শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশের একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত: জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত একটি গবেষণাধর্মী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৬৩ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ব্রজোসুন্দর বসু ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল প্রতিষ্ঠার মধ্যেই আজকের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎপত্তি।[৩] স্কুল কর্তৃপক্ষ আর্থিক সংকটের কারণে স্কুলটি চালু রাখতে সমস্যার সম্মুখীন হলে ১৮৬৮ সালে মানিকগঞ্জের বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরীর কাছে এর পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। তখন স্কুলটি আরমানিটোলা থেকে বর্তমান অবস্থানে এবং তার পিতা জগন্নাথ রায় চৌধুরীর নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় জগন্নাথ স্কুল। ভারতীয় আইন পরিষদ 'জগন্নাথ কলেজ আইন' (১৯২০) এর মাধ্যমে ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথমবারের মতো কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে আইন পাস করান।[৩] ১৯৬৮ সালের ১লা আগস্ট সরকারি আদেশে প্রাদেশিককরণের নামে এই প্রতিষ্ঠানটিকে সরকারি কলেজে রূপান্তর করা হয়। এটি ১৯৭৫ সালে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম চালু করে এবং ২০০৫ সালের ২০ই অক্টোবর বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে "জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫" পাশের মাধ্যমে জগন্নাথ কলেজ একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে অনুমোদিত হয়।[৩] বর্তমানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭ টি অনুষদ, ২ টি ইনস্টিটিউট এবং ৩৮টি বিভাগ রয়েছে।[৪]
Remove ads
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে থেকে জিএসটি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে স্নাতকে শিক্ষার্থীদের ভর্তি গ্রহণ করা হয়। ২০২২ সালে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শুধুমাত্র নারী আবাসিকদের জন্য তার প্রথম আবাসিক হল খুলেছিল।[৫] বিশ্ববিদ্যালয়টি ঢাকা শহরের দক্ষিণ অংশে বুড়িগঙ্গা নদীর কাছে এবং কেরানীগঞ্জে আনুমানিক ৮১ হেক্টর (২০০ একর) একটি নতুন ক্যাম্পাস নির্মিত হচ্ছে ।[৬] তিনটি ক্যাম্পাস এবং একটি মহিলা আবাসিক হল সহ মোট ক্যাম্পাস এলাকা ১০৫ হেক্টর (৫০০ একর) এরও বেশি।
Remove ads
ইতিহাস
সারাংশ
প্রসঙ্গ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বনাম জগন্নাথ কলেজ। এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। ১৮৫৮ সালে দীননাথ সেন, প্রভাতীচরণ রায়, অনাথবন্ধু মল্লিক এবং ব্রজসুন্দর কৈত্র ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন।[৭][৮]
১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণির কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ কলেজের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জগন্নাথ কলেজে পাকিস্তানি সেনারা হামলা চালায়। ছাত্ররা অনেকে পালিয়ে প্রাণ রক্ষা করেন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রঙ্গনে গণহত্যা চালানো হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে জগন্নাথের কয়েকজন শিক্ষক ও শিক্ষার্থী শহীদ হন। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে এবং মুক্তির সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে। জগন্নাথ কলেজে পাকিস্থানি সেনাদের ক্যাম্প করা হয়। যুদ্ধ শেষে এখানে গণকবরের সন্ধান মেলে; উদ্ধার করা হয় কয়েক ট্রাক ভর্তি মানব কঙ্কাল। ১৯৮২ সাল থেকে শুরু হয় এলাকার প্রভাবশালীদের জগন্নাথ কলেজের হল দখলের পাঁয়তারা। ছাত্রদের সাথে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ বাধে বারবার। প্রথমে বেদখল হয়ে যায় কুমারটুলি ছাত্রাবাস। এরপর একের পর এক বেদখল হয় ৮৪ জিএল পার্থ লেন, কুমারটুলিতে (ওয়াইজঘাট ষ্টার সিনেমা হলের পিছনে) অবস্থিত হলগুলো। ১৯৯২ সালে ১৪টি ছাত্রাবাসের মাত্র ৩টি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে থাকে। বাকিগুলো পুলিশ ও এলাকাবাসীরা দখল করে নেয়। ৩টি ছাত্রাবাসের দুটি (মাহমুদা স্মৃতি ভবন ও এরশাদ হল) বর্তমানে ভেঙ্গে মসজিদ ও কলা অনুষদ করা হয়েছে।


২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়।[৮] বর্তমানে মোট সাতটি অনুষদের অধীনে ৩৮ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে।[৯] এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন বর্তমানে মোট ২০৭ একর। সাড়ে সাত একরে বর্তমান শতবর্ষ পুরাতন ক্যাম্পাস ও ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ উপজেলায় এর নির্মাণাধীন নতুন ক্যাম্পাস, যার আয়তন গেজেটভুক্ত ২০০ একর। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
Remove ads
অনুষদসমূহ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে মোট সাতটি অনুষদে ৩৮টি বিভাগ ও ২টি ইনস্টিটিউট রয়েছে।[৯][১০]
প্রাণ ও ধরিত্রী বিজ্ঞান অনুষদ
- ফার্মেসী বিভাগ
- অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ
- প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ
- জিনতত্ত্ব প্রকৌশল ও জৈবপ্রযুক্তি বিভাগ
- প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
- উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ
- মনোবিজ্ঞান বিভাগ
- ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ
বিজ্ঞান অনুষদ
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
- গণিত বিভাগ
- পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
- রসায়ন বিভাগ
- পরিসংখ্যান বিভাগ
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
- হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ
- অর্থসংস্থান বিভাগ
- মার্কেটিং বিভাগ
- ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগ
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ
- গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
- অর্থনীতি বিভাগ
- চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন বিভাগ
- নৃবিজ্ঞান বিভাগ
- সমাজবিজ্ঞান বিভাগ
- সমাজকর্ম বিভাগ
- লোক প্রশাসন বিভাগ
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
কলা অনুষদ
- বাংলা বিভাগ
- ইংরেজি বিভাগ
- দর্শন বিভাগ
- ইতিহাস বিভাগ
- ইসলামি শিক্ষা বিভাগ
- ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
- নাট্যকলা বিভাগ
- সংগীত বিভাগ
চারুকলা অনুষদ[১১]
- ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং
- প্রিন্টমেকিং
- ভাস্কর্য
আইন অনুষদ
- আইন বিভাগ
- ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন বিভাগ
ইন্সটিটিউট
- আধুনিক ভাষা শিক্ষা ইন্সটিটিউট (IML)
- শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (IER)
Remove ads
উপাচার্য
নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেন:[১২]
উল্লেখযোগ্য সংগঠন
- বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ
- বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির
- উদীচী
- বিএনসিসি
- বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
- বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
- সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট
- বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
- বাংলাদেশ ছাত্র মজলিশ
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (২০ জুন,২০০৬)
- বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম (২০১৮)
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ - জবিচস (২০০৯)
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব (১ অক্টোবর, ২০১৪)
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি ( ২৩ নভেম্বর ২০১৭)
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আবৃত্তি সংসদ
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি (জেএনইউডিএস)
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
- বাঁধন
- কনজ্যুমার ইউথ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রোভার স্কাউট গ্রুপ
- প্রথম আলো বন্ধুসভা
- ক্যারিয়ার ক্লাব
- ফিল্ম ক্লাব
Remove ads
আবাসিক হল
সারাংশ
প্রসঙ্গ
ছাত্রদের থাকার সুবিধার্থে ডিসেম্বর, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত সর্বমোট ১০টি হল বা ছাত্রাবাস রয়েছে; তন্মধ্যে ১টি ছাত্রীদের হল। উল্লেখ্য এই সবগুলো হলই বেদখল হয়ে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পূর্ব থেকেই।[১৩] হলগুলো হলো:
বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হল
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র এখন ব্যবহার উপযোগী আবাসিক হল, যেটি নারী শিক্ষার্থীদের জন্য। ২০২০ সালে এই হলটি চালু হয়।
ড. হাবিবুর রহমান হল
বাণী ভবন হল
১নং ঈশ্বরচন্দ্র দাস লেনের ৩৫ ও ৩৬ প্যারিদাস রোড
আব্দুর রহমান হল
স্থান: আরমানিটোলা বটতলার ৬, এসি রায় রোড
শহীদ আনোয়ার শফিক হল
স্থান: আরমানিটোলা মাহুতটুলির ১, শরৎচন্দ্র চক্রবর্তী রোড
রউফ মজুমদার হল
শহীদ আজমল হোসেন হল
স্থান: পাটুয়াটুলীর ১৬ ও ১৭নং রমাকান্ত নন্দী লেন
বজলুর রহমান হল
বংশালের ২৬, মালিটোলা
নজরুল ইসলাম খাঁন হল
গোপীমোহন বসাক লেনের ৫/১,২,৩,৪ ও ৬নং টিপু সুলতান রোড
শহীদ শাহাবুদ্দিন হল।
তাঁতীবাজার ৮২, ঝুলনবাড়ী লনে
আবাসিক হল আন্দোলন
১৯৮৫ সালে ছাত্রদের সাথে স্থানীয়দের সংঘর্ষে হলগুলো বেদখল হয়।
২০০৯ সালে ২৭ জানুয়ারি হলের দাবিতে শিক্ষার্থীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে। ২৯ দিন ব্যাপি চলে আন্দোলন। পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে "রক্ত নে, হল দে" শ্লোগানে মুখরিত হয় রাজপথ।
১১ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক মাসের মধ্যে ১২টি হল ও বেদখল হওয়া অন্যান্য সম্পত্তি উদ্ধারে সুপারিশ করতে ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয়। ২০০৯ সালের মার্চে ৫টি হল (আনোয়ার শফিক হল, শাহাবুদ্দিন হল, আজমল হোসেন হল, তিব্বত হল ও হাবিবুর রহমান হল) বিশ্ববিদ্যালয়কে লিজ দেওয়ার সুপারিশ করে কমিটি।
৫ মে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ভূমি মন্ত্রণালয়ে ৫টি হলের দীর্ঘমেয়াদি লিজের আবেদন করে। ৯ জুলাই ভূমি মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে অর্পিত সম্পত্তি সংক্রান্ত প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেয়।
২০১০ সালের ২১ জানুয়ারি জেলা প্রশাসক আইনগত সুবিধার্থে বিশ্ববিদ্যালয়কে হলগুলো লিজের পরিবর্তে অধিগ্রহণের ব্যবস্থা নিতে বললেও একাধিক মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টতা ও আইনি জটিলতায় হল উদ্ধার কার্যক্রম থমকে থাকে।
২০১১ সালের ৩ অক্টোবর ড. হাবিবুর রহমান হল উদ্ধার হলেও তা আবাসন উপযোগী হয়নি।[১৪]।
এরপর ২০১৪ এবং ২০১৬ সালে বড় দুটি হল আন্দোলন হয়। জবির প্রশাসন কেরানিগঞ্জে হল তৈরির আশ্বাস দিলেও তা আর সফল হয়নি।
২০২২ সালে শুধুমাত্র নারী আবাসিকদের জন্য প্রথম আবাসিক হল খোলা হয়েছিলো।
Remove ads
কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ ও শরীরচর্চা কেন্দ্র
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছেই ধুপখোলায় অবস্থিত।[১৫] তাছাড়া নতুন ক্যাম্পাস এ খেলার মাঠ করা হচ্ছে।
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী ও শিক্ষক
শিক্ষার্থী
- তাজউদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী
- রফিকউদ্দিন আহমদ, ভাষা শহীদ
- দীনেশচন্দ্র সেন, মৈয়মনসিংহ গীতিকার লেখক
- যোগেশচন্দ্র ঘোষ, প্রখ্যাত আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বিশারদ এবং শিক্ষাবিদ
- মতিউর রহমান মল্লিক কবি, লেখক এবং ইসলামী গানের গীতিকার।
- আনিসুজ্জামান, শিক্ষাবিদ, গবেষক
- মানকুমার বসু ঠাকুর, ব্রিটিশবিরোধী নৌ বিদ্রোহের শহীদ
- শওকত আলী (রাজনীতিবিদ), ভাষা আন্দোলনের নেতা
- ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, ভারতীয় অভিনয়শিল্পী
- সৈয়দ শামসুল হক, সাহিত্যিক
- ব্রজেন দাস, ইংলিশ চ্যানেল পাঁড়ি দেয়া প্রথম ভারতীয় সাঁতারু
- প্রেমেন্দ্র মিত্র, বাঙালি কবি, ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক এবং চিত্রপরিচালক
- সুফি মোতাহার হোসেন, কবি
- আবদুল হামিদ, ক্রীড়া সংগঠক ও ক্রীড়া সাংবাদিক
- ভবতোষ দত্ত, অর্থনীতিবিদ
- একেএম আবদুর রউফ, চিত্রশিল্পী, মুক্তিযোদ্ধা
- এটিএম শামসুজ্জামান, অভিনেতা
- ইমদাদুল হক মিলন, লেখক, সম্পাদক
- জুয়েল আইচ, যাদুকর
- প্রবীর মিত্র, অভিনেতা
- মীর সাব্বির, অভিনেতা
- ফকির আলমগীর, মুক্তিযোদ্ধা, সঙ্গীত শিল্পী
- শহীদ সাবের, মুক্তিযুদ্ধের শহীদ বুদ্ধিজীবী, কবি-কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক
- আবদুল হালিম চৌধুরী জুয়েল, বীর বিক্রম
- এম হামিদুল্লাহ খান, বীর প্রতীক
- মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীর বিক্রম
- আতাউর রহমান খান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- শেখ ফজলুল হক মনি
- বিপ্লবী সুনীল দাস
- মোহাম্মদ নাসিম, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- কাজী আরেফ আহমেদ, মুজিব বাহিনীর গোয়েন্দা প্রধান
- এ আর ইউসুফ, বার-অ্যাট-ল, প্রতিমন্ত্রী
শিক্ষক
- মমতাজউদদীন আহমদ, বাংলা বিভাগ (নাট্য আন্দোলনের পথিকৃৎ)
- মুনীর চৌধুরী[১৬]
- হাসান হাফিজুর রহমান, বাংলা বিভাগ (কবি ও সাংবাদিক)
- আলাউদ্দিন আল আজাদ, বাংলা বিভাগ (ঔপন্যাসিক)
- শওকত আলী, বাংলা বিভাগ (কথাসাহিত্যিক)
- রাজেন্দ্রনাথ সেন, বাঙালি উদ্যোগপতি
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, বাংলা বিভাগ (কথাসাহিত্যিক)
- সন্তোষ চন্দ্র ভট্টাচার্য, ইতিহাস বিভাগ (শহীদ বুদ্ধিজীবী)
- সৈয়দ আব্দুল হাদী, বাংলা বিভাগ (সঙ্গীত শিল্পী)
Remove ads
র্যাংকিং
- স্পেনের সিমাগো ইনস্টিটিউশন র্যাংকিং-২০২২ - এর আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে রসায়ন বিষয়ে গবেষণা সূচকে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।[১৭]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads