ম্যাসাচুসেট্‌স ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেট্‌স অঙ্গরাজ্যের কেমব্রিজে অবস্থিত একটি বেসরকারি গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়, যেটাকে পৃথিবীর সবথেকে মর্যাদাপূর্ণ একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গণ্য করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ক্রমবর্ধমান শিল্পায়ন প্রতিক্রিয়ার ফলশ্রুতিতে ১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত, এমআইটি ইউরোপীয় পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয় মডেল গ্রহণ করে এবং ফলিত বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে পরীক্ষাগার কর্মসূচীর উপর জোর দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং স্নায়ুযুদ্ধের সময় গবেষকরা কম্পিউটার, রাডার এবং [নিষ্ক্রিয় নির্দেশিকা ব্যবস্থার উপর কাজ করেন। জেমস কিলান-এর অধীনে যুদ্ধোত্তর প্রতিরক্ষা গবেষণা এর আওতায় অনুষদ এবং ক্যাম্পাস দ্রুত সম্প্রসারণে অবদান রাখে। ১৯১৬ সালে বর্তমান ১৬৮-একর (৬৮.০ হেক্টর) ক্যাম্পাস চালু করা হয় এবং চার্লস নদী অববাহিকার উত্তর তীর বরাবর ১ মাইল (১.৬ কিমি) প্রসারিত করা হয়।

দ্রুত তথ্য নীতিবাক্য, বাংলায় নীতিবাক্য ...
ম্যাসাচুসেট্‌স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
Thumb
নীতিবাক্যMens et Manus (লাতিন)
বাংলায় নীতিবাক্য
মনন ও হস্ত[1]
ধরনব্যক্তি-মালিকানাধীন
স্থাপিত১০ এপ্রিল ১৮৬১ (1861-04-10)
বৃত্তিদান$১৬.৪ বিলিয়ন (২০১৮)[2]
আচার্যসিনিথিয়া বার্নহার্ট
সভাপতিলিও রাফায়েল রেইফ
প্রাধ্যক্ষমার্টিন এ. শিমেট
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
১,৭০৫[3]
শিক্ষার্থী১১,৫৭৪[4]
স্নাতক৪,৬০২[4]
স্নাতকোত্তর৬,৯৭২
অবস্থান,
যুক্তরাষ্ট্র
শিক্ষাঙ্গননগরাঞ্চল, ১৬৬ একর (৬৭.২ হেক্টর)[5]
সংবাদপত্রদ্যা টেক
পোশাকের রঙটকটকে লাল ও রূপালী ধূসর[6][7]
         
মাসকটটিম দ্যা বিভর [8]
ওয়েবসাইটweb.mit.edu
Thumb
MIT Logo
Thumb
বন্ধ

প্রতিষ্ঠানটি ঐতিহ্যগতভাবে ভৌত বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিদ্যায় গবেষণা এবং শিক্ষার জন্য পরিচিত, পাশাপাশি সাম্প্রতিক কালে জীববিদ্যা, অর্থনীতি, ভাষাবিদ্যা, এবং ব্যবস্থাপনার জন্যও পরিচিত। এমআইটি আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এসোসিয়েশনের (এএইউ) সদস্য এবং এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। বিগত কয়েক বছর ধরে, এমআইটির স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে আসছে, এবং ইনস্টিটিউটটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায়শই স্থান করে নিয়েছে।[9][10][11][12] প্রকৌশলীর ৩১টি ক্রীড়া ইভেন্টে প্রতিযোগিতা করে, যার বেশীরভাগ দল এনসিএএ ডিভিশন তিন এর নিউ ইংল্যান্ড উইমেনস এন্ড মেন্স অ্যাথলেটিক কনফারেন্স-এ প্রতিযোগিতা করে; ইএআরসি এবং ইএডব্লিউআরসির অংশ হিসেবে ডিভিশন এক রোয়িং প্রোগ্রাম প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়।

২০১৫ সাল অনুযায়ী, ৮৫ জন নোবেল বিজয়ী, ৫২ জন ন্যাশনাল পদক অব সায়েন্স বিজেতা,৬৫ জন মার্শাল স্কলার, ৪৫ জন রোডস স্কলার, ৩৮ জন ম্যাকআর্থার ফেলো, ৩৪ জন মহাকাশচারী, ১৯ জন টুরিং পুরস্কার বিজয়ী, ১৬ জন মার্কিন বিমান বাহিনীর প্রধান বিজ্ঞানী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রসমূহে ৬ জন পদক বিজয়ী এমআইটির সাথে সম্বন্ধযুক্ত রয়েছেন।

স্কুলটির একটি শক্তিশালী উদ্যোক্তা সংস্কৃতি রয়েছে, এবং এমআইটির প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিসমূহের সামগ্রিক আয় বিশ্বের একাদশ বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে স্থান করে নিয়েছে।[13][14]

গ্রন্থাগার

এমআইটি'র গ্রন্থাগারসমূহে ২৯ লক্ষ মুদ্রিত গ্রন্থ রয়েছে।[15] রয়েছে ২৪ লক্ষ মাইক্রোফর্ম(ক্ষুদ্রাকারে ছবি তোলার ফিল্মবিশেষ), ৪৯,০০০ ছাপানো বা ইলেক্ট্রনিক জার্নাল কপি, ৬৭০টি রেফারেন্স ডাটাবেইস!

গবেষণা

ঐতিহ্য এবং শিক্ষার্থীদের কার্যক্রম

কার্যক্রম

কৃতি শিক্ষার্থী

কৃতি শিক্ষক

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Wikiwand in your browser!

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.

Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.