সাইয়্যেদ হোসাইন নাসর (ফার্সি: سید حسین نصر; জন্ম ৭ এপ্রিল ১৯৩৩) একজন ইরানি পণ্ডিত, ধর্মতত্ত্ববিদ ও দার্শনিক। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের একজন “বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক”।[10][11][12] আধ্যাত্মিকতা, ধর্ম, দর্শন ও বিজ্ঞান ছাড়াও নানাবিধ বিষয়ে তিনি লেখালেখি ও বক্তৃতা করেন। তিনি একজন বহুবিদ্যাবিশারদ[13][14] এবং সোফিয়া পেরেনিস বা চিরায়ত প্রজ্ঞার অন্যতম প্রবক্তা।[15][16][17][18][19][20]
সাইয়্যেদ হোসাইন নাসর سید حسین نصر | |
---|---|
জন্ম | সাইয়্যেদ হোসাইন নাসর ৭ এপ্রিল ১৯৩৩ |
মাতৃশিক্ষায়তন |
|
যুগ | সমকালীন দর্শন |
অঞ্চল | ইসলামি দর্শন |
ধারা | জাওয়েদবাদ, সুফিবাদ |
প্রধান আগ্রহ | |
উল্লেখযোগ্য অবদান |
|
ভাবগুরু
| |
জন্ম
নাসর ১৯৩৩ সালে তেহরানে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ছিলেন একজন নীতিশাস্ত্রজ্ঞ, ইরানি রাজপরিবারের চিকিৎসক এবং ইরানে আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনকারীদের অন্যতম। পরবর্তীতে তিনি শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন এবং তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। তিনি ইরানের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ছিলেন অসংখ্য প্রবন্ধের রচয়িতা। তাঁর কয়েকটি প্রবন্ধ সংকলন করে নাসর দানিশ ওয়া আখলাক (“জ্ঞান ও নৈতিকতা”) নামে একটি গ্রন্থ প্রকাশ করেন।[21] নাসরের পিতামাতা দুজনই ছিলেন কাশান অঞ্চলের লোক। তিনি তাঁর মায়ের দিক থেকে প্রখ্যাত শিয়া মুসলিম ধর্মবেত্তা শেখ ফজলুল্লাহ নূরীর বংশধর এবং কমিউনিস্ট নেতা নূরুদ্দীন কিয়ানূরীর আত্মীয়। নাসর ইরানি দার্শনিক রামিন জাহানবেগলুর চাচাতো ভাই এবং ইরানি-মার্কিন আকাদেমিক ওয়ালী নাসরের পিতা।[22]
শিক্ষাজীবন
নাসরের বাল্যশিক্ষা শুরু হয় তার পরিবারেই। পাঁচ বছর বয়সে নিকটস্থ এক স্কুলে তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সূত্রপাত। তেহরানের ফিরোজ বাহরাম হাইস্কুলে[23] ভর্তি হবার পূর্বে নাসর জামশিদ-ই-জাম নামক এক স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন।[22] তেরো বছর বয়সে তাকে পড়াশোনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়। তিনি নিউ জার্সির হাইটসটাউনে পেডি স্কুলে ভর্তি হন এবং প্রথম স্থান অধিকার করে পাঠ শেষ করেন।[24] পরবর্তীতে তিনি পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত বিষয়ে পড়াশোনার জন্য ম্যাসাচুসেট্স ইন্সটিটিউট অব টেকনোলোজিতে ভর্তি হন এবং পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক সম্পন্ন করেন।[25] ১৯৫৬ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ভূতত্ত্ব ও ভূপ্রকৃতিবিদ্যা বিষয়ে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। মাত্র পঁচিশ বছর বয়সে নাসর সেখান থেকেই হিষ্ট্রি অব সাইন্সে পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন।[26] নাসরের শিক্ষাজীবন অত্যন্ত বর্ণিল। একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি তিনি অনেক ধর্মীয় ও সূফী পণ্ডিতের কাছে থেকে যেমন শিক্ষাগ্রহণ করেছেন তেমনি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য দর্শন সহ তুলনামুলক ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে বহু পণ্ডিতের সান্নিধ্যে শিক্ষালাভ করেছেন।
কর্মজীবন
পিএইচডি চলাকালেই নাসর শিক্ষকতা শুরু করেন এবং মাত্র ত্রিশ বছর বয়সে পূর্ণ অধ্যাপক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন। পিএইচডি অর্জনের পর তিনি ইরানে প্রত্যাবর্তন করেন এবং তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হিসেবে আরিয়া মেহের (বর্তমানে শরীফ বিশ্ববিদ্যালয়) বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে দায়িত্ব পালন করেন। নাসর ১৯৬২ ও ১৯৬৫ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং প্রফেসর এবং ১৯৬৪ সালে আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অব বৈরুতে ইসলাম শিক্ষা বিষয়ে 'প্রথম আগা খান অধ্যাপক' হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[27] এছাড়া কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি এ. ডি. হোয়াইট প্রফেসর-এট-লার্জ হিসেবে সাত বছর অধ্যাপনা করেন।[22] পাহলভি শাসনামলে তার নেতৃত্বেই ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম ইমপেরিয়াল ইরানিয়ান একাডেমী অব ফিলোসফি (বর্তমানে ইরানিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফিলোসফি) গড়ে ওঠে। ১৯৭৯ সালে ইরানে বিপ্লবের পর তিনি স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস শুরু করেন এবং প্রথমে উতাহ ও পরে টেম্পল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান করেন। ১৯৮৪ সালে তিনি জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং দীর্ঘ সময় ধরে তিনি সেখানেই শিক্ষকতা করছেন।[28]
সম্পৃক্ততা
নাসর ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফিলোসফির সম্মানিত একজন সদস্য।[29] তিনি ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফিলোসফিক্যাল সোসাইটিস এর পরিচালনা পর্ষদেরও একজন সদস্য।[30] এছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর ইসলামিক ফিলোসফির তিনি একজন উপদেষ্টা এবং টেমেনোস একাডেমীর একজন ফেলো।[31] তিনি গ্রীক একাডেমী অফ ফিলোসফি এবং জর্ডান রয়্যাল একাডেমীরও একজন সদস্য ছিলেন।[32]
সম্মাননা
২০০০ সালে লাইব্রেরি অব লিভিং ফিলোসফার্স-এ একটি ভলিয়ুম তার নামে উৎসর্গ করা হয়।[33][34] লুইস ই. হান, র্যান্ডাল ই. ওক্সিয়ের এবং লুসিয়ান স্টোনের সম্পাদনায় প্রায় এক হাজারেরও বেশি পৃষ্ঠার এই ভলিয়ুমটি দ্য ফিলোসফি অফ সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর শিরোনামে প্রকাশিত হয়। এতে তিনি তার জীবন, দর্শন ও দার্শনিক ভাবনার বিকাশের উপর আলোকপাত করেছেন। ভলিয়ুমটিতে তেত্রিশ জন সমসাময়িক দার্শনিকের সমালোচনামূলক নিবন্ধ ও তার জবাব সংকলিত হয়েছে। তিনিই প্রথম মুসলিম ও নন-ওয়েস্টার্ন হিসেবে ১৯৮১ সালে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে মর্যাদাপূর্ণ গিফোর্ড লেকচার্স প্রদান করেন।[35] নিউ ইয়র্ক স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস থেকে প্রকাশিত নলেজ এন্ড দ্য স্যাক্রেড নামক গ্রন্থটি তার গিফোর্ড লেকচার্স থেকে সংকলিত। তিনি আমেরিকান দার্শনিক জন ডুয়ি এবং ইংরেজ গণিতবিদ ও দার্শনিক আলফ্রেড নর্থ হোয়াইটহেড এর পরে তৃতীয় ব্যক্তি যিনি উল্লিখিত উভয় ধরনের সম্মাননা পেয়েছেন। এছাড়াও টেম্পল্টন ধর্ম ও বিজ্ঞান পুরস্কার,[36] ব্রান্ডেইস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গিটলার পুরস্কার[37] এবং যুক্তরাষ্ট্রের লিহাই বিশ্ববিদ্যালয় ও সুইডেনের উপশালা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করেছেন।[38]
- সম্মানসূচক বক্তৃতা
- (১৯৬৬) শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে রকাফেলার সিরিজ লেকচার্স[39]
- (১৯৬৬) পাকিস্তানে ইকবাল লেকচার[40]
- (১৯৭০) অস্ট্রেলিয়ায় চার্লস স্ট্রং মেমোরিয়াল ট্রাস্ট লেকচার্স[41]
- (১৯৭৪) ভারতে আজাদ মেমোরিয়াল লেকচার[42]
- (১৯৭৭) নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে কেভোরকিয়ান লেকচার্স[43]
- (১৯৮৩) টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে উইগান্ড লেকচার্স[44]
- (১৯৮৪) নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে লয় এইচ. উইদারস্পুন লেকচার্স[45]
- (১৯৯৪) বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাডবুরি লেকচার্স[46]
- (১৯৯৫) ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বার্ক লেকচার[47]
- (১৯৯৫) সান ফ্রান্সিসকো বিশ্ববিদ্যালয়ে পল ওয়াটসন লেকচার[48]
- (১৯৯৫) উতাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজা আলী কাজেনি মেমোরিয়াল লেকচার[49]
- (১৯৯৭) ওয়েস্টমিনস্টার কলেজে ট্যানার ম্যাকমুরিন লেকচার ইন রিলিজিওন[22]
- (২০০০) হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পল টিলিক মেমোরিয়াল লেকচার[50]
- (২০০৩) হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাডলিয়ান লেকচার্স[51]
- (২০০৪) ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিক্টর ড্যানার মেমোরিয়াল লেকচার্স[52]
- (২০০৭) মেরী ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে জেফারসন লেকচার্স অন রিলিজিয়াস ফ্রিডম[53]
- (২০০৮) জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে নস্ট্রা এটেট সিরিজ লেকচার্স[54]
- (২০০৯) টেমোনোস একাডেমীতে মার্টিন লিংস সেন্টেনারি লেকচার[55]
- (২০১০) ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ে হ্যারল্ড জে. বারম্যান লেকচার্স[56]
- (২০১২) হার্টফোর্ড সেমিনারিতে উইলেম বিজলেফেল্ড মেমোরিয়াল লেকচার[57]
- (২০১২) ব্রিগাম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিসটিংগুইশড লেকচার ইন ইন্টারন্যাশনাল এফেয়ার্স[58]
- (২০১৩) এলমহার্স্ট কলেজে আল গাজালি লেকচার[59]
এছাড়া একাধিকবার জাতিসংঘে বক্তৃতার[60][61] পাশাপাশি নাসর অসংখ্য আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এবং ইউরোপ, এশিয়া ও আমেরিকার অসংখ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বক্তৃতা করার সুযোগ পেয়েছেন।[62]
প্রকাশনা ও গ্রন্থসমূহ
ইংরেজি, ফার্সি, আরবি ও ফরাসি ভাষায় নাসর প্রায় পঞ্চাশটি পুস্তক ও পাঁচ শতাধিক গবেষণামূলক প্রবন্ধ রচনা করেছেন। তার অধিকাংশ রচনা অবশ্য ইংরেজিতে রচিত। বিভিন্ন ভাষায় তার অধিকাংশ রচনার অনুবাদকর্ম প্রকাশিত হয়েছে।[63][64]
- রচনা
- এন ইন্ট্রোডাকশন টু ইসলামিক কসমোলোজিক্যাল ডকট্রিনসঃ কনসেপশনস অফ নেচার এন্ড মেথোডস ইউজড ফর ইটস স্টাডি বাই দ্য ইখওয়ান আল সাফা, আল বিরুনী এন্ড ইবনে সিনা (১৯৬৪)
- থ্রি মুসলিম সেজেসঃ আভিসিনা-সোহরাওয়ার্দী-ইবনে আরাবী (১৯৬৪)
- আইডিয়ালস এন্ড রিয়ালিটিস অফ ইসলাম (১৯৬৬)[65]
- সাইন্স এন্ড সিভিলাইজেশন ইন ইসলাম (১৯৬৮)
- ইসলামিক স্টাডিজঃ এসেস অন ল' এন্ড সোসাইটি, দ্য সাইন্সেস, এন্ড ফিলোসোফি এন্ড সুফিজম (১৯৬৭)
- দ্য এনকাউন্টার অফ ম্যান এন্ড নেচারঃ দ্য স্পিরিচুয়াল ক্রাইসিস অফ মডার্ন ম্যান (১৯৬৮)
- সুফি এসেস (১৯৭২)
- ইসলাম এন্ড দ্য প্লাইট অফ মডার্ন ম্যান (১৯৭৫)
- ইসলামিক সাইন্সঃ এন ইলাস্ট্রেটেড স্টাডি (১৯৭৬)
- সদর আল-দীন সিরাজি এন্ড হিজ ট্রান্সেনডেন্ট থিওসফি ব্যাকগ্রাউন্ড, লাইফ এন্ড ওয়ার্কস (১৯৭৭)
- নলেজ এন্ড দ্য স্যাক্রেড (১৯[66] ৮১)
- ইসলামিক লাইফ এন্ড থট (১৯৮১)
- ইসলামিক আর্ট এন্ড স্পিরিচুয়ালিটি [67](১৯৮৬)
- ট্র্যাডিশনাল ইসলাম ইন দ্য মডার্ন ওয়ার্ল্ড (১৯৮৭)
- এ ইয়াং মুসলিম'স গাইড টু দ্য মডার্ন ওয়ার্ল্ড (১৯৯৩)
- দ্য নিড ফর এ স্যাক্রেড সাইন্স ( ১৯৯৩)
- দ্য ইসলামিক ইন্টেলেকচুয়াল ট্রাডিশন ইন পারসিয়া ( ১৯৯৪)
- মুহাম্মাদঃ ম্যান অফ গড ( ১৯৯৫)
- রিলিজিওন এন্ড দ্য অর্ডার অফ নেচার ( ১৯৯৪)
- পোয়েমস অফ দ্য অয়ে (১৯৯৯)
- ইসলামঃ রিলিজিওন, হিষ্ট্রি এন্ড সিভিলাইজেশন (২০০১)
- দ্য হার্ট অফ ইসলামঃ এনডিউরিং ভেলুস ফর হিউম্যানিটি (২০০১)
- ইসলামিক ফিলোসফি ফ্রম ইটস ওরিজিন টু দ্য প্রেজেন্টঃ ফিলোসফি ইন দ্য ল্যান্ড অফ প্রোফেসি (২০০৬)
- দ্য পিলগ্রিমেজ অফ লাইফ এন্ড দ্য উইজডোম অফ রুমীঃ পোয়েমস এন্ড ট্রানস্লেশনস (২০০৭)
- দ্য গার্ডেন অফ ট্রুথঃ দ্য ভিশন এন্ড প্রোমিজ অফ সুফিজম, ইসলাম'স মিস্টিক্যাল ট্রাডিশন (২০০৭)
- ইসলাম, সাইন্স, মুসলিমস এন্ড টেকনোলোজিঃ সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর ইন কনভারসেশন উইথ মুজাফফর ইকবাল (২০০৭)
- দ্য এসেনশিয়াল সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর (২০০৭)
- ইসলাম ইন দ্য মডার্ন ওয়ার্ল্ড ( ২০১২)
- সম্পাদনা
- এন এনোটেটেড বিবলিওগ্রাফি অফ ইসলামিক সাইন্স, উইথ উইলিয়াম চিত্তিক এন্ড পিটার জিরনিস (১৯৭৫)
- ইসমা'ইলী কন্ট্রিবিউশনস টু ইসলামিক কালচার (১৯৭৭)
- দ্য এসেনশিয়াল ফ্রিটজফ শুয়ন (১৯৮৬)
- শি'ইজমঃ ডকট্রিনস, থট এন্ড স্পিরিচুয়ালিটি, উইথ ভালি নাসর এন্ড হামিদ দাবাশি (১৯৮৮)
- এক্সপেকটেশনস অফ দ্য মিলেনিয়ামঃ শি'ইজম ইন হিষ্ট্রি, উইথ ভালি নাসর এন্ড হামিদ দাবাশি (১৯৮৯)
- ইসলামিক স্পিরিচুয়ালিটি (ভলিয়ুম ১ঃ ফাউন্ডেশনস, ১৯৮৭; ভলিয়ুম ২ঃ মেনিফেস্টেশনস, ১৯৯০)
- রিলিজিওন অফ দ্য হার্টঃ এসেস প্রেজেন্টেড টু ফ্রিটজফ শুয়ান অন হিজ এইটিয়েথ বার্থডে (১৯৯১)
- ইন কোয়েস্ট অফ দ্য স্যাক্রেডঃ দ্য মডার্ন ইন দ্য লাইট অফ ট্রাডিশন, ক্যাথেরিন ও'ব্রিয়েন (১৯৯৪)
- হিষ্ট্রি অফ ইসলামিক ফিলোসফি, উইথ ওলিভার লীম্যান (১৯৯৫)
- মক্কা, দ্য ব্লেসেড, মদিনা দ্য রেডিয়ান্টঃ দ্য হোলিয়েস্ট সিটিজ অফ ইসলাম (১৯৯৭)
- এন এনথোলোজি অফ ফিলোসফি ইন পারসিয়া, উইথ মেহদি আমিনরেজাভি (১৯৯৯)
- দ্য এসেনশিয়াল সোফিয়া, উইথ ক্যাথেরিন ও'ব্রিয়েন (২০০৬)
- দ্য স্টাডি কোরান (এডিটর-ইন-চিফ; শেনার ডালি, মারিয়া ডেকাকে এন্ড জোসেফ লুমবার্ড (জেনারেল এডিটরস); মোহাম্মদ রুস্তম (এসিস্ট্যান্ট এডিটর; ২০১৫)
- অনুবাদ
- শাই'ট ইসলাম বাই আল্লামা তাবাতাবাঈ
- দ্য বুক অফ মেটাফিজিক্যাল পেনিট্রেশনস বাই মোল্লা সদর (এডিটেড, ইন্ট্রোডিউসড এন্ড এনোটেটেড বাই ইব্রাহিম কালিন)
- নাসর এর উপর রচিত কর্মসমূহ
- দ্য ওয়ার্কস অফ সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর থ্রু হিজ ফোরটিয়েথ বার্থডে, উইলিয়াম চিত্তিক সম্পাদিত
- নলেজ ইজ লাইটঃ এসেস ইন অনার অফ সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর, জাইলান মরিস সম্পাদিত
- বীকন অফ নলেজ- এসেস ইন অনার অফ সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর, মোহাম্মদ ফাগফুরি সম্পাদিত
- ইসলাম, মডার্নিটি এন্ড দ্য হিউম্যান সাইন্সেস, বাই আলী যাইদি
- রিলিজিয়াস প্লুরালিজম ইন ক্রিশ্চিয়ান এন্ড ইসলামিক ফিলোসফি দ্য থট অফ জন হিক এন্ড সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর, বাই আদনান আসলান
- ইন সার্চ অফ দ্য স্যাক্রেড উইথ রামিন জাহানবেগলু
- ফ্রম দ্য পেন অফ সাইয়্যেদ হোসেইন নাসরঃ এ বিবলিওগ্রাফি অফ হিজ ওয়ার্কস থ্রু হিজ এইটিয়েথ ইয়ার, নিকোলাস বয়লস্টোন, ওলুদামিনি ওগুনাইকি এন্ড সাইদ এ এইচ যাইদি সম্পাদিত
আরও দেখুন
- রুমি
- আল বিরুনি
- ইখওয়ান আল সাফা
- মাহমুদ শাবিস্তারি
- ফরিদ উদ্দিন আত্তার
- হাফিজ
- আল্লামা তাবাতাবাঈ
- হাদি সাবজাভারি
- মীর দামাদ
- হেনরি কর্বিন
- টাইটাস বারখাট
- মার্টিন লিংগস
- ইভান আগুইলি
- হিউস্টন স্মিথ
- মার্কো প্যালিস
- জ্য বোরেলা
- জন লুই মিশোন
- এলেমির সোলা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.