শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
২০১৩ অ্যাশেজ সিরিজ
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
২০১৩ অ্যাশেজ সিরিজ (ইংরেজি: 2013 Ashes series) ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যেকার অনুষ্ঠিতব্য টেস্ট ক্রিকেট সিরিজভূক্ত খেলা। লর্ড’স, ওল্ড ট্রাফোর্ড, ট্রেন্ট ব্রিজ, রিভারসাইড গ্রাউন্ড এবং ওভাল - এ পাঁচটি মাঠে সিরিজের খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হবার কথা রয়েছে।[১] কিন্তু লর্ডসে অ্যাশেজের খেলা আয়োজন নিয়ে সংশয় রয়েছে[২] যা ১৮৮২ সালের পর প্রথম। পরবর্তীতে অবশ্য ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ তারিখে লর্ডসে খেলা অনুষ্ঠানের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।[৩] ১ জুন, ২০১২ তারিখে ট্রেন্ট ব্রিজে সিরিজের প্রথম টেস্ট আয়োজনে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।[৪]
Remove ads
২০১৩ সিরিজটি প্রথমবারের মতো পরপর অ্যাশেজ সিরিজ। পূর্বে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের পূর্বে অনুষ্ঠিত হয়ে পরবর্তী বছর অনুষ্ঠিত হতো। কিন্তু এবার ২০১৩-১৪ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় পরের সিরিজটি আয়োজনের সময়সূচী করা হয়েছে।
নাইন নেটওয়ার্ক এবং ফক্স স্পোর্টস অস্ট্রেলিয়ায় ও স্কাই স্পোর্টস ইংল্যান্ডে সরাসরি টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়
অস্ট্রলিয়া দল সমারসেট এবং ওরসেস্টারশায়ারের বিরুদ্ধে দুইটি প্রথম-শ্রেণীর প্রস্তুতিমূলক খেলাসহ প্রথম ও তৃতীয় টেস্টের মাঝামাঝি সময়ে সাসেক্সের বিপক্ষে খেলে। এছাড়াও, চতুর্থ এবং পঞ্চম টেস্টের মাঝখানে নর্দাম্পটনশায়ারের বিরুদ্ধে প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ করে।
Remove ads
দলের সদস্য
সারাংশ
প্রসঙ্গ
২৪ এপ্রিল, ২০১৩ তারিখে অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যদের তালিকা প্রকাশ করা হয়।[৫] ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ড সফরে ২০১৩ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ এবং ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে অংশগ্রহণকারী পুরো দল রয়েছে। এছাড়াও, ৩৫ বছর বয়সী ক্রিস রজার্স উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে পাঁচ বছর পর একমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণের পর দলে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। এছাড়াও জেমস ফকনার অল-রাউন্ডার হিসেবে রয়েছেন। গত ১০ অ্যাশেজ টেস্টের ৯টিতে অংশগ্রহণকারী মিচেল জনসন দল থেকে উপেক্ষিত হয়েছেন। পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত লেগ স্পিনার ফাহাদ আহমেদ অস্ট্রেলীয় পাসপোর্ট গ্রহণ করতে না পারায় দলে অন্তূর্ভক্ত হতে পারেননি।[৬]
অন্যদিকে ইংল্যান্ড দলের সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হয় ৬ জুলাই, ২০১৩ তারিখে।[৭] প্রথম দুই টেস্টে অপরিবর্তিত দল নিয়ে খেলার পর তৃতীয় টেস্টের পূর্বে কেভিন পিটারসনের লর্ডস টেস্টের তৃতীয় দিনে আঘাতপ্রাপ্তি ঘটে।[৮] ফলে, তার বিকল্প হিসেবে অনেক চিন্তা-ভাবনা করা হয়।[৯][১০] বিকল্প হিসেবে নটিংহামশায়ারের ব্যাটসম্যান জেমস টেলরকে অন্তর্ভুক্ত ঘটনা হয়।[১১] এছাড়াও নির্বাচকমণ্ডলী স্টিভেন ফিন এবং গ্রাহাম অনিয়ন্সকে তাদের ক্লাবে ফিরে যাবার অনুমতি দেয়া হয়। তাদের পরিবর্তে সিমার ক্রিস ট্রেমলেট এবং স্পিনার মন্টি পানেসারকে সুযোগ দেয়া হয়।[১২]
- † পরবর্তীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।
Remove ads
খেলা
প্রথম টেস্ট
১০-১৪ জুলাই স্কোরকার্ড |
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে অ্যাস্টন অ্যাগারের অভিষেক ঘটে।
- টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে একাদশ ব্যাটসম্যান হিসেবে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।
- টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে অ্যাস্টন অ্যাগার-ফিলিপ হিউজের মধ্যকার ১৬৩ রান ১০ম উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ রানের জুটি।
দ্বিতীয় টেস্ট
১৮-২২ জুলাই স্কোরকার্ড |
ব |
||
তৃতীয় টেস্ট
১-৫ আগস্ট স্কোরকার্ড |
ব |
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টি ও আলোকস্বল্পতায় চতুর্থ দিনে ৫৬ ওভার খেলা হয়।
- পঞ্চম দিনে বৃষ্টির জন্য মাত্র ২০.৩ ওভার বোলিং হয় ও ১৬:৪০ ঘটিকায় খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
চতুর্থ টেস্ট
৯-১৩ আগস্ট স্কোরকার্ড |
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে বিজয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মন্দ আলোয় দ্বিতীয় দিনে ৭৬.৪ ওভার খেলা হয়।
- চতুর্থ দিন মধ্যাহ্নে বৃষ্টিজনিত কারণে খেলা দেরীতে শুরু হয়।
পঞ্চম টেস্ট
২১-২৫ আগস্ট স্কোরকার্ড |
ব |
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্যে ২য় দিনে খেলা দেরীতে আরম্ভ হয়।
- বৃষ্টির জন্যে ৪র্থ দিনে খেলা হয়নি।
- মন্দ আলোকে খেলা শেষ হবার চার ওভার পূর্বে শেষ হয়।
- ইংল্যান্ডের পক্ষে সিমন কেরিগ্যান, ক্রিস উকস এবং অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে জেমস ফকনারের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
- ৫ম দিনে ৪৪৭ রান সংগৃহীত হয় যা যে-কোন অ্যাশেজ টেস্টে সর্বাধিক রানের নতুন রেকর্ড।[১৪]
Remove ads
সম্প্রচারস্বত্ত্ব
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads