Loading AI tools
আন্তর্জাতিক ফুটবলে নরওয়ের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
নরওয়ে জাতীয় ফুটবল দল (নরওয়েজীয়: Norges herrelandslag i fotball) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে নরওয়ের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম নরওয়ের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা নরওয়েজীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯০৮ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯০৮ সালের ১২ই জুলাই তারিখে, নরওয়ে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; সুইডেনের গোথেনবার্গে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে নরওয়ে সুইডেনের কাছে ১১–৩ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
ডাকনাম | লোভেনে (সিংহ) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | নরওয়েজীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | লার্শ লাগেরবেক | ||
অধিনায়ক | স্তেফান ইয়োহানসেন | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ইয়ন আর্নে রিসা (১১০) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ইয়র্গেন ইয়ুভা (৩৩) | ||
মাঠ | উলেভল স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | NOR | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৪৪ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[1] | ||
সর্বোচ্চ | ২ (অক্টোবর ১৯৯৩, জুলাই–আগস্ট ১৯৯৫) | ||
সর্বনিম্ন | ৮৮ (জুলাই ২০১৭) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৩৩ ২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[2] | ||
সর্বোচ্চ | ৬ (জুন ২০০০) | ||
সর্বনিম্ন | ৯১ (মে–জুন ১৯৭৬) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
সুইডেন ১১–৩ নরওয়ে (গোথেনবার্গ, সুইডেন; ১২ জুলাই ১৯০৮) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
নরওয়ে ১২–০ ফিনল্যান্ড (বার্গেন, নরওয়ে; ২৮ জুন ১৯৪৬)[3] | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
ডেনমার্ক ১২–০ নরওয়ে (কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক; ৭ অক্টোবর ১৯১৭) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (১৯৩৮-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | ১৬ দলের পর্ব (১৯৩৮, ১৯৯৮) | ||
উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০০০) |
২৮,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট উলেভল স্টেডিয়ামে লোভেনে নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় নরওয়েের রাজধানী অসলোয় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন লার্শ লাগেরবেক এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ফুলহ্যামের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় স্তেফান ইয়োহানসেন।
নরওয়ে এপর্যন্ত ৩ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৩৮ এবং ১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপের ১৬ দলের পর্বে পৌঁছানো। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে নরওয়ে এপর্যন্ত মাত্র ১ বার অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তারা গ্রুপ পর্ব অতিক্রম করতে ব্যর্থ হয়েছিল।
ইয়ন আর্নে রিসা, থোরবিয়র্ন সভেনসেন, হেনিং বার্গ, ইয়ন কারেভ এবং ওলে গানার সলশেয়ারের মতো খেলোয়াড়গণ নরওয়ের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে নরওয়ে তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (১ম) অর্জন করে এবং ২০১৩ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ২২তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে নরওয়ের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১ম (যা তারা সর্বপ্রথম ১৯৫৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২০। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৪২ | নাইজেরিয়া | ১৪৭৪.৪৪ | |
৪৩ | রোমানিয়া | ১৪৭২.৭৩ | |
৪৪ | নরওয়ে | ১৪৭২.৩৬ | |
৪৫ | স্লোভাকিয়া | ১৪৬৫.৭৩ | |
৪৬ | ক্যামেরুন | ১৪৬৩.০৬ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৩১ | ৪ | চেক প্রজাতন্ত্র | ১৭৫৭ |
৩২ | রাশিয়া | ১৭৫৬ | |
৩৩ | ২ | নরওয়ে | ১৭৫৫ |
৩৩ | ১২ | ভেনেজুয়েলা | ১৭৫৫ |
৩৫ | ১৮ | পেরু | ১৭৪৩ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | ১৬ দলের পর্ব | ১২তম | ১ | ০ | ০ | ১ | ১ | ২ | ২ | ১ | ১ | ০ | ৬ | ৫ | |
১৯৫০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৫৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ০ | ২ | ২ | ৪ | ৯ | ||||||||
১৯৫৮ | ৪ | ১ | ০ | ৩ | ৩ | ১৫ | |||||||||
১৯৬২ | ৪ | ০ | ০ | ৪ | ৩ | ১১ | |||||||||
১৯৬৬ | ৬ | ৩ | ১ | ২ | ১০ | ৫ | |||||||||
১৯৭০ | ৪ | ১ | ০ | ৩ | ৪ | ১৩ | |||||||||
১৯৭৪ | ৬ | ২ | ০ | ৪ | ৯ | ১৬ | |||||||||
১৯৭৮ | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৩ | ৪ | |||||||||
১৯৮২ | ৮ | ২ | ২ | ৪ | ৮ | ১৫ | |||||||||
১৯৮৬ | ৮ | ১ | ৩ | ৪ | ৪ | ১০ | |||||||||
১৯৯০ | ৮ | ২ | ২ | ৪ | ১০ | ৯ | |||||||||
১৯৯৪ | গ্রুপ পর্ব | ১৭তম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ১ | ১ | ১০ | ৭ | ২ | ১ | ২৫ | ৫ | |
১৯৯৮ | ১৬ দলের পর্ব | ১৫তম | ৪ | ১ | ২ | ১ | ৫ | ৫ | ৮ | ৬ | ২ | ০ | ২১ | ২ | |
২০০২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ২ | ৪ | ৪ | ১২ | ১৪ | ||||||||
২০০৬ | ১২ | ৫ | ৩ | ৪ | ১২ | ৯ | |||||||||
২০১০ | ৮ | ২ | ৪ | ২ | ৯ | ৭ | |||||||||
২০১৪ | ১০ | ৩ | ৩ | ৪ | ১০ | ১৩ | |||||||||
২০১৮ | ১০ | ৪ | ১ | ৫ | ১৭ | ১৬ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ১৬ দলের পর্ব | ৩/২৩ | ৮ | ২ | ৩ | ৩ | ৭ | ৮ | ১২৬ | ৪৪ | ৩০ | ৫২ | ১৭০ | ১৭৮ |
শিরোপা
|
আঞ্চলিক
|
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.