Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
২০২৪ সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপ হল সাফ অনুর্ধ্ব-১৮/১৯/২০ মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপের ৫ম সংস্করণ, সাফ দ্বারা আয়োজিত মহিলাদের অনূর্ধ্ব-২০ জাতীয় দলের জন্য একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা৷ ২০২৪ সালের ২ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে এই টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছিলো।[1][2]
বিবরণ | |
---|---|
স্বাগতিক দেশ | বাংলাদেশ |
শহর | ঢাকা |
তারিখ | ২–৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ |
দল | ৪ (১টি উপ-কনফেডারেশন থেকে) |
মাঠ | ১ |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | বাংলাদেশ ভারত |
তৃতীয় স্থান | নেপাল |
চতুর্থ স্থান | ভুটান |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৬ |
গোল সংখ্যা | ২৪ (ম্যাচ প্রতি ৪টি) |
দর্শক সংখ্যা | ১,০৩,৭৭৯ (ম্যাচ প্রতি ১৭,২৯৭ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | পূজা মোসাম্মত সাগরিকা সিবানি দেবী (৪টি করে গোল) |
আগের আসরে টুর্নামেন্টের ফাইনালে নেপালকে ৩–০ গোলে পরাজিত করে বাংলাদেশ ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন।[3]
বাংলাদেশ ও ভারত যৌথ চ্যাম্পিয়ন, উভয় দলই ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে টুর্নামেন্টের ফাইনালে নিয়মানুযায়ী ১-১ গোলে এবং পেনাল্টি শুট-আউটে ১১-১১ গোলে শেষ করেছে।[4]
২০২৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত সাফ নির্বাহী কমিটির সভায় বাংলাদেশকে সাফ টুর্নামেন্টের আয়োজক দেশের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল।[1]
সবগুলো ম্যাচই ঢাকার, বিএসএসএস মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা | |
---|---|
বিএসএসএস মোস্তফা কামাল স্টেডিয়াম | |
ধারণক্ষমতা: ২৫,০০০ | |
টুর্নামেন্টে নিচের চারটি দেশ অংশগ্রহণ নিয়েছল।
২০০৫ সালের ১ জানুয়ারি বা তার পরে জন্মগ্রহণকারী খেলোয়াড়রা প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন। প্রতিটি দলকে সর্বনিম্ন ১৬ জন খেলোয়াড় এবং সর্বোচ্চ ২৩ জন খেলোয়াড়ের একটি দল নিবন্ধন করতে হবে, যাদের মধ্যে কমপক্ষে ২ জন গোলরক্ষক হতে হবে।
একক রাউন্ড রবিন, প্রতিটি দল একে অপরের সাথে খেলবে। যে দুটি দল সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পাওয়া দলেগুলো ফাইনালে ম্যাচে মুখোমুখি হবে।
লিগ টেবিলে রঙের চাবিকাঠি | |
---|---|
টেবিলের শীর্ষ দুই দল ফাইনালে উঠেছে |
দলগুলিকে পয়েন্ট অনুসারে র্যাঙ্কিং করা হয় (জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্রয়ের জন্য ১ পয়েন্ট, হারের জন্য ০ পয়েন্ট) এবং যদি পয়েন্টের উপর টাই থাকে, তাহলে র্যাঙ্কিং নির্ধারণের জন্য প্রদত্ত ক্রম অনুসারে নিম্নলিখিত টাইব্রেকিং মানদণ্ড প্রয়োগ করা হয়।
বাংলাদেশ | ১–১ | ভারত |
---|---|---|
মোসাম্মত সাগরিকা ৯০+৩' | প্রতিবেদন | সিবানি দেবী ৮' |
পেনাল্টি | ||
|
১১-১১[5] |
|
এই প্রতিযোগিতায় ৭টি ম্যাচে ২৬টি গোল হয়েছে, যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ৩.৭১টি গোল (৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখ অনুযায়ী)।
৪টি গোল
২টি গোল
১টি গোল
উৎস: সাফ
ম্যাচটি নির্ধারিত সময় এবং পেনাল্টি শুট-আউটের পরে ড্র হয়েছিল এবং উপ-আইন অনুসারে সাডেন ডেথ চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণের জন্য অনুসরণ করা হয়েছিল। তবে শ্রীলঙ্কার ম্যাচ কমিশনার ডি সিলভা জয়াসুরিয়া দিলান চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণের জন্য মুদ্রাটি টস করার সিদ্ধান্ত নেন এবং টসের পরে ভারতীয় মহিলা দলকে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। এ ঘটনায় হতাশ হয়ে বাংলাদেশি সমর্থকরা বোতল ছুড়তে শুরু করেন।[6] কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই নিজের ভুল বুঝতে পেরে ফের 'সাডেন ডেথ' চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ম্যাচ কমিশনার। তবে বাংলাদেশি খেলোয়াড়রা মাঠে অবস্থান করলেও ভারতীয় খেলোয়াড়রা এতে অংশ নিতে অস্বীকৃতি জানান এবং মাঠ ত্যাগ করেন। অবশেষে পাঁচ ঘণ্টা অভ্যন্তরীণ আলোচনা ও আলোচনার পর দুই দলকে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়।[7][8][9]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.