সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর
পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী / From Wikipedia, the free encyclopedia
সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর (তামিল: சுப்பிரமணியன் சந்திரசேகர்) (আইপিএ: [ˌtʃʌn.dɹʌ.ˈʃe(ɪ).kɑɹ]) (১৯ অক্টোবর ১৯১০ – ২১ আগস্ট ১৯৯৫)[1] ব্রিটিশ ভারতে জন্মগ্রহণকারী মার্কিন জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী। তিনি এক তামিল পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে তারার বিবর্তন এবং জীবন চক্র সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক আবিষ্কারের জন্য তাকে উইলিয়াম আলফ্রেড ফাউলারের সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। [2] তারার বিবর্তন বিষয়ে তার আবিষ্কৃত বিষয়টির নাম চন্দ্রশেখর সীমা।
சுப்பிரமணியன் சந்திரசேகர் | |
জন্ম | (১৯১০-১০-১৯)১৯ অক্টোবর ১৯১০ |
মৃত্যু | ২১ আগস্ট ১৯৯৫(1995-08-21) (বয়স ৮৪) |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারত (১৯১০–১৯৪৭), ভারত (১৯৪৭–১৯৫৩), যুক্তরাষ্ট্র (১৯৫৩–১৯৯৫) |
মাতৃশিক্ষায়তন | ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ প্রেসিডেন্সি কলেজ, মাদ্রাজ |
পরিচিতির কারণ | চন্দ্রশেখর সীমা |
পুরস্কার | পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৮৩) কপলি মেডেল (১৯৮৪) ন্যাশনাল মেডেল অফ সাইন্স (১৯৬৭) পদ্মবিভূষণ (১৯৬৮) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | রাল্ফ এইচ ফাউলার আর্থার স্ট্যানলি এডিংটন |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | ডোনাল্ড এডওয়ার্ড অস্টারব্রক |
স্বাক্ষর | |
চন্দ্রশেখর তার জীবদ্দশায় বিভিন্ন ধরনের পদার্থবিজ্ঞানের সমস্যাগুলি নিয়ে কাজ করেছেন। তার সমসাময়িক অবদানগুলো হচ্ছে- নাক্ষত্রিক কাঠামো, শ্বেত বামন, নাক্ষত্রিক গতিবিদ্যা, দৈব প্রক্রিয়া, বিকিরণীয় স্থানান্তর, হাইড্রোজেন অ্যানায়নের কোয়ান্টাম তত্ত্ব , হাইড্রোডাইনামিক এবং হাইড্রোম্যাগনেটিক স্থিতিশীলতা, টার্বুলেন্স, সাম্যাবস্থা এবং সাম্যাবস্থায় উপবৃত্তাকার আকার এর সুস্থিতি, সাধারণ আপেক্ষিকতা, কৃষ্ণ গহ্বরের গাণিতিক তত্ত্ব এবং পরম্পরবিরোধী মহাকর্ষীয় তরঙ্গ তত্ত্ব ।