Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
জ্ঞানমতি হলেন একজন ভারতীয় জৈন আৰ্যিকা।[2] তিনি উত্তরপ্রদেশের হস্তিনাপুরে জম্বুদ্বীপ মন্দির কমপ্লেক্সসহ বেশ কিছু জৈন মন্দির নির্মাণের জন্য পরিচিত।[3][4]
জ্ঞানিনী প্রমুখ আৰ্যিকা শ্রী জ্ঞানমতি মাতাজি | |
---|---|
হিন্দি: ज्ञानमति | |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | কুমারী ময়না দেবীজি ২২ অক্টোবর ১৯৩৪[1] |
ধর্ম | জৈনধর্ম |
পিতামাতা |
|
সম্প্রদায় | দিগম্বর বিসপন্থী |
সামরিক সেবা | |
মর্যাদাক্রম | |
ঊর্ধ্বতন পদ | |
শিক্ষক | আচার্য দেশভূষণ |
দীক্ষা | ২ অক্টোবর ১৯৫২ (কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা) |
ওয়েবসাইট | www |
তিনি উত্তর প্রদেশের বড়বাঁকী জেলার তিকৈতনগরে এক জৈন পরিবারে মোহিনী দেবী এবং ছোটেলালের কাছে ২২ অক্টোবর ১৯৩৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার নাম রাখা হয়েছিলো ময়না। তিনি তাঁর মায়ের বিবাহের জন্য দাদা-দাদীর দেয়া উপহার প্রাচীন জৈন ধর্মগ্রন্থ পদ্মানন্দী পঞ্চবিংশতিকার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন । ২ অক্টোবর ১৯৫২ সালে শারদ পূর্ণিমার দিনে তিনি শ্রী মহাবীরজিতে দেশভূষণ কর্তৃৃক ব্রহ্মচারিণী হিসেবে দীক্ষা নেন। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শৈশবকাল থেকেই গ্রামার আইন্দ্র স্কুল নামে পরিচিত বিদ্যালয়ে তিনি কতন্ত্র লিপি দিয়ে সংস্কৃত শিখতে শুরু করেছিলেন। তিনি গোমৎসার, অষ্টসহস্রী, তত্ত্বার্থ বর্ণিকা (রাজভারতিক), মুলাচর, ত্রৈলোকসর, সমায়সার ইত্যাদিসহ কিছু জৈন সাহিত্য নিয়ে গবেষণা ও অন্বেষণ চালিয়ে যান এবং শীঘ্রই হিন্দি, সংস্কৃত, প্রাকৃত, কন্নড়, মারাঠি, গুজরাটি প্রভৃতিতে দক্ষতা অর্জন করেন। গভীরভাবে গবেষণা এবং শেখার ক্ষেত্রে তিনি প্রায়শই প্রবীণতম আচার্য, পণ্ডিত ও জৈন সন্ন্যাসীদের মধ্যে কারও সাথে পরামর্শ করতেন। [4]
তিনি "সহস্ত্রনাম" এর ১০০৮ মন্ত্র রচনা দিয়ে তাঁর দক্ষতা অনুশীলন করেছিলেন যা তার সক্ষমতার উন্নতি করে। [কীভাবে?] বলে তিনি ইতিহাসের প্রথম ক্ষুল্লিকা বা জৈন সাধ্বী হিসাবে বেশ কয়েকটি জৈন সাহিত্য, ধর্মগ্রন্থ ও পাণ্ডুলিপি অনুবাদ ও রচনা করেছেন । [5] ১৯৬৯ সালে বিখ্যাত ন্যায়-অষ্টসহস্রী নামক এক বিখ্যাত সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থকে হিন্দিতে অনুবাদ করে তিনি পুরো বিশ্বকে অবাক করেন [কীভাবে?] । তার পর থেকে তিনি শুভ উক্তি এবং চিন্তাভাবনা থেকে শুরু করে বই এবং খণ্ড পর্যন্ত ২৫০ টিরও বেশি প্রকাশনা লিখেছেন এবং রচনা করেন। তিনি প্রথম দুটি সহ ১৪টি বড় বই লিখেছেন এবং প্রকাশ করেছেন যেগুলো হিন্দি এবং সংস্কৃত উভয় অনুবাদেই উপলব্ধ। [4] তিনি সুতখণ্ডগম গ্রন্থের ষোলটি গ্রন্থ আকারে সূত্রের সংস্কৃত টীকাও (ভাষ্য) রচনা করেছেন। [6][7] তিনিপাঁচ মেরুদের জন্য আচার নামে একটি আধুনিক গ্রন্থও রচনা করেছেন [স্পষ্টকরণ প্রয়োজন]। [8]
শান্তিসাগরের নির্দেশে ১৯৫৬ সালে রাজস্থানের মাধোরজপুরে বৈশাখ কৃষ্ণদূজে তিনি বীরসাগর কর্তৃক আর্যিকার পদমর্যাদায় উন্নীত হন। [11]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.