![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/9/93/Mir_mosharraf_hossain.jpg/640px-Mir_mosharraf_hossain.jpg&w=640&q=50)
মীর মশাররফ হোসেন
বাঙালি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক / From Wikipedia, the free encyclopedia
মীর মশাররফ হোসেন (নভেম্বর ১৩, ১৮৪৭ - ডিসেম্বর ১৯, ১৯১২) ছিলেন একজন বাঙালি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক। তাঁর পুরো নাম সৈয়দ মীর মশাররফ হোসেন। তিনি বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান গদ্যশিল্পী ও বাঙালি মুসলিম সাহিত্যিকদের পথিকৃৎ।[2] কারবালার যুদ্ধকে উপজীব্য করে রচিত বিষাদ সিন্ধু তার সবচেয়ে জনপ্রিয় সাহিত্যকর্ম।
সৈয়দ মীর মশাররফ হোসেন | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | সৈয়দ মীর মশাররফ হোসেন।
ছদ্ম নাম: গাজীমিয়াঁ ১৮৪৭ |
মৃত্যু | ১৯ ডিসেম্বর ১৯১২(1912-12-19) (বয়স ৬৪–৬৫)[1][2] পদমদী, নবাবপুর, বালিয়াকান্দি, রাজবাড়ী। |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারতীয় (অধুনা বাংলাদেশি) |
পেশা | লেখক |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক |
দাম্পত্য সঙ্গী | আজিজ-উন-নেছা, বিবি কুলসুম |
তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতে (বর্তমান বাংলাদেশ) কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার চাঁপড়া ইউনিয়নের লাহিনীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈত্রিক নিবাস রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকন্দি উপজেলার পদমদি গ্রামে। তার লেখাপড়ার জীবন কাটে প্রথমে কুষ্টিয়ায়, পরে বর্তমান রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার পদমদী গ্রামে]] ও শেষে কৃষ্ণনগরের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে। তার জীবনের অধিকাংশ সময় ব্যয় হয় ফরিদপুরের নবাব এস্টেটে চাকরি করে। তিনি কিছুকাল কলকাতায় বসবাস করেন।
মীর মশাররফ হোসেন তার বহুমুখী প্রতিভার মাধ্যমে উপন্যাস, নাটক, প্রহসন, কাব্য ও প্রবন্ধ রচনা করে আধুনিক যুগে মুসলিম রচিত বাংলা সাহিত্যে সমৃদ্ধ ধারার প্রবর্তন করেন।
তার স্মৃতি রক্ষার্থে তার নামে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৭৮ সালে একটি আবাসিক হল নির্মাণ করা হয় যা দক্ষিন এশিয়ার মধ্যে ছাত্রদের জন্য তৈরীকৃত ২য় বৃহৎ আবাসিক হল।