![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/4e/Nuclear_Power_Plant_Cattenom.jpg/640px-Nuclear_Power_Plant_Cattenom.jpg&w=640&q=50)
পারমাণবিক শক্তিধর দেশের তালিকা
উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ / From Wikipedia, the free encyclopedia
পারমাণবিক শক্তি পরমাণুর তেজস্ক্রিয়তা ব্যবহার করে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনের একটি প্রক্রিয়া। যখন কোন তেজস্ক্রিয় পদার্থ যেমন ইউরেনিয়াম-২৩৫ (ইউরেনিয়ামের একটি আইসোটোপ) কে নিউট্রন দ্বারা আঘাত করা হয় তখন তেজস্ক্রিয় পদার্থে পারমাণবিক শৃংখল বিক্রিয়া (nuclear chain reaction) শুরু হয়। এই প্রক্রিয়াকে বলে পারমাণবিক বিযোজন (Nuclear fission)। শৃংখল বিক্রিয়ার ফলে প্রচুর তাপ নির্গত হয়, যা পানিকে ফুটিয়ে বাস্প উৎপন্ন করে। উদ্ভূত বাস্প বাস্পীয় টারবাইন চালাতে ব্যবহৃত হয়।
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/4e/Nuclear_Power_Plant_Cattenom.jpg/640px-Nuclear_Power_Plant_Cattenom.jpg)
যদিও পারমাণবিক শক্তি অনেক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করে, কিন্ত বর্জ্য ও পারমাণবিক ঝুঁকির কারণে প্রায়শই এই শক্তি বিতর্কিত থেকেছে। ফলত বিভিন্ন দেশ পারমাণবিক শক্তি নিয়ে বিভিন্ন মত পোষন করে; কিছু দেশ যেমন ফ্রান্স তাদের শক্তির ৮০% পারমাণবিক চুল্লি থেকে সংগ্রহ করে, আবার কিছু দেশ যেমন ইতালি তাদের সকল পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র নিস্ক্রিয় করছে বা করার পদক্ষেপ নিয়েছে।
নিম্নে উল্লিখিত দেশ ছাড়াও কিছু দেশ, যেমন অস্ট্রেলিয়া, এর গবেষণার জন্য পারমাণবিক চুল্লী রয়েছে, কিন্তু বাণিজ্যিকভাবে পারমাণবিক শক্তি উৎপাদনের কোন পরিকল্পনা নেই; কেবলমাত্র বাণিজ্যিক চুল্লীর তালিকা যা ইন্টারন্যাশনাল এটমিক এনার্জি এজেন্সি (International Atomic Energy Agency) তে তালিকাভুক্ত আছে তা নিম্নে দেয়ে হয়েছে। তালিকাটি প্রথমত চুল্লীর সংখ্যা, দ্বিতীয়ত মেগাওয়াট শক্তির পরিমাণ অনুসারে সাজানো হয়েছে। তীর্যক লেখাগুলো তুলনা করার জন্য যোগ করা হয়েছে।
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/7/75/Nuclear_power_station.svg/640px-Nuclear_power_station.svg.png)