Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
লা লিগা (স্পেনীয়: La Liga, স্পেনীয় উচ্চারণ: [la ˈliɣa]; পৃষ্ঠপোষকজনিত কারণে লা লিগা ইএ স্পোর্টস নামের পাশাপাশি কাম্পেওনাতো নাসিওনাল দে লিগা দে প্রিমেরা দিভিসিওন এবং সংক্ষেপে প্রিমেরা দিভিসিওন নামে পরিচিত) হচ্ছে লিগা নাসিওনাল দে ফুতবল প্রফেসিওনাল কর্তৃক স্পেনের পেশাদার ফুটবল ক্লাবগুলোর মধ্যকার আয়োজিত স্পেনীয় ফুটবল লিগ পদ্ধতির শীর্ষ স্তরের পেশাদার ফুটবল লিগ।[1][2] এই লিগে স্পেনের সর্বমোট ২০টি পেশাদার ফুটবল ক্লাব স্পেনীয় ক্লাব পর্যায়ের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
সংগঠক | লিগা নাসিওনাল দে ফুতবল প্রফেসিওনাল |
---|---|
স্থাপিত | ১৯২৯ |
প্রথম মৌসুম | ১৯২৯ |
দেশ | স্পেন |
কনফেডারেশন | উয়েফা |
দলের সংখ্যা | ২০ |
লিগের স্তর | ১ |
অবনমিত | সেহুন্দা দিভিসিওন |
ঘরোয়া কাপ | কোপা দেল রেই স্পেনীয় সুপার কাপ |
আন্তর্জাতিক কাপ | |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | রিয়াল মাদ্রিদ (৩৬তম) (২০২৩–২৪) |
সর্বাধিক শিরোপা | রিয়াল মাদ্রিদ (৩৬) |
সর্বাধিক ম্যাচ | আন্দোনি জুবিজারেতা (৬২২) |
শীর্ষ গোলদাতা | লিওনেল মেসি (৪৭৪) |
সম্প্রচারক | সম্প্রচারকের তালিকা |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
২০২৩–২৪ লা লিগা |
১৯২৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে লা লিগায় এপর্যন্ত সর্বমোট ৬২টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে, যার মধ্য হতে মাত্র ৯টি ক্লাব এই লিগের শিরোপা জয়লাভ করেছে এবং ছয়টি ক্লাব একাধিকবার জয়লাভ করেছে। রিয়াল মাদ্রিদ এই লিগের ইতিহাসের সবচেয়ে সফল ক্লাব, যারা সর্বমোট ৩৫টি শিরোপা জয়লাভ করার পাশাপাশি পঁচিশ বার রানার-আপ হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বার্সেলোনা, যারা এপর্যন্ত সাতাশ বার এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদ, যারা এপর্যন্ত এগারো বার শিরোপা জয়লাভ করেছে। বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ ২০২৩–২৪ মৌসুমে ৯৫ পয়েন্ট অর্জন করে ক্লাবের ইতিহাসে ৩৬তম বারের মতো লা লিগার শিরোপা ঘরে তুলতে সক্ষম হয়েছিল; উক্ত মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন হতে ১০ পয়েন্ট কম অর্জন করে বার্সেলোনা রানার-আপ হয়েছিল।[3]
এপ্রিল, ১৯২৭ সালে হোসে মারিয়া আচা নামীয় গোটশে দলের পরিচালক প্রথম স্পেনের জাতীয় লিগ পদ্ধতি প্রবর্তনের প্রস্তাবনা করেন। অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা, কোন কোন দল অংশগ্রহণ করবে ইত্যাদি নানাবিধ বিষয় নিয়ে অনেক বিতর্কের পর রয়্যাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন লিগ পদ্ধতি প্রবর্তনে সায় দেয়। ১৯২৯ লা লিগা মৌসুমের মাধ্যমে এই লিগটি যাত্রা শুরু করেছে। লা লিগার উক্ত মৌসুমে সর্বমোট দশটি ক্লাব দ্বৈত রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করেছিল। ১৯২৯ সালের ১০ই ফেব্রুয়ারি তারিখে শুরু হয়ে ২৩শে জুন তারিখে সম্পন্ন হওয়া উক্ত মৌসুমে প্রতিটি ক্লাব সর্বমোট ১৮টি ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিল; যার মধ্যে ক্লাবগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল। ১৮তম ম্যাচদিন শেষে ২৫ পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ স্থান অধিকারী ক্লাব হিসেবে বার্সেলোনা প্রথম ক্লাব হিসেবে লা লিগার শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ১৯২৯ মৌসুমে রিয়াল সোসিয়েদাদের স্পেনীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় পাকো বিয়েন্সোবাস ১৭ গোল করে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে লা লিগার শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।[4]
লুয়া ত্রুটি মডিউল:অবস্থান_মানচিত্ এর 13 নং লাইনে: নির্দিষ্ট অবস্থান মানচিত্রের সংজ্ঞা খুঁজে পাওয়া যায়নি। "মডিউল:অবস্থান মানচিত্র/উপাত্ত/Spain Community of Madrid" বা "টেমপ্লেট:অবস্থান মানচিত্র Spain Community of Madrid" দুটির একটিও বিদ্যমান নয়।
লুয়া ত্রুটি মডিউল:অবস্থান_মানচিত্ এর 13 নং লাইনে: নির্দিষ্ট অবস্থান মানচিত্রের সংজ্ঞা খুঁজে পাওয়া যায়নি। "মডিউল:অবস্থান মানচিত্র/উপাত্ত/Spain Canary Islands" বা "টেমপ্লেট:অবস্থান মানচিত্র Spain Canary Islands" দুটির একটিও বিদ্যমান নয়।
দল | অবস্থান | ২০২২–২৩ মৌসুম | লা লিগায় প্রথম মৌসুম | স্টেডিয়াম | ধারণক্ষমতা | Primera División titles | ম্যানেজার | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
Alavés | Vitoria-Gasteiz | 4th (SD) | 1930–31 | 17 | Mendizorrotza | 19,840 | 0 | Luis García Plaza |
Almería | Almería | 17th | 2007–08 | 7 | Power Horse Stadium | 15,294 | 0 | Gaizka Garitano |
Athletic Club | Bilbao | 8th | 1929 | 93 | San Mamés | 53,289 | 8 | Ernesto Valverde |
Atlético Madrid | Madrid | 3rd | 1929 | 87 | Metropolitano Stadium | 70,460 | 11 | Diego Simeone |
Barcelona | Barcelona | 1st | 1929 | 93 | Estadi Olímpic Lluís Companys | 54,367 | 27 | Xavi |
Cádiz | Cádiz | 14th | 1977–78 | 16 | Nuevo Mirnadilla | 20,724 | 0 | Sergio González |
Celta Vigo | Vigo | 13th | 1939–40 | 58 | Balaídos | 24,791 | 0 | Rafael Benítez |
Getafe | Getafe | 15th | 2004–05 | 19 | Estadio Coliseum | 16,500 | 0 | José Bordalás |
Girona | Girona | 10th | 2017–18 | 4 | Estadi Montilivi | 14,624 | 0 | Míchel |
Granada | Granada | 1st (SD) | 1941–42 | 27 | Nuevo Los Cármenes | 19,336 | 0 | Paco López |
Las Palmas | Las Palmas | 2nd (SD) | 1951–52 | 35 | Estadio Gran Canaria | 32,400 | 0 | García Pimienta |
Mallorca | Palma | 9th | 1960–61 | 31 | Estadi Mallorca Son Moix | 23,142 | 0 | Javier Aguirre |
Osasuna | Pamplona | 7th | 1935–36 | 41 | El Sadar | 23,516 | 0 | Jagoba Arrasate |
Rayo Vallecano | Madrid | 11th | 1977–78 | 21 | Campo de Fútbol de Vallecas | 14,708 | 0 | Francisco |
Real Betis | Seville | 6th | 1932–33 | 58 | Estadio Benito Villamarín | 60,720 | 1 | Manuel Pellegrini |
Real Madrid | Madrid | 2nd | 1929 | 93 | Santiago Bernabéu | 83,186 | 36 | Carlo Ancelotti |
Real Sociedad | San Sebastián | 4th | 1929 | 77 | Reale Arena | 39,500 | 2 | Imanol Alguacil |
Sevilla | Seville | 12th | 1934–35 | 79 | Ramón Sánchez Pizjuán | 42,714 | 1 | Diego Alonso |
Valencia | Valencia | 16th | 1931–32 | 89 | Mestalla | 49,430 | 6 | Rubén Baraja |
Villarreal | Villarreal | 5th | 1998–99 | 24 | Estadio de la Cerámica | 23,000 | 0 | Miguel Ángel Tena |
লা লিগার প্রতিটি মৌসুমে সর্বমোট ২০টি ক্লাব দ্বৈত রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী ক্লাবগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়; যার মধ্যে একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়; ক্লাবগুলো এক মৌসুমে সর্বমোট ৩৮টি ম্যাচে অংশগ্রহণ করে। লা লিগার প্রতিটি মৌসুম বছরের আগস্ট মাস হতে পরবর্তী বছরের মে মাস পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করে থাকে, হারের জন্য কোন পয়েন্ট অর্জন করে না। পয়েন্ট তালিকায় ক্লাবগুলোর অর্জিত পয়েন্টের ভিত্তিতে তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়। প্রতিটি মৌসুম শেষে পয়েন্ট তালিকায় সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করে। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে হেড-টু-হেড পয়েন্টের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।[5][6] সমতা ভঙ্গের সকল নিয়ম প্রয়োগ করার পরও যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব পয়েন্ট তালিকায় সমতায় থাকে, তবে উক্ত ক্লাবগুলো পয়েন্ট তালিকার একই অবস্থানে আছে বলে মনে করা হয়। তবে, চ্যাম্পিয়ন ক্লাব, অবনমিত ক্লাব অথবা অন্যান্য প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ ক্লাব নির্ধারণের ক্ষেত্রে যদি সমতায় থাকে, তবে একটি নিরপেক্ষ মাঠে একটি প্লে-অফ ম্যাচের মাধ্যমে ক্লাবগুলোর অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।
লা লিগার প্রতিটি মৌসুমের বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমের উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ হয়; এছাড়াও পয়েন্ট তালিকায় নিজেদের অবস্থানের ভিত্তিতে এক বা একাধিক ক্লাব উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ, উয়েফা ইউরোপা লিগ এবং উয়েফা ইউরোপা কনফারেন্স লিগের জন্য উত্তীর্ণ হয়। লা লিগায় অংশগ্রহণ করার পাশাপাশি ক্লাবগুলো স্পেনীয় ঘরোয়া ফুটবল কাপ কোপা দেল রেইয়েও অংশগ্রহণ করে।[7]
ফুটবল লিগ পদ্ধতির মাধ্যমে স্পেনীয় ফুটবল লিগ পদ্ধতির শীর্ষ স্তরের লিগ লা লিগা এবং দ্বিতীয় স্তরের লিগ সেহুন্দা দিভিসিওন উন্নয়ন ও অবনমনের মাধ্যমে একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। প্রতিটি মৌসুম শেষে, লা লিগার পয়েন্ট তালিকায় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী তিনটি ক্লাব স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেহুন্দা দিভিসিওনে অবনমিত হয়; পক্ষান্তরে, উক্ত মৌসুমে সেহুন্দা দিভিসিওনের চ্যাম্পিয়ন, রানার-আপ এবং তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাব স্বয়ংক্রিয়ভাবে লা লিগায় উন্নীত হয়।
প্রতি মৌসুমে লা লিগার র্শীর্ষ চার দল সরাসরি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ৫ম ও ৬ষ্ঠ দল উয়েফা ইউরোপা লিগের প্রথম রাউন্ডে খেলার সুযোগ পায়। ৭ম দল সুযোগ পায় উয়েফা ইউরোপা কনফারেন্স লিগের রথম রাউন্ডে খেলার সুযোগ।
প্রিমেরা দিভিসিওনে সাফল্যের পাশাপাশি ভালেনসিয়া, রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা এবং অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদ ইউরোপীয় প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সর্বাধিক সাফল্যমণ্ডিত দল হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। এ চারটি দল স্পেনের দল হিসেবে পাঁচ বা ততোধিক আন্তর্জাতিক ট্রফি লাভে সক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। এছাড়াও দলগুলো ইউরোপের সর্বমোট ট্রফি লাভের শীর্ষ দশ দলের তালিকায় স্থান পেয়েছে।[8] ২০০৫-০৬ মৌসুমে বার্সেলোনা উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এবং সেভিয়া উয়েফা কাপ জয় করেছে। প্রাইমেরা ডিভিশন প্রথম লিগ হিসেবে ইউরোপে ১৯৯৭ সালের পর এ দ্বৈত শিরোপা লাভকারী লিগ।
ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় লা লিগা অসামান্য দক্ষতা প্রদর্শন করে আসছে। ইউরোপীয় লিগগুলোর উপর উয়েফা র্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় এ লিগের স্থান বর্তমানে শীর্ষস্থানে। গত পাঁচ বছর ধরে লা লিগা'র অবস্থান ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ এবং জার্মানির বুন্দেসলিগার উপরে।[9]
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এপর্যন্ত সর্বমোট ৯টি ক্লাব লা লিগায় শিরোপা জয়লাভ করেছে; যার মধ্যে ৬টি ক্লাব একাধিকবার জয়লাভ করেছে। লা লিগার ইতিহাসের সবচেয়ে সফল ক্লাব হচ্ছে রিয়াল মাদ্রিদ, যারা এপর্যন্ত ৩৫টি শিরোপা জয়লাভ করেছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বার্সেলোনা, যারা এপর্যন্ত ২৭ বার এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদ, যারা এপর্যন্ত ১১ বার শিরোপা জয়লাভ করেছে।
|
|
|
ক্লাব | চ্যাম্পিয়ন | চ্যাম্পিয়নের মৌসুম |
---|---|---|
রিয়াল মাদ্রিদ | ৩৬ | ১৯৩১–৩২, ১৯৩২–৩৩, ১৯৫৩–৫৪, ১৯৫৪–৫৫, ১৯৫৬–৫৭, ১৯৫৭–৫৮, ১৯৬০–৬১, ১৯৬১–৬২, ১৯৬২–৬৩, ১৯৬৩–৬৪, ১৯৬৪–৬৫, ১৯৬৬–৬৭, ১৯৬৭–৬৮, ১৯৬৮–৬৯, ১৯৭১–৭২, ১৯৭৪–৭৫, ১৯৭৫–৭৬, ১৯৭৭–৭৮, ১৯৭৮–৭৯, ১৯৭৯–৮০, ১৯৮৫–৮৬, ১৯৮৬–৮৭, ১৯৮৭–৮৮, ১৯৮৮–৮৯, ১৯৮৯–৯০, ১৯৯৪–৯৫, ১৯৯৬–৯৭, ২০০০–০১, ২০০২–০৩, ২০০৬–০৭, ২০০৭–০৮, ২০১১–১২, ২০১৬–১৭, ২০১৯–২০, ২০২১–২২, ২০২৩–২৪ |
বার্সেলোনা | ২৭ | ১৯২৯, ১৯৪৪–৪৫, ১৯৪৭–৪৮, ১৯৪৮–৪৯, ১৯৫১–৫২, ১৯৫২–৫৩, ১৯৫৮–৫৯, ১৯৫৯–৬০, ১৯৭৩–৭৪, ১৯৮৪–৮৫, ১৯৯০–৯১, ১৯৯১–৯২, ১৯৯২–৯৩, ১৯৯৩–৯৪, ১৯৯৭–৯৮, ১৯৯৮–৯৯, ২০০৪–০৫, ২০০৫–০৬, ২০০৮–০৯, ২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১২–১৩, ২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬, ২০১৭–১৮, ২০১৮–১৯, ২০২২–২৩ |
আতলেতিকো মাদ্রিদ | ১১ | ১৯৩৯–৪০, ১৯৪০–৪১, ১৯৪৯–৫০, ১৯৫০–৫১, ১৯৬৫–৬৬, ১৯৬৯–৭০, ১৯৭২–৭৩, ১৯৭৬–৭৭, ১৯৯৫–৯৬, ২০১৩–১৪, ২০২০–২১ |
অ্যাথলেটিক বিলবাও | ৮ | ১৯২৯–৩০, ১৯৩০–৩১, ১৯৩৩–৩৪, ১৯৩৫–৩৬, ১৯৪২–৪৩, ১৯৫৫–৫৬, ১৯৮২–৮৩, ১৯৮৩–৮৪ |
ভালেনসিয়া | ৬ | ১৯৪১–৪২, ১৯৪৩–৪৪, ১৯৪৬–৪৭, ১৯৭০–৭১, ২০০১–০২, ২০০৩–০৪ |
রিয়াল সোসিয়েদাদ | ২ | ১৯৮০–৮১, ১৯৮১–৮২ |
দেপোর্তিভো লা কোরুনিয়া | ১ | ১৯৯৯–২০০০ |
সেভিয়া | ১ | ১৯৪৫–৪৬ |
রিয়াল বেতিস | ১ | ১৯৩৪–৩৫ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.