![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/3/35/Thakur_nigamananda%2528bw%2529.jpg/640px-Thakur_nigamananda%2528bw%2529.jpg&w=640&q=50)
স্বামী নিগমানন্দ
হিন্দু আধ্যাত্মিক গুরু / From Wikipedia, the free encyclopedia
স্বামী নিগমানন্দ পরমহংস (১৮ আগস্ট, ১৮৮০[1]- ২৯ নভেম্বর, ১৯৩৫[2]) নদীয়া জেলার তখনকার সাবডিভিশন কুতুবপুর নামক ছোট গ্রামে (বর্তমান বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলায়) এক ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শ্রী শ্রী ঠাকুর নামেও পরিচিত। চৈতন্য মহাপ্রভুও এই একই জেলায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সন্ন্যাস গ্রহণের পর তিনি পরমহংস শ্রীমদ স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী দেব নামে পরিচিত হন।[3] নিগমানন্দ ছিলেন ভারতের একজন সদগুরু[4][5] ও সাধু।[6] তিনি ছিলেন পূর্ব ভারতে সুপরিচিত একজন হিন্দু যোগী ও আধ্যাত্মিক নেতা।[7] তিনি শাক্ত সম্প্রদায়ভুক্ত[8] একজন ভারতীয় হিন্দু গুরু,[9][10] ও হিন্দু দার্শনিকও[11] ছিলেন এবং তন্ত্র ও যোগের একজন উত্কৃষ্ট আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে তাকে দেখা হতো।[12][13][14]
স্বামী নিগমানন্দ | |
---|---|
![]() পরমহংস শ্রীমৎ স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী দেব | |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | নলীনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় (১৮৮০-০৮-১৮)১৮ আগস্ট ১৮৮০ |
মৃত্যু | ২৯ নভেম্বর ১৯৩৫(1935-11-29) (বয়স ৫৫) |
দর্শন | তন্ত্র, জ্ঞান, বেদান্ত, যোগ, ভক্তি বা প্রেম |
ঊর্ধ্বতন পদ | |
গুরু | বামাক্ষ্যাপা, সচ্চিদানন্দ সরস্বতী, সুমেরুদাসজী, গৌরী দেবী |
সম্মান | পরমহংস, পরিব্রাজকাচার্য, সদগুরু |
নিগমানন্দের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে তিনি চারটি ভিন্ন সাধনায় যথা তন্ত্র, জ্ঞান, যোগ এবং প্রেমে সিদ্ধি লাভ করেন।[1][15][16] এই সকল অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে তিনি বাংলা ভাষায় ৫টি গ্রন্থ রচনা করেন: ব্রহ্মচর্য সাধনা, যোগী গুরু, জ্ঞানী গুরু, তান্ত্রিক গুরু এবং প্রেমিক গুরু ।[17][18][19][20] স্বামী নিগমানন্দ নির্বিকল্প সমাধি লাভ করেছিলেন।[21][22]