Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
বছিরননেছা উচ্চ বিদ্যালয় (ইংরেজি: Basirannesa High School) [1] হচ্ছে বাংলাদেশের মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার রামপাল ইউনিয়নে অবস্থিত একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো ১৯৭২ সালে। [2] [3] [4] [5]
বছিরননেছা উচ্চ বিদ্যালয় Basirannesa High School | |
---|---|
ঠিকানা | |
সুখবাসপুর, রামপাল , , ১৫০২ | |
তথ্য | |
প্রাক্তন নাম | বছিরননেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় |
ধরন | মাধ্যমিক বিদ্যালয় |
নীতিবাক্য | পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১ জানুয়ারি ১৯৭২ |
প্রতিষ্ঠাতা | মরহুম হাজী ওসমান গণি |
অবস্থা | এমপিওভুক্ত |
বিদ্যালয় বোর্ড | মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা |
সেশন | জানুয়ারি–ডিসেম্বর |
বিদ্যালয় কোড | ৩৫০৫ |
ইআইআইএন | ১১১১৪০ |
সভাপতি | মৃণাল কান্তি দাস |
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক | মঞ্জুর মোর্শেদ |
অনুষদ | বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা |
শিক্ষকমণ্ডলী | ২৩ জন |
কর্মচারী | ৭ জন |
শ্রেণি | ৬ষ্ঠ–১০ম |
লিঙ্গ | সহ-শিক্ষা (আলাদা ক্লাসরুম) |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | প্রায় ১০০০ |
ভাষা | বাংলা |
ক্যাম্পাসের ধরন | গ্রামীণ |
রং | নীল, কালো এবং সাদা |
ক্রীড়া | ব্যাডমিন্টন, ভলিবল, হ্যান্ডবল |
স্বীকৃতি | ১ জানুয়ারি ১৯৭৮ |
ওয়েবসাইট | Basirannesa High School |
১৯৭২ সালে সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম সাহেবের শ্রদ্ধেয় পিতা মরহুম হাজী ওসমান গণি সাহেব বছিরননেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এতে অত্র এলাকায় মেয়েদের শিক্ষার পথ সুগম হয়। শিক্ষা বিস্তারের পথ আরো সুগম করতে সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম সাহেবের ঐকামিত্মক প্রচেষ্ঠায় বিদ্যালয়টি শ্রী বৃদ্ধি পায়। পরবর্তীতে ২০০৬ সালে সহ শিক্ষা ব্যবস্থা করা হয়। তথ্য প্রযুক্তির যুগে কম্পিউটার শিক্ষাহীন ব্যক্তি আশিক্ষিত। এ সত্যকে সামনে রেখে বিদ্যালয়ে কম্পিউটার শিক্ষার জন্য কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়। [1]
শুরুতে বিদ্যালয়টিতে শুধুমাত্র মেয়েদের পড়ার সুযোগ ছিল। পরবর্তীতে ছেলে মেয়ে উভয়ের অধ্যয়নের সুযোগ হয়। বর্তমানে এ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাদান করা হয়।
বিদ্যালয়ে পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের পাসের হারের তালিকা: [6]
সাল | পরীক্ষার্থী | উত্তীর্ণ | পাশের হার |
---|---|---|---|
২০২৩ | ১৬০ | ১২০ | ৭৫.০০% |
২০২২ | ১৬২ | ১৫১ | ৯৩.২১% |
২০২১ | ১৫১ | ১৪২ | ৯৪.০৪% |
২০২০ | ১৪৬ | ১৩৯ | ৯৫.২১% |
২০১৯ | ১১৪ | ১১০ | ৯৬.৪৯% |
২০১৮ | ১০৬ | ১০৩ | ৯৭.১৭% |
২০১৭ | ১০৫ | ১০০ | ৯৫.২৪% |
২০১৬ | ৯০ | ৮৪ | ৯৩.৩৩% |
২০১৫ | ৭৬ | ৬৮ | ৮৯.৪৭% |
২০১৪ | ৭১ | ৭১ | ১০০% |
২০১৩ | ৮৬ | ৮১ | ৯৪.১৯% |
২০১২ | ১০৪ | ৮৯ | ৮৫.৫৮% |
২০১১ | ৮০ | ৭৮ | ৯৭.৫০% |
সাল | পরীক্ষার্থী | উত্তীর্ণ | পাশের হার |
---|---|---|---|
২০১৯ | ২০৮ | ১৭৪ | ৮৩.৬৫% |
২০১৮ | ১৯২ | ১৭৭ | ৯২.১৯% |
২০১৭ | ১৯৭ | ১৬৩ | ৮২.৭৪% |
২০১৬ | ১৬৭ | ১৫০ | ৮৯.৮২% |
২০১৫ | ১২৭ | ১২২ | ৯৬.০৬% |
২০১৪ | ১২৪ | ১১৩ | ৯১.১৩% |
২০১৩ | ১৩৭ | ১১৬ | ৮৪.৬৭% |
২০১২ | ১১০ | ১০৭ | ৯৭.২৭% |
২০১১ | ১১৮ | ৮০ | ৬৭.৮০% |
পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের গবেষণার জন্য বিদ্যালয়ে ল্যাব রয়েছে। এসব ল্যাবে বহু মূল্যবান যন্ত্রপাতি রয়েছে। শিক্ষার্থীরা এসব উপকরণ ব্যবহার করে ব্যবহারিক জ্ঞান শিখতে পারে।
বিদ্যালয়টিতে একটি বড় গ্রন্থাগার রয়েছে। এতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের নামী-দামী কয়েক হাজার বই। শিক্ষার্থীরা এখানে স্বাচ্ছন্দ্যে বসে পড়তে পারে এবং তাদের পছন্দের বই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বাড়ি নিয়ে যেতে পারে।
লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের গৌরবময় ঐতিহ্য রয়েছে। বিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রীর এথলেটিক্স, ভলিবল, হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতায় থানা, জেলা ও আঞ্চলিক পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করেছে। খেলাধুলার জন্য রয়েছে বিদ্যালয়ের পূনাঙ্গ মাঠ। মাঠটি বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, আন্তঃশ্রেণী ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজনে ব্যবহৃত হয়। সাংস্কৃতিক চর্চা শিক্ষার্থীর জ্ঞান বিকাশে অত্যামত্ম সহায়ক। এই সত্যকে উপলব্ধি করে বিদ্যালয়ে একাডেমিক পড়াশুনা ও খেলাধুলার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক চর্চার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও প্রতি বছরই আয়োজিত হয় শিক্ষা সফর। [7] [8] [9] [10]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.