয়ী |
১৯৮৪ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | ভাত দে | বিজয়ী |
১৯৮৭ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | অপেক্ষা | বিজয়ী |
১৯৮৯ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | রাঙা ভাবী | বিজয়ী |
১৯৯০ | শ্রেষ্ঠ প্রযোজক | গরীবের বউ^ | বিজয়ী |
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | মরণের পরে | বিজয়ী | |
১৯৯১ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | অচেনা | বিজয়ী |
২০১৭ | আজীবন সম্মাননা | (সমগ্র চলচ্চিত্র) | বিজয়ী |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.