জন একল্স
চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (১৯৬৩) অস্ট্রেলীয় স্নায়ুশারীরবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (১৯৬৩) অস্ট্রেলীয় স্নায়ুশারীরবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
জন একল্স (জন্ম ২৭শে জানুয়ারি, ১৯০৩, মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া - মৃত্যু ২রা মে, ১৯৯৭, কন্ট্রা, সুইজারল্যান্ড) একজন অস্ট্রেলীয় স্নায়ুশারীরবিদ যিনি ১৯৬৩ সালে স্নায়ুসন্নিধির উপরে সম্পাদিত গবেষণাকর্মের জন্য অ্যান্ড্রু হাক্সলি ও অ্যালান লয়েড হজকিনের সাথে একত্রে শারীরবিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। "স্নায়ুকোষঝিল্লির প্রান্তিক ও কেন্দ্রীয় অংশগুলিতে উত্তেজিতকরণ ও অবদমনের সাথে সংশ্লিষ্ট আয়নীয় কর্মপদ্ধতিগুলি বিষয়ে আবিষ্কারগুলির জন্য" তাঁদেরকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। স্নায়ুসন্নিধিগুলি বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে, যেগুলির হয় উদ্দীপক কিংবা অবদমক প্রভাব থাকে। একটি স্নায়ুকোষ বহু বিভিন্ন স্নায়ুসন্নিধি থেকে সংকেত গ্রহণ করে এবং কোন ধরনের স্নায়ুসন্নিধি বেশি প্রভাবশালী, তার উপরে সামগ্রিক প্রভাব নির্ভর করে।[4]
(স্যার) জন একল্স | |
---|---|
জন্ম | জন ক্যারিউ একল্স ২৭ জানুয়ারি ১৯০৩ মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া |
মৃত্যু | ২ মে ১৯৯৭ ৯৪) | (বয়স
নাগরিকত্ব | অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, সুইজারল্যান্ড |
মাতৃশিক্ষায়তন | মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয় (এমডি) অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় (ডিফিল) |
পরিচিতির কারণ | Work on the synapse Interactionism |
দাম্পত্য সঙ্গী | Irene Frances Miller Eccles (1928–1968; divorced), Helena T. Eccles (1968–1997; his death) |
পুরস্কার |
|
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | স্নায়ুবিজ্ঞান মনের দর্শন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি নর্থওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | C. S. Sherrington |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন | C. S. Sherrington[2][3] কার্ল পপার |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন | Friedrich Beck Platon Kostiuk Per Andersen Rodolfo Llinás Stephen Kuffler Ricardo Miledi |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.