![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/bn/thumb/5/5a/%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B2_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25A8.svg/langbn-640px-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B2_%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25A8.svg.png&w=640&q=50)
কলম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল
জাতীয় ফুটবল দল / From Wikipedia, the free encyclopedia
কলম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল (স্পেনীয়: Selección de fútbol de Colombia) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কলম্বিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম কলম্বিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা কলম্বীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৩৬ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই বছর হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনমেবলের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯২৬ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি তারিখে, কলম্বিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; কলম্বিয়ার বারাংকিলায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে কলম্বিয়া কোস্টা রিকাকে ৪–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
![]() | |||
ডাকনাম | লস কাফেতেরোস (কফি উৎপাদক) লা ত্রিকলর (ত্রিরঙ) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | কলম্বীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | কনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | কার্লোশ কায়রোশ | ||
অধিনায়ক | রাদেমাল ফ্যালকাও | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | কার্লোস বালদেরামা (১১১) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | রাদেমাল ফ্যালকাও (৩৬) | ||
মাঠ | এস্তাদিও মেত্রোপলিতানো | ||
ফিফা কোড | COL | ||
ওয়েবসাইট | fcf | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৪ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৩ (জুলাই–আগস্ট ২০১৩, সেপ্টেম্বর ২০১৪ – মার্চ ২০১৫, জুন–আগস্ট ২০১৬) | ||
সর্বনিম্ন | ৫৪ (জুন ২০১১) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৯ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৩ (জুন ২০১৬) | ||
সর্বনিম্ন | ৯৯ (মার্চ ১৯৫৭) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (বারাংকিলা, কলম্বিয়া; ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯২৬) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (রিফা, বাহরাইন; ২৬ মার্চ ২০১৫) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (লিমা, পেরু; ২৪ মার্চ ১৯৫৭)[3] | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৬ (১৯৬২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (২০১৪) | ||
কোপা আমেরিকা | |||
অংশগ্রহণ | ২৪ (১৯৪৫-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (২০০১) | ||
কনকাকাফ গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (২০০০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (২০০০) | ||
মধ্য আমেরিকান এবং ক্যারিবীয় গেমস | |||
অংশগ্রহণ | ২ (১৯৩৮-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৪৬) | ||
বলিভারীয় গেমস | |||
অংশগ্রহণ | ৯ (১৯৩৮-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৫১) | ||
কনফেডারেশন্স কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চতুর্থ স্থান (২০০৩) |
৪৬,৬৯২ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট এস্তাদিও মেত্রোপলিতানো রবের্তো মেলেন্দেসে লা ত্রিকলর নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় কলম্বিয়ার রাজধানী বোগোতায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন কার্লোশ কায়রোশ এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন গালাতাসারায়ের আক্রমণভাগের খেলোয়াড় রাদেমাল ফ্যালকাও।
কলম্বিয়া এপর্যন্ত ৬ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ব্রাজিলের কাছে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, কোপা আমেরিকা কলম্বিয়া এপর্যন্ত ২২ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০০১ কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করা, যেখানে তারা মেক্সিকোকে কাছে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
রাদেমাল ফ্যালকাও, হামেস রদ্রিগেজ, কার্লোস বাকা, কার্লোস বালদেরামা এবং দাভিদ ওসপিনার মতো খেলোয়াড়গণ কলম্বিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।