মহানন্দা নদী
ভারত-বাংলাদেশর একটি আন্তঃসীমান্ত নদী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ভারত-বাংলাদেশর একটি আন্তঃসীমান্ত নদী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মহানন্দা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী।[1] নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৬০ কিলোমিটার,[2] গড় প্রস্থ ৪৬০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক মহানন্দা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৯৫।[3]
মহানন্দা নদী | |
মহানন্দা নদী | |
দেশসমূহ | ভারত, বাংলাদেশ |
---|---|
রাজ্যসমূহ | পশ্চিম বঙ্গ, বিহার |
অঞ্চলসমূহ | পূর্ব ভারত, পশ্চিম বাংলাদেশ |
জেলাসমূহ | দার্জিলিং, কিশানগঞ্জ, কাটিহার, মালদা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
উপনদী | |
- বাঁদিকে | পুনর্ভবা নদী |
- ডানদিকে | মেছি নদী, কঙ্কই নদী |
নগরসমূহ | শিলিগুড়ি, ইংরেজ বাজার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
Landmark | মহানন্দা বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য |
উৎস | হিমালয় |
- অবস্থান | পাগলাঝরা, দার্জিলিং, পূর্ব ভারত, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত |
- স্থানাঙ্ক | ২৬.৮৮৯০° উত্তর ৮৮.৩৮০৯° পূর্ব |
মোহনা | গঙ্গা |
- অবস্থান | গোদাগাড়ী, নবাবগঞ্জ, বাংলাদেশ |
- স্থানাঙ্ক | ২৪.২৯২৪° উত্তর ৮৮.১৮১৪° পূর্ব |
দৈর্ঘ্য | ৩৬০ কিলোমিটার (২২৪ মাইল) |
|
এর উৎপত্তিস্থল হিমালয় পর্বতের ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দার্জিলিং জেলার অংশে। দার্জিলিং জেলা থেকে পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাংশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বাংলাদেশের তেঁতুলিয়া উপজেলার, বাংলাবান্ধা দিয়ে প্রবেশ করে।
এর পর তেতুলিয়া পুরাতন বাজার দিয়ে আবার পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলায় প্রবেশ করে, পরে মালদা জেলা হয়ে আবার বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের কাছে প্রবেশ করে পদ্মা নদীর সাথে মিলিত হয়। বৃষ্টির জল এই নদীর প্রবাহের প্রধান উৎস। ফলে গরম কাল ও শীতকালে নদীর পানি কমে যায়, আর বর্ষা মৌসুমে নদীর দুই কুল ছাপিয়ে বন্যা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত মহানন্দা নদীর অংশটির দৈর্ঘ্য ৩৬ কিমি।[4]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.