Loading AI tools
বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, গীতিকার, অনুবাদক, লেখক ও সাংবাদিক উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আবু নজীর মোহাম্মদ ফতেহ আলী খান [1] (১১ মার্চ ১৯২৩ - ১২ এপ্রিল ১৯৭৫) যিনি ফতেহ লোহানী নামেই অধিক পরিচিত একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, গীতিকার, অনুবাদক, লেখক ও সাংবাদিক ছিলেন। [2] দক্ষ আবৃত্তিকার হিসেবেও প্রশংসিত ছিলেন। তিনি ৪৪ টি চলচ্চিত্রে ও অসংখ্য নাটকে অভিনয় করেন।
ফতেহ লোহানী | |
---|---|
জন্ম | সিরাজগঞ্জ, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি (বর্তমান বাংলাদেশ) | ১১ মার্চ ১৯২৩
মৃত্যু | ১২ এপ্রিল ১৯৭৫ ৫২) | (বয়স
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
অন্যান্য নাম | কিরণ কুমার, লেবু |
পেশা | অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক |
দাম্পত্য সঙ্গী | রিজিয়া লোহানী |
সন্তান | সুমনা লোহানী |
পিতা-মাতা | আবু লোহানী ফাতেমা লোহানী |
আত্মীয় | ফজলে লোহানী (ভাই) হুসনা বানু খানম হেনা (বোন) |
পুরস্কার | পাকিস্তান প্রেসিডেন্ট পুরস্কার (১৯৬০) নিগার পুরস্কার (১৯৬০) মজিদ আলমাক্কী পুরস্কার (১৯৬৮) বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস) পুরস্কার (১৯৭৫) এফডিসি-র রজত জয়ন্তী ট্রফি (১৯৮৩) |
লোহানী ১১ মার্চ ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন বৃহত্তর পাবনা জেলার সিরাজগঞ্জ মহকুমায় (বর্তমান সিরাজগঞ্জ জেলায়) এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। [2] তার পিতা আবু সাঈদ মোহাম্মদ সিদ্দিক হোসেন খাঁ (১৮৯২-১৯২৯) যিনি আবু লোহানী নামে অধিক পরিচিত একজন সাংবাদিক ও সাহিত্যিক ছিলেন।[3] তিনি তৎকালীন কলকাতার বিখ্যাত ইংরেজি সাপ্তাহিক পত্রিকা দ্য মুসলমান (১৯০৬) এর সহকারী সম্পাদক ছিলেন এবং মাতা ফাতেমা লোহানী কলকাতা করপোরেশন স্কুলের শিক্ষিকা ও লেখিকা ছিলেন। [3]
মাত্র আট বছর বয়েসে পিতার আকস্মিক মৃত্যুর পর মায়ের তত্ত্বাবধানে কলকাতায় ছেলেবেলা ও শিক্ষাজীবন অতিবাহিত হয়। লোহানী কলকাতার সেইন্ট মেরিজ ক্যাথেড্রাল মিশন হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক, রিপন কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পাস করেন। [4] এরপরে ১৯৫০-এ তিনি লন্ডনে পাড়ি জমান এবং ওল্ডভিক থিয়েটার স্কুলে নাট্য প্রযোজনা বিষয়ে দুবছরের কোর্স সম্পন্ন করেন। সে সময় ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের সদস্য হিসেবে তিনি চলচ্চিত্র বিষয়েও অধ্যয়ন করেন।
কিশোর বয়সেই কলকাতায় মুকুন্দদাসের স্বদেশি যাত্রা দেখে মুগ্ধ হয়ে অভিনয়ের প্রতি অনুরাগী হন। কলকাতার স্কুলে অধ্যয়নকালে তিনি প্রথম অভিনয়ের সাথে সম্পৃক্ত হন। তিনি কৌতুকাভিনয় ও আবৃত্তি করতেন। রিপন কলেজে পড়ার সময় লোহানী বেশকিছু বাংলা ও ইংরেজি মঞ্চনাটকে অভিনয় করেন। কলেজে অভিনীত তার প্রথম নাটক বনফুল রচিত শ্রী মধুসূদন । এ নাটকে তিনি মধুসূদনের চরিত্রে অভিনয় করেন। সেসময় তার আরেকটি উল্লেখযোগ্য কাজ উৎপল দত্ত পরিচালিত হ্যামলেট নাটক, এতে তিনি হ্যামলেটের পিতার ভূতের ভূমিকায় অভিনয় করেন। [5]
পরবর্তীতে তিনি শৌখিন নাট্যগোষ্ঠী ও সাধারণ রঙ্গমঞ্চের সঙ্গে যুক্ত হন। সেসময় তিনি সিরাজউদ্দৌলা নাটকটি পরিচালনা ও এতে অভিনয় করেন। বাণী থিয়েটার এর মঞ্চে রামের সুমতি নাটকে কিশোর রামের ভূমিকায় অভিনয় করেন। পেশাদার নাট্যগোষ্ঠী ‘আলোক তীর্থ’ এর উদ্যোগে রঙমহল-এ মঞ্চস্থ হেমেন রায়ের নর-নারী নাটকে তার অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়ে প্রখ্যাত চিত্রগ্রাহক ও চলচ্চিত্রকার বিমল রায় তাকে হিন্দি চলচ্চিত্র হামরাহী (১৯৪৫)-র একটি ছোট চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ দেন। এ চলচ্চিত্রে তিনি কিরণ কুমার নামে অভিনয় করেন। একই বছরে তিনি উদয়ন চৌধুরীর (ইসমাইল মোহাম্মদ) রচনায় ও পরিচালনায় জোয়ার টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেন। ১৯৪৬ সালে হিমাদ্রি চৌধুরী (ওবায়েদ-উল হক) রচনা, প্রযোজনা ও পরিচালনায় দুঃখে যাদের জীবন গড়া চলচ্চিত্রে প্রতিনায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন। ১৯৪৭ সালে কলকাতায় অখিল নিয়োগী পরিচালিত মুক্তির বন্ধন চলচ্চিত্রে নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন।
দেশবিভাগের পরে তিনি ঢাকায় চলে আসেন। ১৯৫৭ সালে চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা (এফডিসি) প্রতিষ্ঠিত হলে তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণে এগিয়ে আসেন। ওই বছরেই তিনি আসিয়া চলচ্চিত্রের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। পাশাপাশি পরিচালনা করলেন আকাশ আর মাটি চলচ্চিত্রটি। চলচ্চিত্রটি ১৯৫৯ সালে মুক্তি পায়। এ চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে সুমিতা দেবী ও নায়ক হিসেবে প্রবীর কুমার ও আমিন অভিনয় করেন৷ এটি ছিল তার পরিচালিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও এফডিসি থেকে নির্মিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। পরের বছর ১৯৬০ সালের ৪ নভেম্বর আসিয়া চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। [6] এই চলচ্চিত্রতেও সুমিতা দেবী-প্রবীর কুমার জুটি অভিনয় করেন। এ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ১৯৬০ সালে শ্রেষ্ঠ বাংলা চলচ্চিত্র হিসেবে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পুরস্কার ও পাকিস্তানের সর্বোচ্চ সম্মানজনক নিগার পুরস্কার লাভ করেন। [7]
ঢাকাই চলচ্চিত্রে অভিনেতা হিসেবে ফতেহ লোহানীর অভিষেক ঘটে ১৯৬৪ সালে মহিউদ্দিন পরিচালিত রাজা এলো শহরে এর মাধ্যমে। এ চলচ্চিত্রে তিনি খলনায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন ও এর মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেন। একই বছর বেবি ইসলাম পরিচালিত তানহা উর্দু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৬৫ সালে তার পরিচালিত প্রথম উর্দু চলচ্চিত্র সাত রং মুক্তি পায়। ১৯৬৬ সালে জহির রায়হান বাংলার প্রচলিত লোককাহিনী ও হিন্দু পুরাণ মনসামঙ্গল কাব্যের বেহুলা-লখিন্দরের কাহিনী অবলম্বনে বেহুলা চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। এতে তিনি চাঁদ সওদাগরের ভূমিকায় অভিনয় করেন। ঐ বছর তিনি সৈয়দ শামসুল হক পরিচালিত আরেকটি উর্দু চলচ্চিত্র ফির মিলেঙ্গে হাম দোনো চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন।
১৯৬৭ থেকে ১৯৭০ এর মধ্যে লোহানী বিশের অধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এর মধ্যে আগুন নিয়ে খেলা (১৯৬৭), দরশন (১৯৬৭), জুলেখা (১৯৬৭), এতটুকু আশা (১৯৬৮) বাল্যবন্ধু (১৯৬৮), মোমের আলো (১৯৬৮), মায়ার সংসার (১৯৬৯), মিশর কুমারী (১৯৭০), তানসেন (১৯৭০), আঁকাবাঁকা (১৯৭০), অন্তরঙ্গ (১৯৭০), ঘূর্ণিঝড়, (১৯৭০), স্বরলিপি (১৯৭০), দর্পচূর্ণ (১৯৭০), দীপ নেভে নাই (১৯৭০), অপবাদ (১৯৭০) উল্লেখযোগ্য।
দেশবিভাগের পূর্বে কলকাতায় ফতেহ লোহানী সাংবাদিকতা ও সাহিত্যচর্চায় যুক্ত হন। তিনি দৈনিক আজাদ ও সাপ্তাহিক ইত্তেহাদ পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেছেন। সাহিত্য শাখায় তিনি একজন গল্পকার ও অনুবাদক হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। মাসিক মোহাম্মদী, সওগাত প্রভৃতি পত্রিকায় প্রকাশিত তার উল্লেখযোগ্য ক’টি গল্প প্রকাশিত হয়। অনূদিত গ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মার্কিন লেখক হেমিংওয়ের Old man and the Sea এর বাংলা অনুবাদ।
ফতেহ লোহানী ১৯৪৭ এর ১৪ আগস্টের পর ঢাকা বেতার কেন্দ্রে সংবাদ পাঠক হিসেবে যোগ দেন। এসময় তিনি নিয়মিত বেতারের অনুষ্ঠানেও অংশগ্রহণ করতেন। এতে নাটক ও আবৃত্তিতে অংশ নিতেন।
বছর |
চলচ্চিত্র | ভাষা | মুক্তির তারিখ | নোট |
---|---|---|---|---|
১৯৫৯ | আকাশ আর মাটি | বাংলা | ২৪ মে ১৯৫৯ | চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। |
১৯৬০ | আসিয়া | বাংলা | ৪ নভেম্বর ১৯৬০ |
|
১৯৬৫ | সাত রং | উর্দু | ১৪ মে ১৯৬৫ | |
বছর |
চলচ্চিত্র | পরিচালক | সহশিল্পী | চরিত্র | ভাষা | মুক্তির তারিখ | নোট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১৯৪৫ | হামরাহী | বিমল রায় | তুলসী চক্রবর্তী, দেববালা, হীরালাল,
রামেশ সিংহ, মনোরমা |
হিন্দি | ১ জানুয়ারি ১৯৪৫ | কিরণ কুমার নামে অভিনয় করেন | |
১৯৪৬ | দুঃখে যাদের জীবন গড়া | হিমাদ্রি চৌধুরী
(ওবায়েদ-উল হক) |
জহর গাঙ্গুলী, রেনুকা রায়, নবদ্বীপ হালদার | প্রতিনায়ক | বাংলা | ২০ ডিসেম্বর ১৯৪৬ | কিরণ কুমার নামে অভিনয় করেন [8] |
১৯৪৭ | মুক্তির বন্ধন | অখিল নিয়োগী | গীতিশ্রী দেবী | বাংলা | নায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ,
কিরণ কুমার নামে অভিনয় করেন | ||
১৯৬৪ | এইতো জীবন | জিল্লুর রহিম | রহমান, রোজী, সুমিতা দেবী, | বাংলা | ১৩ মার্চ ১৯৬৪ | ||
১৯৬৪ | তানহা | বেবি ইসলাম | হারুন, শামীম আরা, সুমিতা দেবী | উর্দু | ২৯ মে ১৯৬৪ | ||
১৯৬৪ | রাজা এলো শহরে | মহিউদ্দিন | চিত্রা সিনহা, আনোয়ার হোসেন,
সাদেক |
খলনায়ক | বাংলা | ২৮ আগস্ট ১৯৬৪ | |
১৯৬৬ | ফির মিলেঙ্গে হাম দোনো | সৈয়দ শামসুল হক | হারুন, রেশমা, গোলাম মোস্তফা, | উর্দু | ১০ জুন ১৯৬৬ | ||
১৯৬৬ | মহুয়া | আলী মনসুর | আকতার হোসেন, নাজনীন, চন্দনা | বাংলা | ১২ আগস্ট ১৯৬৬ | ||
১৯৬৬ | বেহুলা | জহির রায়হান | সুচন্দা, সুমিতা দেবী, রুবিনা, রাজ্জাক | চাঁদ সওদাগর | বাংলা | ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৬ | |
১৯৬৬ | আপন দুলাল | নজরুল ইসলাম | আজিম, নাসিমা খান, শওকত আকবর | বাংলা | ১১ নভেম্বর ১৯৬৬ | ||
১৯৬৭ | আগুন নিয়ে খেলা | আমজাদ হোসেন
নুরুল হক |
সুজাতা, বেবী জামান, আলতাফ,
সুমিতা দেবী |
বাংলা | ২৪ জুন ১৯৬৭ | ||
১৯৬৭ | দরশন | রহমান | শবনম, মেহফুজ, রুমানা | উর্দু | ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬৭ | ||
১৯৬৭ | জুলেখা | আমজাদ হোসেন | সুচন্দা, রাজ্জাক, রুবিনা, সবিতা,
বেবী জামান |
বাংলা | ১০ নভেম্বর ১৯৬৭ | ||
১৯৬৮ | দুই ভাই | রহিম নেওয়াজ
নুরুল হক |
সুচন্দা, বেবী জামান, নাসিমা খান,
রাজ্জাক |
বাংলা | ২ জানুয়ারি ১৯৬৮ | ||
১৯৬৮ | এতটুকু আশা | নারায়ণ ঘোষ মিতা | সুজাতা, রোজি, কাজী খালেক,
হাসমত |
বাংলা | ২৮ জুন ১৯৬৮ | ||
১৯৬৮ | বাল্যবন্ধু | আমজাদ হোসেন | মাহমুদ, সঞ্চিতা, সুমিতা দেবী,
কাজী খালেক |
বাংলা | ১৪ আগস্ট ১৯৬৮ | ||
১৯৬৮ | পরশমণি | জহির চৌধুরী | আনোয়ার হোসেন, সুচন্দা, মান্নান | বাংলা | ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৬৮ | ||
১৯৬৮ | মোমের আলো | মোস্তফা মেহমুদ | সরকার কবীর, খলিল, সুজাতা,
সুমিতা দেবী |
বাংলা | ২২ নভেম্বর ১৯৬৮ | ||
১৯৬৯ | মায়ার সংসার | মোস্তফা মেহমুদ | সুমিতা দেবী, আনসার, সুজাতা,
শওকত আকবর |
বাংলা | ২২ আগস্ট ১৯৬৯ | ||
১৯৬৯ | মলুয়া | ফাল্গুনী গোষ্ঠী | মান্নান, কবিতা, রানী সরকার, রহিমা | বাংলা | ১৯ ডিসেম্বর ১৯৬৯ | ||
১৯৭০ | অন্তরঙ্গ | সৈয়দ আউয়াল | রহমান, সুচন্দা, খান জয়নুল,
রানী সরকার |
বাংলা | ১২ জানুয়ারি ১৯৭০ | ||
১৯৭০ | মিশর কুমারী | কারিগর | আজিম, সুলতানা জামান, শামীম আরা | বাংলা | ১৬ জানুয়ারি ১৯৭০ | ||
১৯৭০ | এক জালিম এক হাসিনা | কারিগর | শামীম আরা, আজাদ খান | বাংলা | ১৬ জানুয়ারি ১৯৭০ | ||
১৯৭০ | তানসেন | রফিকুল বারী চৌধুরী | আজিম, সুজাতা, খলিল, বেবী জামান | বাংলা | ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০ | ||
১৯৭০ | অাঁকাবাঁকা | বাবুল চৌধুরী | রাজ্জাক, কবরী, আনোয়ার হোসেন | বাংলা | ২৭ মার্চ ১৯৭০ | ||
১৯৭০ | দর্পচূর্ণ | নজরুল ইসলাম | রাজ্জাক, কবরী, আনোয়ারা | বাংলা | ৮ মে ১৯৭০ | ||
১৯৭০ | পিতা পুত্র | আমজাদ হোসেন | রাজ্জাক, কবরী, আমজাদ হোসেন,
সুপ্রিয়া |
বাংলা | ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭০ | ||
১৯৭০ | ঘূর্ণিঝড় | আসাদ | কায়েস, গোলাম মোস্তাফা, রোজি | বাংলা | ২ অক্টোবর ১৯৭০ | ||
১৯৭০ | দীপ নেভে নাই | নারায়ণ ঘোষ মিতা | কবরী, রোজি, আনোয়ার হোসেন | বাংলা | ১ নভেম্বর ১৯৭০ | ||
১৯৭০ | স্বরলিপি | নজরুল ইসলাম | রাজ্জাক, ববিতা | বাংলা | ১ জানুয়ারি ১৯৭১ | ||
১৯৭২ | রাঙ্গা বউ | দারাশিকো | রাশেদ, শাবানা, কবিতা, সুলতানা জামান | বাংলা | ২৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ | ||
১৯৭৪ | মাসুদ রানা | মাসুদ পারভেজ
(সোহেল রানা) |
সোহেল রানা, কবরী, অলিভিয়া | বাংলা | ২৪ মে ১৯৭৪ | ||
১৯৭৪ | ডাকু মনসুর | ইবনে মিজান | ওয়াসিম, শাবানা, জসিম, সুচরিতা | বাংলা | ২৬ জুলাই ১৯৭৪ | ||
১৯৭৪ | জিঘাংসা | ইবনে মিজান | ওয়াসিম, জবা চৌধুরী, জসিম, আজিম | বাংলা | ২৪ ডিসেম্বর ১৯৭৪ | ||
১৯৭৫ | আলো তুমি আলেয়া | দিলীপ সোম | ববিতা, গোলাম মোস্তফা, রাজ্জাক | বাংলা | ১১ এপ্রিল ১৯৭৫ | ||
১৯৭৫ | দুই রাজকুমার | ইবনে মিজান | ওয়াসিম, শাবানা, গোলাম মোস্তফা,
রোজি |
বাংলা | ২৫ জুলাই ১৯৭৫ | ||
১৯৭৫ | অনেক প্রেম অনেক জ্বালা | নাজমুল হুদা মিন্টু | রানী সরকার, শাবানা, সুজাতা,
আনোয়ারা, খান জয়নুল |
বাংলা | ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ | ||
১৯৭৬ | এক মুঠো ভাত | ইবনে মিজান | জাফর ইকবাল, ববিতা | বাংলা | ৩০ জানুয়ারি ১৯৭৬ | ||
১৯৭৭ | কুয়াশা | আজিজুর রহমান | আনোয়ার হোসেন, অলিভিয়া,
গোলাম মোস্তফা |
বাংলা | ১৫ এপ্রিল ১৯৭৭ | ||
১৯৭৭ | উজ্জ্বল সূর্যের নিচে | জহির রায়হান | নাদিম, ববিতা, রোজিনা, সন্তোষ | বাংলা | ১ জুলাই ১৯৭৭ | ||
১৯৭৭ | নিশান | ইবনে মিজান | ববিতা, জাভেদ, সুচরিতা, জসিম, | বাংলা | ১৬ আগস্ট ১৯৭৭ | ||
১৯৭৮ | অচেনা অতিথি | ইউসুফ জহির | উজ্জ্বল, ববিতা, মঞ্জু দত্ত,
বুলবুল আহমেদ |
বাংলা | ২১ এপ্রিল ১৯৭৮ | ||
১৯৭৮ | দিনের পর দিন | নাজমুল হুদা মিন্টু | জাফর ইকবাল, ববিতা, সুচন্দা,
শওকত আকবর |
বাংলা | ১২ ডিসেম্বর ১৯৭৮ | ||
১৯৭৮ | শ্রীমতি ৪২০ | সিরাজুল ইসলাম ভূইয়া | আলমগীর, অলিভিয়া, রোজি | বাংলা | ১৯ ডিসেম্বর ১৯৭৮ | ||
বছর | নাটক | পরিচালক | সহশিল্পী | নোট |
---|---|---|---|---|
১৯৪৫ | জোয়ার | উদয়ন চৌধুরী
(ইসমাইল মোহাম্মদ) |
ববিতা | |
১৯৬৭ | নির্ভীক | |||
কর্মজীবনের স্বীকৃতিস্বরূপ লোহানী অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন। এর মধ্যে ১৯৬১ সালে শ্রেষ্ঠ বাংলা চলচ্চিত্র হিসেবে আসিয়া-র জন্য পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পুরস্কার (১৯৬০), পাকিস্তানের নিগার পুরস্কার (১৯৬০), ১৯৬৮ সালে শ্রেষ্ঠ বেতার নাট্য-অভিনেতা হিসেবে পাকিস্তানের মজিদ আলমাক্কী পুরস্কার , বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস) পুরস্কার (১৯৭৫) (অভিনয়- চলচ্চিত্র) এবং এফডিসি-র রজত জয়ন্তী পুরস্কার (১৯৮৩) উল্লেখযোগ্য।
ফতেহ লোহানীর ছোট ভাই ফজলে লোহানী ও ছোট বোন হুসনা বানু খানম হেনা। [9] ফজলে লোহানী একজন প্রখ্যাত সাংবাদিক ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ছিলেন। [9] তার চাচাতো ভাই কামাল লোহানী একজন প্রখ্যাত সাংবাদিক যিনি ২০১৫ সালে একুশে পদক লাভ করেন। [10]
তার স্ত্রী রিজিয়া লোহানী ইডেন মহিলা কলেজ এর অধ্যাপক ছিলেন। [2] তাদের একমাত্র মেয়ে সুমনা লোহানী একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে কর্মরত রয়েছেন৷
১৯৭৫ সালের ১২ এপ্রিল চট্টগ্রামের কাপ্তাই-এ কুয়াশা চলচ্চিত্রের চিত্রগ্রহণের সময় লোহানী মৃত্যুবরণ করেন। [1][11]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.