স্টার ওয়ান
ভারতীয় সাবেক বিনোদনমূলক টেলিভিশন / From Wikipedia, the free encyclopedia
স্টার ওয়ান ছিল একটি ভারতীয় যুব টেলিভিশন চ্যানেল যেটি প্রাথমিকভাবে মুম্বাই ভিত্তিক হিন্দি বিনোদনমূলক চ্যানেল হিসেবে সম্প্রচার করা হত। চ্যানেলটি ২০০৪ সালের ১ নভেম্বর তারিখে চালু করা হয়। এটির প্রাথমিকভাবে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান রিমিক্স অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে চ্যানেলটি আর অনেক জনপ্রিয় অনুষ্ঠানমালা প্রচার করে; যেমনঃ দ্যা গ্রেট ইন্ডিয়ান লাফার চ্যালেঞ্জ, নাচ বালিয়ে, জারা নাচকে দিখা, সারাভাই ভার্সেস সারাভাই, ইন্সট্যান্ট খিচদি, স্পেশাল স্কোয়াড, এসএসএসএইচএইচএইচ...ফির কই হ্যায়, রিমিক্স, দিল মিল গায়ে, মিলে জাব হাম তুম, লাভ নে মিলে দি জোড়ি, রাং বাদালতি ওধানি, গীত হুয়ে সাবছে প্যায়ারে এবং প্যায়ার কি ইয়ে ইক কাহানি। এশিয়ার নিউজ কর্পোরেশনের স্টার টিভি নেটওয়ার্ক এর অংশ ফক্স ইন্টারন্যাশনাল চ্যানেলের অধীনে বিশ্বব্যাপী সম্প্রচারিত হয়ে থাকে। স্টার ওয়ান ছিল ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় সাধারণ বিনোদনমূলক চ্যানেলগুলির মধ্যে অন্যতম একটি যেটি পরবর্তীতে লাইফ ওকে নামে স্থানান্তর করা হয়। এটির সহোদর চ্যানেল হল স্টার প্লাস, এছাড়াও সনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশন, কালারস, জি টিভি, ইমাজিন টিভি, সাব টিভি এবং সাহারা ওয়ান অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
স্টার ওয়ান | |
---|---|
উদ্বোধন | ১ নভেম্বর ২০০৪ |
বন্ধ | ১৮ ডিসেম্বর ২০১১[1] ভারতে ২৮ মে ২০১২[1] ইউ কে |
নেটওয়ার্ক | স্টার টিভি |
মালিকানা | নিউজ কর্পোরেশন (স্টার টিভি এবং ফক্স ইন্টারন্যাশনাল চ্যানেল) |
দেশ | ভারত |
প্রচারের স্থান | অস্ট্রেলিয়া, হংকং, ভারত, পাকিস্তান, কানাডা, মধ্যপ্রাচ্যে, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফিলিপাইন, এবং মালয়েশিয়া |
প্রধান কার্যালয় | মুম্বাই, মহারাষ্ট্র, ভারত |
প্রতিস্থাপনকারী | লাইফ ওকে |
ভ্রাতৃপ্রতিম চ্যানেল(সমূহ) | স্টার আনন্দ, স্টার প্লাস, স্টার নিউজ, স্টার উৎসব, স্টার ক্রিকেট, স্টার স্পোর্টস, ইএসপিএন, স্টার ওয়ার্ল্ড, স্টার গোল্ড, স্টার মুভিজ, ফক্স মুভিজ প্রিমিয়াম, এবং এশিয়ানেট |
স্টার ওয়ান ২০১১ সালের ১৮ ডিসেম্বর তারিখে স্থগিত করা হয়; এটির শেষ দুই অনুষ্ঠান ছিল "প্যায়ার কি ইয়ে এক কাহানি" এবং "গীত হুয়ে সাবছে প্যায়ারে" ধারাবাহিক।[1] চ্যানেলটি ২০১১ সালের ১৮ ডিসেম্বর তারিখে স্টার নেটওয়ার্ক কর্তৃক লাইফ ওকে নামে পুণ:রায় নামান্তর করা হয়।[2]
স্টার ওয়ান ২০১২ সালের ২৮ মে তারিখ পর্যন্ত ইউকে এবং আয়ারল্যান্ডের সম্প্রচার অব্যাহত ছিল; যখন এটাকে লাইফ ওকে নামে পুন:নামান্তর করার জন্য ঠিক করা হয়েছিল।[3]