![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/5/5b/Vivekananda_Rock_Memorial%252C_Kanyakumari.jpg/640px-Vivekananda_Rock_Memorial%252C_Kanyakumari.jpg&w=640&q=50)
কন্যাকুমারী
From Wikipedia, the free encyclopedia
কন্যাকুমারী (তামিল: கன்னியாகுமரி, প্রতিবর্ণী. কন়্ন়িয়াকুমরি) বা কুমারিকা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের কন্যাকুমারী জেলার অন্তর্গত একটি শহর। এই শহরটি ভারতের মূল ভূখণ্ডের দক্ষিণতম বিন্দুতে অবস্থিত। এটি তিরুবনন্তপুরম থেকে ৯০ কিলোমিটার (৫৬ মাইল) দক্ষিণে এবং কন্যাকুমারী জেলার সদর নগরকোইল থেকে ২০ কিলোমিটার (১২ মাইল) দক্ষিণে অবস্থিত।
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/b/ba/Gandhi_Memorial_Kanyakumari.jpg/640px-Gandhi_Memorial_Kanyakumari.jpg)
কন্যাকুমারী கன்னியாகுமரி কুমারিকা | |
---|---|
শহর | |
![]() বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়াল, কন্যাকুমারী | |
স্থানাঙ্ক: ৮.০৮৮৩০০° উত্তর ৭৭.৫৩৮৫০০° পূর্ব / 8.088300; 77.538500 | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | তামিলনাড়ু |
জেলা | কন্যাকুমারী জেলা |
নামকরণের কারণ | দেবী কন্যাকুমারী |
সরকার | |
• ধরন | নগর পঞ্চায়েত |
• শাসক | কন্যাকুমারী নগর পঞ্চায়েত |
• জেলাশাসক | পি. এন. শ্রীধর, আইএএস |
আয়তন | |
• মোট | ২৫.৮৯ বর্গকিমি (১০.০০ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ৬০ মিটার (২০০ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ২৯,৭৬১ |
• জনঘনত্ব | ১,১০০/বর্গকিমি (৩,০০০/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• সরকারি | তামিল |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+৫:৩০) |
পিন | ৬২৯ ৭০২ |
টেলিফোন কোড | ৯১-৪৬৫১/৪৬৫২ |
যানবাহন নিবন্ধন | টিএন ৭৪/৭৫ |
ওয়েবসাইট | www |
কন্যাকুমারী একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র ও হিন্দু তীর্থস্থান। এখানকার গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থানের মধ্যে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অনন্য দৃশ্য; উপকূল থেকে দূরবর্তী বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়াল, ১৮৯২ সালের ডিসেম্বর মাসে স্বামী বিবেকানন্দ এই শিলাখণ্ডের উপর বসে দীর্ঘক্ষণ ধ্যান করেছিলেন; ৪১ মিটার (১৩৩ ফুট) উঁচু তিরুবল্লুবরের মূর্তি; এবং গান্ধীমণ্ডপম্ (ভারত মহাসাগরের জলে মহাত্মা গান্ধীর চিতাভষ্ম বিসর্জনের আগে এখানে তা রাখা হয়েছিল)।।[1]
কন্যাকুমারী নামটি এসেছে হিন্দু দেবী কন্যাকুমারীর নামানুসারে, যাঁর মন্দির এই শহরে অবস্থিত।[2] প্রাচীনকালেও কন্যাকুমারী ছিল তামিলকম বা প্রাচীন তামিল দেশের দক্ষিণতম অঞ্চল।[3] এছাড়া প্রাচীন মালয়ালম সাহিত্য এবং টলেমি ও মার্কো পোলোর রচনায় এই শহরের উল্লেখ পাওয়া যায়।[2][4][5]