কুইন্সল্যান্ড ক্রিকেট দল বা কুইন্সল্যান্ড বুলস অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় ব্রিসবেনভিত্তিক কুইন্সল্যান্ডের প্রতিনিধিত্বকারী প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দল। ১৯২৬-২৭ মৌসুম থেকে শেফিল্ড শিল্ডের চারদিনের খেলায় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিচ্ছে। এছাড়াও, ১৯৬৯-৭০ মৌসুম থেকে লিস্ট এ ক্রিকেটের মর্যাদাপ্রাপ্ত ম্যাটাডোর বিবিকিউস ওয়ান-ডে কাপের উদ্বোধনী প্রতিযোগিতা ও বিশ ওভারের কেএফসি টুয়েন্টি২০ বিগ ব্যাশ প্রতিযোগিতায় ২০০৫-০৬ মৌসুম থেকে ২০১০-১১ মৌসুম পর্যন্ত অংশগ্রহণ করেছে।

দ্রুত তথ্য কর্মীবৃন্দ, অধিনায়ক ...
 কুইন্সল্যান্ড বুলস
Thumb
কর্মীবৃন্দ
অধিনায়কঅস্ট্রেলিয়া উসমান খাওয়াজা
কোচঅস্ট্রেলিয়া ওয়েড সেকম্ব
দলের তথ্য
রং     গাঢ় তাম্রবর্ণের      সোনালী রঙ
প্রতিষ্ঠা১৮৮২
স্বাগতিক মাঠগাব্বা
ধারণক্ষমতা৪২,০০০
ইতিহাস
প্রথম শ্রেণী অভিষেকএনএসডব্লিউ
১৮৯২ সালে
গাব্বা
শেফিল্ড শিল্ড জয় (১৯৯৫, ১৯৯৭, ২০০০, ২০০১, ২০০২, ২০০৬, ২০১২, ২০১৮)
ওয়ান ডে কাপ জয়১০ (১৯৭৬, ১৯৮১, ১৯৮২, ১৯৮৯, ১৯৯৬, ১৯৯৮, ২০০৭, ২০১৩, ২০১৪)
টুয়েন্টি২০ কাপ জয়
দাপ্তরিক ওয়েবসাইটকুইন্সল্যান্ড ক্রিকেট
Thumb

First-class

Thumb

One-day

বন্ধ

ইতিহাস

১৮২৪ সালে কুইন্সল্যান্ডের রেডক্লিফে প্রথম ইউরোপীয় বসতিস্থাপনকারীরা আসে। পরের বছর তারা ব্রিসবেনে চলে যায়। মুক্ত বসতিস্থাপনকারীরা ১৮৪২ সালে এখানে পদার্পণ করে।

শুরুরদিকের প্রামাণ্য দলিলে দেখা যায় যে, ১৮৫৭ সালে কুইন্সল্যান্ডে ক্রিকেট খেলার প্রচলন ঘটেছিল। এর দুই বছর পূর্বে নিউ সাউথ ওয়েলস ও স্টেটহুড থেকে পৃথক হয়। ১৮৫৯ সালে ব্রিসবেনে ও ইপ্সউইচের মধ্যে খেলার আয়োজন করা হয়। ১৮৬০ সালে টুওম্বা ডালবির বিপক্ষে খেলে। ১৮৬২ সালে ওয়ারউইক, মেরিবোরা, গেইনদা, জিম্পি, রকহাম্পটন ও লকিয়ার ভ্যালি দল গঠন করা হয়।[1]

১৮৬৪ সালে কুইন্সল্যান্ড তাদের প্রথম ঔপনিবেশিক প্রতিনিধিত্বমূলক খেলায় অংশগ্রহণ করে। বাইশজন নিয়ে গঠিত দলটি নিউ সাউথ ওয়েলস একাদশের কাছে পরাজিত হয়েছিল।[2] ১৮৭৫ সালে কুইন্সল্যান্ড দল তাদের প্রথম জয় পায়। এনএসডব্লিউ একাদশকে আঠারোজন নিয়ে গঠিত কুইন্সল্যান্ড দল পরাজিত করে। এ বিজয়ের ফলে ১৮৭৬ সালে কুইন্সল্যান্ড ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়।[1] অবশেষে ১৮৯২-৯৩ মৌসুমে কুইন্সল্যান্ড দলকে প্রথম-শ্রেণীর মর্যাদা দেয়া হয়। উদ্বোধনী প্রথম-শ্রেণীর খেলায় এনএসডব্লিউ’র বিপক্ষে ১৪ রানে জয় পায় দলটি।[3]

তবে, ১৮৯২-৯৩ মৌসুম থেকে দুইটির বেশি আন্তঃঔপনিবেশিক খেলায় অংশ নিতে পারতো না। তন্মধ্যে, নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে একটি ধরাবাঁধা কিংবা দুটো খেলাতেই অংশ নিতে হতো। দূরত্ব ও খেলোয়াড়দের মাঝে অপেশাদারী মনোভাবের ফলে ঐ সময়ে প্রথম-শ্রেণীর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ সীমিত পর্যায়ের ছিল।

১৮৯২-৯৩ মৌসুমে শেফিল্ড শিল্ড প্রতিযোগিতা আয়োজনে কুইন্সল্যান্ডকে আমন্ত্রণবার্তা প্রেরণ করা হলেও তারা খেলতে অস্বীকৃতি জানায়। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে স্বল্প অংশগ্রহণ থাকা স্বত্ত্বেও শেফিল্ড শিল্ডে অংশগ্রহণের পূর্বেই ছয়জন খেলোয়াড় অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন। প্রথমজন হচ্ছেন গাঢ়বর্ণের অধিকারী আর্থার কনিংহ্যাম। ১৮৯৪ সালে তিনি তাঁর একমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এছাড়াও, প্রথম বলেই উইকেট লাভ করে স্মরণীয় করে রেখেছেন নিজেকে।[4] এটি টেস্টের প্রথম বল ছিল। ২৯ ডিসেম্বর, ১৮৯৪ তারিখে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে আর্চি ম্যাকলারেনকে হ্যারি ট্রটের কটে পরিণত করেছিলেন। এছাড়াও, কুইন্সল্যান্ডের শুরুরদিকের প্রথম-শ্রেণীর সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। এনএসডব্লিউ’র বিপক্ষে ১৫১ রানের মনোজ্ঞ ইনিংস খেলেছিলেন।[5]

১৯১০-১১ মৌসুমে বেশ সফলতম সময় অতিবাহিত করে কুইন্সল্যান্ড দল। প্রথমবারের মতো তিনটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় জয় তুলে নেয়। এনএসডব্লিউকে নিজ মাঠ ও আয়োজক মাঠে এবং মেলবোর্নে ভিক্টোরিয়াকে ঐ গ্রীষ্মের সবকটি খেলায় পরাভূত করে।[6]

অবশেষে, ১৯২৬-২৭ মৌসুমে শেফিল্ড শিল্ডে কুইন্সল্যান্ড আত্মপ্রকাশ করে। অভিষেক বর্ষেই বেশ সফলতার মুখ দেখে। প্রথম খেলাতেই এনএসডব্লিউকে পরাজিত করে কৃতিত্বের পরিচয় দেয়। এমনকি প্রতিযোগিতার বিজয়ী দল সাউথ অস্ট্রেলিয়াকেও একমাত্র খেলায় তারা পরাভূত করেছিল। নতুন দল হিসেবে দলটি এ পর্যায়ের ক্রিকেটে বেশ প্রতিকূলতার মুখোমুখি হয় ও ঐ সময়ে চার দল নিয়ে গড়া প্রতিযোগিতায় প্রথম উনিশ মৌসুমে ১৫বার সর্বশেষ স্থান অধিকার করেছিল। তবে, উদীয়মান ও নিয়মিত টেস্ট খেলোয়াড় বিল ব্রাউন, ডন টলন, পার্সি হর্নিব্রুকরন অক্সেনহামের অংশগ্রহণে এ ঘাটতি মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়। ১৯২৮-২৯ মৌসুমে ব্রিসবেনে প্রথমবারের মতো টেস্ট খেলা আয়োজন করা হয়। বিলুপ্ত হওয়া একজিবিশন গ্রাউন্ডে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়া দল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়েছিল।

১৯৫০-এর দশকের শুরুতে কুইন্সল্যান্ড দল বেশ খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক দল হিসেবে পরিচিতি পায়। ১৯৪৬-৪৭ মৌসুমে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার অন্তর্ভূক্তির পর পাঁচ দলের মধ্যে প্রায় নিয়মিতভাবে তৃতীয় স্থানে অবস্থান করতে শুরু করে। তন্মধ্যে, ১৯৫৬-৫৭ মৌসুমে বিজয়ী এনএসডব্লিউ’র তুলনায় মাত্র এক পয়েন্ট পিছনে অবস্থান করেছিল।[7] এ সময়ে রন আর্চার, ওয়ালি গ্রাউট, ‘কেন স্ল্যাসার’ ম্যাকেপিটার বার্জের ন্যায় অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় ক্রিকেটার এখান থেকে উঠে আসেন। এছাড়াও, ১৯৬০-৬১ মৌসুমে গাব্বায় নাটকীয় টাই টেস্টে অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজ মুখোমুখি হয়েছিল।

১৯৬৪-৬৫ থেকে ১৯৭২-৭৩ সময়কালটি নিঃসন্দেহে কুইন্সল্যান্ডের বিপর্যস্ত যুগ হিসেবে বিবেচিত। নয়টি শিল্ড মৌসুমের আটটিতেই দলটি সর্বশেষ স্থানে অবস্থান করে। তন্মধ্যে, ১৯৬৭-৬৮ মৌসুমে কোন খেলায় দলটি জয়লাভে ব্যর্থ হয়েছিল। ফলশ্রুতিতে, কিউসিএ দলের অবস্থা বদলাতে আন্তঃরাজ্যীয় তারকা খেলোয়াড়দের অন্তর্ভূক্তির জন্য প্রচারণা চালায়। ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমে ইয়ান চ্যাপেলের অধিনায়কত্বে সহঃঅধিনায়কের দায়িত্বপালনকারী গ্রেগ চ্যাপেলকে সাউথ অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রলুদ্ধ করে কুইন্সল্যান্ডের অধিনায়কত্ব প্রদান করা হয়। পরের বছর উদীয়মান পেস বোলার জেফ থমসনকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।

চ্যাপেল ও থমসনের সাথে স্যাম ট্রিম্বল, মার্টিন কেন্ট, টনি ডেলজিওফ ডাইমককে অন্তর্ভূক্তিতে তাৎক্ষণিক প্রভাব পড়তে শুরু করে। কুইন্সল্যান্ড চারবার দ্বিতীয় ও পরবর্তী পাঁচ মৌসুমে তৃতীয় স্থান দখল করে। এছাড়াও, ১৯৭৫-৭৬ মৌসুমের ঘরোয়া একদিনের প্রতিযোগিতার শিরোপা লাভ করে যা কুইন্সল্যান্ডের ইতিহাসের প্রথম রৌপ্যসদৃশ শিরোপা ছিল।

১৯৮০-এর দশকে কুইন্সল্যান্ড দল আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে। নিজ প্রদেশে জন্মগ্রহণকারী ক্রেগ ম্যাকডারমট, কার্ল রেকেম্যানইয়ান হিলি’র পাশাপাশি ভিভিয়ান রিচার্ডস, অ্যালান বর্ডার, কেপলার ওয়েসেলসইয়ান বোথামের ন্যায় আন্তঃরাজ্যীয় কিংবা বিদেশী খেলোয়াড়ের সমাগমে মুখরিত হয়ে উঠে। সাত মৌসুমের পাঁচটিতেই দলটি রানার্স-আপ হয়।[8] এছাড়াও, ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে এক উইকেটে পরাজয়বরণের ন্যায় হৃদয়বিদারক ঘটনাও ঘটে। এ সময়কালে তিনবার একদিনের ট্রফি জয় করলেও শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা লাভ অধরাই থেকে যায়।

অবশেষে দীর্ঘ ৬৮ বছর অপেক্ষার পর স্টুয়ার্ট লয়ের নেতৃত্বে ১৯৯৪-৯৫ মৌসুমে কুইন্সল্যান্ড দল প্রথমবারের মতো শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা লাভে সক্ষমতা দেখায়। তবে, পূর্ববর্তী মৌসুমে দলটি সর্বশেষ স্থান দখল করেছিল। জয়ের ধারায় ফিরে এসে কুইন্সল্যান্ড দল তাদের স্বর্ণযুগ অতিবাহিত করে। দলটি আরও ছয়বার শিরোপা লাভ করে। তন্মধ্যে, ১৯৯৯-২০০০ মৌসুম থেকে ২০০১-০২ মৌসুম পর্যন্ত একাধারে তিনবার শিরোপা পায়। এছাড়া, ছয়বার রানার্স-আপ হয়েছিল দলটি।

সাম্প্রতিককালে ২০১১-১২ মৌসুমে বুলস দল তাসমানিয়ান টাইগার্সের বিপক্ষে ৭ উইকেটে জয় পায়। এটিই এ সময়ের সর্বাপেক্ষা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক চূড়ান্ত খেলা ছিল। ১৯৮২-৮৩ মৌসুমে শেফিল্ড শিল্ডে চূড়ান্ত খেলা আয়োজনের ব্যবস্থা করা হলে কুইন্সল্যান্ড বুলস ৩০টি চূড়ান্ত খেলার মধ্যে ১৮টিতে অংশ নেয়। ১৯৭৭-৭৮ মৌসুম থেকে তাসমানিয়ার অন্তর্ভূক্তির পর বুলস দল মাত্র দুইবার ষষ্ঠ বা সর্বশেষ স্থান দখল করেছিল।

রঙ ও মাস্কট

ক্লাবের প্রধান রঙ হচ্ছে ম্যারুন। এ রঙটি কুইন্সল্যান্ড রাজ্যের রঙকে উপস্থাপন করা হয়েছে। ক্লাবের বিকল্প রঙ হচ্ছে সোনালীর সাথে সাদা রঙের সংযুক্তি। মাস্কট হিসেবে বুলস নেয়া হয়েছে ও ১৯৯৩-৯৪ মৌসুম থেকে ডাকনামে পরিচিতির কথা ঘোষণা করা হয়েছিল।

অনুশীলনী মাঠ

দলটি নিজেদের খেলা আয়োজনের জন্য গাব্বা নামে পরিচিত ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ডকে ব্যবহার করে থাকে। উপশহর ওলুনগাব্বা থেকে এ নামকরণ হয়েছে। ব্রিসবেনের অ্যালবিয়ন এলাকার অ্যালান বর্ডার ফিল্ড ও কেয়ার্নসের কাজালিস স্টেডিয়ামেও মাঝে-মধ্যে খেলা আয়োজন করা হয়।

১৮৯৩ থেকে ১৯৩১ সাল পর্যন্ত একজিবিশন গ্রাউন্ডে ২৮টি প্রথম-শ্রেণীর খেলা ও দুইটি টেস্ট খেলার আয়োজন করা হয়েছে।

বর্তমান দল

আন্তর্জাতিক ক্যাপ পরিধানকারী খেলোয়াড়দেরকে গাঢ়ভাবে দেখানো হয়েছে।

আরও তথ্য ক্রমিক, নাম ...
ক্রমিক নাম জাতীয়তা জন্ম তারিখ ব্যাটিংয়ের ধরন বোলিংয়ের ধরন মন্তব্য
ব্যাটসম্যান
উসমান খাওয়াজাঅস্ট্রেলিয়া (1986-12-18) ১৮ ডিসেম্বর ১৯৮৬ (বয়স ৩৭)বামহাতিডানহাতি মিডিয়ামক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সাথে চুক্তিবদ্ধ, অধিনায়ক
মারনাস লাবুশেনঅস্ট্রেলিয়া (1994-06-22) ২২ জুন ১৯৯৪ (বয়স ৩০)ডানহাতিডানহাতি লেগ ব্রেক
১৫জো বার্নসঅস্ট্রেলিয়া (1989-09-06) ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৯ (বয়স ৩৪)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়াম
২৫স্যাম ট্রুলফঅস্ট্রেলিয়া (1993-03-24) ২৪ মার্চ ১৯৯৩ (বয়স ৩১)ডানহাতিডানহাতি লেগ ব্রেক
৪৪চার্লি হেমফ্রেইংল্যান্ড (1989-08-31) ৩১ আগস্ট ১৯৮৯ (বয়স ৩৪)ডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেক
৪৭স্যাম হিজলেটঅস্ট্রেলিয়া (1995-09-12) ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৯৫ (বয়স ২৮)বামহাতিবামহাতি অফ ব্রেক
৫০ক্রিস লিনঅস্ট্রেলিয়া (1990-10-04) ৪ অক্টোবর ১৯৯০ (বয়স ৩৩)ডানহাতিস্লো-লেফট আর্ম অর্থোডক্স
৬৬পিটার ফরেস্টঅস্ট্রেলিয়া (1985-11-15) ১৫ নভেম্বর ১৯৮৫ (বয়স ৩৮)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়াম
৯৪ম্যাট রেনশঅস্ট্রেলিয়া (1996-03-28) ২৮ মার্চ ১৯৯৬ (বয়স ২৮)বামহাতিডানহাতি অফ ব্রেকক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সাথে চুক্তিবদ্ধ
ব্রাইস স্ট্রিটঅস্ট্রেলিয়াবামহাতিডানহাতি মিডিয়ামরুকি চুক্তি
অল-রাউন্ডার
২০মাইকেল নেসারঅস্ট্রেলিয়া (1990-03-29) ২৯ মার্চ ১৯৯০ (বয়স ৩৪)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট
২৪জ্যাক ওয়াইল্ডারমাথঅস্ট্রেলিয়া (1993-09-01) ১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩ (বয়স ৩০)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট
৩১বেন কাটিংঅস্ট্রেলিয়া (1987-01-30) ৩০ জানুয়ারি ১৯৮৭ (বয়স ৩৭)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
৫২জেসন ফ্লোরসঅস্ট্রেলিয়া (1990-11-24) ২৪ নভেম্বর ১৯৯০ (বয়স ৩৩)বামহাতিডানহাতি অফ ব্রেক
জেমস ব্যাজলিঅস্ট্রেলিয়া (1995-04-08) ৮ এপ্রিল ১৯৯৫ (বয়স ২৯)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়াম
ম্যাক্স ব্রায়ান্টঅস্ট্রেলিয়া (1999-10-03) ৩ অক্টোবর ১৯৯৯ (বয়স ২৪)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়ামরুকি চুক্তি
হ্যারি উডঅস্ট্রেলিয়াডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামরুকি চুক্তি
উইকেট-রক্ষক
৩৩লাচল্যান পিফারঅস্ট্রেলিয়া (1991-04-08) ৮ এপ্রিল ১৯৯১ (বয়স ৩৩)বামহাতি
৫৯জিমি পিয়ারসনঅস্ট্রেলিয়া (1992-10-13) ১৩ অক্টোবর ১৯৯২ (বয়স ৩১)ডানহাতি
বোলার
১৪পিটার জর্জঅস্ট্রেলিয়া (1986-10-16) ১৬ অক্টোবর ১৯৮৬ (বয়স ৩৭)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
১৬মার্ক স্টিকেটিঅস্ট্রেলিয়া (1994-01-17) ১৭ জানুয়ারি ১৯৯৪ (বয়স ৩০)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
২১ক্যামেরন গ্যাননঅস্ট্রেলিয়া (1989-01-23) ২৩ জানুয়ারি ১৯৮৯ (বয়স ৩৫)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
২২মিচেল সুইপসনঅস্ট্রেলিয়া (1993-10-04) ৪ অক্টোবর ১৯৯৩ (বয়স ৩০)ডানহাতিডানহাতি লেগ ব্রেক
৩৫ব্রেন্ডন ডগেটঅস্ট্রেলিয়া (1994-04-03) ৩ এপ্রিল ১৯৯৪ (বয়স ৩০)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
৫৮লুক ফেল্ডম্যানঅস্ট্রেলিয়া (1984-08-01) ১ আগস্ট ১৯৮৪ (বয়স ৩৯)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
৬৪বিলি স্ট্যানলেকঅস্ট্রেলিয়া (1994-11-04) ৪ নভেম্বর ১৯৯৪ (বয়স ২৯)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সাথে চুক্তিবদ্ধ
জাভিয়ের বার্টলেটঅস্ট্রেলিয়া (1998-12-17) ১৭ ডিসেম্বর ১৯৯৮ (বয়স ২৫)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামরুকি চুক্তি
ম্যাথু কুনেমানঅস্ট্রেলিয়া (1996-09-20) ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ (বয়স ২৭)বামহাতিস্লো-লেফট আর্ম অর্থোডক্সরুকি চুক্তি
জ্যাক প্রেস্টিজঅস্ট্রেলিয়াডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামরুকি চুক্তি
বন্ধ

উৎস: ক্রিকইনফো, কুইন্সল্যান্ড বুলস

টেস্ট খেলোয়াড়

কুইন্সল্যান্ড থেকে ৫০-এর অধিক খেলোয়াড় অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে টেস্ট খেলায় অংশ নিয়েছেন।[9]

+ টেস্টবিহীন খেলোয়াড়

শিরোপা

শেফিল্ড শিল্ড

৮ শিরোপা:

  • ১৯৯৪-৯৫
  • ১৯৯৬-৯৭
  • ১৯৯৯-২০০০
  • ২০০০-০১
  • ২০০১-০২
  • ২০০৫-০৬
  • ২০১১-১২
  • ২০১৭-১৮

ঘরোয়া ওয়ান-ডে কাপ

১০ শিরোপা:

  • ১৯৭৫-৭৬
  • ১৯৮০-৮১
  • ১৯৮১-৮২
  • ১৯৮৮-৮৯
  • ১৯৯৫-৯৬
  • ১৯৯৭-৯৮
  • ২০০৬-০৭
  • ২০০৮-০৯
  • ২০১২-১৩
  • ২০১৩-১৪

প্রথম-শ্রেণীর রেকর্ড

Thumb
ম্যাথু হেইডেন

ব্যাটিং রেকর্ড

কুইন্সল্যান্ডের পক্ষে সর্বাধিক রান[17]

আরও তথ্য খেলোয়াড়, রান ...
খেলোয়াড়রানসময়কাল
মার্টিন লাভ১০২৯৭১৯৯২/৯৩ - ২০০৮/০৯
স্টুয়ার্ট ল৯৯২০১৯৮৮/৮৯ – ২০০৩/০৪
জিমি মাহের৯৮৮৯১৯৯৩/৯৪ – ২০০৭/০৮
স্যাম ট্রিম্বল৯৪৬৫১৯৫৯/৬০ – ১৯৭৫/৭৬
ম্যাথু হেইডেন৮৮৩১১৯৯১/৯২ – ২০০৭/০৮
অ্যালান বর্ডার৭৬৬১১৯৮০/৮১ – ১৯৯৫/৯৬
বন্ধ

সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস:

সর্বাধিক সেঞ্চুরি:

মৌসুমে সর্বাধিক রান:

সর্বোচ্চ রানের জুটি:

সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংস:

  • ৯০০/৬ ডি. বনাম ভিক্টোরিয়া, ২০০৫/০৬
Thumb
অ্যান্ডি বিকেলl

বোলিং রেকর্ড

কুইন্সল্যান্ডের পক্ষে সর্বাধিক উইকেট লাভ[18]

আরও তথ্য খেলোয়াড়, উইকেট ...
খেলোয়াড়উইকেটগড়
মাইকেল কাসপ্রোভিচ৪৯৮১৯৮৯/৯০ – ২০০৭/০৮
অ্যান্ডি বিকেল৪৬৩১৯৯২/৯৩ – ২০০৭/০৮
কার্ল রেকেম্যান৪২৫১৯৭৯/৮০ – ১৯৯৫/৯৬
জেফ থমসন৩৪৯১৯৭৪/৭৫ – ১৯৮৫/৮৬
ক্রেগ ম্যাকডারমট৩২৯১৯৮৩/৮৪ – ১৯৯৫/৯৬
জিওফ ডাইমক৩০৯১৯৭১/৭২ – ১৯৮১/৮২
বন্ধ

মৌসুমে সর্বাধিক উইকেট:

ইনিংসে সর্বাধিক উইকেট:

খেলায় সর্বাধিক উইকেট:

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Wikiwand in your browser!

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.

Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.