![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/8/82/Watching_World_Cup_final_in_Johannesburg_2010-07-11_1.jpg/640px-Watching_World_Cup_final_in_Johannesburg_2010-07-11_1.jpg&w=640&q=50)
২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনাল
দক্ষিণ আফ্রিকা অনুষ্ঠিত 'ফিফা বিশ্বকাপ- ২০১০' এর চূড়ান্ত ম্যাচ / From Wikipedia, the free encyclopedia
২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলাটি অনুষ্ঠিত হয় ২০১০ সালের ১১ জুলাই তারিখে। দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ শহরের সকার সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এই খেলাটির মাধ্যমে ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপাজয়ী দলটিকে নির্ধারণ করা হয়। এই খেলায় স্পেন, নেদাল্যান্ডসকে ১–০ গোলে পরাজিত করে। নির্ধারিত সময়ের খেলা গোলশূন্য সমতায় থাকার পর খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময় শেষ হবার মাত্র ৪ মিনিট আগে আন্দ্রেজ ইনিয়েস্তা স্পেনের পক্ষে জয়সূচক গোলটি করেন। স্পেন ও নেদারল্যান্ডস উভয় দলই প্রথম বারের মতো বিশ্বকাপে পরস্পরের মুখোমুখি হয় এই খেলার মাধ্যমে। নেদারল্যান্ডস এর আগে কখনো বিশ্বকাপ জয় করতে না পারলেও ১৯৭৪ ও ১৯৭৮ সালে তারা রানার্স-আপ হয়েছিলো। অপরদিকে স্পেন এবারই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে। পূর্বে স্পেনের বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ সাফল্য ছিলো চতুর্থ স্থান পর্যন্ত, যা তারা লাভ করে ১৯৫০ সালের বিশ্বকাপে।
![]() | |||||||
প্রতিযোগিতা | ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
| |||||||
খেলার বিবরণী | |||||||
তারিখ | ১১ জুলাই ২০১০ | ||||||
ম্যাচসেরা | আন্দ্রেজ ইনিয়েস্তা (স্পেন) | ||||||
রেফারি | হাওয়ার্ড ওয়েব (ইংল্যান্ড)[1] | ||||||
দর্শক সংখ্যা | ৮৪,৪৯০ | ||||||
← ২০০৬ ২০১৪ → |
এবারই দ্বিতীয় বারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলায় দুটি ইউরোপীয় দল অংশ নেয়। সেই সাথে এবারই প্রথম ইউরোপের বাইরে ইউরোপের কোনো দল বিশ্বকাপের শিরোপা অর্জন করে। ২০১৪ সালের বিশ্বকাপ পর্যন্ত স্পেন বর্তমান চ্যাম্পিয়ন হিসেবে অধিষ্ঠিত হবে, কিন্তু ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে অংশ নিতে হলে তাদেরকে বাছাইপর্বের গণ্ডি পার হয়ে আসতে হবে। এবারই প্রথম বারের মতো কোনো দল বিশ্বকাপের মূল পর্বে তাদের প্রথম খেলায় হেরে যাবার পরেও শিরোপা জয় করে।
খেলাটিতে রেফারির দায়িত্ব পালন করেন ইংল্যান্ডের ফুটবল সংস্থা দ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের রেফারি হাওয়ার্ড ওয়েব।[1] তিনি এই খেলায় মোট ১৪টি হলুদ কার্ড ও ১টি লাল কার্ড সহ মোট ১৫টি কার্ড ইস্যু করেন, যা এখন পর্যন্ত কোনো বিশ্বকাপ ফাইনালের জন্য একটি রেকর্ড।