Loading AI tools
বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
এ.এফ. হাসান আরিফ হলেন একজন বাংলাদেশী আইনজীবী ও বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একজন উপদেষ্টা। তিনি বাংলাদেশের সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[1]
এ. এফ. হাসান আরিফ | |
---|---|
ভূমি মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২৭ আগস্ট ২০২৪ | |
পূর্বসূরী | নারায়ন চন্দ্র চন্দ (মন্ত্রী) |
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৯ আগস্ট ২০২৪ | |
পূর্বসূরী | তাজুল ইসলাম (মন্ত্রী) |
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৮ আগস্ট ২০২৪ | |
রাষ্ট্রপতি | মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
বাংলাদেশের ১১তম অ্যাটর্নি জেনারেল | |
কাজের মেয়াদ ১৪ অক্টোবর ২০০১ – ৩০ এপ্রিল ২০০৫ | |
রাষ্ট্রপতি | |
পূর্বসূরী | মাহমুদুল ইসলাম |
উত্তরসূরী | এ, জে, মোহাম্মদ আলী |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | কলকাতা, ভারত | ১০ জুলাই ১৯৪১
শিক্ষা | সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় |
১৯৪১ সালের ১০ জুলাই এ এফ হাসান আরিফ কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন।[2] কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং এলএলবি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।[1]
এ.এফ. হাসান আরিফ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে ১৯৬৭ সালে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। এরপর ঢাকায় এসে বাংলাদেশ হাইকোর্টে কাজ শুরু করেন।[1]
এ.এফ. হাসান আরিফ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার আইনজীবী ছিলেন। তিনি ১৯৭০ এর দশকে এ.এফ. হাসান আরিফ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি অক্টোবর ২০০১ সাল থেকে ২৮ এপ্রিল ২০০৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের প্রতারণামূলক প্রশংসাপত্র ব্যবহার কারী বিএনপি-সমর্থক বাংলাদেশ হাইকোর্টের একজন বিচারকের লাইসেন্স প্রত্যাখ্যান করেন। তাতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আইনজীবীদের সমর্থন করতে ব্যর্থতার কারণে তিনি চার বছর দায়িত্ব পালন করে পদত্যাগ করেন।[3]
২০০৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০০৯ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ছিলেন।[1][4][5]
তিনি ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এর উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ৯ আগস্ট স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পান।[6] ২০২৪ সালের ২৭ আগস্ট তিনি ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পান।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.