আকসুম রাজ্য

আকসুম রাজ্য (গিইজ: አክሱም, রোমানাইজড ʾÄksum; সাবাইন: 𐩱𐩫𐩪𐩣,ʾkšm; প্রাচীন গ্রিক: Ἀξωμίτης, রোমানাইজড Aksōmítēs) প্রাচীন কাল থেকে মধ্যযুগ পর্যন্ত আকসুম রাজ্য পূর্ব আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আরবে অবস্থিত একটি শক্তিশালী রাজ্য ছিল। বর্তমান উত্তর ইথিওপিয়া এবং ইরিত্রিয়াকে কেন্দ্র করে এর অবস্থান ছিল। এছাড়া, বর্তমান জিবুতি ও সুদান পর্যন্ত এটি বিস্তৃত ছিল। রাজা কালেবের শাসনামলে আকসুমের বিস্তৃতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছিল, এসময় দক্ষিণ আরবের বেশিরভাগ অংশ এর অধীনে ছিল।

Kingdom of Aksum መንግሥተ አክሱም (গিয়েজ) 𐩱𐩫𐩪𐩣 (সাবাইয়ান) Βασιλεία τῶν Ἀξωμιτῶν (প্রাচীন গ্রিক)
150 BC – 960 AD
Aksumite currency depicting King Endubis
The Kingdom of Aksum at its greatest extent in the 6th century
রাজধানী	Axum Kubar (after আনু. 800)
প্রচলিত ভাষা	Geʿez Sabaic[1] Koine Greek[2] (from 1st century)[3] Various[lower-alpha 1]
ধর্ম	Christianity (Nicene and Miaphysite Christianity; official after mid-4th century)[5] Aksumite polytheism (before 350)[6] Semitic paganism (before 350)
জাতীয়তাসূচক বিশেষণ	Aksumite, Ethiopian, Abyssinian
সরকার	Monarchy
Negus/Negusa Nagast
• আনু. 100 AD	Bazen of Axum (first known) Ethiopis (according to tradition)
• 917 or 940-960	Dil Na'od (last)
ঐতিহাসিক যুগ	Classical antiquity to Early Middle Ages
• প্রতিষ্ঠা	150 BC
• Early south Arabian involvement	3rd century
• King Ezana's Conquest's of Kingdom of Simien and Kingdom of Kush	330
• Ezana's conversion to Christianity	325 or 328
• Aksumite invasion of Himyar	520
• Year of the Elephant	570
• Early Muslim conquests	7th century
• Collapse	960 AD
আয়তন
350[7]	১২,৫০,০০০ বর্গকিলোমিটার (৪,৮০,০০০ বর্গমাইল)
525	২৫,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (৯,৭০,০০০ বর্গমাইল)
মুদ্রা	Aksumite currency
পূর্বসূরী উত্তরসূরী Dʿmt Zagwe dynasty

তথ্যসূত্র

1. Donald Fairbairn (২০২১)। The Global Church---The First Eight Centuries From Pentecost Through the Rise of Islam। Zondervan Academic। পৃষ্ঠা 146।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
2. "The Periplus of the Erythraean Sea: Travel and Trade in the Indian Ocean by a Merchant of the First Century"। Fordham University Internet History Sourcebooks, chapters 4 and 5।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
3. "Snowden Lectures: Stanley Burstein, When Greek was an African Language"। The Center for Hellenic Studies (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১১-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-২৩।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
4. Molefi Kete Asante (২০১৩)। The African American People A Global History। Taylor & Francis। পৃষ্ঠা 13।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
5. Vincent Khapoya (২০১৫)। The African Experience। Routledge। পৃষ্ঠা 71।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
6. Turchin, Peter and Jonathan M. Adams and Thomas D. Hall: "East-West Orientation of Historical Empires and Modern States", p. 222. Journal of World-Systems Research, Vol. XII, No. II, 2006
7. Turchin, Peter; Adams, Jonathan M.; Hall, Thomas D. (ডিসেম্বর ২০০৬)। "East-West Orientation of Historical Empires" (পিডিএফ)। Journal of World-Systems Research। 12 (2): 222। আইএসএসএন 1076-156X। ২০২০-০৭-০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-০৫।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)

1. Latin, Arabic, Coptic, Persian, Nubian, and other languages.^[4]