Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
১৯৯৪ ফিফা বিশ্বকাপ ১৭ জুন থেকে ১৭ জুলাই, ১৯৯৪ তারিখ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৯টি বিভিন্ন শহরে অনুষ্ঠিত হয়। ফিফা বিশ্বকাপের এ আসরটি ছিল ১৫তম। ৪ জুলাই, ১৯৮৮ তারিখে বিশ্ব ফুটবলের প্রধান পরিচালনাকারী সংস্থা ফিফা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে স্বাগতিক দেশের মর্যাদা দেয়। প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় ইতালিকে পেনাল্টি শ্যুট আউটে পরাজিত করে ব্রাজিল দল প্রথম দেশ হিসেবে চারটি বিশ্বকাপের শিরোপা লাভ করে। বিশ্বকাপের ইতিহাসে এবারই প্রথম অতিরিক্ত সময়ে ০-০ গোলে ড্র থাকায় ৩-২ ব্যবধানে শিরোপা নির্ধারণ করা হয়। মার্কিন উপ-রাষ্ট্রপতি আল গোর ব্রাজিল অধিনায়ক দুঙ্গার হাতে মর্যাদাপূর্ণ ট্রফি তুলে দেন। ব্রাজিল দল শিরোপাটি আড়াই মাস পূর্বে প্রয়াত ফর্মুলা ওয়ান চ্যাম্পিয়ন এয়ার্তো সেনাকে উৎসর্গ করে। বুলগেরিয়ার স্টইচকভ ও রাশিয়ার সালেঙ্কোকে যৌথভাবে ৬ গোল করায় গোল্ডেন বুট পুরস্কার প্রদান করা হয়। প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় রোমারিওকে ৫ গোল করায় গোল্ডেন বল উপহার দেয়া হয়।
বিশ্বকাপ ’৯৪ | |
---|---|
বিবরণ | |
স্বাগতিক দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
তারিখ | ১৭ জুন - ১৭ জুলাই ১৯৯৪ (৩১ দিন) |
দল | ২৪ (৫টি কনফেডারেশন থেকে) |
মাঠ | ৯ (৯টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | ব্রাজিল (৪র্থ শিরোপা) |
রানার-আপ | ইতালি |
তৃতীয় স্থান | সুইডেন |
চতুর্থ স্থান | বুলগেরিয়া |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৫২ |
গোল সংখ্যা | ১৪১ (ম্যাচ প্রতি ২.৭১টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৩৫,৮৭,৫৩৮ (ম্যাচ প্রতি ৬৮,৯৯১ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | হ্রিস্টো স্টইচকভ ওলেগ সালেঙ্কো (৬ গোল) |
সেরা খেলোয়াড় | রোমারিও |
এছাড়াও, প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সেরা দর্শক সমাগমের রেকর্ড ঘটে। খেলাপ্রতি প্রায় ৬৯,০০০ দর্শক মাঠে উপস্থিত ছিল।[1][2] ১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা ২৪ থেকে ৩২ দলে উন্নীত ও খেলার সংখ্যা ৫২ থেকে ৬৪ খেলায় উপনীত হওয়া স্বত্ত্বেও প্রতিযোগিতায় সর্বমোট ৩.৬ মিলিয়ন দর্শক সমাগমের বিষয়টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।[1][2] আনুষ্ঠানিকভাবে এডিডাস কুইস্ত্রা বল খেলায় সরবরাহ করা হয়। ফিফা বিশ্বকাপের মাস্কট হিসেবে স্ট্রাইকার নামকরণ করা হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও মরক্কো - এ তিন দেশ স্বাগতিক হবার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে।[3] ৪ জুলাই, ১৯৮৮ তারিখে জুরিখে অনুষ্ঠিত ভোট প্রক্রিয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অর্ধেকেরও বেশি ভোট পেয়ে স্বাগতিক দেশ নির্বাচিত হয়।[3] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিযোগিতাটি ব্যাপকভাবে সফল হয়। ইউরোপ ও ল্যাটিন আমেরিকার ছোট্ট স্টেডিয়ামের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের স্টেডিয়ামগুলোর দর্শক ধারণ সক্ষমতায় ব্যাপকসংখ্যক দর্শকের সমাগম ঘটে যা ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপের রেকর্ড ভঙ্গ করে। ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৯৩ তারিখে জার্মানি, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, বেলজিয়াম, ইতালি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে শীর্ষ দলরূপে চিহ্নিত করে নেভাদার লাস ভেগাসে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত ড্র অনুষ্ঠান হয়।[4]
১৯৯০ সালের বিশ্বকাপের ন্যায় একই ধরনের পদ্ধতি বহাল রেখে ২৪ দলকে ৬ গ্রুপে বিভক্ত করে প্রতি গ্রুপে চার দল রাখা হয়। প্রতি গ্রুপের শীর্ষ দুই দল ও তৃতীয় স্থানের সেরা চার দল নিয়ে ১৬ দলের নক-আউট প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়। পরবর্তী বিশ্বকাপে ৩২ দল রাখায় এ পদ্ধতির সর্বশেষ ব্যবহার ঘটে। প্রথমবারের মতো জয়ের জন্য দুই পয়েন্টের পরিবর্তে ৩ পয়েন্টের ব্যবস্থা করা হয়। এর প্রধান কারণ ছিল ১৯৯০ সালে ইতালিতে অনুষ্ঠিত রক্ষণাত্মক খেলার পরিবর্তে আক্রমণধর্মী খেলায় উৎসাহিত করা।
চতুর্থবার বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী আর্জেন্টাইন দিয়েগো মারাদোনা ওজন হ্রাসজনিত নিষিদ্ধ মাদক এফিড্রিনের রক্তে উপস্থিতি ও মাদক পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় প্রতিযোগিতা থেকে বহিষ্কৃত হন। কলম্বিয়া দলের ডিফেন্ডার আন্দ্রেস এস্কোবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে আত্মঘাতি গোল করলে দলটি প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। দশদিন পর মেডেলিনের উপকণ্ঠে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।[5]
ফিফা বিশ্বকাপের প্রাতিষ্ঠানিক মাস্কটের নামকরণ করা হয় স্ট্রাইকার, দি ওয়ার্ল্ড কাপ পাপ। ফুটবল নিয়ে একটি কুকুরকে লাল, সাদা ও নীল পোশাক পরিহিত অবস্থায় মাস্কটরূপে দেখানো হয়েছে।[6] ওয়ার্নার ব্রাদার্স কোম্পানির অ্যানিমেশন দল স্ট্রাইকারের নকশা অঙ্কন করে।[7] কুকুরকে মাস্কটরূপে বল পায়ে আটকিয়ে রাখা অবস্থায় তুলে ধরার কারণ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কুকুর একটি সাধারণ পোষা প্রাণী হিসেবে অতি পরিচিত।[7]
যুক্তরাষ্ট্রের নয়টি শহরে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সবগুলো স্টেডিয়ামেই কমপক্ষে ৫৩,০০০ দর্শক ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ছিল। মূলতঃ এগুলোয় জাতীয় ফুটবল লীগ অথবা এনসিএএ ফুটবল দলের মধ্যকার খেলা আয়োজন করা হয়ে থাকে। তবে সর্বাপেক্ষা অধিক ব্যবহৃত মাঠ ছিল রোজ বোল।
১৮ জুন, ১৯৯৪ | |||
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১-১ | সুইজারল্যান্ড | পন্টিয়াক সিলভারডোম, পন্টিয়াক |
কলম্বিয়া | ১-৩ | রোমানিয়া | রোজ বোল, পাসাদেনা |
২২ জুন, ১৯৯৪ | |||
রোমানিয়া | ১-৪ | সুইজারল্যান্ড | পন্টিয়াক সিলভারডোম, পন্টিয়াক |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ২-১ | কলম্বিয়া | রোজ বোল, পাসাদেনা |
২৬ জুন, ১৯৯৪ | |||
সুইজারল্যান্ড | ০-২ | কলম্বিয়া | স্ট্যানফোর্ড স্টেডিয়াম, স্ট্যানফোর্ড |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ০-১ | রোমানিয়া | রোজ বোল, পাসাদেনা |
১৯ জুন, ১৯৯৪ | |||
ক্যামেরুন | ২-২ | সুইডেন | রোজ বোল, পাসাদেনা |
২০ জুন, ১৯৯৪ | |||
ব্রাজিল | ২-০ | রাশিয়া | স্ট্যানফোর্ড স্টেডিয়াম, স্ট্যানফোর্ড |
২৪ জুন, ১৯৯৪ | |||
ব্রাজিল | ৩-০ | ক্যামেরুন | স্ট্যানফোর্ড স্টেডিয়াম, স্ট্যানফোর্ড |
সুইডেন | ৩-১ | রাশিয়া | পন্টিয়াক সিলভারডোম, পন্টিয়াক |
২৮ জুন, ১৯৯৪ | |||
রাশিয়া | ৬-১ | ক্যামেরুন | স্ট্যানফোর্ড স্টেডিয়াম, স্ট্যানফোর্ড |
ব্রাজিল | ১-১ | সুইডেন | পন্টিয়াক সিলভারডোম, পন্টিয়াক |
১৭ জুন, ১৯৯৪ | |||
জার্মানি | ১-০ | বলিভিয়া | সোলজার ফিল্ড, শিকাগো |
স্পেন | ২-২ | দক্ষিণ কোরিয়া | কটন বোল, ডালাস |
২১ জুন, ১৯৯৪ | |||
জার্মানি | ১-১ | স্পেন | সোলজার ফিল্ড, শিকাগো |
২৩ জুন, ১৯৯৪ | |||
দক্ষিণ কোরিয়া | ০-০ | বলিভিয়া | ফক্সবোরো স্টেডিয়াম, ফক্সবোরো |
২৭ জুন, ১৯৯৪ | |||
বলিভিয়া | ১-৩ | স্পেন | সোলজার ফিল্ড, শিকাগো |
জার্মানি | ৩-২ | দক্ষিণ কোরিয়া | কটন বোল, ডালাস |
২১ জুন, ১৯৯৪ | |||
আর্জেন্টিনা | ৪-০ | গ্রিস | ফক্সবোরো স্টেডিয়াম, ফক্সবোরা |
নাইজেরিয়া | ৩-০ | বুলগেরিয়া | কটন বোল, ডালাস |
২৫ জুন, ১৯৯৪ | |||
আর্জেন্টিনা | ২-১ | নাইজেরিয়া | ফক্সবোরো স্টেডিয়াম, ফক্সবোরা |
২৬ জুন, ১৯৯৪ | |||
গ্রিস | ০-৪ | বুলগেরিয়া | সোলজার ফিল্ড, শিকাগো |
৩০ জুন, ১৯৯৪ | |||
আর্জেন্টিনা | ০-২ | বুলগেরিয়া | কটন বোল, ডালাস |
গ্রিস | ০-২ | নাইজেরিয়া | ফক্সবোরো স্টেডিয়াম, ফক্সবোরা |
১৮ জুন, ১৯৯৪ | |||
ইতালি | ০-১ | প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | জায়ান্টস স্টেডিয়াম, ইস্ট রাদারফোর্ড |
১৯ জুন, ১৯৯৪ | |||
নরওয়ে | ১-০ | মেক্সিকো | আরএফকে স্টেডিয়াম, ওয়াশিংটন |
২৩ জুন, ১৯৯৪ | |||
ইতালি | ১-০ | নরওয়ে | জায়ান্টস স্টেডিয়াম, ইস্ট রাদারফোর্ড |
২৪ জুন, ১৯৯৪ | |||
মেক্সিকো | ২-১ | প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | সিট্রাস বোল, অরল্যান্ডো |
২৮ জুন, ১৯৯৪ | |||
ইতালি | ১-১ | মেক্সিকো | আরএফকে স্টেডিয়াম, ওয়াশিংটন |
প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | ০-০ | নরওয়ে | জায়ান্টস স্টেডিয়াম, ইস্ট রাদারফোর্ড |
১৯ জুন, ১৯৯৪ | |||
বেলজিয়াম | ১-০ | মরক্কো | সিট্রাস বোল, অরল্যান্ডো |
২০ জুন, ১৯৯৪ | |||
নেদারল্যান্ডস | ২-১ | সৌদি আরব | আরএফকে স্টেডিয়াম, ওয়াশিংটন |
২৫ জুন, ১৯৯৪ | |||
সৌদি আরব | ২-১ | মরক্কো | জায়ান্টস স্টেডিয়াম, ইস্ট রাদারফোর্ড |
বেলজিয়াম | ১-০ | নেদারল্যান্ডস | সিট্রাস বোল, অরল্যান্ডো |
২৯ জুন, ১৯৯৪ | |||
বেলজিয়াম | ০-১ | সৌদি আরব | আরএফকে স্টেডিয়াম, ওয়াশিংটন |
মরক্কো | ১-২ | নেদারল্যান্ডস | সিট্রাস বোল, অরল্যান্ডো |
গ্রুপ | দল | খে | জ | ড্র | প | স্ব গো | প্র গো | গো পা | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ডি | আর্জেন্টিনা | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৬ | ৩ | +৩ | ৬ |
এফ | বেলজিয়াম | ৩ | ২ | ০ | ১ | ২ | ১ | +১ | ৬ |
এ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ |
ই | ইতালি | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ২ | ০ | ৪ |
বি | রাশিয়া | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৭ | ৬ | +১ | ৩ |
সি | দক্ষিণ কোরিয়া | ৩ | ০ | ২ | ১ | ৪ | ৫ | −১ | ২ |
১৬ দলের পর্ব | কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | |||||||||||
৩ জুলাই – পাসাদেনা | ||||||||||||||
রোমানিয়া | ৩ | |||||||||||||
১০ জুলাই - স্ট্যানফোর্ড | ||||||||||||||
আর্জেন্টিনা | ২ | |||||||||||||
রোমানিয়া | ২ (৪) | |||||||||||||
৩ জুলাই – ডালাস | ||||||||||||||
সুইডেন (পে.) | ২ (৫) | |||||||||||||
সৌদি আরব | ১ | |||||||||||||
১৩ জুলাই - পাসাদেনা | ||||||||||||||
সুইডেন | ৩ | |||||||||||||
সুইডেন | ০ | |||||||||||||
৪ জুলাই - অরল্যান্ডো | ||||||||||||||
ব্রাজিল | ১ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ২ | |||||||||||||
৯ জুলাই - ডালাস | ||||||||||||||
প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | ০ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ২ | |||||||||||||
৪ জুলাই - স্ট্যানফোর্ড | ||||||||||||||
ব্রাজিল | ৩ | |||||||||||||
ব্রাজিল | ১ | |||||||||||||
১৭ জুলাই - পাসাদেনা | ||||||||||||||
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ০ | |||||||||||||
ব্রাজিল (পে.) | ০ (৩) | |||||||||||||
৫ জুলাই - রাদারফোর্ড | ||||||||||||||
ইতালি | ০ (২) | |||||||||||||
মেক্সিকো | ১ (১) | |||||||||||||
১০ জুলাই - ইস্ট রাদারফোর্ড | ||||||||||||||
বুলগেরিয়া (পে.) | ১ (৩) | |||||||||||||
বুলগেরিয়া | ২ | |||||||||||||
২ জুলাই - শিকাগো | ||||||||||||||
জার্মানি | ১ | |||||||||||||
জার্মানি | ৩ | |||||||||||||
১৩ জুলাই - ইস্ট রাদারফোর্ড | ||||||||||||||
বেলজিয়াম | ২ | |||||||||||||
বুলগেরিয়া | ১ | |||||||||||||
৫ জুলাই - ফক্সবোরা | ||||||||||||||
ইতালি | ২ | তৃতীয় স্থান | ||||||||||||
নাইজেরিয়া | ১ | |||||||||||||
৯ জুলাই - ফক্সবোরা | ১৬ জুলাই - পাসাদেনা | |||||||||||||
ইতালি (অ.) | ২ | |||||||||||||
ইতালি | ২ | সুইডেন | ৪ | |||||||||||
২ জুলাই - ওয়াশিংটন | ||||||||||||||
স্পেন | ১ | বুলগেরিয়া | ০ | |||||||||||
স্পেন | ৩ | |||||||||||||
সুইজারল্যান্ড | ০ | |||||||||||||
জার্মানি | ৩-২ | বেলজিয়াম |
---|---|---|
ফোলার ৬', ৪০' ক্লিন্সমান ১১' |
প্রতিবেদন | গ্রান ৮' আলবার্ট ৯০' |
স্পেন | ৩-০ | সুইজারল্যান্ড |
---|---|---|
হিয়েরা ১৫' লুইজ এনরিক ৭৪' বেজিরিস্টেইন ৮৬' (পে.) |
প্রতিবেদন |
রোমানিয়া | ৩-২ | আর্জেন্টিনা |
---|---|---|
দুমিত্রিস্কু ১১', ১৮' হ্যাজি ৫৮' |
প্রতিবেদন | বাতিস্তুতা ১৬' (পে.) বাল্বো ৭৫' |
নেদারল্যান্ডস | ২-০ | প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড |
---|---|---|
বের্গকাম্প ১১' জঙ্ক ৪১' |
প্রতিবেদন |
ব্রাজিল | ১-০ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
---|---|---|
বেবেতো ৭২' | প্রতিবেদন |
নাইজেরিয়া | ১-২ (অ.স.প.) | ইতালি |
---|---|---|
আমুনেকে ২৫' | প্রতিবেদন | আর. বাজ্জো ৮৮', ১০২' (পে.) |
মেক্সিকো | ১-১ (অ.স.প.) | বুলগেরিয়া |
---|---|---|
গার্সিয়া আস্পে ১৮' (পে.) | প্রতিবেদন | স্টইচকভ ৬' |
পেনাল্টি | ||
গার্সিয়া আস্পে বার্নাল রদ্রিগুয়েজ সুয়ারেজ |
১-৩ | বালাকভ জেনচেভ বোরিমিরভ লেচকভ |
ইতালি | ২-১ | স্পেন |
---|---|---|
ডি. বাজ্জো ২৫' আর. ব্যাজিও ৮৮' |
প্রতিবেদন | ক্যামিনেরো ৫৮' |
নেদারল্যান্ডস | ২-৩ | ব্রাজিল |
---|---|---|
বের্গকাম্প ৬৪' উইন্টার ৭৬' |
প্রতিবেদন | রোমারিও ৫৩' বেবেতো ৬৩' ব্রাঙ্কো ৮১' |
বুলগেরিয়া | ২-১ | জার্মানি |
---|---|---|
স্টইচকভ ৭৫' লেচকভ ৭৮' |
প্রতিবেদন | মাথেউস ৪৭' (পে.) |
বুলগেরিয়া | ১-২ | ইতালি |
---|---|---|
স্টইচকভ ৪৪' (পে.) | প্রতিবেদন | আর. ব্যাজিও ২১', ২৫' |
সুইডেন | ৪-০ | বুলগেরিয়া |
---|---|---|
ব্রোলিন ৮' মাইল্ড ৩০' লারসন ৩৭' কে. অ্যান্ডারসন ৪০' |
প্রতিবেদন |
ব্রাজিল | ০-০ (অ.স.প.) | ইতালি |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ||
পেনাল্টি | ||
মার্সিও সাঁন্তোস রোমারিও ব্রাঙ্কো দুঙ্গা |
৩-২ | বারেসি আলবের্তিনি ইভানি মাসারো রবার্তো ব্যাজিও |
হ্রিস্টো স্টইচকভ এবং ওলেগ সালেঙ্কো ছয় গোল করে যৌথভাবে ফিফা বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট পুরস্কার পান। ৮১ খেলায় সর্বমোট ১৪১টি গোল হয়। তন্মধ্যে কলম্বিয়া দলের আন্দ্রেস এস্কোবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে একমাত্র আত্মঘাতি গোলটি করেন।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
গোল্ডেন শু বিজয়ী | গোল্ডেন বল বিজয়ী | ইয়াসিন পুরস্কার | সেরা তরুণ খেলোয়াড় | ফিফা ফেয়ার প্লে ট্রফি | সেরা বিনোদনধর্মী দল |
---|---|---|---|---|---|
হ্রিস্টো স্টইচকভ ওলেগ সালেঙ্কো |
রোমারিও | মাইকেল প্রিউদহোম | মার্ক ওফারমার্স | ব্রাজিল | ব্রাজিল |
ফিফা’র টেকনিক্যাল স্টাডি গ্রুপ ১৯৯৪ সালের ফিফা বিশ্বকাপের সেরা ১১জন চিত্তাকর্ষক খেলোয়াড় নির্বাচন করে।
গোলরক্ষক | রক্ষণভাগের খেলোয়াড় | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় |
---|---|---|---|
জর্জিনহো |
দুঙ্গা |
রোমারিও |
প্রতিযোগিতার পর ফিফা সামগ্রিক ফলাফল ও প্রতিপক্ষের অবস্থার গুণাগুণ বিচারপূর্বক র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে।[8]
র্যাঙ্ক | দল | গ্রুপ | খেলা | জয় | ড্র | পরাজয় | স্বপক্ষে গোল | বিপক্ষে গোল | পার্থক্য | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ব্রাজিল | বি | ৭ | ৫ | ২ | ০ | ১১ | ৩ | +৮ | ১৭ |
২ | ইতালি | ই | ৭ | ৪ | ২ | ১ | ৮ | ৫ | +৩ | ১৫ |
৩ | সুইডেন | বি | ৭ | ৩ | ৩ | ১ | ১৫ | ৮ | +৭ | ১২ |
৪ | বুলগেরিয়া | ডি | ৭ | ৩ | ১ | ৩ | ১০ | ১১ | −১ | ১০ |
কোয়ার্টার-ফাইনাল থেকে বিদায় | ||||||||||
৫ | জার্মানি | সি | ৫ | ৩ | ১ | ১ | ৯ | ৭ | +২ | ১০ |
৬ | রোমানিয়া | এ | ৫ | ৩ | ১ | ১ | ১০ | ৯ | +১ | ১০ |
৭ | নেদারল্যান্ডস | এফ | ৫ | ৩ | ০ | ২ | ৮ | ৬ | +২ | ৯ |
৮ | স্পেন | সি | ৫ | ২ | ২ | ১ | ১০ | ৬ | +৪ | ৮ |
১৬-দলীয় রাউন্ড থেকে বিদায় | ||||||||||
৯ | নাইজেরিয়া | ডি | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৭ | ৪ | +৩ | ৬ |
১০ | আর্জেন্টিনা | ডি | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৮ | ৬ | +২ | ৬ |
১১ | বেলজিয়াম | এফ | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৪ | ৪ | ০ | ৬ |
১২ | সৌদি আরব | এফ | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৫ | ৬ | −১ | ৬ |
১৩ | মেক্সিকো | ই | ৪ | ১ | ২ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৫ |
১৪ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | এ | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ৪ | −১ | ৪ |
১৫ | সুইজারল্যান্ড | এ | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৫ | ৭ | −২ | ৪ |
১৬ | প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | ই | ৪ | ১ | ১ | ২ | ২ | ৪ | −২ | ৪ |
গ্রুপ-পর্ব থেকে বিদায় | ||||||||||
১৭ | নরওয়ে | ই | ৩ | ১ | ১ | ১ | ১ | ১ | ০ | ৪ |
১৮ | রাশিয়া | বি | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৭ | ৬ | +১ | ৩ |
১৯ | কলম্বিয়া | এ | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৫ | −১ | ৩ |
২০ | দক্ষিণ কোরিয়া | সি | ৩ | ০ | ২ | ১ | ৪ | ৫ | −১ | ২ |
২১ | বলিভিয়া | সি | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৪ | −৩ | ১ |
২২ | ক্যামেরুন | বি | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ১১ | −৮ | ১ |
২৩ | মরক্কো | এফ | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ২ | ৫ | −৩ | ০ |
২৪ | গ্রিস | ডি | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ০ | ১০ | −১০ | ০ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.