Loading AI tools
ভারতীয় অভিনেতা এবং স্বাধীনতা সংগ্রামী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
এ. কে. হঙ্গল (হিন্দি: ए के हंगल; ১ ফেব্রুয়ারি ১৯১৪ - ২৬ আগস্ট ২০১২) ছিলেন একজন ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং অভিনেতা।[2][3] তার পুরো নাম অবতার কিশান হঙ্গল। তিনি প্রধানত হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় করতেন।
এ. কে. হঙ্গল | |
|---|---|
 ২০১১ সালে হঙ্গল | |
| জন্ম | অবতার কিশান হঙ্গল ১ ফেব্রুয়ারি ১৯১৪[1] |
| মৃত্যু | ২৬ আগস্ট ২০১২ (বয়স ৯৮) |
| পেশা | অভিনেতা |
| কর্মজীবন | ১৯২৯–১৯৪৭ (স্বাধীনতা সংগ্রামী), ১৯৩৬–১৯৬৫ (থিয়েটার অভিনেতা), ১৯৬৫–২০০৫ (চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার), ১৯৮০–২০১২ (টেলিভিশন ক্যারিয়ার) |
| পরিচিতির কারণ | আয়না শৌকিন শোলে নমক হারাম |
| সন্তান | ১ |
| পুরস্কার | পদ্মভূষণ |
তিনি আয়না (১৯৭৭) চলচ্চিত্রে রাম শাস্ত্রী, শৌকিন (১৯৮২)-এ ইন্দ্র সেন, নমক হারাম (১৯৭৩)-এ বিপিনলাল পাণ্ডে, শোলে (১৯৭৫)-এ ইমাম সাহেব, মঞ্জিল (১৯৭৯)-এ আনোখেলাল চরিত্রে এবং রাজেশ খান্না'র সাথে করা ১৬টি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক পরিচিত।[4][5] এছাড়াও ১৯৬৬ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত ক্যারিয়ারে তিনি বাবুর্চি (১৯৭২), অভিমান (১৯৭৩), দাগ (১৯৭৩), রাম তেরি গঙ্গা মইলি (১৯৮৫) সহ প্রায় ২২৫টি হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।[6][7]
হঙ্গল যখন ছাত্র ছিলেন, তখন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[8] তিনি জালিয়ানওয়ালাবাগে গণহত্যার বিরুদ্ধে উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে বিক্ষোভে যোগ দিয়েছিলেন। পরে তিনি করাচিতে চলে যান, যেখানে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য তিনি তিন বছর কারাগারে কাটিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুর আত্মীয়। জওহরের স্ত্রী কমলা নেহেরু ছিলেন এ. কে. হঙ্গলের মায়ের প্রথম চাচাতো বোন।
২০০৬ সালে হিন্দি চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য ভারত সরকার তাকে পদ্মভূষণ উপাধিতে ভূষিত করে।[9]
হঙ্গল ২০১২ সালের ২৬ আগস্ট ৯৮ বছর বয়সে মুম্বইয়ের আশা পারেখ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।[10]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.
