বার্বাডোস জাতীয় ক্রিকেট দল (ইংরেজি: Barbados national cricket team) বার্বাডোসের জাতীয় ক্রিকেট দল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সদস্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডের (ডব্লিউআইসিবি) নিয়ন্ত্রণাধীন বার্বাডোস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএ) কর্তৃক দলটি পরিচালিত হয়ে আসছে। বিসিএ’র নিজস্ব ক্ষমতা রয়েছে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বার্বাডীয়রা ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের পক্ষে খেলে থাকে।
কর্মীবৃন্দ | |
---|---|
অধিনায়ক | কেভিন স্টোট (প্রথম-শ্রেণী), জেসন হোল্ডার (লিস্ট এ) |
কোচ | ভ্যাসবার্ট ড্রেকস |
দলের তথ্য | |
রং | নীল, স্বর্ণালী, কালো |
স্বাগতিক মাঠ | কেনসিংটন ওভাল |
ধারণক্ষমতা | ২৮,০০০ |
ইতিহাস | |
চারদিন জয় | ১৯ (সাথে যৌথভাবে ১টি) |
ডব্লিউআইসিবি কাপ জয় | ৬ (সাথে যৌথভাবে ১টি) |
টুয়েন্টি২০ জয় | ০ |
দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | বার্বাডোস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন |
১৯৯৮ সালের কমনওয়েলথ গেমস প্রতিযোগিতায় ক্রিকেটে অংশগ্রহণ ব্যতিরেকে বার্বাডোস দল কোন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়নি। তবে, ক্যারিবীয় অঞ্চলে আন্তঃআঞ্চলিক প্রতিযোগিতার অংশ হিসেবে পেশাদার ক্রিকেট লীগে আঞ্চলিক চার-দিনের প্রতিযোগিতা ও আঞ্চলিক সুপার৫০ প্রতিযোগিতায় দলটি খেলে থাকে। বিশেষ প্রাধিকারপ্রাপ্ত দল হিসেবে বার্বাডোস প্রাইম নাম ধারণ করে দলটি পেশাদার ক্রিকেট লীগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আসছে।
সর্বাপেক্ষা প্রথিতযশা বার্বাডীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে জর্জ চ্যালেনর, জোয়েল গার্নার, গর্ডন গ্রীনিজ, ওয়েস হল, ডেসমন্ড হেইন্স, কনরাড হান্ট, ম্যালকম মার্শাল, গ্যারি সোবার্স, ক্লাইড ওয়ালকট, এভারটন উইকস, ফ্রাঙ্ক ওরেল প্রমূখ রয়েছেন।
ইতিহাস
কমপক্ষে অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষদিক থেকে বার্বাডোসে ক্রিকেট খেলার প্রচলন শুরু হয়।[১] ফেব্রুয়ারি, ১৮৬৫ সালে বার্বাডোস দল ব্রিজটাউনের গ্যারিসন সাভানায় আয়োজক দল তৎকালে ডেমেরারা নামে পরিচিত গায়ানার মুখোমুখি হয়। পরবর্তীকালে এ খেলাটিই ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবারের মতো প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলা হিসেবে গণ্য হয়।[২] খেলায় বার্বাডোস দল ১৩৮ রানে জয় পায়।[৩] তবে, পরের বছর জর্জটাউনে অনুষ্ঠিত ফিরতি খেলায় তারা দুই উইকেটে পরাজয়বরণ করেছিল।[৪] সেপ্টেম্বর, ১৮৯১ সালে আন্তঃঔপনিবেশিক প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী আসর বসে। প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় বার্বাডোস, ব্রিটিশ গায়ানা এবং ত্রিনিদাদ ও টোবাগো দল নিয়মিতভাবে অংশ নিতে থাকে। ১৯০৭-০৮ মৌসুম পর্যন্ত প্রতি দুই বছর অন্তর এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ১৯৩৮-৩৯ মৌসুম পর্যন্ত সাংবার্ষিক এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হতো।[১] এ পর্যায়ে অনুষ্ঠিত ২৮বারের মধ্যে ১১বার দলটি শিরোপা জয় করে। পাঁচবার চূড়ান্ত পর্বে অংশ নিতে পারেন দলটি।[৫]
জানুয়ারি, ১৮৮৮ সালে বার্বাডোস তাদের প্রথম খেলা ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোন ব্রিটিশ উপনিবেশবিহীন দলের বিপক্ষে খেলে। শোখিন খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া দলটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেছিল।[৬] ঐ খেলাটি প্রথম-শ্রেণীবিহীন ছিল। তবে, ১৮৯০-এর দশকে বেশ কয়েকটি দল ইংল্যান্ড থেকে খেলতে আসে ও প্রথম-শ্রেণীর মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়।[২] ১৮৯৬ সালে বার্বাডোস দল প্রথমবারের মতো জ্যামাইকার বিপক্ষে খেলে। খেলায় তারা ইনিংস ও আট রানের ব্যবধানে জয় পায়।[৭][ক] ১৮৯৭ সালে প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রতিনিধিত্বকারী দল প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৮৯৬-৯৭ মৌসুমে আর্থার প্রিস্টলি’র নেতৃত্বে ইংরেজ দল খেলতে আসে।[৯] ঐ দলে হ্যারল্ড অস্টিন, ডোনাল্ড ম্যাকাউলি ও ক্লিফোর্ড গুডম্যান - এ তিনজন বার্বাডীয় খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ ছিল।[১০] পরবর্তীকালে বার্বাডোস আইনসভার স্পিকার ও পরবর্তীতে প্রথম বার্বাডীয় হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়কের দায়িত্ব নিয়ে জানুয়ারি, ১৯০২ সালে রিচার্ড বেনেটের নেতৃত্বাধীন আরেকটি ইংরেজ দলের বিপক্ষে মুখোমুখি হন।[১১]
১৯২৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল তাদের ইতিহাসের প্রথম টেস্ট খেলায় অবতীর্ণ হয়। স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে ১৭-সদস্যের দলটিতে পাঁচজন বার্বাডীয় খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ ছিল। ঐ সফরে সর্বাপেক্ষা অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বার্বাডীয় হিসেবে ৪০ বছর বয়সী জর্জ চ্যালেনর ছিলেন। তিনি তখন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটসম্যানদের সেরাদের সেরা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন।[১২] প্রথম বার্বাডীয় হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে অধিনায়কত্ব করেছেন টেডি হোড। ১৯২৯-৩০ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সদস্যরূপে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ঐ খেলাটি ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে প্রথম টেস্ট খেলার আয়োজন করা হয়।[১৩] ১৯৩০-৩১ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড গমন করে। এ সফরে আরেক বার্বাডীয় বোলার হারম্যান গ্রিফিথ প্রথম বোলার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ডন ব্র্যাডম্যানকে শূন্য রানে বিদেয় করেছিলন।[১৪]
ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৬ সালে দুই বার্বাডীয় ব্যাটসম্যান - ক্লাইড ওয়ালকট ও ফ্রাঙ্ক ওরেল প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েন। ত্রিনিদাদের বিপক্ষে তারা নিরবিচ্ছিন্নভাবে ৫৭৪ রান তুলেছিলেন।[১৫][খ] ওয়ালকট, ওরেল ও আরেক বার্বাডীয় এভারটন উইকস ১৯৪৭-৪৮ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে একযোগে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে এ তিনজন থ্রিডব্লিউজ নামে পরিচিতি লাভ করেন ও মাঝারিসারিতে খেলার অন্যতম সেরা অবস্থান গড়ে তুলেন। তারা ১৯৪০-এর দশকের শেষদিক থেকে ১৯৫০-এর দশকের শেষদিক পর্যন্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের প্রধান সদস্যের মর্যাদাপ্রাপ্ত হন।[১৭] তারা সকলেই নাইটহুডধারী হন ও ২০০৯ সালে আইসিসি হল অব ফেম প্রবর্তনকালে অন্তর্ভুক্ত হন।[১৮] ফ্রাঙ্ক ওরেল ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ খেলোয়াড় হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে নেতৃত্ব দেন। ১৯৬০-৬১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া গমনে এ কীর্তি স্থাপন করেন।[১৯] তার পরিবর্তে অপর বার্বাডীয় ক্রিকেটার গারফিল্ড সোবার্স দলের অধিনায়কত্ব করেন। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনি অপরাজিত ৩৬৫ রান তুলেন ও পরবর্তী ৩৬ বছর তার এ সংগ্রহ সর্বোচ্চ টেস্ট রান হিসেবে রেকর্ড বহিতে টিকে থাকে।[২০]
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়কাল
৩০ নভেম্বর, ১৯৬৬ তারিখে বার্বাডোস স্বাধীনতা লাভ করে। এরপূর্বে ১৯৫৮ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত স্বল্পকালীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফেডারেশনের সদস্য ছিল। ১৯৬৫-৬৬ মৌসুমে শেল শীল্ডের উদ্বোধনী আসর অনুষ্ঠিত হয়। আঞ্চলিক পর্যায়ের চারদিনের ঐ প্রতিযোগিতাটি ঐ বছরের শুরুতে আয়োজন করা হয়। এতে বার্বাডোস বিজয়ী হয়।[২১] ১৯৩৯ সালের পর এবারই প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট অবকাঠামোয় পরিচালিত হয়। এ ছাড়াও, আন্তঃঔপনিবেশ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৭৩ সালে বার্বাডোস দল ১৯৭২-৭৩ মৌসুমে ব্যাংকস ট্রফির উদ্বোধনী আসরে অংশ নেয়। এ প্রতিযোগিতাটি বর্তমানে রিজিওন্যাল সুপার৫০ নামে ওয়েস্ট ইন্ডিজে সীমিত ওভারের প্রতিযোগিতা হিসেবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।[২২] শেল শীল্ডের শুরুরদিকের বছরগুলোয় বার্বাডোস দল একচ্ছত্র প্রভাববিস্তার করেছিল। প্রথম ২০টি আসরের ১২টিতেই দলটি শিরোপা জয় করে। তন্মধ্যে, ১৯৭৫-৭৬ মৌসুম থেকে ১৯৭৯-৮০ মৌসুম পর্যন্ত একাধারে পাঁচবার বিজয়ী হয়।[৮] একদিনের খেলায় বার্বাডোস দল প্রতিযোগিতার প্রথম তিন আসরে বিজয়ী হয়। পরবর্তীতে ১৯৮৭-৮৮ মৌসুমের পূর্ব-পর্যন্ত আর সফলতা পায়। এরপর, ২০০২-০৩ মৌসুমের রেড স্টিপ বোল প্রতিযোগিতায় পঞ্চম শিরোপা পায়।[২৩]
১৯৭৫ ও ১৯৭৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল। ঐ প্রতিযোগিতা দুটোয় যথাক্রমে তিন ও চারজন বার্বাডীয় খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ ছিল। বার্বাডীয় প্রতিভা জোয়েল গার্নার ১৯৭৯ সালের চূড়ান্ত খেলায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ-উইকেট লাভ করেছিলেন।[২৪] ম্যালকম মার্শাল দলের সদস্য থাকলেও কোন খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করতে পারেননি। এর পূর্বের বছরই কেবল টেস্টে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন করেছিলেন। এরপর, ১৯৮০-এর দশকে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ফাস্ট বোলারের সম্মাননা লাভ করেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সর্বাধিক টেস্ট উইকেট লাভের নতুন রেকর্ড গড়েন। পরবর্তীতে, কোর্টনি ওয়ালশ রেকর্ডটি নিজের করে নেন।[২৫] ১৯৮০-এর দশকের পুরোটা সময় গর্ডন গ্রীনিজ ও ডেসমন্ড হেইন্স উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলেন। তারা উভয়েই বার্বাডীয়। ১৯৭৮ থেকে ১৯৯১ সময়কালে এ দুজন একত্রে ১৪৮টি ইনিংসে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন ও উভয়ে ৬,৪৮২ রান তুলেন। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে তাদের গড়া এ রেকর্ড অক্ষত রয়েছে।[২৬]
১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসে বার্বাডোসসহ অন্যান্য ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান দল স্বতন্ত্রভাববে ক্রিকেট বিষয়ে অংশ নেয়। এটিই প্রথম ও একমাত্র ঘটনা হিসেবে স্বীকৃত। বার্বাডোস দল খুব সহজেই উত্তর আয়ারল্যান্ড ও বাংলাদেশ দলকে পরাজিত করে। তবে, গ্রুপ পর্বের শেষ খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে পরাজিত হলে সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ হতে পারেনি।[২৭] কমনওয়েলথ গেমসে দলের অংশগ্রহণকালীন সময়ে ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ১৯৯৪-৯৫ মৌসুম থেকে ২০০৩-০৪ মৌসুমে পর্যন্ত দশটি শিরোপার ছয়টিতে তাদের দখলে ছিল।[৮]
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ২০০৯ সালে ফ্লয়েড রেইফার সফরকারী বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৯০ সালে ডেসমন্ড হেইন্সের পর প্রথম বার্বাডীয় হিসেবে এ সুযোগ পান। তবে, খেলোয়াড়দের ধর্মঘটের কারণে তার মনোনয়ন স্বল্পকালীন ছিল।[২৮] সাম্প্রতিককালে বার্বাডীয় হিসেবে টেস্টে অধিনায়কত্ব লাভের সুযোগ লাভ করেছেন জেসন হোল্ডার। ২০১৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাকে নেতৃত্বের দায়িত্ব দেয়া হয়।[২৯]
মাঠ
ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভাল বার্বাডোসের প্রধান মাঠ। এ মাঠের দর্শক ধারণ সক্ষমতা ২৮,০০০। দেশের একমাত্র মাঠ হিসেবে কেনসিংটন ওভালে টেস্ট, ওডিআই বা টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক খেলা আয়োজন করা হয়। ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলাটি এ মাঠে আয়োজন করা হয়েছিল।[৩০] এছাড়াও, বার্বাডোসে অতিরিক্ত আরও নয়টি মাঠ রয়েছে। ঐগুলোয় অতিথি দলের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট বা লিস্ট এ মর্যাদাপ্রাপ্ত খেলা আয়োজন করা হয়।[৩১] শুরু থেকে ব্যবহার করা মাঠের তালিকা নিম্নে দেয়া হলো:
- গ্যারিসন সাভানা, ব্রিজটাউন (১৮৬৫)
- বে পাস্তুর, ব্রিজটাউন (১৮৮৩)
- ডেসমন্ড হেইন্স ওভাল, ব্ল্যাক রক (১৯৯৬)
- উইন্ডওয়ার্ড পার্ক, লুকাস স্ট্রিট (২০০০)
- মাউন্ট গে নর্থ স্টার্স, ক্র্যাব হিল (২০০৩)
- থ্রিডব্লিউজ ওভাল, কেভ হিল (২০০৪)
- ব্যাংকস স্পোর্টস ও কালচারাল ক্লাব, উইল্ডি (২০০৫)
- ক্যাবল এন্ড ওয়্যারলেস স্পোর্টস ক্লাব, উইল্ডি (২০০৫)
- পুলিশ স্পোর্টস ক্লাব, ওয়েমাউথ (২০০৫)
বার্বাডোসে আরও একটি মাঠে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলা আয়োজনের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে, ফোর রোডসের ফোরস্কয়ার পার্কে আয়োজক দল হিসেবে কোন খেলা অনুষ্ঠিত হয়নি।[৩২]
সম্মাননা
- রিজিওন্যাল ফোর ডে কম্পিটিশন (২০): ১৯৬৫-৬৬, ১৯৬৬-৬৭, ১৯৭১-৭২, ১৯৭৩-৭৪, ১৯৭৫-৭৬ (যৌথভাবে), ১৯৭৬-৭৭, ১৯৭৭-৭৮, ১৯৭৮-৭৯, ১৯৭৯-৮০, ১৯৮১-৮২, ১৯৮৩-৮৪, ১৯৮৫-৮৬, ১৯৯০-৯১, ১৯৯৪-৯৫, ১৯৯৬-৯৭, ১৯৯৮-৯৯, ২০০০-০১, ২০০২-০৩, ২০০৩-০৪, ২০০৬-০৭
- ঘরোয়া একদিনের প্রতিযোগিতা (৭): ১৯৭২-৭৩, ১৯৭৫-৭৬, ১৯৭৬-৭৭, ১৯৮৭-৮৮, ২০০২-০৩, ২০১০-১১ (shared), ২০১৬-১৭
- আন্তঃঔপনিবেশ প্রতিযোগিতা (বিলুপ্ত) (১১): ১৮৯১-৯২, ১৮৯৩-৯৪, ১৮৯৭-৯৮, ১৮৯৯-১৯০০, ১৯০৫-০৬, ১৯০৮-০৯, ১৯১০-১১, ১৯১১-১২, ১৯২২-২৩, ১৯২৩-২৪, ১৯২৬-২৭
পাদটীকা
- Jamaica never competed in the Inter-Colonial Tournament, with its distance from the other colonies making participation uneconomical until the advent of air travel.[৮]
- The pair's record for the highest partnership stood for just over a year, until two Indians, Vijay Hazare and Gul Mohammad, put on 577 runs for Baroda against Holkar in March 1947.[১৬]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.