Loading AI tools
স্পেনীয় ফুটবলার, প্রশিক্ষক ও ব্যবস্থাপক উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
শাবিয়ে এর্নান্দেস ই ক্রেউস (স্পেনীয়: Xavier Hernández i Creus; জন্ম: ২৫শে জানুয়ারি ১৯৮০) একজন স্পেনীয় পেশাদার ম্যানেজার এবং সাবেক ফুটবলার যিনি মাঝমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে কাতারের ক্লাব আল সাদে খেলছেন। তিনি তাঁর ডাকনাম "শাবি" নামেও পরিচিত।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | শাবিয়ে এর্নান্দেস ক্রেউস | ||
জন্ম | ২৫ জানুয়ারি ১৯৮০ | ||
জন্ম স্থান | তেরাসা, স্পেন | ||
উচ্চতা | ১.৬৮ মিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি)[1] | ||
মাঠে অবস্থান | মাঝমাঠ | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | বার্সেলোনা (ম্যানেজার) | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯১–১৯৯৭ | বার্সেলোনা | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
১৯৯৭–১৯৯৯ | বার্সেলোনা বি | ৫৫ | (৩) |
১৯৯৮–২০১৫ | বার্সেলোনা | ৫০৫ | (৫৮) |
২০১৫–২০১৯ | আল সাদ | ৮২ | (২১) |
জাতীয় দল | |||
১৯৯৭ | স্পেন অনূর্ধ্ব-১৭ | ১০ | (২) |
১৯৯৭–১৯৯৮ | স্পেন অনূর্ধ্ব-১৮ | ১০ | (০) |
১৯৯৯ | স্পেন অনূর্ধ্ব-২০ | ৬ | (২) |
১৯৯৮–২০০১ | স্পেন অনূর্ধ্ব-২১ | ২৫ | (৭) |
২০০০ | স্পেন অনূর্ধ্ব-২৩ | ৬ | (২) |
২০০০–২০১৪ | স্পেন | ১৩৩ | (১৩) |
১৯৯৮– | কাতালুনিয়া | ১২ | (২) |
পরিচালিত দল | |||
২০১৯–২০২১ | আল সাদ | ||
২০২১- | বার্সেলোনা | ||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
শাবি বার্সেলোনার যুব প্রকল্প লা মাসিয়াতে তার শৈশব কাটিয়েছেন। প্রথম দলে তার অভিষেক হয় ১৯৯৮ সালের ১৮ আগস্ট, ১৮ বছর বয়সে। শাবিই প্রথম খেলোয়াড় যিনি বার্সেলোনার হয়ে ১৫০টি আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন।[2] তিনি বার্সেলোনার হয়ে ৭০০'রও বেশি খেলায় মাঠে নেমেছেন। শাবিকে ফুটবলের ইতিহাসের অন্যতম সেরা মাঝমাঠের খেলোয়াড় এবং তার সময়ের অন্যতম সেরা প্লেমেকার হিসেবে গন্য করা হয়।[3][4][5][6]
২০০০ সালে আন্তর্জাতিক অভিষেকের পর থেকে তিনি স্পেনের হয়ে ১১৯টি খেলায় মাঠে নেমেছেন। তিনি স্পেনের হয়ে ২০০৮ ইউরো, ২০১০ বিশ্বকাপ এবং ২০১২ ইউরো জিতেছেন। ২০০৮ ইউরোতে তিনি টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন।[7] শাবি অন্য কোন স্পেনীয় খেলোয়াড়ের চেয়ে বেশিসংখ্যক শিরোপা জিতেছেন।[8] তিনি পাঁচবার বালোঁ দর পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন যার মধ্যে ২০০৯, ২০১০ ও ২০১১ সালে তৃতীয় হয়েছেন।
ব্রাজিলের খেলোয়াড় দুঙ্গা’র পাশাপাশি একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপ, অলিম্পিক গেমস, কনফেডারেশন্স কাপ ও মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নশীপের ফাইনালে খেলার সৌভাগ্য অর্জন করেন তিনি।
২১ মে ২০১৫, তিনি কাতারের ক্লাব আল সাদ এ যোগ দেন।
শাবি বার্সেলোনার তেরাসাতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বার্সেলোনার যুব প্রকল্প লা মাসিয়াহ থেকে উঠে এসেছেন এবং মাত্র ১১ বছর বয়স থেকেই ক্যাম্প ন্যুতে নিয়মিত খেলোয়াড়ে পরিনত হয়েছেন। তার বাবা জাকুইম প্রথম শ্রেণীর দল সাবাদেলে খেলতেন।[9] তিনি বার্সেলোনা বি দলে খেলার সময় কোচ জর্দি গোনজালোভের ট্রাম্প কার্ড ছিলেন। তিনি দলকে তৃতীয় থেকে দ্বিতীয় বিভাগে উন্নীত করেন।
তার পর্যায়ক্রমিক উন্নতি তাকে প্রথম দলে জায়গা করে দেয়। ১৯৯৮ সালের ১২ মে, সাউদাম্পটনের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় তিনি বদলি হিসেবে মাঠে নামেন। প্রথম প্রতিযোগিতামূলক খেলায় তার অভিষেক হয় ১৯৯৮ সালের ১৮ আগস্ট, মায়োর্কার বিপক্ষে স্পেনীয় সুপার কোপায়। ৩ অক্টোবর, ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে লা লিগায় তার অভিষেক হয়। খেলায় বার্সেলোনা ৩–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে। অভিষেক মৌসুমে তিনি ২৬টি খেলায় মাঠে নামেন। ঐ মৌসুমে বার্সেলোনা লা লিগা শিরোপা জেতে। ১৯৯৯–০০ মৌসুমে পেপ গার্দিওলার ইনজুরির কারণে তিনি বার্সেলোনার প্রধান প্লেমেকারে পরিনত হন।
এই বছরগুলোতে বার্সেলোনা দেউলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে ছিল এবং লিগেও তাদের অবস্থান ভাল ছিলনা। ঐ সময়ে শাবি মাঝমাঠে খেললেও কিছুটা রক্ষনশীল ভূমিকায় ছিলেন। এই দুই মৌসুমে শাবি ২০টি গোলে সহায়তা করেন এবং ৭টি গোল করেন। ২০০২ সালের ১৬ মার্চ, শাবি এল ক্ল্যাসিকোতে তার প্রথম গোল করেন।
২০০৪–০৫ মৌসুমে শাবিকে দলের সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। মৌসুমে বার্সেলোনা লা লিগা এবং স্পেনীয় সুপার কোপা শিরোপা জেতে। ২০০৫ সালে শাবিকে লা লিগা স্পেনীয় বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার দেওয়া হয়।
২০০৫–০৬ মৌসুমে অনুশীলনের সময় শাবির বাম পায়ের লিগামেন্ট ছিঁড়ে যায়। ফলে চার মাসের জন্য তিনি মাঠের বাহিরে চলে যান। এপ্রিলে মাঠে ফিরলেও ২০০৬ চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে তাকে বেঞ্চে বসে কাটাতে হয়। তিনি বার্সেলোনার হয়ে আবারো লা লিগা এবং ২০০৬ স্পেনীয় সুপার কোপা শিরোপা জেতেন।
২০০৮–০৯ মৌসুমে বার্সেলোনার ট্রেবল জয়ে শাবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি অ্যাথলেটিক বিলবাও-এর বিপক্ষে কোপা দেল রে’র ফাইনালে ফ্রি-কিক থেকে একটি গোল করেন। খেলায় বার্সেলোনা ৪–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে। ২ মে, লা লিগার এল ক্ল্যাসিকোতে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে বার্সেলোনা ৬–২ ব্যবধানে জয় লাভ করে। খেলায় ছয়টি গোলের চারটিতেই শাবি সহায়তা করেন (পুয়েলের একটি, হেনরির একটি এবং মেসির দুইটি)।[10] ২০০৯ চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে জয়েও শাবির ভূমিকা ছিল। খেলায় বার্সেলোনা ২–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে। দ্বিতীয় গোলটিতে সহায়তা করেন তিনি। তার পাস থেকেই হেডে গোল করেন লিওনেল মেসি।[11] তাকে চ্যাম্পিয়ন্স লীগের সেরা মাঝমাঠের খেলোয়াড় নির্বাচিত করা হয়। ২০০৮–০৯ লা লিগায় তিনি সর্বোচ্চ সহায়তাকারী ছিলেন। মৌসুমে তিনি ২০টি গোলে সহায়তা করেন। চ্যাম্পিয়ন্স লীগেও তিনি সর্বোচ্চ সহায়তাকারী ছিলেন। সেখানে তিনি ৭টি গোলে সহায়তা করেন। মৌসুমে শাবি মোট ২৯টি গোলে সহায়তা করেন।
এই মৌসুমে শাবি বার্সেলোনার সাথে তার চুক্তির মেয়াদ ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাড়িয়ে নেন। এই চুক্তিতে তার বাত্সরিক পারিশ্রমিক রাখা হয়েছিল ৭.৫ মিলিয়ন ইউরো।
২০০৯–১০ মৌসুমেও শাবি মৌসুমের সর্বোচ্চ সহায়তাকারী ছিলেন। ২০১০ সালের ১০ এপ্রিল, স্যান্তিয়াগো বের্ন্যাব্যুতে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে এল ক্ল্যাসিকোতে বার্সেলোনা ০–২ ব্যবধানে জয় লাভ করে। খেলায় দুইটি গোলেই সহায়তা করেন শাবি।[12] বার্সেলোনা এই মৌসুমেও লা লিগা শিরোপা জেতে এবং শাবিকে মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয় সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত করা হয়। ২০১০ সালের ৩ জুন, মাদ্রিদ ভিত্তিক সংবাদপত্র মার্কা শাবিকে ট্রফিও অ্যালফ্রেডো দি স্টিফানো পুরস্কারে তৃতীয় অবস্থানে রাখে। পুরস্কারটি জেতেন লিওনেল মেসি এবং দ্বিতীয় হন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো।[13]
২০১০ সালের ৯ জুন, শাবি বার্সেলোনার সাথে নতুন করে চুক্তি সাক্ষর করেন। এতে তার চুক্তির মেয়াদ বেড়ে দাড়ায় ২০১৬ সাল পর্যন্ত।[14] ২৯ নভেম্বর, চীর প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে শাবি একটি গোল করেন। খেলায় বার্সেলোনা ৫–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে। এটি ছিল রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে শাবির তৃতীয় গোল। ১৮ ডিসেম্বর, এস্প্যানিওলের বিপক্ষেও তিনি একটি গোল করেন। খেলায় বার্সেলোনা ১–৫ ব্যবধানে জয় লাভ করে। চ্যাম্পিয়ন্স লীগে ঘরের মাঠে আর্সেনালের বিপক্ষে খেলায়ও তিনি ডেভিড ভিয়ার সহায়তায় একটি গুরুত্বপূর্ণ গোল করেন।
২০১০ ফিফা ব্যালন দি’অরের তিনজন চূড়ান্ত প্রতিযোগীর মধ্যে ক্লাব সতীর্থ ইনিয়েস্তা এবং মেসির সাথে তিনিও ছিলেন। পুরস্কারটি জেতেন মেসি এবং শাবি হন তৃতীয়।[15]
২০১১ সালের ৫ জানুয়ারি, অ্যাথলেটিক বিলবাও-এর বিপক্ষে বার্সেলোনার হয়ে শাবি তার ৫৫০তম খেলায় মাঠে নামেন। এতে করে, বার্সেলোনার হয়ে সবচেয়ে বেশি খেলায় মাঠে নামার কৃতিত্ব অর্জন করেন তিনি।[16]
দূর্দান্ত গোল করার ফর্ম নিয়ে ২০১১–১২ মৌসুমে শুরু করেন শাবি। ২৩ নভেম্বর, চ্যাম্পিয়ন্স লীগের প্রথম পর্বের খেলায় মিলানের বিপক্ষে তিনি জয়সূচক গোলটি গোল করেন। খেলায় বার্সেলোনা ২–৩ ব্যবধানে জয় লাভ করে।[17]
১৮ ডিসেম্বর, স্যান্তোসের বিপক্ষে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে শাবি একটি গোল করেন। খেলায় বার্সেলোনা ৪–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে।[18] এই মৌসুমে শাবি ১৪টি গোল করেন।
২০১২ সালের ১৮ ডিসেম্বর, বার্সেলোনা শাবির সাথে তাদের চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করে। এতে করে, তার চুক্তির মেয়াদ বেড়ে দাড়ায় ২০১৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।[19]
২০০০ সালের নভেম্বরে শাবির স্পেন জাতীয় দলে অভিষেক হয়। তিনি জাতীয় দলের হয়ে ২০০০ সিডনি অলিম্পিক, ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০০৪ উয়েফা ইউরো, ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০০৮ উয়েফা ইউরো, ২০০৯ ফিফা কনফেডারেন্স কাপ, ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ২০১২ উয়েফা ইউরোতে অংশগ্রহণ করেন।
ফাইনালে জার্মানিকে ১–০ ব্যবধানে হারিয়ে শিরোপা জেতে স্পেন। ১৯৬৪ ইউরোর পর এটিই ছিল স্পেনের প্রথম শিরোপা। শাবি মাঝমাঠে আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছিলেন। প্রতিযোগিতার সেমি ফাইনালে রাশিয়ার বিপক্ষে খেলার প্রথম গোলটি করেন তিনি। খেলায় স্পেন ৩–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে। ফাইনালে তারই বাড়ানো বল থেকে খেলার একমাত্র গোলটি করেন তরেস। শাবিকে প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত করা হয়।
স্পেনের ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ জয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন শাবি। মোট ৭টি খেলায় তার করা ৬৬৯টি পাসের মধ্যে ৫৯৯টি পাসই সফলতা পায়। শুধুমাত্র ফাইনালেই তিনি ৫৭টি সফল ফরোয়ার্ড হাফ পাস করেছিলেন।[20]
বিশ্বকাপের সাত খেলায় তিনি ৮০.২০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করেন। গড় হিসেবে এর পরিমাণ প্রতি খেলায় প্রায় ১১.৫ কিলোমিটার।[21] এর মধ্যে শুধু ফাইনালেই তিনি ১৫ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করেন।[22]
রাউন্ড ১৬-তে পর্তুগালের বিপক্ষে খেলার ৬৩তম মিনিটে শাবির পাস থেকে বল নিয়ে বাম পায়ে শট নেন ডেভিড ভিয়া। শটটি রুখে দেন পতুগিজ গোলরক্ষক এডুয়ার্ডো। ডান পায়ের ফিরতি শটে জয়সূচক গোলটি করেন ভিয়া।[23] সেমি ফাইনালেও জার্মানির বিপক্ষে শাবির পাস থেকে হেডে গোল করেন কার্লোস পুয়োল। খেলায় স্পেন ১–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে এবং প্রতিযোগিতার ফাইনালে পৌছায়।[24]
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম পর্বের খেলায় শাবি ১৩৬টি পাসের প্রয়াস চালান, যার মধ্যে ১২৭টি সফল হয় (৯৪%)। এটি ছিল ইউরো কাপের একটি খেলায় সর্বোচ্চ পাসের রেকর্ড। খেলায় স্পেন ৪–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে।
প্রতিযোগিতার ফাইনালে ইতালির বিপক্ষে শাবি দুইটি গোলে সহায়তা করেন। তিনিই একমাত্র খেলোয়াড়, যিনি দুইটি ইউরো কাপের ফাইনালে গোলে সহায়তা করেছেন।[25] খেলায় ইতালিকে ৪–০ ব্যবধানে হারায় স্পেন। ফলে শাবি স্পেনীয় ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল খেলোয়াড়ে পরিনত হন। এই প্রতিযোগিতার আগ পর্যন্ত শাবির সাথে এই কৃতিত্বের ভাগীদার ছিলেন কার্লোস পুয়োল, কিন্তু হাঁটুর ইনজুরির কারণে পুয়োল ইউরো ২০১২-তে স্পেন দলে ছিলেন না।[25]
জাতীয় দল | মৌসুম | উপস্থিতি | গোল |
---|---|---|---|
স্পেন | ২০০০–০১ | ১ | ০ |
২০০১–০২ | ৫ | ০ | |
২০০২–০৩ | ৮ | ০ | |
২০০৩–০৪ | ৫ | ০ | |
২০০৪–০৫ | ৮ | ১ | |
২০০৫–০৬ | ১৩ | ০ | |
২০০৬–০৭ | ৭ | ৩ | |
২০০৭–০৮ | ১৬ | ৪ | |
২০০৮–০৯ | ১৪ | ১ | |
২০০৯–১০ | ১৭ | ০ | |
২০১০–১১ | ৭ | ১ | |
২০১১–১২ | ১৪ | ১ | |
২০১২–১৩ | ১১ | ১ | |
২০১৩-১৪ | ৪ | ১ | |
সর্বমোট | ১৩০ | ১৩ |
# | তারিখ | মাঠ | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফলাফল | প্রতিযোগিতা |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২৬ মার্চ ২০০৫ | এল হেলম্যান্তিকো, সালামানকা, স্পেন | গনচীন | ২–০ | ৩–০ | আন্তর্জাতিক প্রীতি |
২ | ৬ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | উইন্ডসর পার্ক, বেলফাস্ট, উত্তর আয়ারল্যান্ড | উত্তর আয়ারল্যান্ড | ০–১ | ৩–২ | ইউরো ২০০৮ বাছাইপর্ব |
৩ | ১১ অক্টোবর ২০০৬ | নুয়েভা কন্দোমিনা, মুর্সিয়া, স্পেন | আর্জেন্টিনা | ১–০ | ২–১ | আন্তর্জাতিক প্রীতি |
৪ | ২ জুন ২০০৭ | স্কন্টো স্টেডিয়াম, রিগা, লাতভিয়া | লাতভিয়া | ০–২ | ০–২ | ইউরো ২০০৮ বাছাইপর্ব |
৫ | ১২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ | কার্লোস তারতিয়েরে, ওভিয়েদো, স্পেন | লাতভিয়া | ১–০ | ২–০ | ইউরো ২০০৮ বাছাইপর্ব |
৬ | ২১ নভেম্বর ২০০৭ | গ্রান ক্যানারিয়া, লাস পালমাস, স্পেন | উত্তর আয়ারল্যান্ড | ১–০ | ১–০ | ইউরো ২০০৮ বাছাইপর্ব |
৭ | ৪ জুন ২০০৮ | এল সার্দিনেরো, স্যানতান্দার, স্পেন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১–০ | ১–০ | আন্তর্জাতিক প্রীতি |
৮ | ২৬ জুন ২০০৮ | ইর্নস্ট হ্যাপল, ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া | রাশিয়া | ০–১ | ০–৩ | ইউরো ২০০৮ |
৯ | ২০ আগস্ট ২০০৮ | পার্কেন স্টেডিয়াম কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক | ডেনমার্ক | ০–২ | ০–৩ | আন্তর্জাতিক প্রীতি |
১০ | ২৯ মার্চ ২০১১ | দারিউস এন্ড গিরেনাস, কাউনাস, লিথুয়ানিয়া | লিথুয়ানিয়া | ০–১ | ১–৩ | ইউরো ২০১২ বাছাইপর্ব |
১১ | ৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ | লাস গাউনাস, লগরোনো, | লিশটেনস্টাইন | ৩–০ | ৬–০ | ইউরো ২০১২ বাছাইপর্ব |
১২ | ৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ | প্যাসারন, পন্তেভেদ্রা, স্পেন | সৌদি আরব | ৩–০ | ৫–০ | আন্তর্জাতিক প্রীতি |
১৩ | ১১ অক্টোবর ২০১৩ | আইবেরোস্টার স্টেডিয়াম, পালমা, স্পেন | বেলারুশ | ১–০ | ২–১ | ২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
শাবিকে তার সময়ের সেরা, এমনকি সর্বকালের সেরা মাঝমাঠের খেলোয়াড়ও বলা হয়।[27][28] তার চমত্কার দৃষ্টিশক্তি, বিশ্বমানের বল নিয়ন্ত্রণ এবং পাসিং দক্ষতা তাকে খেলার ধারা নিয়ন্ত্রণের সক্ষমতা প্রদান করে। এজন্য তাকে ‘‘দ্য পাপেট মাস্টার (The Puppet Master)’’ নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে।[29][30]
ক্লাব | মৌসুম | লীগ | কাপ | ইউরোপ | অন্যান্য[33] | সর্বমোট | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | |||
বার্সেলোনা বি | ১৯৯৭–৯৮ | ৩৩ | ২ | – | – | – | ৩৩ | ২ | ||||
১৯৯৮–৯৯ | ১৮ | ০ | – | – | – | ১৮ | ০ | |||||
১৯৯৯–২০০০ | ৪ | ১ | – | – | – | ৪ | ১ | |||||
সর্বমোট | ৫৫ | ৩ | – | – | – | ৫৫ | ৩ | |||||
বার্সেলোনা | ১৯৯৮–৯৯ | ১৭ | ১ | ২ | ০ | ৬ | ০ | ১ | ১ | ২৬ | ২ | |
১৯৯৯–২০০০ | ২৪ | ০ | ৪ | ১ | ১০ | ১ | ০ | ০ | ৩৮ | ২ | ||
২০০০–০১ | ২০ | ২ | ৭ | ০ | ৯ | ০ | – | ৩৬ | ২ | |||
২০০১–০২ | ৩৫ | ৪ | ১ | ০ | ১৬ | ০ | – | ৫২ | ৪ | |||
২০০২–০৩ | ২৯ | ২ | ১ | ০ | ১৪ | ১ | – | ৪৪ | ৩ | |||
২০০৩–০৪ | ৩৬ | ৪ | ৬ | ০ | ৭ | ১ | – | ৪৯ | ৫ | |||
২০০৪–০৫ | ৩৬ | ৩ | ১ | ০ | ৮ | ০ | – | ৪৫ | ৩ | |||
২০০৫–০৬ | ১৬ | ০ | ০ | ০ | ৪ | ০ | ২ | ০ | ২২ | ০ | ||
২০০৬–০৭ | ৩৫ | ৩ | ৭ | ২ | ৭ | ০ | ৫ | ১ | ৫৪ | ৬ | ||
২০০৭–০৮ | ৩৫ | ৭ | ৭ | ১ | ১২ | ১ | – | ৫৪ | ৯ | |||
২০০৮–০৯ | ৩৫ | ৬ | ৫ | ১ | ১৪ | ৩ | – | ৫৪ | ১০ | |||
২০০৯–১০ | ৩৪ | ৩ | ৩ | ২ | ১১ | ১ | ৫ | ১ | ৫৩ | ৭ | ||
২০১০–১১ | ৩১ | ৩ | ৬ | ০ | ১২ | ২ | ১ | ০ | ৫০ | ৫ | ||
২০১১–১২ | ৩১ | ১০ | ৭ | ২ | ৯ | ১ | ৪ | ১ | ৫১ | ১৪ | ||
২০১২–১৩ | ৩০ | ৫ | ৫ | ০ | ১১ | ১ | ২ | ১ | ৪৮ | ৭ | ||
২০১৩-১৪ | ৩০ | ৩ | ৫ | ০ | ১০ | ১ | ২ | ০ | ৪৭ | ৪ | ||
২০১৪-১৫ | ৩১ | ২ | ৩ | ০ | ১০ | ০ | – | ৪৪ | ২ | |||
সর্বমোট | ৫০৫ | ৫৮ | ৭০ | ৯ | ১৭০ | ১৩ | ২২ | ৫ | ৭৬৭ | ৮৫ | ||
আল সাদ | 2015–16 | Qatar Stars League | ২৪ | ৩ | ৩ | ০ | ১[lower-alpha 1] | ০ | ২[lower-alpha 2] | ০ | ৩০ | ৩ |
2016–17 | ২৬ | ১০ | ০ | ০ | ১[lower-alpha 1] | 0 | – | ২৭ | ১০ | |||
2017–18 | ৮ | ৩ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ৮ | ৩ | ||
সর্বমোট | ৫৮ | ১৬ | ৩ | ০ | ২ | ০ | ২ | ০ | ৬৫ | ১৬ | ||
ক্যারিয়ারে সর্বমোট | ৬১৮ | ৭৭ | ৭৩ | ৯ | ১৭২ | ১৩ | ৩০ | ৫ | ৮৯৩ | ১০৪ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.