একজন ইংরেজ কবি ও নাট্যকার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
এই নিবন্ধটি কবি ও নাট্যকার সম্পর্কে। একই নামে অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের জন্য জন্য উইলিয়াম শেকসপিয়র (দ্ব্যর্থতা নিরসন) দেখুন। "শেকপিয়র" নামের অন্যান্য ব্যবহারের জন্য শেকসপিয়র (দ্ব্যর্থতা নিরসন) দেখুন।
উইলিয়াম শেকসপিয়র (/ˈʃeɪkspɪər/;[1]ইংরেজি: William Shakespeare ৱিলীঅ্যম্ শেইক্স্পীঅ্যর্; ব্যাপ্টিজম:২২ অথবা ২৩ এপ্রিল, ১৫৬৪; মৃত্যু: ২৩ এপ্রিল, ১৬১৬)[nb 1][2]ছিলেন একজন ইংরেজকবি ও নাট্যকার। তাকে ইংরেজি ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক এবং বিশ্বের একজন অগ্রণী নাট্যকার মনে করা হয়।[3] তাকে ইংল্যান্ডের "জাতীয় কবি" এবং "বার্ড অব অ্যাভন" (অ্যাভনের চারণকবি) নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে।[4][nb 2] তার যে রচনাগুলি পাওয়া গিয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ৩৯টি নাটক,[nb 3] ১৫৪টি সনেট, তিনটি দীর্ঘ আখ্যানকবিতা এবং আরও কয়েকটি কবিতা। কয়েকটি লেখা শেকসপিয়র অন্যান্য লেখকদের সঙ্গে যৌথভাবেও লিখেছিলেন। তার নাটক প্রতিটি প্রধান জীবিত ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং অপর যে কোনো নাট্যকারের রচনার তুলনায় অধিকবার মঞ্চস্থ হয়েছে।[5]
দ্রুত তথ্য উইলিয়াম শেকসপিয়রWilliam Shakespeare, জন্ম ...
শেকসপিয়রের জন্ম ও বেড়ে ওঠা স্ট্যাটফোর্ড অন-অ্যাভনে। মাত্র আঠারো বছর বয়সে তিনি অ্যানি হ্যাথাওয়েকে বিবাহ করেন। অ্যানির গর্ভে শেকসপিয়রের তিনটি সন্তান হয়েছিল। এঁরা হলেন সুসান এবং হ্যামনেট ও জুডিথ নামে দুই যমজ। ১৫৮৫ থেকে ১৫৯২ সালের মধ্যবর্তী সময়ে তিনি অভিনেতা ও নাট্যকার হিসেবে লন্ডনে যথেষ্ট খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। লর্ড চেম্বারলেইন’স ম্যান নামে একটি নাট্যকোম্পানির তিনি ছিলেন সহ-সত্ত্বাধিকারী। এই কোম্পানিটিই পরবর্তীকালে কিং’স মেন নামে পরিচিত হয়। ১৬১৩ সালে তিনি নাট্যজগৎ থেকে সরে আসেন এবং স্ট্র্যাটফোর্ডে ফিরে যান। তিন বছর বাদে সেখানেই তার মৃত্যু হয়েছিল। শেকসপিয়রের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে নথিভুক্ত তথ্য বিশেষ পাওয়া যায় না। তার চেহারা, যৌনপ্রবৃত্তি, ধর্মবিশ্বাস, এমনকি তার নামে প্রচলিত নাটকগুলি তারই লেখা নাকি অন্যের রচনা তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে এবং হচ্ছে।[6]
শেকসপিয়রের পরিচিত রচনাগুলির অধিকাংশই মঞ্চস্থ হয়েছিল ১৫৮৯ থেকে ১৬১৩ সালের মধ্যবর্তী সময়ে।[7][nb 4] তার প্রথম দিকের রচনাগুলি ছিল মূলত মিলনান্তক ও ঐতিহাসিক নাটক। ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে তার দক্ষতায় এই দুটি ধারা শিল্পসৌকর্য ও আভিজাত্যের মধ্যগগনে উঠেছিল। এরপর ১৬০৮ সাল পর্যন্ত তিনি প্রধানত কয়েকটি বিয়োগান্ত নাটক রচনা করেন। এই ধারায় রচিত তার হ্যামলেট, কিং লিয়ার ও ম্যাকবেথ ইংরেজি ভাষার কয়েকটি শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকীর্তি। জীবনের শেষ পর্বে তিনি ট্র্যাজিকমেডি রচনায় আত্মনিয়োগ করেছিলেন। এই রচনাগুলি রোম্যান্স নামেও পরিচিত। এই সময় অন্যান্য নাট্যকারদের সঙ্গে যৌথভাবেও কয়েকটি নাটকে কাজ করেন তিনি।
তার জীবদ্দশায় প্রকাশিত নাটকগুলির প্রকাশনার মান ও প্রামাণ্যতা সর্বত্র সমান ছিল না। ১৬২৩ সালে তার দুই প্রাক্তন নাট্যসহকর্মী দুটি নাটক বাদে শেকসপিয়রের সমগ্র নাট্যসাহিত্যের ফার্স্ট ফোলিও প্রকাশ করেন।
তার সমকালে শেকসপিয়র ছিলেন একজন সম্মানিত কবি ও নাট্যকার। কিন্তু মৃত্যুর পর তার খ্যাতি হ্রাস পেয়েছিল। অবশেষে ঊনবিংশ শতাব্দীতে খ্যাতির শীর্ষে ওঠেন। রোম্যান্টিকেরা তার রচনার গুণগ্রাহী ছিলেন। ভিক্টোরিয়ানরা রীতিমতো তাঁকে পূজা করতেন; জর্জ বার্নার্ড শ’র ভাষায় যা ছিল চারণপূজা ("bardolatry")।[8] বিংশ শতাব্দীতেও গবেষণা ও নাট্য উপস্থাপনার বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তার রচনাকে পুনরাবিষ্কার করার চেষ্টা করা হয়। আজও তার নাটক অত্যন্ত জনপ্রিয় ও বহুচর্চিত। সারা বিশ্বের নানা স্থানের সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নানা আঙ্গিকে এই নাটকগুলি মঞ্চস্থ ও ব্যাখ্যাত হয়ে থাকে।
উইলিয়াম শেকসপিয়রের পিতা জন শেকসপিয়র ছিলেন একজন সফল গ্লোভার ও অল্ড্যারম্যান। তার আদি নিবাস ছিল স্নিটারফিল্ডে। শেকসপিয়রের মা মেরি আরডেন ছিলেন এক ধনী ভূম্যধিকারী কৃষক পরিবারের সন্তান।[9] শেকসপিয়র জন্মগ্রহণ করেছিলেন স্ট্র্যাটফোর্ড-আপঅন-অ্যাভনে। ১৫৬৪ সালের ২৬ এপ্রিল তার ব্যাপ্টিজম সম্পন্ন হয়। তার জন্মের সঠিক তারিখটি জানা যায় না। তবে ২৩ এপ্রিল অর্থাৎ, সেন্ট জর্জ’স ডে-এর দিনে তার জন্মদিন পালন করার প্রথা রয়েছে।[10] অষ্টাদশ শতাব্দীতে এক গবেষক ভুল করে এই তারিখটিকে শেকসপিয়রের জন্মদিন বলে উল্লেখ করেছিলেন। পরে তারিখটি জীবনীকারেদের কাছে বিশেষ আবেদন সৃষ্টি করে। কারণ, শেকসপিয়র মারা গিয়েছিলেন ১৬১৬ সালের ২৩ এপ্রিল।[11] তিনি তার পিতামাতার আট সন্তানের মধ্যে তৃতীয় এবং জীবিত সন্তানদের মধ্যে সর্বজ্যেষ্ঠ।[12]
সেযুগের কোনো লিখিত প্রমাণ না পাওয়া গেলেও, অধিকাংশ জীবনীকার মোটামুটি একমত যে শেকসপিয়র সম্ভবত স্ট্র্যাটফোর্ডের কিং'স নিউ স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন।[13] ১৫৫৩ সালে এই মুক্ত বিদ্যালয়টি সনদ পায়।[14] স্কুলটি শেকসপিয়রের বাড়ি থেকে পৌনে-এক মাইল দূরে অবস্থিত ছিল। এলিজাবেথীয় যুগে গ্রামার স্কুলগুলির মান সর্বত্র সমান ছিল না। তবে স্কুলগুলির পাঠ্যক্রম সারা ইংল্যান্ডেই আইন দ্বারা নির্দিষ্ট করা ছিল।[15] এই কারণে মনে করা হয়, স্কুলে লাতিন ব্যাকরণ ও ধ্রুপদি সাহিত্যের বিস্তারিত পাঠ দেওয়া হত।
১৮ বছর বয়সে শেকসপিয়র ২৬ বছর বয়সী অ্যানি হ্যাথাওয়েকে বিবাহ করেন। ১৫৮২ সালের ২৭ নভেম্বর ওরসেস্টরের অ্যাংলিক্যান ডায়োসিসের কনসিস্টরি কোর্ট একটি বিবাহ লাইসেন্স জারি করেছিল। দু-দিন বাদে হ্যাথাওয়ের প্রতিবেশীরা একটি বন্ড পোস্ট করে জানান যে, বিবাহের কোনো আইনগত দাবি আদায় বাকি নেই।[16] খুবই তাড়াহুড়োর মধ্যে দিয়ে তাদের বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছিল। ওরসেস্টরের চ্যান্সেলর "ম্যারেজ ব্যানস" প্রচলিত প্রথায় তিন বার পাঠের বদলে মাত্র এক বার পাঠের অনুমতি দেন।[17] বিয়ের ছয় মাস পরে অ্যানি সুজানা নামে একটি মেয়ের জন্ম দিয়েছিলেন। ১৫৮৩ সালের ২৬ মে তার ব্যাপ্টজম হয়।[18] এর প্রায় দুই বছর বাদে শেকসপিয়র দম্পতির হ্যামনেট নামে এক পুত্র ও জুডিথ নামে এক কন্যা জন্মায়। এরা ছিল যমজ। ১৫৮৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি এদের ব্যাপ্টিজম হয়।[19] হ্যামনেটের মৃত্যু হয়েছিল মাত্র এগারো বছর বয়সে। তার মৃত্যুর কারণ জানা যায় না। ১৫৯৬ সালের ১১ অগস্ট তাকে সমাধিস্থ করা হয়।[20]
যমজ সন্তানের জন্মের পর শেকসপিয়রের পরবর্তী ঐতিহাসিক উল্লেখ পাওয়া যায় ১৫৯২ সালে লন্ডনের একটি মঞ্চদৃশ্যের বর্ণনায়। ১৫৮৫ থেকে ১৫৯২ পর্যন্ত বছরগুলিকে বিশেষজ্ঞেরা তাই শেকসপিয়রের জীবনের "হারানো বছর" বলে উল্লেখ করে থাকেন।[21] জীবনীকারেরা নানা অপ্রামাণিক গল্পের ভিত্তিতে এই পর্বের এক একটি বিবরণ প্রস্তুত করেছেন। শেকসপিয়রের প্রথম জীবনীকার তথা নাট্যকার নিকোলাস রো স্ট্র্যাটফোর্ডের একটি কিংবদন্তির উল্লেখ করে বলেছেন, হরিণ রান্না করার অপরাধে বিচারের হাত থেকে বাঁচতে শহর ছেড়ে লন্ডনে পালিয়ে গিয়েছিলেন শেকসপিয়র।[22] অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রচলিত আর একটি গল্প হল, শেকসপিয়র লন্ডনের থিয়েটার পৃষ্ঠপোষকদের ঘোড়ার রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে নাট্যশালায় কাজ করতে শুরু করেন।[23] জন অব্রে লিখেছেন শেকসপিয়র গ্রামের স্কুলশিক্ষকের চাকরি করতেন।[24] বিংশ শতাব্দীর কয়েকজন গবেষকের মতে ল্যাঙ্কাশায়ারের আলেকজান্ডার হঘটন নামে এক ক্যাথলিক ভূস্বামী তাকে স্কুলশিক্ষক রূপে নিয়োগ করেছিলেন। এই ব্যক্তি তার উইলে "উইলিয়াম শেকশ্যাফট" নামে এক ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছিলেন।[25] তবে এই সব গল্পের সমর্থনে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় না। এই সব গল্পই তার মৃত্যুর পর প্রচলিত হয়েছিল। অন্যদিকে ল্যাঙ্কাশায়ার অঞ্চলে শেকশ্যাফট একটি সাধারণ নাম।[26]
মূল নিবন্ধসমূহ: শেকসপিয়রের সাহিত্যকর্ম ও শেকসপিয়রের নাটকের কালপঞ্জি
নাটকের বর্গবিভাজন
১৬২৩ সালে ফার্স্ট ফোলিওতে প্রকাশিত শেকসপিয়রের ৩৬টি নাটককে উক্ত ফোলিওতে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। এগুলি হল: মিলনান্তক (কমেডি), ঐতিহাসিক (হিস্ট্রি) ও বিয়োগান্তক (ট্রাজেডি)।[27] যে দুটি নাটক ফোলিওর অন্তর্ভুক্ত হয়নি, সেগুলি হল দ্য টু নোবল কিনসমেন ও পেরিক্লিস, প্রিন্স অব টায়ার। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই দুই নাটকের অধিকাংশটাই শেকসপিয়রের রচনা। সেই হিসেবে এই দুটি নাটককেও শেকসপিয়রের নাট্যসাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়া হয়েছে।[28] শেকসপিয়রের কোনো কবিতাই ফোলিওর অন্তর্ভুক্ত হয়নি।
ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে এডওয়ার্ড ডওডেন শেকসপিয়রের শেষ জীবনের চারটি কমেডিকে "রোম্যান্স" নামে চিহ্নিত করেন। যদিও কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ এই চারটি নাটককে "ট্রাজিকমেডি" নামে চিহ্নিত করার পক্ষপাতি।[29] এ নাটকগুলো এবং দ্য নোবল কিনসমেন নাটকটি নিচে তারকা (*) চিহ্নিত। ১৮৯৬ সালে ফ্রেডরিক এস. বোয়াস অল’স ওয়েল দ্যাট এন্ডস ওয়েল, মেজার ফর মেজার, ট্রলিয়াস অ্যান্ড ক্রেসিডা ও হ্যামলেট নাটক চারটির জন্য "প্রবলেম প্লে" নামে একটি শব্দ ব্যবহার করেন।[30] তিনি লেখেন, "বিষয়বস্তুগত সমতা ও সমধর্মিতা-সম্পন্ন নাটকগুলিকে নিছক কমেডি বা ট্রাজেডি বলা যায় না। তাই আমাদের আজকের থিয়েটার থেকে যথোপযুক্ত শব্দ ব্যবহার করতে হবে এবং এ নাটকগুলোকে শেকসপিয়রের "প্রবলেম প্লে" শ্রেণির অন্তর্গত করতে হবে।"[31] এই শব্দবন্ধটি যথেষ্ট বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল। কখনও কখনও অন্যান্য নাটকের ক্ষেত্রেই এই শব্দবন্ধটি ব্যবহৃত হত। তবে এর ব্যবহার বন্ধ হয়নি। যদিও হ্যামলেট নাটকটি নির্দিষ্টভাবেই ট্রাজেডি শ্রেণিভুক্ত হয়ে আছে।[32] অন্যান্য "প্রবলেম প্লে"-গুলি জোড়া ছোরা (‡) চিহ্নিত হল।
যেসব নাটকগুলো অংশত শেকসপিয়রের লেখা সেগুলিকে নিচে ছোরা চিহ্নিত (†) করা হল। অন্য যেসব লেখা কখনও সখনও তার লেখা বলে উল্লিখিত হয়ে থাকে, সেগুলি "অপ্রামাণিক রচনা" অংশের অন্তর্ভুক্ত হল।
উইলিয়াম শেক্সপিয়র রচিত কমেডি অফ এররস্ অবলম্বনে ১৮৬৯ সালে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-এর হাতে রচিত হয় বাংলা গ্রন্থ ভ্রান্তিবিলাস। উল্লেখ্য, শোভাবাজার রাজবাড়িতে আনন্দকৃষ্ণ বসুর কাছে তিনি শেকসপিয়রের পাঠ নেন। কথিত আছে, মাত্র পনেরো দিনে তিনি কমেডি অফ এরর-এর এই ভাবানুবাদটি রচনা করেছিলেন।
Dates follow the Julian calendar, used in England throughout Shakespeare's lifespan,
but with the start of year adjusted to 1 January (see Old Style and New Style dates). Under the Gregorian calendar, adopted in Catholic countries in 1582, Shakespeare died on 3 May (Schoenbaum 1987, xv).
The "national cult" of Shakespeare, and the "bard" identification, dates from September 1769, when the actor David Garrick organised a week-long carnival at Stratford to mark the town council awarding him the freedom of the town. In addition to presenting the town with a statue of Shakespeare, Garrick composed a doggerel verse, lampooned in the London newspapers, naming the banks of the Avon as the birthplace of the "matchless Bard" (McIntyre 1999, 412–432).
The Passionate Pilgrim, published under Shakespeare's name in 1599 without his permission, includes early versions of two of his sonnets, three extracts from Love's Labour's Lost, several poems known to be by other poets, and eleven poems of unknown authorship for which the attribution to Shakespeare has not been disproved (Wells এবং অন্যান্য 2005, 805)
Ackroyd, Peter (২০০৬), Shakespeare: The Biography, London: Vintage, আইএসবিএন0749386558|আইএসবিএন= এর মান পরীক্ষা করুন: checksum (সাহায্য)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Adams, Joseph Quincy (১৯২৩), A Life of William Shakespeare, Boston: Houghton Mifflin, ওসিএলসি1935264উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Baldwin, T. W. (১৯৪৪), William Shakspere's Small Latine & Lesse Greek, 1, Urbana, Ill: University of Illinois Press, ওসিএলসি359037উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Bentley, G. E. (১৯৬১), Shakespeare: A Biographical Handbook, New Haven: Yale University Press, ওসিএলসি356416উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Berry, Ralph (২০০৫), Changing Styles in Shakespeare, London: Routledge, আইএসবিএন0415353165উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Bertolini, John Anthony (১৯৯৩), Shaw and Other Playwrights, Pennsylvania: Pennsylvania State University Press, আইএসবিএন027100908Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Bevington, David (২০০২), Shakespeare, Oxford: Blackwell, আইএসবিএন0631227199উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Bloom, Harold (১৯৯৯), Shakespeare: The Invention of the Human, New York: Riverhead Books, আইএসবিএন157322751Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Boas, F. S. (১৮৯৬), Shakspere and His Predecessors, New York: Charles Scribner's Sonsউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Bowers, Fredson (১৯৫৫), On Editing Shakespeare and the Elizabethan Dramatists, Philadelphia: University of Pennsylvania Press, ওসিএলসি2993883উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Boyce, Charles (১৯৯৬), Dictionary of Shakespeare, Ware, Herts, UK: Wordsworth, আইএসবিএন1853263729উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Bradford, Gamaliel Jr. (ফেব্রুয়ারি ১৯১০), "The History of Cardenio by Mr. Fletcher and Shakespeare", Modern Language Notes, 25 (2)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Bradley, A. C. (১৯৯১), Shakespearean Tragedy: Lectures on Hamlet, Othello, King Lear and Macbeth, London: Penguin, আইএসবিএন0140530193উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Brooke, Nicholas (১৯৯৮), "Introduction", Shakespeare, William; Brooke, Nicholas (ed.), The Tragedy of Macbeth, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0192834177উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Bryant, John (১৯৯৮), "Moby Dick as Revolution", Levine, Robert Steven, The Cambridge Companion to Herman Melville, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন052155571Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Burns, Edward (২০০০), "Introduction", Shakespeare, William; Burns, Edward (ed.), King Henry VI, Part 1, London: Arden Shakespeare, Thomson, আইএসবিএন1903436435উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Cairncross, A.S. (১৯৩৬), The Problem of Hamlet: A Solution, London: Macmillan and Company, আইএসবিএন0883051303উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Carlyle, Thomas (১৯০৭), Adams, John Chester, সম্পাদক, On Heroes, Hero-worship, and the Heroic in History, Boston: Houghton, Mifflin and Company, ওসিএলসি643782উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Chambers, E. K. (১৯২৩), The Elizabethan Stage, 2, Oxford: Clarendon Press, ওসিএলসি336379উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Chambers, E. K. (১৯৪৪), Shakespearean Gleanings, Oxford: Oxford University Press, ওসিএলসি2364570উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Chambers, E. K. (১৯৩০), William Shakespeare: A Study of Facts and Problems, 2 vols., Oxford: Clarendon Press, ওসিএলসি353406উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Cheney, Patrick Gerard (২০০৪), The Cambridge Companion to Christopher Marlowe, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521527341উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Clemen, Wolfgang (২০০৫a), Shakespeare's Dramatic Art: Collected Essays, New York: Routledge, আইএসবিএন0415352789উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Clemen, Wolfgang (২০০৫b), Shakespeare's Imagery, London: Routledge, আইএসবিএন0415352800উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Clemen, Wolfgang (১৯৮৭), Shakespeare's Soliloquies, London: Routledge, আইএসবিএন0415352770উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Craig, Leon Harold (২০০৩), Of Philosophers and Kings: Political Philosophy in Shakespeare's "Macbeth" and "King Lear", Toronto: University of Toronto Press, আইএসবিএন0802086055উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Cressy, David (১৯৭৫), Education in Tudor and Stuart England, New York: St Martin's Press, ওসিএলসি2148260উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Crystal, David (২০০১), The Cambridge Encyclopedia of the English Language, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521401798উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Dillon, Janette (২০০৭), The Cambridge Introduction to Shakespeare's Tragedies, Cambridge, আইএসবিএন0521858178অজানা প্যারামিটার |1= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Dominik, Mark (১৯৮৮), Shakespeare–Middleton Collaborations, Beaverton, OR: Alioth Press, আইএসবিএন0945088019উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Dowden, Edward (১৮৮১), Shakspere, New York: Appleton & Co., ওসিএলসি8164385উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Dryden, John (১৮৮৯), Arnold, Thomas, সম্পাদক, An Essay of Dramatic Poesy, Oxford: Clarendon Press, ওসিএলসি7847292উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Dutton, Richard; Howard, Jean (২০০৩), A Companion to Shakespeare's Works: The Histories, Oxford: Blackwell, আইএসবিএন0631226338উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Edwards, Phillip (১৯৫৮), "Shakespeare's Romances: 1900–1957", Nicoll, Allardyce, Shakespeare Survey, 11, Cambridge: Cambridge University Press, ওসিএলসি15880120উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Edwards, Philip; Ewbank, Inga-Stina; Hunter, G. K., সম্পাদকগণ (২০০৪), Shakespeare's Styles: Essays in Honour of Kenneth Muir, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521616948উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Eliot, T. S. (১৯৩৪), Elizabethan Essays, London: Faber & Faber, ওসিএলসি9738219উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Evans, G. Blakemore (১৯৯৬), "Commentary", Shakespeare, William; Evans, G. Blakemore (ed.), The Sonnets, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521222257উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Farley-Hills, David (১৯৯০), Shakespeare and the Rival Playwrights, 1600–06, London: Routledge, আইএসবিএন0415040507উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Foakes, R. A. (১৯৯০), "Playhouses and Players", Braunmuller, A.; Hattaway, Michael, The Cambridge Companion to English Renaissance Drama, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521386624উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Fort, J. A. (অক্টোবর ১৯২৭), "The Story Contained in the Second Series of Shakespeare's Sonnets", The Review of English Studies, 3 (12)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Freehafer, John (মে ১৯৬৯), "'Cardenio', by Shakespeare and Fletcher", PMLA, 84 (3)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Friedman, Michael D. (২০০৬), "'I'm not a feminist director but...': Recent Feminist Productions of The Taming of the Shrew", Nelsen, Paul; Schlueter, June, Acts of Criticism: Performance Matters in Shakespeare and his Contemporaries: Essays in Honor of James P. Lusardi, New Jersey: Fairleigh Dickinson University Press, আইএসবিএন0838640591উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Frye, Roland Mushat (২০০৫), The Art of the Dramatist, London; New York: Routledge, আইএসবিএন0415352894উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Gager, Valerie L. (১৯৯৬), Shakespeare and Dickens: The Dynamics of Influence, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন052145526Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Gibbons, Brian (১৯৯৩), Shakespeare and Multiplicity, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521444063উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Gibson, H. N. (২০০৫), The Shakespeare Claimants: A Critical Survey of the Four Principal Theories Concerning the Authorship of the Shakespearean Plays, London: Routledge, আইএসবিএন0415352908উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Grady, Hugh (২০০১a), "Modernity, Modernism and Postmodernism in the Twentieth Century's Shakespeare", Bristol, Michael; McLuskie, Kathleen, Shakespeare and Modern Theatre: The Performance of Modernity, New York: Routledge, আইএসবিএন0415219841উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Grady, Hugh (২০০১b), "Shakespeare Criticism 1600–1900", deGrazia, Margreta; Wells, Stanley, The Cambridge Companion to Shakespeare, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521650941উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Greenblatt, Stephen (২০০৫), Will in the World: How Shakespeare Became Shakespeare, London: Pimlico, আইএসবিএন0712600981উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Greer, Germaine (১৯৮৬), William Shakespeare, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0192875388উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Hattaway, Michael (১৯৯০), "Introduction", Shakespeare, William; Hattaway, Michael (ed.), The First Part of King Henry VI, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন052129634Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Hoeniger, F. D. (১৯৬৩), "Introduction", Shakespeare, William; Hoeniger, F. D. (ed.), Pericles, London: Arden Shakespeare, আইএসবিএন0174435886l|আইএসবিএন= এর মান পরীক্ষা করুন: invalid character (সাহায্য)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Holderness, Graham (১৯৮৮), The Shakespeare Myth, Manchester: Manchester University Press, আইএসবিএন0719026350উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Holland, Peter (২০০০), "Introduction", Shakespeare, William; Holland, Peter (ed.), Cymbeline, London: Penguin, আইএসবিএন0140714723উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Honan, Park (১৯৯৮), Shakespeare: A Life, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0198117922উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Honigmann, E. A. J. (১৯৯৯), Shakespeare: The Lost Years (Revised সংস্করণ), Manchester: Manchester University Press, আইএসবিএন0719054257উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Jackson, MacDonald P. (২০০৪), "A Lover's Complaint Revisited", Zimmerman, Susan, Shakespeare Studies, Cranbury, NJ: Associated University Press, আইএসবিএন0838641202উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Jackson, MacDonald P. (২০০৩), Defining Shakespeare: Pericles as Test Case, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0199260508উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Johnson, Samuel (২০০২), Lynch, Jack, সম্পাদক, Samuel Johnson's Dictionary: Selections from the 1755 Work that Defined the English Language, Delray Beach, FL: Levenger Press, আইএসবিএন184354296Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Jonson, Ben (১৯৯৬), "To the memory of my beloued, The AVTHOR MR. WILLIAM SHAKESPEARE: AND what he hath left vs", Shakespeare, William; Hinman, Peter W. (ed.); Blayney, The First Folio of Shakespeare (2nd সংস্করণ), New York: W. W. Norton & Company, আইএসবিএন0393039854উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Kastan, David Scott (১৯৯৯), Shakespeare After Theory, London: Routledge, আইএসবিএন041590112Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Kermode, Frank (২০০৪), The Age of Shakespeare, London: Weidenfeld & Nicholson, আইএসবিএন029784881Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Kolin, Philip C. (১৯৮৫), Shakespeare and Southern Writers: A Study in Influence, Jackson: University Press of Mississippi, আইএসবিএন0878052550উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Knutson, Roslyn (২০০১), Playing Companies and Commerce in Shakespeare's Time, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521772427উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Lambourne, Lionel (১৯৯৯), Victorian Painting, London: Phaidon, আইএসবিএন0714837768উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Levenson, Jill L. (২০০০), "Introduction", Shakespeare, William; Levenson, Jill L. (ed.), Romeo and Juliet, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0192814966উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Levin, Harry (১৯৮৬), "Critical Approaches to Shakespeare from 1660 to 1904", Wells, Stanley, The Cambridge Companion to Shakespeare Studies, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521318416উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Love, Harold (২০০২), Attributing Authorship: An Introduction, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521789486উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Maguire, Laurie E. (১৯৯৬), Shakespearean Suspect Texts: The "Bad" Quartos and Their Contexts, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521473640উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
McDonald, Russ (২০০৬), Shakespeare's Late Style, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521820685উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
McMichael, George; Glenn, Edgar M. (১৯৬২), Shakespeare and his Rivals: A Casebook on the Authorship Controversy, New York: Odyssey Press, ওসিএলসি2113359উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
McMullan, Gordon (২০০০), "Introduction", Shakespeare, William; McMullan, Gordon (ed.), King Henry VIII, London: Arden Shakespeare, Thomson, আইএসবিএন1903436257উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Meagher, John C. (২০০৩), Pursuing Shakespeare's Dramaturgy: Some Contexts, Resources, and Strategies in his Playmaking, New Jersey: Fairleigh Dickinson University Press, আইএসবিএন0838639933উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Morris, Brian Robert (১৯৬৮), Christopher Marlowe, New York: Hill and Wang, আইএসবিএন0809067803উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Muir, Kenneth (২০০৫), Shakespeare's Tragic Sequence, London: Routledge, আইএসবিএন0415353254উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Nagler, A. M. (১৯৫৮), Shakespeare's Stage, New Haven, CT: Yale University Press, আইএসবিএন0300026897উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Paraisz, Júlia (২০০৬), "The Nature of a Romantic Edition", Holland, Peter, Shakespeare Survey, 59, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521868386উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Pequigney, Joseph (১৯৮৫), Such Is My Love: A Study of Shakespeare's Sonnets, Chicago: University of Chicago Press, আইএসবিএন0226655636উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Pollard, Alfred W. (১৯০৯), Shakespeare Quartos and Folios: A Study in the Bibliography of Shakespeare's Plays, 1594-1685, London: Methuen, ওসিএলসি46308204উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Porter, Roy; Teich, Mikuláš (১৯৮৮), Romanticism in National Context, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521339138উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Potter, Lois (১৯৯৭), "Introduction", Shakespeare, William; Potter, Lois (ed.), The Two Noble Kinsmen, London: Arden Shakespeare, Thomson, আইএসবিএন1904271189উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Pritchard, Arnold (১৯৭৯), Catholic Loyalism in Elizabethan England, Chapel Hill: University of North Carolina Press, আইএসবিএন0807813451উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Ribner, Irving (২০০৫), The English History Play in the Age of Shakespeare, London: Routledge, আইএসবিএন0415353149উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Ringler, William, Jr. (১৯৯৭), "Shakespeare and His Actors: Some Remarks on King Lear", Ogden, James; Arthur Hawley, In Lear from Study to Stage: Essays in Criticism, New Jersey: Fairleigh Dickinson University Press, আইএসবিএন083863690Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Rowe, John (২০০৬), "Introduction", Shakespeare, William; Rowe, John (ed.), The Poems: Venus and Adonis, The Rape of Lucrece, The Phoenix and the Turtle, The Passionate Pilgrim, A Lover's Complaint, by William Shakespeare (2nd revised সংস্করণ), Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521855519উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Royle, Nicholas (২০০০), "To Be Announced", Morra, Joanne; Robson, Mark; Smith, Marquard, The Limits of Death: Between Philosophy and Psychoanalysis, Manchester: Manchester University Press, আইএসবিএন0719057515উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Sawyer, Robert (২০০৩), Victorian Appropriations of Shakespeare, New Jersey: Fairleigh Dickinson University Press, আইএসবিএন0838639704উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Schanzer, Ernest (১৯৬৩), The Problem Plays of Shakespeare, London: Routledge and Kegan Paul, ওসিএলসি2378165উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Schoch, Richard (২০০২), "Pictorial Shakespeare", Wells, Stanley; Stanton, Sarah, The Cambridge Companion to Shakespeare on Stage, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন052179711Xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Schoenbaum, Samuel (১৯৯১), Shakespeare's Lives, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0198186185উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Schoenbaum, Samuel (১৯৮৭), William Shakespeare: A Compact Documentary Life (Revised সংস্করণ), Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0195051610উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Shapiro, James (২০০৫), 1599: A Year in the Life of William Shakespeare, London: Faber and Faber, আইএসবিএন0571214800উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Snyder, Susan; Curren-Aquino, Deborah (২০০৭), "Introduction", Shakespeare, William; Snyder, Susan (ed.); Curren-Aquino, Deborah (ed.), The Winter's Tale, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন0521221587উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: সম্পাদকগণের তালিকা (link) .
Steiner, George (১৯৯৬), The Death of Tragedy, New Haven: Yale University Press, আইএসবিএন0300069162উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Taylor, Dennis (২০০৬), "Hardy and Hamlet", Wilson, Keith, Thomas Hardy Reappraised: Essays in Honour of Michael Millgate, Toronto: University of Toronto Press, আইএসবিএন0802039553উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Taylor, Gary (১৯৯০), Reinventing Shakespeare: A Cultural History from the Restoration to the Present, London: Hogarth Press, আইএসবিএন0701208880উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Taylor, Gary (১৯৮৮), William Shakespeare: A Textual Companion, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0198129149উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Vickers, Brian (২০০২), Shakespeare, Co-Author: A Historical Study of Five Collaborative Plays, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0199256535উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Wain, John (১৯৭৫), Samuel Johnson, New York: Viking, আইএসবিএন0670616710উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Wells, Stanley; Taylor, Gary; Jowett, John; Montgomery, William, সম্পাদকগণ (২০০৫), The Oxford Shakespeare: The Complete Works (2nd সংস্করণ), Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0199267170উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Wells, Stanley (১৯৯৭), Shakespeare: A Life in Drama, New York: W. W. Norton, আইএসবিএন0393315622উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Wells, Stanley (২০০৬), Shakespeare & Co, New York: Pantheon, আইএসবিএন0375424946উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Wells, Stanley; Orlin, Lena Cowen, সম্পাদকগণ (২০০৩), Shakespeare: An Oxford Guide, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন0199245223উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Werner, Sarah (২০০১), Shakespeare and Feminist Performance, London: Routledge, আইএসবিএন0415227291উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Wilson, Richard (২০০৪), Secret Shakespeare: Studies in Theatre, Religion and Resistance, Manchester: Manchester University Press, আইএসবিএন0719070244উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Wood, Michael (২০০৩), Shakespeare, New York: Basic Books, আইএসবিএন0465092640উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Wright, George T. (২০০৪), "The Play of Phrase and Line", McDonald, Russ, Shakespeare: An Anthology of Criticism and Theory, 1945–2000, Oxford: Blackwell, আইএসবিএন0631234888উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .