![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/b/bd/Kalimpongtown.jpg/640px-Kalimpongtown.jpg&w=640&q=50)
কালিম্পং
পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলার একটি পৌরসভা / From Wikipedia, the free encyclopedia
কালিম্পং (নেপালি: कालिम्पोङ; তিব্বতি: ཀ་སྦུག) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শৈলশহর। নিম্ন হিমালয়-এ অবস্থিত। গড় উচ্চতা ১,২৫০ মিটার (৪,১০১ ফু)।[2] কালিম্পং জেলার কালিম্পং মহকুমার সদর শহর। শহরের উপকণ্ঠে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ২৭ মাউন্টেন ডিভিশন অবস্থিত।[3]
কালিম্পং कालेबुङ | |
---|---|
শহর | |
![]() দূরবর্তী পাহাড় থেকে দেখা কালিম্পং শহর, পটভূমিতে হিমালয় পর্বত | |
স্থানাঙ্ক: ২৭.০৬° উত্তর ৮৮.৪৭° পূর্ব / 27.06; 88.47 | |
রাষ্ট্র | ভারত |
প্রদেশ | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | কালিম্পং |
সরকার | |
• শাসক | কালিম্পং পৌরসভা |
আয়তন | |
• মোট | ১,০৫৬.৫ বর্গকিমি (৪০৭.৯ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ১,২৪৭ মিটার (৪,০৯১ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৪৯,৪০৩ |
• জনঘনত্ব | ৪০.৭০/বর্গকিমি (১০৫.৪/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• আঞ্চলিক | নেপালি, তিব্বতি, ভূটিয়া, , শেরপা লেপচা, কিরান্তি |
• দাপ্তরিক | নেপালি, বাংলা, হিন্দি, ইংরেজি[1] |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০) |
পিন | ৭৩৪ ৩০১ |
টেলিফোন কোড | ০৩৫৫২ |
যানবাহন নিবন্ধন | ডব্লিউ বি-৭৮, ৭৯ |
লোকসভা নির্বাচনী এলাকা | দার্জিলিং |
বিধানসভা নির্বাচনী এলাকা | কালিম্পং বিধানসভা কেন্দ্র |
কালিম্পং-এর পরিচিতি রয়েছে শহরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য। এগুলির অধিকাংশ ব্রিটিশ আমলে স্থাপিত হয়।[4] চীনের তিব্বত আগ্রাসন ও ভারত-চীন যুদ্ধের আগে পর্যন্ত এই শহর ছিল ভারত-তিব্বত বাণিজ্যদ্বার। ১৯৮০-র দশক থেকে কালিম্পং ও প্রতিবেশী দার্জিলিং পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্য আন্দোলনের প্রধান কেন্দ্র।
কালিম্পং তিস্তা নদীর ধারে একটি শৈলশিরার উপর অবস্থিত। মনোরম জলবায়ু ও সহজগম্যতা একে জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র করেছে। উদ্যানপালনে কালিম্পং বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এখানে নানাপ্রকার অর্কিড দেখা যায়। এখানকার নার্সারিগুলিতে হিমালয়ের ফুল, স্ফীতকন্দ (tubers) ও রাইজোমের ফলন চলে। কালিম্পং-এর অর্থনীতিতে এই ফুলের বাজার বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।[2] নেপালি, অন্যান্য আদিবাসী উপজাতি ও ভারতের নানা অংশ থেকে অভিনিবেশকারীরা শহরের প্রধান বাসিন্দা। কালিম্পং বৌদ্ধধর্মের একটি কেন্দ্র। এখানকার জ্যাং ঢোক পালরি ফোডাং বৌদ্ধমঠে বহু দুষ্প্রাপ্য তিব্বতি বৌদ্ধ পুঁথি রক্ষিত আছে।[5]