![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/f/f4/Chandrayaan-2_lander_and_orbiter_integrated_module.jpg/640px-Chandrayaan-2_lander_and_orbiter_integrated_module.jpg&w=640&q=50)
চন্দ্রযান-২
ভারতের দ্বিতীয় চন্দ্রাভিযান / From Wikipedia, the free encyclopedia
চন্দ্রযান-২ (সংস্কৃত: चन्द्रयान-२; সংস্কৃত: [ t͡ʃʌnd̪ɾʌjaːn d̪ʋi]; লিট: চাঁদের-গাড়ি[9][10] উচ্চারণⓘ) হল ভারতের দ্বিতীয় চন্দ্র অনুসন্ধান অভিযান। [11] ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (ইসরো) দ্বারা পরিচালিত এই অভিযানে "চন্দ্রযান-২"কে একটি ভূস্থিত উপগ্রহ উৎক্ষেপন যান মার্ক ৩ (জিএসএলভি মার্ক ৩) রকেট দ্বারা চাঁদের উদ্দেশ্য উৎক্ষেপণ করা হয়।[6][7] এই অভিযানে চাঁদের কক্ষপথে পরিক্রমণকারী উপগ্রহ, চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণকারী ল্যান্ডার এবং রোভার অন্তর্ভুক্ত, যা ভারতের ইসরো দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। [12]
চন্দ্রযান-২ | |||||
---|---|---|---|---|---|
![]() ল্যান্ডার ও রোভার একত্রে রয়েছে এবং ল্যান্ডারের সঙ্গে রয়েছে পরিক্রমণকারী বা অর্বিটার | |||||
অভিযানের ধরন | লুনার পরিক্রমাকারী, ল্যান্ডার, রোভার | ||||
ওয়েবসাইট | Mission webpage | ||||
অভিযানের সময়কাল | পরিক্রমাকারী: ১ বছর ল্যান্ডার: ১৪-১৫ দিন[1] রোভার: ১৪-১৫ দিন[1] | ||||
মহাকাশযানের বৈশিষ্ট্য | |||||
প্রস্তুতকারক | ইসরো | ||||
উৎক্ষেপণ ভর | মিলিত ভাবে: ৩,৮৫০ কেজি (৮,৪৯০ পা)[2][3] | ||||
পেলোড ভর | ল্যান্ডার: ১,৪০০ কেজি (৩,১০০ পা)[হালনাগাদ প্রয়োজন] ল্যান্ডার:১,৩৫০ কেজি (২,৯৮০ পা)[2] রোভার: ২৫ কেজি (৫৫ পা)[2][4] | ||||
অভিযানের শুরু | |||||
উৎক্ষেপণ তারিখ | ২২ জুলাই, ২০১৯, ১৪:৪৩:১২ IST (০৯:১৩:১২ UTC)[5] | ||||
উৎক্ষেপণ রকেট | ভূস্থিত উপগ্রহ উৎক্ষেপন যান মার্ক ৩[6][7] | ||||
উৎক্ষেপণ স্থান | সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র | ||||
ঠিকাদার | ইসরো | ||||
চাঁদ অরবিটার | |||||
কক্ষপথীয় পরামিতি | |||||
অণুসূর উচ্চতা | ১০০ কিমি (৬২ মা)[3][8] | ||||
অপসূর উচ্চতা | ১০০ কিমি (৬২ মা)[3] | ||||
----
|
চন্দ্রযান-২-এর অভিযানে চাঁদের ৭০ ডিগ্রী দক্ষিণ অক্ষাংশে দুইটি গহ্বর ম্যানজিনস সি এবং সিম্পিলিয়াস এন-এর মাঝখানে একটি সমতল উচ্চ ভূমিতে ল্যান্ডার ও রোভারের মসৃণ অবতরণের প্রচেষ্ট করা হবে। সফল হলে, চন্দ্রায়ন-২ অভিযান হবে চন্দ্রপৃষ্ঠের দক্ষিণ মেরু কাছাকাছি রোভার অবতরণের প্রথম অভিযান হবে।[13][14]
ইসরোর তথ্য অনুযায়ী, এই অভিযানটি বিভিন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পরীক্ষা করবে এবং নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালনা করবে।[15][16][17] চাকাযুক্ত রোভার চন্দ্রপৃষ্ঠে চলাফেরা করবে এবং সেই স্থানের রাসায়নিক বিশ্লেষণ করবে। রোভার সমস্ত তথ্য চাঁদের কক্ষপথে থাকা "কৃত্রিম উপগ্রহ"-এর মাধ্যমে পৃথিবীতে পাঠাবে, যা একই উৎক্ষেপনের মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। [18][19]
এই অভিযানের মূল বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্য চন্দ্র-জলের অবস্থান এবং প্রাচুর্যতা নিয়ে মানচিত্র তৈরি করা।
যাইহোক, অবতরণের সময় আইএসটি রাত ১:৫২ টার দিকে ল্যান্ডার চন্দ্র পৃষ্ঠের প্রায় ২.১ কিলোমিটার (১.৩ মাইল) উচ্চতায় নিজের লক্ষ্য পথে বিচ্যুত হয় এবং এবং যোগাযোগ বিচ্ছিন হয়ে যায়।[20] ৮ টি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র নিয়ে অভিযানের অপর অংশ অরবিটারটি সচল রয়েছে এবং চাঁদের সম্পর্কে অধ্যয়নের জন্য এটি বছরব্যাপী অভিযান চালাবে।[21]