শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
মুহাম্মাদ বিন আবদুল্লাহ মসজিদ
ভারতের অযোধ্যার ধন্নিপুরে অবস্থিত মসজিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
মুহাম্মাদ বিন আবদুল্লাহ মসজিদ বা অযোধ্যা মসজিদ অযোধ্যা বিবাদ মামলার রায়ের পর ভারতের সুপ্রিম কোর্টের মনোনীত স্থানে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা জেলার ধন্নিপুরে নির্মিত হচ্ছে।[১] ইন্দো-ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের অধীনে মসজিদ ও সংশ্লিষ্ট প্রাঙ্গণের নির্মাণকাজ চলছে।[২][৩] মসজিদটি অযোধ্যার রাম মন্দির থেকে প্রায় ২২ কিমি দূরে অবস্থিত।[১]
Remove ads
২০২১ সালের ২৬ জানুয়ারি মসজিদের নির্মাণকাজ শুরু করা হয়।[২] ১৮৫৭ সালের ভারতীয় স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতা আহমদুল্লাহ শাহের সম্মানে মসজিদটির আনুষ্ঠানিক নামকরণ করা হয় আহমদুল্লাহ শাহ মসজিদ, কিন্তু পরবর্তীতে এর নাম পরিবর্তন করে মুহাম্মাদ বিন আবদুল্লাহ মসজিদ করা হয়।[৪]
Remove ads
অবস্থান
ধন্নিপুর হলো ফৈজাবাদ জেলার (অযোধ্যা জেলা) সোহাওয়াল তহসিলে অবস্থিত একটি গ্রাম। মসজিদের জন্য নির্ধারিত জমিটি বাবরি মসজিদ থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
নির্মাণ
২০২১ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং চারা রোপণের মাধ্যমে উত্তরপ্রদেশ সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকল্পটি চালু করে। মসজিদ প্রাঙ্গণে একটি হাসপাতাল, যাদুঘর, গ্রন্থাগার ও একটি রান্নাঘর রয়েছে, যেখানে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ২,০০০ জন খেতে পারে। এছাড়াও একটি ইন্দো-ইসলামিক সংস্কৃতি গবেষনা কেন্দ্র ও একটি প্রকাশনা হাউস রয়েছে।[৫]
বিতর্ক
অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড এর বিবৃতি অনুযায়ী, মসজিদটির নির্মাণ ওয়াকফ আইনের পরিপন্থী এবং শরিয়ত আইনের অধীনে বেআইনি।[৬] এআইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি দাবি করেন যে, মসজিদ নির্মাণের জন্য অর্থ দান করা এবং মসজিদে প্রার্থনা করা ইসলামি নীতি অনুসারে হারাম (নিষিদ্ধ), যার জবাবে মসজিদ ট্রাস্ট বলেছিল যে, "মানবতার সেবা করা হারাম নয়"।[৭]
মালিকানা বিরোধ
দিল্লির দুই বোন এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চে একটি পিটিশন দাখিল করে মসজিদের জন্য বরাদ্দকৃত ২৮ একর জমির মালিকানা দাবি করে। তারা বলেছিল যে, দেশভাগের সময় তাদের বাবাকে এটা দেওয়া হয়েছিল।[৮]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads