Loading AI tools
নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মাইকেল জন ফ্রড শ্রিম্পটন (ইংরেজি: Mike Shrimpton; জন্ম: ২৩ জুন, ১৯৪০ - মৃত্যু: ১৩ জুন, ২০১৫) মানাওয়াতু এলাকার ফিল্ডিংয়ে জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও কোচ ছিলেন। ১৯৬৩ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড দলের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মাইকেল জন ফ্রড শ্রিম্পটন | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ২৩ জুন, ১৯৪০ ফিল্ডিং, মানাওয়াতু, নিউজিল্যান্ড | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১৩ জুন, ২০১৫ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | লেগ ব্রেক | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান, কোচ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৯৭) | ১ মার্চ ১৯৬৩ বনাম ইংল্যান্ড | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৫ জানুয়ারি ১৯৭৪ বনাম অস্ট্রেলিয়া | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৬ মার্চ ২০১৬ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস ও নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান ও লেগ স্পিনার ছিলেন মাইক শ্রিম্পটন।
১৯৬১-৬২ মৌসুমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস দলের পক্ষে অভিষেক ঘটে তার। ঐ মৌসুমের শেষ খেলায় ১১৯ রান তোলেন ও ক্যান্টারবারি দলের বিপক্ষে দলকে ড্রয়ের পথে নিয়ে যান। পরের খেলায় ১৯৬২-৬৩ মৌসুমে একই দলের বিপক্ষে ১৫০ রান তোলেন যা তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ। এ দলের পক্ষে ১৯৭৯-৮০ মৌসুম খেলেন। মাঝখানে ১৯৭৪-৭৫ মৌসুমে নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস দলের পক্ষে ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশ নেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ১৮ বছর খেলেন। ১২২ খেলায় ৫,৮১২ রান ও ৮১ উইকেট লাভ করেন শ্রিম্পটন।
নিউজিল্যান্ড দলের পক্ষে ১০ টেস্টে অংশগ্রহণ করলেও নিজেকে দলের অপরিহার্য অংশ হিসেবে তুলে ধরতে পারেননি তিনি। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি মাত্র ২৬৫ রান সংগ্রহ করেন। পাশাপাশি ৫ উইকেট পান। ১৯৬২-৬৩ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ও তৃতীয় টেস্ট খেলার জন্য নির্বাচিত হন। ডেভিড শেপার্ড তাকে লড়াকু ও মনোযোগী সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার হিসেবে চিহ্নিত করেন।[1] ১৯৬৩-৬৪ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জোড়া শূন্য রান পান। কিন্তু ১৯৬৪-৬৫ মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে সফলকাম হলেও পাকিস্তান কিংবা ভারত সফরের জন্য মনোনীত হননি।
১৯৬৫-৬৬ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিন টেস্টে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন কিন্তু মাত্র ৬৮ রান সংগ্রহ করতে সক্ষম হন। ১৯৭০-৭১ মৌসুমের ঘরোয়া ক্রিকেটে ২৩.৫৮ গড়ে ২৮৩ রান ও ২৮.১১ গড়ে ৯ উইকেট লাভ করেন। ফলশ্রুতিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্টে অংশ নেন। তার কার্যকরী গুগলিতে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ব্যাসিল ডি’অলিভেইরা ও রে ইলিংওয়ার্থের উইকেটসহ নিজস্ব সেরা টেস্ট বোলিং পরিসংখ্যান ৩/৩৫ পান। দ্বিতীয় টেস্টের ৪র্থ উইকেটে মার্ক বার্জেসের সাথে অসাধারণ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করে ১৪১ রানের জুটি গড়েন।[2]
নিউজিল্যান্ড জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে দায়িত্বভার পালন করেন। তার সঠিক নির্দেশনার প্রেক্ষিতে নিউজিল্যান্ড মহিলা দল ২০০০ সালের মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করে।[3] পরবর্তীতে হেস্টিংসের কর্নওয়াল ক্রিকেট ক্লাবের প্রধান কোচ ও সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস হিন্ডস দলের কোচের দায়িত্ব পালন করেন শ্রিম্পটন।
২০০৭ সালে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে অসামান্য ভূমিকা রাখায় বার্ট সাটক্লিফ পদকে ভূষিত হন।[4] ৭৪ বছর বয়সে ১৩ জুন, ২০১৫ তারিখে হ্যাস্টিংসে মাইক শ্রিম্পটনের দেহাবসান ঘটে।[5]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.