এন্ড্রু কিশোর

বাংলাদেশী গায়ক উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

এন্ড্রু কিশোর

এন্ড্রু কিশোর কুমার বাড়ৈ (মঞ্চনাম এন্ড্রু কিশোর হিসাবেই অধিক পরিচিত; ৪ নভেম্বর ১৯৫৫ - ৬ জুলাই ২০২০) ছিলেন একজন বাংলাদেশী গায়ক।[][][] তিনি বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের বহু চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, যে'জন্য তিনি 'প্লেব্যাক সম্রাট' নামে পরিচিত। তার সবচেয়ে জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে "জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প", "হায়রে মানুষ রঙ্গীন ফানুস", "ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে", "আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি", "আমার বুকের মধ্যে খানে", "আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন", "ভেঙেছে পিঞ্জর মেলেছে ডানা", "সবাই তো ভালোবাসা চায় ", "চাঁন্দের সাথে রাতের পিরিতি", "পদ্ম পাতার পানি নয়" ইত্যাদি।

দ্রুত তথ্য এন্ড্রু কিশোর, প্রাথমিক তথ্য ...
এন্ড্রু কিশোর
Thumb
রাজশাহী কলেজে এন্ড্রু কিশোর
প্রাথমিক তথ্য
জন্মনামএন্ড্রু কিশোর কুমার বাড়ৈ[]
জন্ম(১৯৫৫-১১-০৪)৪ নভেম্বর ১৯৫৫
রাজশাহী, বাংলাদেশ
মৃত্যু৬ জুলাই ২০২০(2020-07-06) (বয়স ৬৪)[]
ধরনলোকসঙ্গীত, পপ, চলচ্চিত্রের গান
পেশানেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী
কার্যকাল১৯৭৭–২০২০
বন্ধ

কিশোর ছয় বছর বয়স থেকে সঙ্গীতের তালিম নেওয়া শুরু করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর তিনি রাজশাহী বেতারে নজরুল, রবীন্দ্র, লোকসঙ্গীত ও দেশাত্মবোধক গান শাখায় তালিকাভুক্ত হন। চলচ্চিত্রে তার প্রথম গান মেইল ট্রেন (১৯৭৭) চলচ্চিত্রের "অচিনপুরের রাজকুমারী নেই"। তিনি বড় ভাল লোক ছিল (১৯৮২) চলচ্চিত্রের "হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী বিভাগে তার প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এরপর তিনি সারেন্ডার (১৯৮৭), ক্ষতিপূরণ (১৯৮৯), পদ্মা মেঘনা যমুনা (১৯৯১), কবুল (১৯৯৬), আজ গায়ে হলুদ (২০০০), সাজঘর (২০০৭) ও কি যাদু করিলা (২০০৮) চলচ্চিত্রের গানের জন্য আরও সাতবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[] এছাড়া তিনি পাঁচবার বাচসাস পুরস্কার ও দুইবার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেন। সঙ্গীতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক (মরণোত্তর), ২০২৪ ভূষিত করে। এছাড়াও অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন এন্ড্রু কিশোর।

প্রারম্ভিক জীবন

এন্ড্রু কিশোর ১৯৫৫ সালের ৪ঠা নভেম্বর রাজশাহী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ক্ষীতিশ চন্দ্র বাড়ৈ এবং মাতা মিনু বাড়ৈ রাজশাহীর একটি হাসপাতালে চাকরি করতেন ।মায়ের কাছে পড়াশোনায় হাতেখড়ি হয়েছিল। তার শৈশব-কৈশোর ও যৌবনকাল কেটেছে রাজশাহী।[][] তার মাতা ছিলেন সংগীত অনুরাগী, তার প্রিয় শিল্পী ছিলেন কিশোর কুমার। প্রিয় শিল্পীর নামানুসারে তার সন্তানের নাম রাখেন ‘কিশোর’। মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতেই তিনি সংগীতাঙ্গনেই পা রাখেন।[][][]

এন্ড্রু কিশোর আব্দুল আজিজ বাচ্চুর অধীনে প্রাথমিকভাবে সঙ্গীত পাঠ গ্রহণ শুরু করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর কিশোর নজরুল, রবীন্দ্রনাথ, আধুনিক, লোক ও দেশাত্মবোধক গান শ্রেণিতে রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত শিল্পী ছিলেন। কিশোর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা বিভাগে পড়াশোনা করেছেন।

নেপথ্য সঙ্গীত জীবন

সারাংশ
প্রসঙ্গ

এন্ড্রু কিশোরের চলচ্চিত্রে নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৭ সালে আলম খান সুরারোপিত মেইল ট্রেন চলচ্চিত্রের "অচিনপুরের রাজকুমারী নেই" গানের মধ্য দিয়ে।[] তার রেকর্ডকৃত দ্বিতীয় গান বাদল রহমান পরিচালিত এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী চলচ্চিত্রের "ধুম ধাড়াক্কা"। তবে এ জে মিন্টু পরিচালিত ১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত প্রতীজ্ঞা চলচ্চিত্রের "এক চোর যায় চলে" গানে প্রথম দর্শক তার গান শুনে এবং গানটি জনপ্রিয়তা লাভ করে।[] তিনি অন্যান্য প্লেব্যাক গান রেকর্ড করেন যেমন 'ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে', 'ভালবেসে গেলাম শুধু' এর মত জনপ্রিয় সব গান।

কিশোর চলচ্চিত্রের গানে প্রথম সম্মাননা লাভ করেন বড় ভাল লোক ছিল (১৯৮২) চলচ্চিত্রের জন্য। মহিউদ্দিন পরিচালিত এই চলচ্চিত্রে সৈয়দ শামসুল হকের গীত ও আলম খানের সুরে "হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস" গানটি জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং এই গানের জন্য তিনি প্রথমবারের মত শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[] ১৯৮৪ সালে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের গীত ও সুরে নয়নের আলো চলচ্চিত্রের তিনটি গানে কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল "আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি", "আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন" ও "আমার বুকের মধ্য খানে"। এটি বুলবুলের পূর্ণাঙ্গ সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে প্রথম চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রের নির্মাণব্যয় কম থাকার কারণে তিনি সৈয়দ আবদুল হাদী, রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিনদের মত বড় ও ব্যস্ত শিল্পীদের নিতে পারছিলেন না। ফলে পুরুষ কণ্ঠের জন্য এন্ড্রু কিশোর এবং নারী কণ্ঠের জন্য সামিনা চৌধুরীকে নির্বাচন করেন। তথাপি অভিনেতা জাফর ইকবালের ঠোঁটে তার তিনটি গানই বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে।[][১০]

১৯৮৭ সালে তিনি সারেন্ডার চলচ্চিত্রে আলম কানের সুরে তিনটি গানে কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল "সবাইতো ভালোবাসা চায়", "গুন ভাগ করে করে", ও "ঘড়ি চলে ঠিক ঠিক"। তন্মধ্যে প্রথমোক্ত গানটি জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং এই গানের জন্য তিনি তার দ্বিতীয় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।[] এছাড়া তিনি ক্ষতিপূরণ (১৯৮৯), পদ্মা মেঘনা যমুনা (১৯৯১), কবুল (১৯৯৬), আজ গায়ে হলুদ (২০০০), সাজঘর (২০০৭) ও কি যাদু করিলা (২০০৮) চলচ্চিত্রের গানের জন্য আরও সাতবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।

প্রতিষ্ঠান

এন্ড্রু কিশোর এছাড়াও একজন ব্যবসায়ী। ১৯৮৭ সালে তিনি বরাবর আহমাদ ইউসুফ, আনোয়ার হোসেন বুলু, ডলি জহুর, দিদারুল আলম বাদল, শামসুল ইসলাম নান্টু সাথে টিভি নাটক, বাণিজ্যিক এবং অন্যান্য প্রযোজনার জন্য একটি বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান 'প্রবাহ' শিরোনামে উদ্বোধন করেন।[১১]

ব্যক্তিগত জীবন

এন্ড্রু কিশোর লিপিকা অ্যান্ড্রু ইতির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।[১২] তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। তাদের কন্যা মিনিম অ্যান্ড্রু সংজ্ঞা এবং পুত্র জয় অ্যান্ড্রু সপ্তক।[১৩] ২০১৭ সালে, তার মেয়ে মিনিম অ্যান্ড্রু সংজ্ঞা বিয়ে করেছিলেন।

মৃত্যু

কিশোর ২০২০ সালের ৬ জুলাই ৬৪ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। নন-হজকিন লিম্ফোমা নামক ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন তিনি সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করেছিলেন। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করেও ক্যান্সার নির্মূল হয়নি প্রখ্যাত এই সংগীতশিল্পীর। চিকিৎসক হাল ছেড়ে দেওয়ায় ক্যান্সার নিয়েই ৯ মাস পর ২০২০ সালের ১১ জুন দেশে ফেরেন তিনি। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি রাজশাহীতে ছিলেন।[১৪]

চলচ্চিত্রে নেপথ্য সঙ্গীতের তালিকা

সারাংশ
প্রসঙ্গ
আরও তথ্য বছর, চলচ্চিত্র ...
বছর চলচ্চিত্র গান টীকা
১৯৭৭মেইল ট্রেনঅচিনপুরের রাজকুমারী নেই যে তার কেউপ্রথম নেপথ্য
১৯৮০এমিলের গোয়েন্দা বাহিনীধুম ধাড়াক্কা
১৯৮২বড় ভাল লোক ছিলহায়রে মানুষ রঙ্গীন ফানুসবিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
১৯৮৩নাজমাচোখে চোখে রাগ
ফুলের বাসর ঘর
নাগ পূর্ণিমা তুমি যেখানে আমি সেখানে
১৯৮৪অভিযান
প্রিন্সেস টিনা খানবিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার সেরা পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
১৯৮৫মা ও ছেলে
১৯৮৬শত্রু
১৯৮৭সারেন্ডারসবাইতো ভালোবাসা চায়
গুন ভাগ করে করে
ঘড়ি চলে ঠিক ঠিক
বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
লালু মাস্তানশুন্য এই হাতে হার রেখে
দায়ী কে?এত সুখ সইবো কি করে
তুমি ছিলে মেঘে ঢাকা চাঁদ
ও প্রেমের মাস্টারজি
সহযাত্রীপৃথিবীর যত সুখ আমি তোমার ছুঁয়াতে খুঁজে পেয়েছি
স্বামী স্ত্রীবিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার সেরা পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
হারানো সুর
১৯৮৮দুই জীবনআমি একদিন তোমায় না দেখিলে
তুমি আজ কথা দিয়েছো
যোগাযোগ
আগমন
বীর পুরুষ
১৯৮৯বেদের মেয়ে জোসনাবেদের মেয়ে জোসনা আমায় কথা দিয়েছে
ব্যথার দান
ক্ষতিপূরনআমি পথ চলি একা
এই দুটি ছোট্ট হাতে
বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
ভাইজানআমি যে তোর প্রিয়তমা
অবুঝ হৃদয়তুমি আমার জীবন আমি তোমার জীবন
রাঙ্গা ভাবী
সত্য মিথ্যা
বজ্রমুষ্টি
১৯৯০দোলনাতুমি আমার কত চেনা
বোবার শত্রু নাই
মরণের পরেপৃথিবীতো দুদিনরি বাসা
১৯৯১পদ্মা মেঘনা যমুনাদুঃখ বিনা হয় না সাধনাবিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
পিতা মাতা সন্তানতুমি আরও কাছে আসিয়া
অচেনাআর যাবনা আমেরিকা
আমি ড্রাইভার ভালো
সান্ত্বনাজীবন যেন শুরু হলো আবার
১৯৯২দাঙ্গাশুধু তুমি শুধু তুমি
শঙ্খনীল কারাগার
অন্ধ বিশ্বাসটাকার এই দুনিয়ায়
১৯৯৩অবুঝ সন্তান
১৯৯৪অন্তরে অন্তরেএখানে দুজনে নিরজনে
ভালবাসিয়া গেলাম ফাসিয়া
সুজন সখিসব সখিরে পাড় করিতে
ঘৃণাকেঁদোনা ব্যথা পেলে
টুপটুপ বৃষ্টি ঝরছে
কমান্ডারবাজলো সানাই বাজলো বিয়ে বাড়িতে

রূপসী বাংলার এক রূপসী মেয়ে

প্রেম যুদ্ধ
ডন
১৯৯৫বাবার আদেশ
দেনমোহরআমি তোমার প্রেমে পাগল
কন্যাদান
আঞ্জুমান
মহামিলন
স্বপ্নের ঠিকানাও সাথীরে যেও না কখনো দূরে
আশা ভালোবাসা
১৯৯৬এই ঘর এই সংসারআমাদের ছোট যদি চলে
মায়ের অধিকারতুমি একটা চোর আমি একটা চোর

পিঁপড়া খাইলো বড়োলোকের ধন

প্রিয়জনএ জীবনে যারে চেয়েছি
তোমাকে চাইতোমাকে চাই
ভালো আছি ভালো থেকো
জীবন সংসার
কবুলএসো একবার দুজনে আবার
তুমি আছ হৃদয়ের আঙ্গিনায়
বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
হৃদয়ের আয়নাতুমি চাঁদের জোসনা নউ

কেন আঁখি ছল ছল  

সত্যের মৃত্যু নাইহৃদয়ের কাছে থেকো
দুর্জয়
বশিরা
১৯৯৭আনন্দ অশ্রুতুমি মোর জীবনের ভাবনা
প্রেম পিয়াসী
স্বপ্নের নায়কএকটা মন চাই
কুলিআকাশেতে লক্ষ তারা চাঁদ কিন্তু একটারে
১৯৯৮ভণ্ডও সাথীরে আমার জীবন শুধু তুমি  
মনের মত মন
১৯৯৯কে আমার বাবা
অনন্ত ভালোবাসাএইযে দুনিয়াতে কত মানুষ আসে

তোমার ওই মিষ্টি হাসি

লাঠি
২০০০আজ গায়ে হলুদচোখ যে মনের কথা বলেবিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
ঝড়
গুন্ডা নাম্বার ওয়ান
বিয়ের ফুলতোমায় দেখলে মনে হয়

ওই চাঁদ মুখে যেন

২০০১শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদশ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ
স্বপ্নের বাসরকিছু কিছু মানুষের জীবনে
রংবাজ বাদশাহ
প্রেমের তাজমহলও পিয়া পিয়ারে বিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার সেরা পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
২০০২মেজর সাহেব
মাস্তানের উপর মাস্তান
ওদের ধর
২০০৩চন্দ্রকথা
২০০৫হাজার বছর ধরে
২০০৬হৃদয়ের কথা
পিতার আসনপ্রাণের চেয়ে পিয়ো তুমি বন্ধু আমার
বিদ্রোহী পদ্মা
২০০৭আমার প্রাণের স্বামী
ডাক্তার বাড়ী
বউয়ের জ্বালা
সাজঘরবিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী
ময়দান
শত্রু শত্রু খেলা
আমি বাচতে চাই
২০০৮১ টাকার বউও লিটল ফ্রেন্ড
কি যাদু করিলাকি যাদু করিলা বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী[১৫]
ভালবাসার দুশমন
টিপটিপ বৃষ্টি
মায়ের স্বপ্ন
যদি বউ সাজ গোযদি বৌ সাজ গো বুকে জড়াবো তোমায়
স্বামী নিয়ে যুদ্ধ
বধূবরণ
সমাধি
মনে প্রাণে আছো তুমিএক বিন্দু ভালবাসা দাওবিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার সেরা পুরুষ কণ্ঠশিল্পী[১৬]
তুমি আমার প্রেম
আমার জান আমার প্রাণআমি যে নম্বর ওয়ান

ইচ্ছে করে ভালোবাসি

শত বছর আগে তোমারি ছিলাম

বাবা আমার বাবা
তুমি স্বপ্ন তুমি সাধনা
তোমাকেই খুজছি
রাজধানীর রাজা
২০০৯স্বামী স্ত্রীর ওয়াদা
আমার প্রাণের প্রিয়াতুমি আমার প্রাণের  পিয়া
মন দিয়েছি তোমাকে
প্রেম কয়েদী
সবাইতো ভালোবাসা চায়
মায়ের হাতে বেহেস্তের চাবিসবাইরে সব দান করিয়া আমারে মা করলো দান
কাজের মানুষআমি কাজের মানুষ ভাই
এবাদত
তুমি আমার স্বামী
মন বসে না পড়ার টেবিলেআকাশ কান্দিলে বৃষ্টি পরে
ও সাথী রে
বিয়ে বাড়ী
তুমি কি সেই
জন্ম তোমার জন্য
বন্ধু মায়া লাগাইছে
২০১০আমার স্বপ্ন আমার সংসার
বাজাও বিয়ের বাজনা
টপ হিরো
গোলাপী এখন বিলেতেকেন লোকে ভালোবাসা চায়বিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার সেরা পুরুষ কণ্ঠশিল্পী[১৭]
এক জবান
ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় নাযদি প্রশ্ন করো কি আছে আমার
মায়ের চোখ
হায় প্রেম হায় ভালোবাসা
জমিদার
প্রেমিক পুরুষ
২০১১মাটির ঠিকানা
অস্ত্র ছাড় কলম ধর
আমার পৃথিবী তুমি
গার্মেন্টস কন্যা
ওয়ান্টেড
২০১২সে আমার মন কেড়েছে
স্বামী ভাগ্য
২০১৩একই বৃত্তে
জজ ব্যারিস্টার পুলিশ কমিশনার
আত্মঘাতক
প্রেমিক নাম্বার ওয়ান
২০১৪শবনম
সীমারেখা
হরিজন
কঠিন প্রতিশোধবাবা যে আমার
সেরা নায়ক
২০১৫পুত্র এখন পয়সাওয়ালা
আই লাভ ইউ প্রিয়া
ভালোবাসা সীমাহীন
কমিশনার
লালচর
একাত্তরের মা জননীএকটি স্বাধীন দেশ[১৮]
হৃদয় দোলানো প্রেম
২০১৬রাজা ৪২০
ভালোবাসাপুরতোমার অধরে, তোমার আঙিনাতে[১৯]
সোনার কাঠি[২০]ভালবাসি আয় শখী[২১]
বন্ধ

একক সঙ্গীত

আরও তথ্য বছর, গান ...
বছরগানগীতিকারসঙ্গীত পরিচালকটীকা
২০০৭শহীদ মিনার ভরে গেছে ফুলে ফুলেমোহাম্মদ মনিরুজ্জামানসমর দাসএকুশের গান
২০১২পলাশের দিনে পলাশ হয়েই ঘরে ফিরেছিলোমোহাম্মদ রফিকউজ্জামানফরিদ আহমেদএকুশের গান[২২]
বন্ধ

পুরস্কার ও মনোনয়ন

আরও তথ্য পুরস্কার, বছর ...
পুরস্কার বছর পুরস্কারের বিভাগ মনোনীত চলচ্চিত্র/গান ফলাফল সূত্র
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ১৯৮২ শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী বড় ভাল লোক ছিল বিজয়ী [২৩]
১৯৮৭ সারেন্ডার বিজয়ী
১৯৮৯ ক্ষতিপূরণ বিজয়ী
১৯৯১ পদ্মা মেঘনা যমুনা বিজয়ী
১৯৯৬ কবুল বিজয়ী
২০০০ আজ গায়ে হলুদ বিজয়ী
২০০৭ সাজঘর বিজয়ী
২০০৮ কি যাদু করিলা বিজয়ী
বাচসাস পুরস্কার ১৯৮৪ সেরা পুরুষ কণ্ঠশিল্পী প্রিন্সেস টিনা খান বিজয়ী
১৯৮৭ স্বামী স্ত্রী বিজয়ী
২০০১ প্রেমের তাজমহল বিজয়ী
২০০৮ মনে প্রাণে আছো তুমি বিজয়ী
২০১০ গোলাপী এখন বিলেতে বিজয়ী
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ১৯৯৮ শ্রেষ্ঠ গায়ক বিজয়ী
১৯৯৯ "পদ্ম পাতার পানি" বিজয়ী
বন্ধ

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.