ভারতীয় অভিনেতা উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
গুরদাস মান (গুরুমুখী: ਗੁਰਦਾਸ ਮਾਨ) হলেন পাঞ্জাবের একজন প্রখ্যাত লোকগীতি গায়ক। তাকে পাঞ্জাবের লোকগীতি সম্রাট হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়[১]।
গুরদাস মান गुरदास मान | |
---|---|
![]() | |
প্রাথমিক তথ্য | |
উপনাম | "मर जाणा" मानपनपस |
জন্ম | গিদ্দেরবাহা, পাঞ্জাব, ভারত | ৪ জানুয়ারি ১৯৫৭
কার্যকাল | ১৯৮০-বর্তমান |
ওয়েবসাইট | www |
১৯৫৭ সালের ৪ জানুয়ারি পাঞ্জাবের মুক্তসর জেলার গিদ্দেরবাহা নামক স্থানে গুরদাস মান জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মলোট থেকে প্রাথমিক শিক্ষা ও পাটিয়ালা থেকে উচ্চ শিক্ষা সমাপ্ত করেন। তিনি পাটিয়ালার ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ স্পোর্টস থেকে ডিগ্রী লাভ করেন।
২০০১ সনে রূপনগড় ও ২০০৭ সনে করনাল জেলার বস্তারা নামক স্থানে গভীরভাবে আহত হয়েছিলেন[২]।
গুরদাস মান জাগরণ প্রকাশন লিমিটেডের পাঞ্জাবি ভাষার খবরের কাগজের ব্র্যান্ড আ্যাম্বাসেডর[৫]।
১ আগস্ট ২০১৫ তারিখে গুরদাস মান তার আ্যলবাম রোটীর মুক্তির জন্য চন্ডীগড় পৌছান। সেখানে তাকে প্রশ্ন করা হয় যে এই আ্যলবামের কোন গানটি তার সবচেয়ে প্রিয়? উত্তরে তিনি বলেন যে যেমন একজন মার পক্ষে তাঁর সবকয়টি সন্তান প্রিয় ঠিক সেইভাবে আমার সবকয়েকটি প্রিয়[১] । তিনি পঞ্জাবিয়ে জুবানে নামক ফিল্ম বানানোর পরিকল্পনায় আছেন যার পরিচালক তার পত্নি মনজিৎ মান[৪]।
পাঞ্জাবি গায়কের বিখ্যাত তারকা হওয়া সত্ত্বেও তার কিঞ্চিৎমাত্রও অহংকার নেই। তিনি ছোট ছোট গ্রামের ধার্মিক অনুষ্ঠান কিংবা মেলায় গান গেয়ে থাকেন।[৬][৭] তিনি নকোদরে স্থিত ডেরা বাবা মুরাদ শাহ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান। এই ট্রাস্টের তরফ থেকে জুন ২০১৩ সনে উত্তরাখণ্ডে বন্যাপিড়িত লোকের সাহায্যার্থে ১১ লক্ষ টাকা প্রধানমন্ত্রী রাহত কোষে দান করা হয়[৮]। ৯ জানুয়ারী ২০১১ তারিখে রোপড়ের পাশে এক ভয়ানক দূর্ঘটনায় তিনি একটুর জন্য বেঁচে যান যদিও তার গাড়িচালক তেজপালের মৃত্যু হয়। তাদের ছিল বন্ধুতের সম্পর্ক। বেঠী সাড়ে নাল সবারী উতর গয়ী নামক গান তিনি তেজপালকে সমর্পিত করেন।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.