Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
২০২২ ফিনালিসসিমা (ইতালীয়: Finalissima; আক্ষ. অনু. গ্র্যান্ড ফাইনাল) কনমেবল এবং উয়েফা দ্বারা আয়োজিত আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ কনমেবল–উয়েফা কাপ অব চ্যাম্পিয়ন্সের তৃতীয় আসর ছিল। এই ম্যাচটি ২০২২ সালের ১লা জুন তারিখে ইংল্যান্ডের লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে ২০২১ কোপা আমেরিকার বিজয়ী আর্জেন্টিনা এবং উয়েফা ইউরো ২০২০-এর বিজয়ী ইতালি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।[5][6][7] ফাইনালে আর্জেন্টিনা স্বাগতিক ব্রাজিলকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ১৯৯৩ সালের পর প্রথম, কোপা আমেরিকার ইতিহাসে পঞ্চদশ এবং উরুগুয়ের সাথে যৌথভাবে সর্বাধিক শিরোপা জয়লাভ করেছিল।[8][9][10][11][12][13][14][15]
প্রতিযোগিতা | কনমেবল–উয়েফা কাপ অব চ্যাম্পিয়ন্স | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
| |||||||
তারিখ | ১ জুন ২০২২ | ||||||
ম্যাচসেরা | লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)[1] | ||||||
রেফারি | পিয়েরো মাসা (চিলি)[2] | ||||||
দর্শক সংখ্যা | ৮৭,১১২[3] | ||||||
আবহাওয়া | পরিচ্ছন্ন রাত ১৭ °সে (৬৩ °ফা) ৪৭% আর্দ্রতা[4] | ||||||
এই ম্যাচে আর্জেন্টিনা ইতালিকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছে।[16][17][18][19][20]
১৯৮৫ এবং ১৯৯৩ সালে, পূর্ববর্তী উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ এবং কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন দল আর্তেমিও ফ্রঁসি কাপে (ইউরোপীয় / দক্ষিণ আমেরিকান নেশনস কাপ নামেও পরিচিত ছিল) অংশগ্রহণ করেছিল, যা উয়েফা এবং কনমেবল দ্বারা আয়োজিত একটি একক ম্যাচ ছিল।[21] এটি ক্লাব পর্যায়ে আন্তঃমহাদেশীয় কাপের সমতুল্য জাতীয় দলের প্রতিযোগিতা ছিল, যা ইউরোপীয় কাপ/উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং কোপা লিবের্তাদোরেসের চ্যাম্পিয়ন দলের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ফ্রান্স ১৯৮৫ সালে প্যারিসে এবং আর্জেন্টিনা ১৯৯৩ সালে মার দেল প্লাতায় অনুষ্ঠিত খেলায় জয়লাভ করেছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে এই প্রতিযোগিতাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।[22] তবে, আর্তেমিও ফ্রঁসি কাপকে কিং ফাহাদ কাপ/ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের অগ্রদূত হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে, যা ১৯৯২ সালে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং ১৯৯৭ সাল থেকে ফিফা দ্বারা আয়োজিত হয়েছিল; উক্ত প্রতিযোগিতায় মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ফিফা বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন দল অংশগ্রহণ করেছিল।[23] ২০১৭ সালের আসরের পর, ফিফা ২০১৯ সালের ১৫ই মার্চ তারিখে এক ঘোষণায় জানিয়েছিল যে, ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের আর কোন আসর অনুষ্ঠিত হবে না।[24]
২০২০ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারি তারিখে, উয়েফা ও কনমেবল দুই সংস্থার মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি নতুন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছিল। চুক্তির অংশ হিসেবে, একটি যৌথ উয়েফা-কনমেবল কমিটি পুরুষ ও মহিলা ফুটবল এবং বিভিন্ন বয়সের জন্য ইউরোপীয়-দক্ষিণ আমেরিকার আন্তঃমহাদেশীয় ম্যাচ আয়োজনের সম্ভাবনা পরীক্ষা করেছে।[25] ২০২১ সালের ২৮শে সেপ্টেম্বর তারিখে, উয়েফা এবং কনমেবল নিশ্চিত করেছিল যে উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ এবং কোপা আমেরিকার চ্যাম্পিয়ন দল একটি আন্তঃমহাদেশীয় ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হবে, চুক্তি অনুযায়ী প্রাথমিকভাবে ২০২২ সালে শুরু হয়ে সংস্থাদ্বয় তিনটি আসরের আয়োজন করবে। প্রথম আসরটি ২০২২ সালের জুন মাসের আন্তর্জাতিক খেলার সময়ে একটি নিরপেক্ষ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে বলে নিশ্চিত করা হয়েছিল।[26] ২০২১ সালের ১৫ই ডিসেম্বর তারিখে, উয়েফা এবং কনমেবল পুনরায় ২০২৮ সাল পর্যন্ত স্থায়ী একটি নতুন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছিল, যার মধ্যে লন্ডনে একটি যৌথ অফিস খোলার বিষয়ে নির্দিষ্ট বিধান এবং বিভিন্ন ফুটবল প্রতিযোগিতার সম্ভাব্য সংগঠন অন্তর্ভুক্ত ছিল। উক্ত সময়ে ম্যাচটি ২০২২ সালের ১লা জুন লন্ডনে অনুষ্ঠিত হবে বলে নিশ্চিত করা হয়েছিল, যার মাঠটি তখনও নির্ধারণ করা হয়নি।[27] ২০২২ সালের ২২শে মার্চ উয়েফা এক ঘোষণায় জানিয়েছিল যে ম্যাচটি ইংল্যান্ডের লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।[28] একই সময়ে উয়েফা এই আসরের পৃষ্ঠপোষকের নাম প্রকাশ করার পাশাপাশি আসরটির আনুষ্ঠানিক নাম "কনমেবল–উয়েফা কাপ অফ চ্যাম্পিয়ন্স" প্রকাশ করেছিল।[29]
দল | কনফেডারেশন | বাছাইপর্ব | অংশগ্রহণ | র্যাঙ্কিংয়ে অবস্থান (মার্চ ২০২২ অনুযায়ী)[30] |
---|---|---|---|---|
ইতালি | উয়েফা | উয়েফা ইউরো ২০২০-এর বিজয়ী | অভিষেক | ৬ |
আর্জেন্টিনাচ্যা | কনমেবল | ২০২১ কোপা আমেরিকার বিজয়ী | ১ (১৯৯৩) | ৪ |
এই ম্যাচটি ইংল্যান্ডের লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[31] ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামটি মূল স্টেডিয়ামের স্থানে ২০০৭ সালে নির্মাণ করা হয়েছিল, যার সংস্কারের কাজটি ২০০২ থেকে ২০০৩ সালের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল।[32][33] দ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের মালিকানাধীন এই স্টেডিয়ামটি ইংল্যান্ডের জাতীয় ফুটবল স্টেডিয়াম হিসেবে কাজ করে। স্টেডিয়ামটি উয়েফা ইউরো ২০২০-এর একটি আয়োজক মাঠ ছিল, যেখানে ফাইনালও অনুষ্ঠিত হয়েছিল। মূল স্টেডিয়াম (পূর্বে এম্পায়ার স্টেডিয়াম নামে পরিচিত) ১৯২৩ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল, যেখানে ১৯৬৬ ফিফা বিশ্বকাপের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যার মধ্যে ফাইনালও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এছাড়াও এই স্টেডিয়ামে উয়েফা ইউরো ১৯৯৬-এর ফাইনালসহ বেশ কয়েকটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে বার্ষিক এফএ কাপ ফাইনালও অনুষ্ঠিত হয়, ১৯২৩ সালের হোয়াইট হর্স ফাইনাল থেকে এটি (২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ব্যতীত যখন স্টেডিয়ামটি পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছিল) অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।[34]
এই আসরে অংশগ্রহণকারী দলদ্বয় সর্বোচ্চ ২৩ জন করে খেলোয়াড়ের সমন্বয়ে তাদের দলের নিবন্ধন করতে হয়েছে; যেখানে প্রত্যেক দলে অবশ্যই তিনজন গোলরক্ষক থাকা আবশ্যক। প্রতিটি খেলোয়াড়ের জন্য তালিকাভুক্ত অবস্থানটি ফিফা দ্বারা আনুষ্ঠানিক ম্যাচ প্রতিবেদনের তালিকা অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিটি খেলোয়াড়ের উল্লিখিত বয়স ২০২২ সালের ১লা জুন (এই আসর আয়োজনের দিন) অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে।[35] খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়। কোচদের ক্ষেত্রে উল্লিখিত পতাকা তাদের নিজস্ব জাতীয় দলের চেয়ে আলাদা জাতীয়তার হতে পারে।
ম্যানেজার: রোবের্তো মানচিনি
২০২২ সালের ২৩শে মে তারিখে ইতালি ৩৯ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছিল।[36] অতঃপর ২৭শে মে তারিখে ৮ জন খেলোয়াড়কে যুক্ত করে এবং আঘাতের কারণে দোমেনিকো বেরার্দি এবং আন্দ্রেয়া পিনামোন্তির নাম প্রত্যাহার করে ৪৫ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছিল।[37] অতঃপর ৩০শে মে তারিখে ইতালি এই আসরের জন্য চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছে।
# | অব. | খেলোয়াড় | জন্ম তারিখ (বয়স) | ম্যাচ | গোল | ক্লাব |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | গো | আলেসসিও ক্রানিয়ো | ২৮ জুন ১৯৯৪ (বয়স ২৭) | ২ | ০ | কাইয়ারি |
২ | র | জোভান্নি দি লোরেনৎসো | ৪ আগস্ট ১৯৯৩ (বয়স ২৮) | ১৯ | ২ | নাপোলি |
৩ | র | জর্জো কিয়েল্লিনি (অধিনায়ক) | ১৪ আগস্ট ১৯৮৪ (বয়স ৩৭) | ১১৬ | ৮ | ইয়ুভেন্তুস |
৪ | র | লেওনার্দো স্পিনাৎসলা | ২৫ মার্চ ১৯৯৩ (বয়স ২৯) | ১৮ | ০ | রোমা |
৫ | ম | মানুয়েল লোকাতেল্লি | ৮ জানুয়ারি ১৯৯৮ (বয়স ২৪) | ২১ | ৩ | ইয়ুভেন্তুস |
৬ | র | মানুয়েল লাজ্জারি | ২৯ নভেম্বর ১৯৯৩ (বয়স ২৮) | ২ | ০ | লাৎসিয়ো |
৭ | র | আলেসসান্দ্রো ফ্লোরেনৎসি | ১১ মার্চ ১৯৯১ (বয়স ৩১) | ৪৭ | ২ | এসি মিলান |
৮ | ম | জর্জিনিয়ো | ২০ ডিসেম্বর ১৯৯১ (বয়স ৩০) | ৪৩ | ৫ | চেলসি |
৯ | আ | আন্দ্রেয়া বেলত্তি | ২০ ডিসেম্বর ১৯৯৩ (বয়স ২৮) | ৪২ | ১২ | তোরিনো |
১০ | ম | ফেদেরিকো বের্নারদেস্কি | ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪ (বয়স ২৮) | ৩৮ | ৬ | ইয়ুভেন্তুস |
১১ | আ | মাত্তেও পোলিতানো | ৩ আগস্ট ১৯৯৩ (বয়স ২৮) | ৪ | ৩ | নাপোলি |
১২ | ম | মাত্তেও পেসসিনা | ২১ এপ্রিল ১৯৯৭ (বয়স ২৫) | ১২ | ৪ | আতালান্তা |
১৩ | র | এমেরসন পালমিয়েরি | ৩ আগস্ট ১৯৯৪ (বয়স ২৭) | ২৬ | ০ | লিয়োনে |
১৪ | গো | আলেক্স মেরেত | ২২ মার্চ ১৯৯৭ (বয়স ২৫) | ২ | ০ | নাপোলি |
১৫ | র | ফ্রানচেস্কো আচের্বি | ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮ (বয়স ৩৪) | ২৩ | ১ | লাৎসিয়ো |
১৬ | ম | ব্রায়ান ক্রিস্তান্তে | ৩ মার্চ ১৯৯৫ (বয়স ২৭) | ২৩ | ২ | রোমা |
১৭ | আ | জানলুকা স্কামাক্কা | ১ জানুয়ারি ১৯৯৯ (বয়স ২৩) | ৩ | ০ | সাসসুওলো |
১৮ | ম | নিকোলো বারেল্লা | ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭ (বয়স ২৫) | ৩৬ | ৭ | ইন্টার মিলান |
১৯ | র | লেওনার্দো বোনুচ্চি | ১ মে ১৯৮৭ (বয়স ৩৫) | ১১৫ | ৮ | ইয়ুভেন্তুস |
২০ | ম | লোরেনৎসো পেল্লেগ্রিনি | ১৯ জুন ১৯৯৬ (বয়স ২৫) | ২১ | ৩ | রোমা |
২১ | গো | জানলুইজি দন্নারুম্মা | ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯ (বয়স ২৩) | ৪২ | ০ | পারি সাঁ-জেরমাঁ |
২২ | আ | জাকোমো রাস্পাদোরি | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০০ (বয়স ২২) | ৯ | ৩ | সাসসুওলো |
২৩ | র | আলেসসান্দ্রো বাস্তোনি | ১৩ এপ্রিল ১৯৯৯ (বয়স ২৩) | ১১ | ০ | ইন্টার মিলান |
ম্যানেজার: লিওনেল স্কালোনি
২০২২ সালের ১৩শে মে তারিখে আর্জেন্টিনা ৩৫ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছিল।[38] অতঃপর ২০শে মে তারিখে ৬ জন খেলোয়াড়ের নাম প্রত্যাহার করে ২৯ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছিল।[39] অতঃপর ১লা জুন তারিখে আর্জেন্টিনা এই আসরের জন্য চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছে।
# | অব. | খেলোয়াড় | জন্ম তারিখ (বয়স) | ম্যাচ | গোল | ক্লাব |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | গো | ফ্রাঙ্কো আরমানি | ১৬ অক্টোবর ১৯৮৬ (বয়স ৩৫) | ১৭ | ০ | রিভার প্লেত |
২ | র | হুয়ান ফোইত | ১২ জানুয়ারি ১৯৯৮ (বয়স ২৪) | ১৪ | ০ | ভিয়ারিয়াল |
৩ | র | নিকোলাস তাগলিয়াফিকো | ৩১ আগস্ট ১৯৯২ (বয়স ২৯) | ৩৯ | ০ | আয়াক্স |
৪ | র | নাউয়েল মোলিনা | ৬ এপ্রিল ১৯৯৮ (বয়স ২৪) | ১৫ | ০ | উদিনেসে |
৫ | ম | আলেক্সিস মাক আলিস্তের | ২৪ ডিসেম্বর ১৯৯৮ (বয়স ২৩) | ৪ | ০ | ব্রাইটন |
৬ | র | হেরমান পেসেলা | ২৭ জুন ১৯৯১ (বয়স ৩০) | ২৮ | ২ | রিয়াল বেতিস |
৭ | ম | রোদ্রিগো দে পাউল | ২৪ মে ১৯৯৪ (বয়স ২৮) | ৩৯ | ২ | আতলেতিকো মাদ্রিদ |
৮ | র | মার্কোস আকুনা | ২৮ অক্টোবর ১৯৯১ (বয়স ৩০) | ৪১ | ০ | সেভিয়া |
৯ | আ | হুলিয়ান আলভারেস | ৩১ জানুয়ারি ২০০০ (বয়স ২২) | ৭ | ১ | রিভার প্লেত |
১০ | আ | লিওনেল মেসি (অধিনায়ক) | ২৪ জুন ১৯৮৭ (বয়স ৩৪) | ১৬০ | ৮১ | পারি সাঁ-জেরমাঁ |
১১ | আ | আনহেল দি মারিয়া | ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮ (বয়স ৩৪) | ১২১ | ২৪ | পারি সাঁ-জেরমাঁ |
১২ | গো | হেরোনিমো রুয়ি | ২০ মে ১৯৯২ (বয়স ৩০) | ৩ | ০ | ভিয়ারিয়াল |
১৩ | র | ক্রিস্তিয়ান রোমেরো | ২৭ এপ্রিল ১৯৯৮ (বয়স ২৪) | ১০ | ১ | টটেনহ্যাম |
১৪ | ম | এক্সেকিয়েল পালাসিওস | ৫ অক্টোবর ১৯৯৮ (বয়স ২৩) | ১৮ | ০ | লেভারকুজেন |
১৫ | ম | নিকোলাস গোন্সালেস | ৬ এপ্রিল ১৯৯৮ (বয়স ২৪) | ১৯ | ৩ | ফিওরেন্তিনা |
১৬ | র | লিসান্দ্রো মার্তিনেস | ১৮ জানুয়ারি ১৯৯৮ (বয়স ২৪) | ৬ | ০ | আয়াক্স |
১৭ | আ | পাপু গোমেস | ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮ (বয়স ৩৪) | ১৩ | ৩ | সেভিয়া |
১৮ | ম | গিদো রোদ্রিগেস | ১২ এপ্রিল ১৯৯৪ (বয়স ২৮) | ২৩ | ১ | রিয়াল বেতিস |
১৯ | র | নিকোলাস ওতামেন্দি | ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮ (বয়স ৩৪) | ৯০ | ৪ | বেনফিকা |
২০ | ম | জিওভানি লো সেলসো | ৯ এপ্রিল ১৯৯৬ (বয়স ২৬) | ৩৮ | ২ | ভিয়ারিয়াল |
২১ | আ | পাওলো দিবালা | ১৫ নভেম্বর ১৯৯৩ (বয়স ২৮) | ৩২ | ২ | ইয়ুভেন্তুস |
২২ | আ | লাউতারো মার্তিনেস | ২২ আগস্ট ১৯৯৭ (বয়স ২৪) | ৩৭ | ১৯ | ইন্টার মিলান |
২৩ | গো | এমিলিয়ানো মার্তিনেস | ২ সেপ্টেম্বর ১৯৯২ (বয়স ২৯) | ১৬ | ০ | অ্যাস্টন ভিলা |
২০২২ সালের ২২শে মার্চ উয়েফা এই ম্যাচের পৃষ্ঠপোষকের নামের পাশাপাশি ম্যাচটির নাম প্রকাশ করেছিল। এই ম্যাচটি "ফিনালিসসিমা" নামে পরিচিত ছিল। লোগোটি লরেল পুষ্পস্তবক, শ্রেষ্ঠত্ব এবং বিজয়ের প্রতীকের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছিল। একই সাথে লোগোতে প্রতিযোগী দেশদ্বয়ের রঙে ফিতা সংযুক্ত করা হয়েছিল; বাম দিকে ইতালির ত্রিরঙ এবং ডান দিকে আর্জেন্টিনার আলবিসেলেস্তের রঙ। উপরন্তু বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু প্লাটিনাম এবং স্বর্ণের বেশ কয়েকটি ফিতা রয়েছে, যা ম্যাচের তাৎপর্যকে নির্দেশ করে। উয়েফার মতে, ফিতাগুলো "কনমেবল এবং উয়েফার মধ্যে দৃঢ় বন্ধন এবং তাদের ভৌগোলিক অঞ্চলের বাইরে ফুটবলের বিকাশের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতির প্রতীক"।[29]
এই ম্যাচের জন্য স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা ছিল ৮৬,০০০, যার মধ্যে উয়েফার মাধ্যমে প্রথম আসা, প্রথম-পরিবেশনের ভিত্তিতে ভক্ত এবং সাধারণ জনগণের কাছে টিকিট বিক্রি করা হয়েছিল। ২০২২ সালের ২৪শে মার্চ থেকে উপলব্ধ, টিকিটগুলো চারটি মূল্য বিভাগে উপলব্ধ ছিল: ২৫ ইউরো, ৪০ ইউরো, ৫৫ ইউরো এবং ৯০ ইউরো।[40]
২০২২ সালের ৩০শে মে তারিখে, ৩৭ বছর বয়সী চিলির রেফারি পিয়েরো মাসাকে এই ম্যাচের জন্য রেফারি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল, যাকে কনমেবল এবং উয়েফা যৌথভাবে নিয়োগ দিয়েছিল।[41] মাজা ২০১৮ সাল থেকে ফিফার রেফারি ছিলেন,[42] যদিও ম্যাচটি রেফারি হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রীড়ানুষ্ঠানে তার প্রথম ম্যাচ ছিল।[43] তবে, মাজা এর আগে ২০১৯ কোপা আমেরিকায় চতুর্থ রেফারি এবং সহকারী ভিডিও সহকারী রেফারি হিসেবে কাজ করেছিলেন,[44] এর পাশাপাশি তিনি ২০১৯ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের ভিডিও সহকারী রেফারির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[45] তার সহকর্মী ক্রিস্তিয়ান শিয়েমান এবং ক্লাউদিও রিওস এই ম্যাচের সহকারী রেফারি হিসেবে কাজ করেছিলেন। স্পেনীয় রেফারি হেসুস গিল মানসানো চতুর্থ রেফারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তার স্বদেশী আলেহান্দ্রো এর্নান্দেস এর্নান্দেস এবং হুয়ান মার্তিনেস মুনুয়েরা যথাক্রমে ভিডিও সহকারী রেফারি এবং সহকারী ভিডিও সহকারী রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন। পর্তুগালের তিয়াগো মার্তিন্সও সহকারী ভিডিও সহকারী রেফারি হিসেবে ছিলেন।[2]
ইতালি | ০–৩ | আর্জেন্টিনা |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
ইতালি[4]
|
আর্জেন্টিনা[4]
|
|
|
ম্যান অব দ্য ম্যাচ:
সহকারী রেফারি:[2]
|
ম্যাচের নিয়ম[41]
|
|
|
|
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.