Loading AI tools
ডুবোজাহাজের শ্রেনি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
অরিহন্ত শ্রেণিটি (সংস্কৃত: শত্রুদের হত্যাকারী) ভারতীয় নৌবাহিনীর জন্য নির্মিত পারমাণবিক শক্তি চালিত দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ডুবোজাহাজগুলির একটি শ্রেণি। ₹৯০,০০০ কোটি (ইউএস$১৩ বিলিয়ন) মূল্যের উন্নত প্রযুক্তির জলযান (এটিভি) প্রকল্পের আওতায় পরমাণু শক্তিচালিত ডুবোজাহাজগুলির নকশা ও নির্মাণ করা হয়।[2] ভারত জাহাজগুলিকে কৌশলগত আঘাতকারী পারমাণবিক ডুবোজাহাজ হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।[10][11]
শ্রেণিটির নেতৃত্ব প্রদানকারী জাহাজ আইএনএস অরিহন্ত-এর রেখাচিত্র | |
শ্রেণি'র সারাংশ | |
---|---|
নাম: | অরিহন্ত |
নির্মাতা: | নৌবাহিনীর জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্র, বিশাখাপত্তনম[1] |
ব্যবহারকারী: | ভারতীয় নৌবাহিনী |
উত্তরসূরী অনুযায়ী: | এস৫-শ্রেণি ডুবোজাহাজ |
খরচ: | ₹৪,০০০ কোটি ($৫৬০ মিলিয়ন) ডুবোজাহাজ প্রতি[2] |
অনুমোদন লাভ: | ২০১৬-বর্তমান |
পরিকল্পিত: | ৪ |
নির্মাণ: | ৩[3] |
সক্রিয়: | ১[4] |
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
প্রকার: | পারমাণবিক শক্তি চালিত দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ডুবোজাহাজ |
ওজন: | |
দৈর্ঘ্য: | ১১১ মি (৩৬৪ ফু)[7] |
প্রস্থ: | ১১ মি (৩৬ ফু)[7] |
ড্রাফট: | ১৫ মি (৪৯ ফু)[7] |
প্রচালনশক্তি: |
|
গতিবেগ: |
|
সীমা: | খাদ্য সরবরাহ ব্যতীত সীমাহীন |
পরীক্ষিত গভীরতা: | ৩০০ মি (৯৮০ ফু) |
লোকবল: | ৯৫ |
সেন্সর এবং কার্যপদ্ধতি: | ইউএসএইচএস সোনার |
রণসজ্জা: |
|
শ্রেণির নেতৃত্বাধীন জাহাজ আইএনএস অরিহন্তকে ২০০৯ সালে জলে ভাসানো হয় এবং ব্যাপক উদকপরীক্ষণ (ওয়াটার ট্রায়াল) বা সমুদ্র পরীক্ষার পরে, ২০১৬ সালের আগস্ট মাসে এটি নৌবাহিনীতে চূড়ান্তভাবে নিযুক্ত (কমিশন) হয়।[12][13][14] অরিহন্ত হল প্রথম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ডুবোজাহাজ, যা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য ব্যতীত অন্য কোনও দেশ দ্বারা নির্মিত।[15]
১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় মার্কিন রাষ্ট্রপতি রিচার্ড নিক্সন পারমাণবিক শক্তি সম্পন্ন ইউএসএস এন্টারপ্রাইজের নেতৃত্বে টাস্ক ফোর্স ৭৪ নামে একটি যুদ্ধবিমান পরিবাহক যুদ্ধ দলকে বঙ্গোপসাগরের আন্তর্জাতিক জল ভাগে পাঠান।[16][17] আইনত অধিকার উলঙ্ঘন না করে টাস্ক ফোর্স ৭৪ নির্দিষ্ট আন্তর্জাতিক জলসীমায় অবস্থান করে। এণ্টারপ্রাইজের ভারতীয় বা পাকিস্তানের জলসীমায় প্রবেশ করা অথবা এই সংক্রান্ত কোনো প্রকার অন্তর্দ্বন্দ্বে হস্তক্ষেপ করার জন্য নিকসন-কিসিঞ্জার যোগাযোগ অভিলেখের কোনো সংকটকালীন বা তাৎপর্যপূর্ণ পরিকল্পনা দেখা যায় না৷ প্রতিক্রিয়া হিসাবে, সোভিয়েত ইউনিয়ন মার্কিন টাস্কফোর্স চিহ্নিত (ট্র্যাক) করার জন্য ভ্লাদিভোস্টক থেকে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত একটি ডুবোজাহাজ প্রেরণ করে।[18] এই ঘটনাটি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে পারমাণবিক অস্ত্র এবং দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রযুক্ত ডুবোজাহাজের তাৎপর্য প্রকট করে।[19] পরবর্তীকালে ১৯৭৪ সালের স্মাইলিং বুদ্ধ পারমাণবিক পরীক্ষার পরে, নৌ সদর দফতরে নৌপ্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক (ডিএমই) দেশীয় পারমাণবিক পরিচালনা ব্যবস্থা (প্রকল্প ৯৩২) এর জন্য প্রযুক্তিগত সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন শুরু করেন।[20]
ঊনবিংশ শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকে উন্নত প্রযুক্তির পারমাণবিক ডুবোজাহাজের নকশা ও নির্মাণের জন্য ভারতীয় নৌবাহিনী একটি জলযান প্রকল্পের পরিকল্পনা করে।[21] তারপরে, ১৯৯৮ সালে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্দিস এই প্রকল্পটি নিশ্চিত করেন।[22] প্রকল্পের প্রাথমিক উদ্দেশ্যটি ছিল পারমাণবিক শক্তিচালিত দ্রুত আক্রমণকারী ডুবোজাহাজের নকশা তৈরি করা, যদিও ১৯৯৮ সালে ভারত কর্তৃক পরিচালিত পোখরানে ধারাবাহিক পারমাণবিক পরীক্ষার এই শক্তি প্রথমে ব্যবহার না করার অঙ্গীকারবদ্ধ হয়। ফলে ভারতের পারমাণবিক ত্রয়ীকে সম্পূর্ণ করার জন্য দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ডুবোজাহাজের নকশার সাহায্যকল্পে পুনরায় প্রকল্পটি সাজানো হয়।[23][24][25]
অরিহন্ত-শ্রেণি ডুবোজাহাজ উন্নত প্রযুক্তির জলযান (এটিভি) নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত পারমাণবিক শক্তি চালিত দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ডুবোজাহাজ।[26][27][28][29][30][31] এগুলি ভারতে পরিকল্পিত ও নির্মিত প্রথম পারমাণবিক ডুবোজাহাজ।[32] ডুবোজাহাজগুলি ১১১ মিটার (৩৬৪ ফুট) দীর্ঘ, ১১ মিটারের (৩৬ ফুট) প্রশস্ত, ভাসমান অবস্থায় সমুদ্রতল থেকে ১৫ মিটারের (৪৯ ফুট) গভীরতা যুক্ত এবং ৬,০০০ টন (প্রাংশু: ৫,৯০০; ঊন: ৬,৬০০) উৎপাটনক্ষম।[7] ডুবোজাহাজটিতে কর্মকর্তা ও নাবিক সহ ৯৫ জন কর্মী থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।[33] নৌযানটির সাতটি পাখাযুক্ত প্রতিটি প্রোপেলার ৮৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার চাপযুক্ত জল চুল্লি দ্বারা চালিত হয় এবং নিমজ্জিত অবস্থায় সর্বাধিক গতি ১২-১৫ নট (২২-২৫ কিমি/ঘণ্টা) ও জলতলের উপরে সর্বাধিক গতি ২৪ নট (৪৪ কিমি/ঘণ্টা)।[33]
ডুবোজাহাজগুলির কুঁজে চারটি উৎক্ষেপণ নল বা লঞ্চ টিউব রয়েছে এবং প্রতিটি উৎক্ষেপণ নল ওয়ারহেড'সহ বারোটি কে-১৫ সাগরিকা ক্ষেপণাস্ত্র (৭৫০ কিমি বা ৪৭০ মাইলের পরিসীমা সহ) বা চারটি কে-৪ ক্ষেপণাস্ত্র (৩,৫০০ কিলোমিটার বা ২,২০০ মাইলের পরিসীমা সহ) বহন করতে পারে।[34][35] এই শ্রেণির নির্মাণাধীন তৃতীয় ও চতুর্থ ডুবোজাহাজের বহিরাবয়ব প্রথম ও দ্বিতীয় জাহাজের থেকে বৃহত্তর, এগুলি চব্বিশটি কে-১৫ সাগরিকা বা আটটি কে-৪ মিসাইল বহন করতে সক্ষম।[6] ২০১২ সালে রাশিয়া থেকে ইজারা নেওয়া আকুলা শ্রেণির ডুবোজাহাজ আইএনএস চক্রের উপর ভিত্তি করে ভারতীয় নৌবাহিনী অরিহন্ত-শ্রেণির ডুবোজাহাজগুলির প্রশিক্ষণ দেবে।[36][37]
অরিহন্ত-শ্রেণির ডুবোজাহাজগুলি অত্যন্ত সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম জ্বালানীর সাথে একটি চাপযুক্ত জল চুল্লি দ্বারা চালিত হয়।[38][39] চুল্লিটির ক্ষুদ্রাকৃতি সংস্করণটি কালবক্কমের ইন্দিরা গান্ধী সেন্টারে ফর অ্যাটমিক রিসার্চের (আইজিসিএআর) অন্তর্গত ভাবা পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র (বিএআরসি) দ্বারা পরিকল্পিত ও নির্মিত হয়।[40] এটির চাপযুক্ত খোলের মধ্যে জল ও চুল্লি সহ সুরক্ষা কবচ ট্যাংক, নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, সুরক্ষা পরামিতিগুলি পর্যবেক্ষণের জন্য সহায়ক কক্ষ সংবলিত ৪২ মিটার অংশ রয়েছে।[41] ১১ নভেম্বর ২০০৩ সালে, প্রতিরূপ চুল্লী বা প্রোটোটাইপ চুল্লি শক্তিক্ষম করা হয় এবং ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৬ সালে এটি কার্যক্ষম হয়।[19] তিন বছর ধরে প্রতিরূপ বা প্রোটোটাইপের সফল ক্রিয়াকলাপের মধ্য দিয়ে অরিহন্তের জন্য চুল্লির সংস্করণ উৎপাদনে সক্ষমতা লাভ সম্ভব হয়।[42][43] বিশাখাপত্তনমের যন্ত্রাংশাদি পরীক্ষাকেন্দ্রে চুল্লির যন্ত্রপাতি পরীক্ষা করা হয়।[44] নোঙর করা ডুবোজাহাজে নৌ-চুল্লিগুলির জ্বালানী দ্রব্যগুলি বোঝাই ও প্রতিস্থাপনের সুবিধা তৈরি করা হয়।[19] বিএআরসি কালপাক্কামে এস১ সাংকেতিক নামযুক্ত ৮৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার হালকা জলচুল্লি স্থাপন করে এবং এটি পারমাণবিক ডুবোজাহাজীদের প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়।[6]
২০০৭ সালে এটিভি প্রকল্প পর্যবেক্ষণকারী রাজনৈতিক কমিটির সদস্য তথা তৎকালীন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম মাত্র চারটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপন নলযুক্ত ডুবোজাহাজের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয়ের কারণ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। ফলে, এটিভি প্রকল্পের দলটি এস৪ সাঙ্কেতিক নাম বিশিষ্ট নৌযানে আরও চারটি কে-৪ এসএলবিএম ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন করার জন্য অরিহন্তে ১০-মিটার দীর্ঘ অংশ যুক্ত করে নকশাটিকে সংশোধন করে। পরে এসএসবিএন-এর বৃহত্তর এস৫ শ্রেণির উন্নতিসাধনে অধিক সময় প্রয়োজন আন্দাজ করে ২০১২ সালে কার্যরেখা নিষ্কর্ম হওয়ার সন্দেহে এস৪* সাংকেতিক নামে একটি অতিরিক্ত ইউনিট অনুমোদিত হয়।[6]
হাজিরা জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্রের সহায়তায় লারসেন ও টুব্রোর ডুবোজাহাজ নকশা কেন্দ্রে তৈরি নকশার বিস্তারিত প্রকৌশল বাস্তবায়িত করা হয়।[45] টাটা পাওয়ার এসইডি ডুবোজাহাজের জন্য নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা তৈরি করে[46] এবং বাষ্প টারবাইন ও চুল্লির সাথে সংযুক্ত ব্যবস্থাগুলি ওয়ালচন্দনগর ইন্ডাস্ট্রিজ সরবরাহ করে।[47] নেতৃত্ব প্রদানকারী জাহাজকে ২০০৯ সালের জুলাই মাসে জলে ভাসানোর পরে মূল যন্ত্রটি দীর্ঘ ও ধারাবাহিক পরীক্ষার মধ্যদিয়ে উত্তীর্ণ হয়।[48] উচ্চ-চাপযুক্ত বাষ্পের পরীক্ষার দ্বারা এটির পরিচালনা ও শক্তি ব্যবস্থা এবং ব্যালাস্ট ট্যাঙ্কগুলিকে জল পূর্ণ করা ও গভীরতা নিয়ন্ত্রনের জন্য ডুব পরীক্ষার মাধ্যমে পোতাশ্রয়-গ্রহণযোগ্যতার পরীক্ষা করা হয়৷ [48] ১০ ই আগস্টে ২০১৩ সালে, আইএনএস অরিহন্তের চুল্লিটি প্রথম বারের জন্য ক্রিটিক্যাল পর্যায়ে পৌছায়।[49] ১৩ ই ডিসেম্বর ২০১৪ সালে, ডুবোজাহাজটি বিস্তৃত সমুদ্র পরীক্ষার জন্য যাত্রা করে।[50][51]
এই শ্রেণিতে চারটি নৌযানের পরিকল্পনা করা হয়।[6] ২০১৬ সালের আগস্ট মাসে প্রথম নৌযান[8] আইএনএস অরিহন্ত চালু হয়।[12][52] ২০২৩ সালের মধ্যে নৌবাহিনীতে প্রথম চারটি নৌযানের নিযুক্ত (কমিশন প্রাপ্ত) হওয়ার কথা রয়েছে। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে, দ্বিতীয় পারমাণবিক চুল্লির কাজ শুরু হয় এবং দ্বিতীয় নৌযান আইএনএস অরিঘাত সমুদ্র পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে।[2] শ্রেণিটির চূড়ান্ত এস৪ এবং এস৪* জাহাজ দুটি অরিহন্তের তুলনায় ১০০০ টনের বেশি উৎপাটনক্ষম।[6] এছাড়া, জাহাজ দুটিতে ৮ টি কে-৪ বহন করার জন্য ৮ টি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ নল বা লঞ্চ টিউব এবং আইএনএস অরিহন্ত-এর চেয়ে আরও শক্তিশালী চাপযুক্ত জলের চুল্লি রয়েছে।[6]
এস৫ সাংকেতিক নামে মনোনীত ডুবোজাহাজের একটি শ্রেণির নির্মাণে অরিহন্ত-শ্রেণিকে বৃহত্তরভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে।[6] এই শ্রেণিতে তিনটি নৌযান তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে।[6] এই নতুন নৌযানগুলি ১২ থেকে ১৬ টি দীর্ঘ পরিসরের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র বহন করতে সক্ষম হবে।[53][54] প্রথম ডুবোজাহাজটিকে ২০১৬ সালে আগস্ট মাসে ভারতীয় নৌবাহিনীতে নিযুক্ত (কমিশন) করা হয়।[55]
নাম | ধ্বজা | উৎপাটন ক্ষমতা | নির্মাণ শুরু | চালু | উদকপরীক্ষণ বা সমুদ্র পরীক্ষা |
নিযুক্ত হওয়ার তারিখ বা কমিশন |
অবস্থা |
---|---|---|---|---|---|---|---|
আইএনএস অরিহন্ত(এস২)[6][56] | এসএসবিএন ৮০[57] | ৬,০০০ টন | ২০০৪[58] | ২৬ জুলাই ২০০৯ | ১৩ ডিসেম্বর ২০১৪[59] | অগাস্ট ২০১৬ | পরিষেবায় নিযুক্ত[13] |
আইএনএস অরিঘাত(এস৩)[6][60] | ৬,০০০ টন | ২০০৯[58] | ১৯ নভেম্বর ২০১৭[61][62] | ২০২০ (অনুমানিক)[2][63] | সমুদ্র পরীক্ষা[6] | ||
এস৪ (সাঙ্কেতিক নাম)[54] | ৭,০০০ টন | ২০২০ (অনুমানিক)[61] | ২০২২ (অনুমানিক)[63] | নির্মানাধীন[64] | |||
এস৪* (সাঙ্কেতিক নাম)[54] | ৭,০০০ টন | ২০২১ (অনুমানিক) | ২০২৩ (অনুমানিক)[63] | নির্মানাধীন |
তারিখ | ঘটনা |
১৯ মে ১৯৯৮ | তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জর্জ ফার্নান্দিস কর্তৃক এটিভি প্রকল্পের অনুমোদন |
১১ নভেম্বর ২০০৩ | প্রতিরূপ পারমাণবিক চুল্লি শক্তিক্ষম হয়ে ওঠে |
২২ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | পারমাণবিক চুল্লিকে কর্মক্ষম হিসাবে ঘোষণা করা হয় |
২০০৭ | আরও চারটি উৎক্ষেপণ নলের অনুমোদন দেওয়ার জন্য এস৪ এর নকশাটি সংশোধন করা হয়।[6] |
২৬ জুলাই ২০০৯ | শ্রেণির নেতৃত্ব প্রদানকারী জাহাজ আইএনএস অরিহন্তকে আনুষ্ঠানিকভাবে জলে ভাসানো হয় |
২০১২ | উৎপাদনের বৈকল্য এড়াতে অতিরিক্ত ইউনিট এস৪*-কে কর্মযোগ্য করা।[6] |
১০ অগাস্ট ২০১৩ | অরিহন্ত অন বোর্ডে পারমাণবিক চুল্লি ক্রিটিক্যালিটি অর্জন করে |
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ | আইএনএস অরিহন্ত-এর সায়রচলন ও অস্ত্রাদি পরীক্ষণ শুরু হয় |
২৫ নভেম্বর ২০১৫ | আইএনএস অরিহন্ত সফলভাবে নকল বি৫ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার পরীক্ষা করে |
৩১ মার্চ ২০১৬ | আইএনএস অরিহন্ত সফলভাবে কে-৪ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা করে |
অগাস্ট ২০১৬ | আইএনএস অরিহন্ত নৌবাহিনীতে নিযুক্ত হয়।[12] |
১৯ নভেম্বর ২০১৭ | আইএনএস অরিঘাতকে জলে ভাসানো হয়[2] |
২০১৮ সালের প্রথম দিকে | আইএনএস অরিঘাত -এর উদকপরীক্ষণ শুরু হয়[65] |
২০১৯ | আইএনএস অরিঘাতকে সরবরাহ করা হয়।[12][65] |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.