Remove ads
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ল্যাঙ্কাশায়ার লিগ পূর্ব ল্যাঙ্কাশায়ারের ছোট থেকে মাঝারীধরনের কারখানা অধ্যুষিত শহরের স্থানীয় ক্রিকেট ক্লাবগুলোর মধ্যকার প্রতিযোগিতাধর্মী লিগভিত্তিক খেলা। তবে, তা ব্যাপকভাবে বিস্তৃত নয়। সম্ভবতঃ এ প্রতিযোগিতায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ের পেশাদার খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণের মাধ্যমে গুরুত্বতা নির্ধারিত হয়েছে।
১৬ মার্চ, ১৮৯২ তারিখে ল্যাঙ্কাশায়ার ক্রিকেট লিগের প্রচলন ঘটেছে। নর্থ-ইস্ট ক্রিকেট লিগের ১৭ মাস পূর্বে এ লিগের উৎপত্তি। বর্তমানে অ্যাক্রিংটন সিসি, ব্যাকাপ সিসি, বার্নলি সিসি, চার্চ সিসি, ক্লিথেরো সিসি, কোলন সিসি, ক্রম্পটন সিসি, ডারউইন সিসি, ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার সিসি, এনফিল্ড সিসি, গ্রেট হারউড, হ্যাসলিংডন সিসি, লিটলবোরা সিসি, লোয়ারহাউজ সিসি, মিডলটন সিসি, মিনরো সিসি, নেলসন সিসি, নরডেন সিসি, র্যামসবটম সিসি, রটেনস্টল সিসি, রিশটন সিসি, রোচডেল সিসি, টডমর্ডেন সিসি, (মূলতঃ ইয়র্কশায়ার) ও ওয়ালসডেন সিসি (এটিও পশ্চিম ইয়র্কশায়ারের) এর সদস্য। শুরুরদিকে বারি সিসি এর সদস্য ছিল। তবে, মাত্র দুই মৌসুম খেলার পর দলটি নিজেদেরকে প্রত্যাহার করে নেয়।
১৮৮০-এর দশকের শুরুতে আকস্মিকভাবে ল্যাঙ্কাশায়ারের সর্বত্র ক্রিকেট লিগগুলোয় উত্থান ঘটে। ১৮৮৮ সালে বোল্টন অ্যাসোসিয়েশনের এ ধারা শুরু করে। ১৮৯২ সালে ল্যাঙ্কাশায়ার লিগ শুরু হলে নর্থ ল্যাঙ্কাশায়ার লিগ ও সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ার লিগ একই বছর শুরু করে। ১৮৮৮-৮৯ মৌসুমে ফুটবল লিগেও এ ধারা প্রবাহিত হয় ও ল্যাঙ্কাশায়ার এর কেন্দ্রবিন্দু ছিল। পেশাদার, নিয়মিত ও স্থানীয় খেলোয়াড়দের পদচারণায় এ লিগ খুব দ্রুত জনপ্রিয় হতে থাকে। খেলাগুলো সাপ্তাহিক ছুটিতে কর্মজীবীদের দূর্লভ অবসর সময় কাটানোতে পরিণত হয়।[1]
১৮৯৯ সালের পূর্ব-পর্যন্ত শুরুরদিকের বছরগুলোয় প্রত্যেক দলে দুইজন পেশাদার খেলোয়াড়কে মাঠে নামাতে পারতো। তবে, ১৯০০ সালে একজন খেলোয়াড়ের অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি সীমিত করে আনা হয়। ১৯৯২ সালে লিগের শতবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়। ১৯৯৮ সালে বড় ধরনের প্রদর্শনী হয়। লেখক রন ফ্রিদি’র সম্পৃক্ততায় হর্স ও ব্যাম্বো থিয়েটারে লিগের বিষয়ে অনুষ্ঠান হয়।
১৯৮১ সালে ম্যাথু ব্রাউনের সাথে ব্যবসায়িক চুক্তি হয়। পরবর্তীতে ই.ডব্লিউ. কার্টনস ও স্পন্সব্যাংকসহ অন্য প্রতিষ্ঠান এ লিগের সাথে চুক্তি করে। বর্তমানে ফরেস্টার্স এ লিগে জড়িত।
১৮৯২ সালের প্রথম মৌসুমে ল্যাঙ্কাশায়ার লিগে মাত্র ১৩টি ক্লাব ছিল। বর্তমানের সদস্য টডমর্ডেন বাদে প্রত্যেক দলই ছিল। ১৮৯৩ ও ১৮৯৪ সালে বারি খেললে চৌদ্দ দলে রূপান্তরিত হয়। ১৮৯৫ সালে বারি দল না খেললে ১৮৯৭ সালে টডমর্ডেন লিগে যোগদান করে। পরবর্তী ১২০ বছর লিগের সদস্যের কোন পরিবর্তন হয়নি। ২০১৭ সালে নতুন তিনটি ক্লাব - ক্লিথেরো, ডারউইন ও গ্রেট হারউড যোগ দেয়। ২০১৮ সালে সদস্য ক্লাবের সংখ্যা ২৪-এ উন্নীত হয়। ক্রম্পটন, নরডেন, লিটলবোরা, মিডলটন, মিনরো, রোচডেল ও ওয়ালসডেনের অন্তর্ভুক্তি ঘটে। পাশাপাশি এডেনফিল্ড ২০০৭ ও ২০১৪ সালে ২০/২০ কাপে অন্তর্ভুক্ত হয়। কিন্তু, ল্যাঙ্কাশায়ার লিগের কোন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়নি এ দলটি।
২০১৮ সালে প্রথম একাদশ লিগে ২৪ দল একে-অপরের বিপক্ষে একটি করে খেলায় অংশ নেয়। শীর্ষ ১২ দল ২০১৯ সালে উচ্চ বিভাগে ও শেষদিকের ১২ দল নিম্ন বিভাগে খেলবে। ৫০-ওভারের খেলায় বৃষ্টি আঘাত হানলে সর্বনিম্ন ২০ ওভারের খেলা হবে।
লিগে অংশগ্রহণকালী প্রত্যেক ক্লাব নক-আউটধর্মী এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। সর্বমোট চার রাউন্ডের মধ্যে শীর্ষ দুই দল দুইবার খেলবে। প্রত্যেক খেলাই ৫০-ওভারের হবে ও কোন কারণে খেলা শেষ না হলে রাতে খেলা হবে। প্রথম ইনিংস অসম্পূর্ণ থাকলে পরবর্তী শনিবার হবে। প্রথম খেলাটি সাধারণ রবিবারে অনুষ্ঠিত হয় ও সর্বদাই শনিবার দিনকে সংরক্ষিত হিসেবে রাখা হয়। কোন বোলারই ১০ ওভারের অধিক বোলিং করতে পারবেন না।
ওরস্লি কাপের বিজয়ী দল এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। যদি কোন দল উভয় প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয় তাহলে দলটি পূর্ববর্তী বছরে দ্বিতীয় স্থানের অধিকারী দলের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। লিগ শুরুর পূর্বে শনিবারে খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। ওরস্লি কাপে ব্যবহৃত একই নিয়ম এখানে প্রযোজ্য। ব্যতিক্রম হিসেবে মন্দ আবহাওয়ার কারণে ওভার বাদ দেয়া হয়। কোলন ট্রফিতে সর্বনিম্ন ২০ ওভার খেলা হয়। কোন কারণে খেলা শেষ না হলে ট্রফি উভয় দলের মাঝে হস্তান্তর করা হয়।
২০/২০ কাপ প্রতিযোগিতায় ৩ গ্রুপে খেলা হয়। দুইটি গ্রুপে ৬টি করে দল থাকে। একটি গ্রুপে ৫টি দল থাকলেও এ গ্রুপে থেকে দুই দল ও দুই গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুই দল সর্বমোট চার দল কোয়ার্টার ফাইনালে অবতীর্ণ হয়। গ্রুপ পর্বে প্রত্যেক দলই একে-অপরের বিপক্ষে একবার করে খেলে। জয়ে ২ পয়েন্ট ও টাইয়ে ১ পয়েন্ট দেয়া হয়। প্রত্যেক দলকে কমপক্ষে পাঁচ ওভার খেলতে হয়। নষ্ট প্রত্যেক ওভারের কারণে দ্বিতীয় ইনিংসে পূর্ণ রান রেট বাদ যায়। প্রধানত শুক্রবার রাতে খেলা হলেও মাঝে-মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতেও অনুষ্ঠিত হতে দেখা যায়। দলগুলো ইচ্ছে করলে রঙিন পোশাক ব্যবহার করতে পারে।
গ্রুপ এ-এর দলগুলো হচ্ছে - অ্যাক্রিংটন, ডারউইন, ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার, লোয়ারহাউজ, র্যামসবটম, টডমর্ডেন। গ্রুপ বি-এর দলগুলো হচ্ছে - বার্নলি, ক্লিথেরো, কোলন, এনফিল্ড, হ্যাসলিংডন ও নেলসন। গ্রুপ সি-এর দল হচ্ছে - চার্চ, ব্যাকাপ, গ্রেট হারউড, রটেনস্টল ও রিশটন। কাপের উদ্বোধনী বছরে নক-আউট প্রতিযোগিতায় ১২ ক্লাব খেললেও এনফিল্ড ও টডমর্ডেন খেলেনি। ২০০৬ সালে ১৪ ক্লাব নিয়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। একই ধাঁচে খেলা হলেও রসেনডেল ভ্যালি না খেলায় ৪ ক্লাব ছিল। ২০০৭ সালে এডেনফিল্ড কাপে যুক্ত হয় ও রসেনডেল ভ্যালির স্থলাভিষিক্ত হলে ৫ ক্লাব হয়। একজন বোলার সর্বোচ্চ ৪ ওভার বোলিং করার অধিকারী।
১ম একাদশ লিগের ন্যায় একই নিয়ম অনুসরণ করা হয়। তবে, কোন খেলা পুনরায় আয়োজনের সুযোগ নেই ও কোন বোলার ১৪ ওভারের অধিক বোলিং করতে পারবেন না।
সকল দ্বিতীয় একাদশ দল অংশ নেয়। ওরস্লি কাপের ন্যায় একই নিয়ম অনুসৃত হয়। প্রথম রাউন্ড শেষে পুনরায় খেলা হয়। ওরস্লি কাপের সাথে একই সময়ে খেলা আয়োজন করা হয়। ব্যতিক্রম হিসেবে ওরস্লি কাপের চূড়ান্ত খেলার এক সপ্তাহ পূর্বে কাপের চূড়ান্ত খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
ল্যাঙ্কাশায়ার লিগে স্থানীয় ক্রিকেটার ও সমর্থকদের সপ্রতিভ অংশগ্রহণ থাকে। তবে, পূর্ব ল্যাঙ্কাশায়ার ও আশেপাশের এলাকায় পেশাদার ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণ ও মানের প্রশ্নে দর্শকদের অংশগ্রহণ লক্ষ্যণীয়। বিশ্বের সকল দেশ থেকে খেলোয়াড়েরা এখানে খেলতে আসেন ও বসবার করেন। তন্মধ্যে, ডিক আবেদ, বিল অ্যালে, নাইরন আসগরালী, নাথান অ্যাশলে, সিডনি বার্নস, অ্যালান বর্ডার, ক্রিস কেয়ার্নস, স্যার লিয়ারি কনস্ট্যান্টাইন, কপিল দেব, অ্যালান ডোনাল্ড, ব্রুস ডুল্যান্ড, রয় গিলক্রিস্ট, ডেনিস লিলি, ট্রেভর চ্যাপেল, জেসন গিলেস্পি, কেরি ও’কিফ, চার্লি গ্রিফিথ, অ্যান্ড্রু হল, ওয়েস হল, রজার হারপার, ক্রিস হ্যারিস, জর্জ হ্যাডলি, মাইকেল হোল্ডিং, মুরলী কার্তিক, চার্লি লিওয়েলিন, ক্লাইভ লয়েড, ম্যানি মার্টিনডেল, সেস পিপার, ভিভ রিচার্ডস, অ্যান্ডি রবার্টস, ফ্রেড রুট, জ্যাকুয়েস রুডল্ফ, পিটার স্লিপ, বিগ জিম স্মিথ, হিউ টেফিল্ড, জর্জ ট্রাইব, লু ভিনসেন্ট, শেন ওয়ার্ন, চেস্টার ওয়াটসন, স্টিভ ওয়াহ, বিলাওয়াল ভাট্টি, অ্যালভিরো পিটারসন, রবিন পিটারসন ও এভারটন উইকস অন্যতম।[1] প্রতিযোগিতার নিয়মে বর্ণিত রয়েছে যে, প্রত্যেক দলকে অবশ্যই একজন পেশাদার খেলোয়াড়কে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। কোন কারণে পেশাদার খেলোয়াড়ের অনুপস্থিতি লক্ষ্য করা গেলে অতিরিক্ত খেলোয়াড়কে নামাতে হবে। পেশাদার খেলোয়াড় মাঠে না নামলে জরিমানা প্রদান করতে হবে।
ত্রিনিদাদীয় লেখক সি.এল.আর. জেমস ‘বিয়ন্ড এ বাউন্ডারি’ শীর্ষক আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ প্রকাশ করেন। তরুণ অবস্থায় স্বীয় বন্ধু লিয়ারি কনস্ট্যান্টাইনের সাথে ভ্রমণ ও নেলসনে অবস্থানসহ ল্যাঙ্কাশায়ার লিগ দলে পেশাদারী খেলায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি। তিনি তরুণ ওয়েস্ট ইন্ডিয়ানদের আর্দ্র ও বিস্ময়কর পূর্ব ল্যাঙ্কাশায়ারের পরিবেশ সহজেই মিশে যাবার কথা তুলে ধরেন।
লিগ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেশাদার ক্রিকেটারদের সাথে এর ঘনিষ্ঠতার বিষয়ে ২০১৭ সালে বিবিসি টেলিভিশনে প্রামাণ্যচিত্র ‘রেস এন্ড পেস: ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান্স ইন দি ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার লিগ’ শিরোনামে প্রচার করে।[2] ঐ চলচ্চিত্রে খেলোয়াড়দের আসল চিত্র ধারণ, মাঠে খেলা এবং ওয়েস হল, ভিভ রিচার্ডস, ডেভিড লয়েড ও লিয়ারি কনস্ট্যান্টাইনের কন্যার স্বাক্ষাৎকার নেয়া হয়।[2]
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - বার্নলি
ওরস্লি কাপ - ডারউইন
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ - লোয়ারহাউজ
২০/২০ কাপ - র্যামসবটম
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি - ওয়ালসডেন
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - ক্লিথেরো
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ - র্যামসবটম
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - র্যামসবটম
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - ওয়ালসডেন
ওরস্লি কাপ - লোয়ারহাউজ
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ - ডারউইন
২০/২০ কাপ - বার্নলি
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি - বার্নলি
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - ওয়ালসডেন
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ - ওয়ালসডেন
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - ওয়ালসডেন
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - ক্লিথেরো
ওরস্লি কাপ - ডারউইন
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ - লোয়ারহাউজ
২০/২০ কাপ - ক্লিথেরো
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি - র্যামসবটম
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - ডারউইন
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ - ডারউইন
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - ক্লিথেরো
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - র্যামসবটম
ওরস্লি কাপ - বার্নলি
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ - (চার্চ, এনফিল্ড, লোয়ারহাউজ ও টডমর্ডেন অংশ নেয়)
২০/২০ কাপ - চার্চ
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি - এনফিল্ড
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - টডমর্ডেন
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ - হ্যাসলিংডন
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - হ্যাসলিংডন
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - বার্নলি
ওরস্লি কাপ - বার্নলি
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ - (চার্চ, এনফিল্ড, লোয়ারহাউজ ও টডমর্ডেন অংশ নেয়)
২০/২০ কাপ - বার্নলি
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি - বার্নলি
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - বার্নলি
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ - র্যামসবটম
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - হ্যাসলিংডন
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - লোয়ারহাউজ
ওরস্লি কাপ - বার্নলি
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ - (চার্চ, এনফিল্ড, লোয়ারহাউজ ও টডমর্ডেন অংশ নেয়)
২০/২০ কাপ - চার্চ
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি - অ্যাক্রিংটন
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - নেলসন
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ - ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - লোয়ারহাউজ
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - অ্যাক্রিংটন
ওরস্লি কাপ - বার্নলি
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ - (চার্চ, এনফিল্ড, লোয়ারহাউজ ও টডমর্ডেন অংশ নেয়)
২০/২০ কাপ - লোয়ারহাউজ
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি - অ্যাক্রিংটন
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - র্যামসবটম
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ - নেলসন
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ - নেলসন
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – লোয়ারহাউজ
ওরস্লি কাপ – লোয়ারহাউজ
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ – ব্যামফোর্ড ফিল্ডহাউজ (স্যাডলওয়ার্থ ও ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট লিগ) (অ্যাক্রিংটন, চার্চ, লোয়ারহাউজ, র্যামসবটম ও টডমর্ডেন অংশ নেয়)
২০/২০ কাপ – র্যামসবটম
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি – লোয়ারহাউজ ও র্যামসবটম
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – হ্যাসলিংডন
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ – হ্যাসলিংডন
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – এনফিল্ড
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – লোয়ারহাউজ
ওরস্লি কাপ – র্যামসবটম
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ – গ্রীনমাউন্ট (বোল্টন ক্রিকেট লিগ) (কোলন, ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার, হ্যাসলিংডন ও টডমর্ডেন অংশ নেয়)
২০/২০ কাপ – র্যামসবটম
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি – র্যামসবটম
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – নেলসন
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ – র্যামসবটম
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – হ্যাসলিংডন
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – র্যামসবটম
ওরস্লি কাপ – কোলন
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ – ফার্নওয়ার্থ (বোল্টন ক্রিকেট লিগ) (ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার ও র্যামসবটম অংশ নেয়)
২০/২০ কাপ – র্যামসবটম
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি – র্যামসবটম
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – চার্চ
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ – চার্চ
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – এনফিল্ড
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – অ্যাক্রিংটন
ওরস্লি কাপ – র্যামসবটম
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ – বোটল (লিভারপুল ও ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট কম্পিটিশন) (অ্যাক্রিংটন, লোয়ারহাউজ ও নেলসন অংশ নেয়)
২০/২০ কাপ – বার্নলি
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি – টডমর্ডেন
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – নেলসন
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ – নেলসন
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – নেলসন
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – অ্যাক্রিংটন
ওরস্লি কাপ – অ্যাক্রিংটন
ল্যাঙ্কাশায়ার নক-আউট কাপ – ওয়াকডেন (বোল্টন ক্রিকেট লিগ) (ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার ও রটেনস্টল অংশ নেয়)
২০/২০ কাপ – ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি – ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – নেলসন
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ – নেলসন
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – হ্যাসলিংডন
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – রিশটন
ওরস্লি কাপ – ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার
২০/২০ কাপ – এনফিল্ড
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি – বার্নলি
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – র্যামসবটম
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ – র্যামসবটম
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – নেলসন
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – বার্নলি
ওরস্লি কাপ – নেলসন
ইন্টার লিগ ক্লাব চ্যালেঞ্জ ট্রফি – ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার
২০/২০ কাপ – রিশটন
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি – র্যামসবটম
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – র্যামসবটম
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ – র্যামসবটম
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – বার্নলি
১ম একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – লোয়ারহাউজ
ওরস্লি কাপ – রামসবটম
ইন্টার লিগ ক্লাব চ্যালেঞ্জ ট্রফি – লিটলবোরা (সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ার লিগ)
২০/২০ কাপ – হ্যাসলিংডন
রন সিঙ্গলটন কোলন ট্রফি – খেলা পরিত্যক্ত
২য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – হ্যাসলিংডন
ল্যাঙ্কাশায়ার টেলিগ্রাফ কাপ – রামসবটম
৩য় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ – হ্যাসলিংডন
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.